ঢাকা ০৫:০৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৮ জুন ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
এইবারে ঈদুল আযহারঃকুরবানির পশু চামড়া ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত আশুলিয়ার জিরাবো বাজারে কাপড়ের দোকানে আগুন ফিরতি যাত্রায় সবাইকে মাস্ক পরার অনুরোধ রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সম্পর্ক ছিন্ন করলেন ট্রাম্প, নতুন দল করছেন মাস্ক! ৩৫ হাজার মানুষের পরিশ্রমে পরিচ্ছন্ন সব সিটি কর্পোরেশন: আসিফ মাহমুদ ঈদের দ্বিতীয় দিনে ৭৫ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করল ইসরায়েল মুসলমানদের ঈদের শুভেচ্ছা জানালেন পুতিন দেশের মঙ্গলে দোয়া চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা ছেলের মুখে হাসি ফোটাতে ২১ ঘণ্টায় সাইকেলে ২০০ কিমি পাড়ি দিলেন বাবা মোংলায় যৌথ অভিযানে প্রায় ২ কোটি টাকা মূল্যের বিপুল পরিমাণ অবৈধ পলিথিন ও সিমফ্রাই জাল জব্দ

গাজীপুরে স্কয়ার মেডিকেল সার্ভিসেস লিঃ ডাক্তারের অবহেলায় রোগীর অবস্থা আশংকা জনক

নিজস্ব সংবাদদাতা:
  • আপডেট টাইম : ১০:৩৬:৫৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২২
  • / ৮৯৩ ১৫০.০০০ বার পাঠক

গাজীপুরের শিববাড়ী অবস্থিত স্কয়ার মেডিকেল সার্ভিসেস লিঃ

জ্বরায়ু অপারেশনে ডাঃ মাহমুদা আলম এর অবহেলায় রোগীর অবস্থা আশংকা জনক,,, গত ১ বছর আগে মোছাঃ মমতাজ বেগম (৪০) জ্বরায়ু অপারেশন করান স্কয়ার মেডিকেল সার্ভিসেস লিঃ। অপারেশন এর পর ভালোই ছিলেন মোছাঃ মমতাজ বেগম। গত ৩ মাস যাবত হটাৎ মোছাঃ মমতাজ বেগম কোমর ও পায়ের ব্যাথায় ভুগছেন। একদিন রাতে ব্যাথায় অস্থির হয়ে পরদিন সকালে চিকিৎসা নেন গাজীপুর সদর হাসপাতালে। সেখান থেকে বলেন কিডনিতে সমস্যা আছে কি না তা জানতে এক্সরে করতে। এক্সরে করে কিডনিতে কোনো সমস্যা পাওয়া যায়নি। অন্যান্য ফার্মেসীতে দেখিয়ে বিভিন্ন ঔষধ খেয়েও কমেনি তার ব্যাথা। পরবর্তীতে নিয়ে যাওয়া হয় জ্বরায়ু অপারেশন করানো সেই স্কয়ার মেডিকেল সার্ভিসেস লিমিটেডে। স্কয়ার মেডিকেল সার্ভিসেস এর মালিক মোঃ তুহিন সাহেব বলেন শুক্রবার ডাঃ মশিউর রহমানের নিকট নিয়ে আসার জন্য। শুক্রবার স্কয়ার মেডিকেলে ৮০০ টাকা ভিজিট নিয়ে রিপোর্ট লিখে দেন ডাঃ মশিউর রহমান। রিপোর্টে বিভিন্ন ঔষধ এবং অন্যান্য এক্স-রে সহ এমআরআই এক্সরে করাতে বলেন ডাঃ মশিউর রহমান। পরের শুক্রবার রিপোর্ট নিয়ে যাওয়া হয় ডাঃ মশিউর রহমান এর কাছে। তিনি এমআরআই এক্সরে রিপোর্ট দেখে বলেন রিপোর্ট খুব ভালো কোনো সমস্যা নেই বলে জানান ডাঃ মশিউর রহমান। ১ মাসের ঔষধ লিখে দেন তিনি তার কথা মতো ২০ দিন খাওয়ানো হয় ঔষধ তাতেও কোনো সমাধান পাননি মোছাঃ মমতাজ বেগম। তাকে নিয়ে যাওয়া হয় ময়মনসিংহের জয়রামপুরা মেডিকেলে সেখানেও কোনো সমাধান পাননি মোছাঃ মমতাজ বেগম। একদিন রাত ২ ঘটিকার সময় মোছাঃ মমতাজ বেগমের ভয়ানক অবস্থা দেখে আতংকিত হয়ে পড়েন পরিবারের সবাই। পরদিন নিয়ে যাওয়া হয় কবিরাজের চিকিৎসার জন্য। তাতেও কোনো সমাধান পাননি মোছাঃ মমতাজ বেগম ও তার পরিবার। শেষ মুহুর্তে কবিরাজ পরিক্ষা করে বলেন জ্বরায়ু অপারেশন করানোর সময় ভেতরে একটি সুতা রয়েগেছে।

মোছাঃ মমতাজ বেগম ও তার পরিবার জানতে চায় বিভিন্ন টেস্ট এবং এমআরআই রিপোর্ট দেখানোর পরও কিভাবে বলেন কোনো সমস্যা নেই স্কয়ার মেডিকেল সার্ভিসেস এর কর্তৃপক্ষ।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

গাজীপুরে স্কয়ার মেডিকেল সার্ভিসেস লিঃ ডাক্তারের অবহেলায় রোগীর অবস্থা আশংকা জনক

আপডেট টাইম : ১০:৩৬:৫৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২২

গাজীপুরের শিববাড়ী অবস্থিত স্কয়ার মেডিকেল সার্ভিসেস লিঃ

জ্বরায়ু অপারেশনে ডাঃ মাহমুদা আলম এর অবহেলায় রোগীর অবস্থা আশংকা জনক,,, গত ১ বছর আগে মোছাঃ মমতাজ বেগম (৪০) জ্বরায়ু অপারেশন করান স্কয়ার মেডিকেল সার্ভিসেস লিঃ। অপারেশন এর পর ভালোই ছিলেন মোছাঃ মমতাজ বেগম। গত ৩ মাস যাবত হটাৎ মোছাঃ মমতাজ বেগম কোমর ও পায়ের ব্যাথায় ভুগছেন। একদিন রাতে ব্যাথায় অস্থির হয়ে পরদিন সকালে চিকিৎসা নেন গাজীপুর সদর হাসপাতালে। সেখান থেকে বলেন কিডনিতে সমস্যা আছে কি না তা জানতে এক্সরে করতে। এক্সরে করে কিডনিতে কোনো সমস্যা পাওয়া যায়নি। অন্যান্য ফার্মেসীতে দেখিয়ে বিভিন্ন ঔষধ খেয়েও কমেনি তার ব্যাথা। পরবর্তীতে নিয়ে যাওয়া হয় জ্বরায়ু অপারেশন করানো সেই স্কয়ার মেডিকেল সার্ভিসেস লিমিটেডে। স্কয়ার মেডিকেল সার্ভিসেস এর মালিক মোঃ তুহিন সাহেব বলেন শুক্রবার ডাঃ মশিউর রহমানের নিকট নিয়ে আসার জন্য। শুক্রবার স্কয়ার মেডিকেলে ৮০০ টাকা ভিজিট নিয়ে রিপোর্ট লিখে দেন ডাঃ মশিউর রহমান। রিপোর্টে বিভিন্ন ঔষধ এবং অন্যান্য এক্স-রে সহ এমআরআই এক্সরে করাতে বলেন ডাঃ মশিউর রহমান। পরের শুক্রবার রিপোর্ট নিয়ে যাওয়া হয় ডাঃ মশিউর রহমান এর কাছে। তিনি এমআরআই এক্সরে রিপোর্ট দেখে বলেন রিপোর্ট খুব ভালো কোনো সমস্যা নেই বলে জানান ডাঃ মশিউর রহমান। ১ মাসের ঔষধ লিখে দেন তিনি তার কথা মতো ২০ দিন খাওয়ানো হয় ঔষধ তাতেও কোনো সমাধান পাননি মোছাঃ মমতাজ বেগম। তাকে নিয়ে যাওয়া হয় ময়মনসিংহের জয়রামপুরা মেডিকেলে সেখানেও কোনো সমাধান পাননি মোছাঃ মমতাজ বেগম। একদিন রাত ২ ঘটিকার সময় মোছাঃ মমতাজ বেগমের ভয়ানক অবস্থা দেখে আতংকিত হয়ে পড়েন পরিবারের সবাই। পরদিন নিয়ে যাওয়া হয় কবিরাজের চিকিৎসার জন্য। তাতেও কোনো সমাধান পাননি মোছাঃ মমতাজ বেগম ও তার পরিবার। শেষ মুহুর্তে কবিরাজ পরিক্ষা করে বলেন জ্বরায়ু অপারেশন করানোর সময় ভেতরে একটি সুতা রয়েগেছে।

মোছাঃ মমতাজ বেগম ও তার পরিবার জানতে চায় বিভিন্ন টেস্ট এবং এমআরআই রিপোর্ট দেখানোর পরও কিভাবে বলেন কোনো সমস্যা নেই স্কয়ার মেডিকেল সার্ভিসেস এর কর্তৃপক্ষ।