গাজীপুর মহানগরের কাশিমপুর থানাধীন ৬ নং ওয়ার্ড কাশিমপুর বাসস্ট্যান্ড সংলগ্নে,ডাঃ সুভাষ চন্দ্র রায় পরিচয়ে লেবেল ছাড়া সাদা কাগজে প্রেসক্রিপশন লিখে রমরমা ঔষধ ব্যবসা করে যাচ্ছেন প্রিন্স ফার্মেসী নামক একটি প্রতিষ্ঠান

ডাঃ সুভাষ চন্দ্র রায় এর নেই কোনো ডিগ্রি তবে প্রত্যেকদিন প্রেসক্রিপশন লিখে চলেছেন আনুমানিক পাঁচ শতাধিক,প্রিন্স ফার্মেসীতে এমন অন-অভিজ্ঞতার ডাঃ সুভাষ চন্দ্র রায় দিয়ে সকল রোগের চিকিৎসা দিয়ে চলেছেন।আমজনতা রা দির্ঘ লাইন ধরে।

শিশু সহ অগনিত রুগী চিকিৎসা সেবা নিচ্ছেন খোলা আঁকাশের নিচে রোডের উপরে দাঁড়িয়ে। হতদরিদ্র মানুষ গার্মেন্টস এ চাকুরী করে জিবীকা নির্বাহ করা সাধারণ জনতা রা,শিশু বৃদ্ধা ময়মুরুব্বি এবং অত্র এলাকার সকল শ্রেনী পেশার মানুষ,বড় বড় ক্লিনিক হাসপাতালে না যেয়ে,এক মনে প্রিন্স ফার্মেসীতে চিকিৎসা নিচ্ছেন।মেডিকেল এ রুগী নাই ডিগ্রিধারী এম বি বিএসদের খাওয়া নাই,কিন্তুু প্রিন্স ফার্মেসীতে রুগীর অভাব নাই,রুগীদের জন্য প্রিন্স ফার্মেসীর এ ডাঃ এর চিকিৎসা শুধুমাত্র ঔষধ ব্যবসার জন্য চমৎকার।

একজন ডাঃ প্রত্যেক দিন পাঁচশতাধিক এর ও উপরে রুগী দেখছেন না আছে ওয়েট করার মেশিন,না দেখছেন প্রেসার সমূহ,ব্লাড, প্রসাব,সুগার,কোনো প্রকার পর্যবেক্ষন ছাড়াই রমরমা লিখে চলেছেন সাদা কাগজে প্রেসক্রিপশন,এমন চিকিৎসা ব্যবস্থা চলতে থাকলে,নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক অনেকেই বলছে জনমানবে বড় ধরনের ক্ষতি হতে পারে,শিশু রুগী গুলোর জন্য মারাত্মক ক্ষতির লক্ষন বয়ে আনতে পারে,কত পাওয়ারের ঔষধ লিখতে হবে এই ডাঃ বোঝেনা,অতচ তিনিই যেনো সর্বসেরা ডাঃ।অনেকেই রহস্য করে বলছে এ ডাঃ হয়তো নোবেল পাবে চোঁখের সামনে এমন ডাক্তার এর চিকিৎসা দেওয়া দেখেও না দোখার ভান করছে সচেতন মহল।প্রিন্স ফার্মেসী ঔষধ ব্যবসা করে ফায়দা লুটতে,এমন অনঅভিজ্ঞ ডাঃ দিয়ে নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে রমরমা বানিজ্য করে যাচ্ছেন।বিষয়টি তদন্ত পর্যবেক্ষন পূর্বক আইনি ব্যবস্থতা গ্রহন করতে প্রশাসনের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেন এলাকাবাসী ও সুধীসমাজ।অতিদ্রুত তদন্ত পূর্বক ব্যবস্থা গ্রহন করতে গাজীপুর মহানগর সহ দেশের সকল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনা করেন সুধী সমাজ।