ঢাকা ০৯:২৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৩ মে ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
পুশ ইন করা ৭৫ জন বাংলাদেশি মুসলিম এবং ৩ জন ভারতীয় মুসলিমকে উদ্ধার করেছে কোস্ট গার্ড ঢাকার মূল সড়কে কোনো রিকশা চলতে পারবে না: ডিএনসিসি প্রশাসক টাঙ্গাইলে আওয়ামী লীগের দোসরদের দিয়ে বিএনপির কমিটি গঠনের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ, কুশপুত্তলিকা দাহ নিবন্ধন ফিরে পেতে জামায়াতের আপিল শুনানি বুধবার পর্যন্ত মূলতবি মেক্সিকোতে নির্বাচনি প্রচারণার সময় মেয়র প্রার্থীকে গুলি করে হত্যা আন্দালিব রহমান পার্থের স্ত্রীকে বিদেশ যেতে বাধা বেতন ও পদোন্নতি নিয়ে চিকিৎসকের সুখবর দিলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা আজমিরিগঞ্জে ৮ লিটার চোলাই মদসহ এক যুবক গ্রেপ্তার। মোঃ আংগুর মিয়া নাসিরনগরে তরুণের পায়ের রগ কেটে দেওয়ার অভিযোগ সাংবাদিক সুরক্ষা ও কল্যাণ ফাউন্ডেশন এর ১৩ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি ঘোষণা ময়মনসিংহ জেলায়

গাজীপুরে স্কয়ার মেডিকেল সার্ভিসেস লিঃ ডাক্তারের অবহেলায় রোগীর অবস্থা আশংকা জনক

নিজস্ব সংবাদদাতা:
  • আপডেট টাইম : ১০:৩৬:৫৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২২
  • / ৮৪৭ ১৫০০০.০ বার পাঠক

গাজীপুরের শিববাড়ী অবস্থিত স্কয়ার মেডিকেল সার্ভিসেস লিঃ

জ্বরায়ু অপারেশনে ডাঃ মাহমুদা আলম এর অবহেলায় রোগীর অবস্থা আশংকা জনক,,, গত ১ বছর আগে মোছাঃ মমতাজ বেগম (৪০) জ্বরায়ু অপারেশন করান স্কয়ার মেডিকেল সার্ভিসেস লিঃ। অপারেশন এর পর ভালোই ছিলেন মোছাঃ মমতাজ বেগম। গত ৩ মাস যাবত হটাৎ মোছাঃ মমতাজ বেগম কোমর ও পায়ের ব্যাথায় ভুগছেন। একদিন রাতে ব্যাথায় অস্থির হয়ে পরদিন সকালে চিকিৎসা নেন গাজীপুর সদর হাসপাতালে। সেখান থেকে বলেন কিডনিতে সমস্যা আছে কি না তা জানতে এক্সরে করতে। এক্সরে করে কিডনিতে কোনো সমস্যা পাওয়া যায়নি। অন্যান্য ফার্মেসীতে দেখিয়ে বিভিন্ন ঔষধ খেয়েও কমেনি তার ব্যাথা। পরবর্তীতে নিয়ে যাওয়া হয় জ্বরায়ু অপারেশন করানো সেই স্কয়ার মেডিকেল সার্ভিসেস লিমিটেডে। স্কয়ার মেডিকেল সার্ভিসেস এর মালিক মোঃ তুহিন সাহেব বলেন শুক্রবার ডাঃ মশিউর রহমানের নিকট নিয়ে আসার জন্য। শুক্রবার স্কয়ার মেডিকেলে ৮০০ টাকা ভিজিট নিয়ে রিপোর্ট লিখে দেন ডাঃ মশিউর রহমান। রিপোর্টে বিভিন্ন ঔষধ এবং অন্যান্য এক্স-রে সহ এমআরআই এক্সরে করাতে বলেন ডাঃ মশিউর রহমান। পরের শুক্রবার রিপোর্ট নিয়ে যাওয়া হয় ডাঃ মশিউর রহমান এর কাছে। তিনি এমআরআই এক্সরে রিপোর্ট দেখে বলেন রিপোর্ট খুব ভালো কোনো সমস্যা নেই বলে জানান ডাঃ মশিউর রহমান। ১ মাসের ঔষধ লিখে দেন তিনি তার কথা মতো ২০ দিন খাওয়ানো হয় ঔষধ তাতেও কোনো সমাধান পাননি মোছাঃ মমতাজ বেগম। তাকে নিয়ে যাওয়া হয় ময়মনসিংহের জয়রামপুরা মেডিকেলে সেখানেও কোনো সমাধান পাননি মোছাঃ মমতাজ বেগম। একদিন রাত ২ ঘটিকার সময় মোছাঃ মমতাজ বেগমের ভয়ানক অবস্থা দেখে আতংকিত হয়ে পড়েন পরিবারের সবাই। পরদিন নিয়ে যাওয়া হয় কবিরাজের চিকিৎসার জন্য। তাতেও কোনো সমাধান পাননি মোছাঃ মমতাজ বেগম ও তার পরিবার। শেষ মুহুর্তে কবিরাজ পরিক্ষা করে বলেন জ্বরায়ু অপারেশন করানোর সময় ভেতরে একটি সুতা রয়েগেছে।

মোছাঃ মমতাজ বেগম ও তার পরিবার জানতে চায় বিভিন্ন টেস্ট এবং এমআরআই রিপোর্ট দেখানোর পরও কিভাবে বলেন কোনো সমস্যা নেই স্কয়ার মেডিকেল সার্ভিসেস এর কর্তৃপক্ষ।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

গাজীপুরে স্কয়ার মেডিকেল সার্ভিসেস লিঃ ডাক্তারের অবহেলায় রোগীর অবস্থা আশংকা জনক

আপডেট টাইম : ১০:৩৬:৫৫ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২২

গাজীপুরের শিববাড়ী অবস্থিত স্কয়ার মেডিকেল সার্ভিসেস লিঃ

জ্বরায়ু অপারেশনে ডাঃ মাহমুদা আলম এর অবহেলায় রোগীর অবস্থা আশংকা জনক,,, গত ১ বছর আগে মোছাঃ মমতাজ বেগম (৪০) জ্বরায়ু অপারেশন করান স্কয়ার মেডিকেল সার্ভিসেস লিঃ। অপারেশন এর পর ভালোই ছিলেন মোছাঃ মমতাজ বেগম। গত ৩ মাস যাবত হটাৎ মোছাঃ মমতাজ বেগম কোমর ও পায়ের ব্যাথায় ভুগছেন। একদিন রাতে ব্যাথায় অস্থির হয়ে পরদিন সকালে চিকিৎসা নেন গাজীপুর সদর হাসপাতালে। সেখান থেকে বলেন কিডনিতে সমস্যা আছে কি না তা জানতে এক্সরে করতে। এক্সরে করে কিডনিতে কোনো সমস্যা পাওয়া যায়নি। অন্যান্য ফার্মেসীতে দেখিয়ে বিভিন্ন ঔষধ খেয়েও কমেনি তার ব্যাথা। পরবর্তীতে নিয়ে যাওয়া হয় জ্বরায়ু অপারেশন করানো সেই স্কয়ার মেডিকেল সার্ভিসেস লিমিটেডে। স্কয়ার মেডিকেল সার্ভিসেস এর মালিক মোঃ তুহিন সাহেব বলেন শুক্রবার ডাঃ মশিউর রহমানের নিকট নিয়ে আসার জন্য। শুক্রবার স্কয়ার মেডিকেলে ৮০০ টাকা ভিজিট নিয়ে রিপোর্ট লিখে দেন ডাঃ মশিউর রহমান। রিপোর্টে বিভিন্ন ঔষধ এবং অন্যান্য এক্স-রে সহ এমআরআই এক্সরে করাতে বলেন ডাঃ মশিউর রহমান। পরের শুক্রবার রিপোর্ট নিয়ে যাওয়া হয় ডাঃ মশিউর রহমান এর কাছে। তিনি এমআরআই এক্সরে রিপোর্ট দেখে বলেন রিপোর্ট খুব ভালো কোনো সমস্যা নেই বলে জানান ডাঃ মশিউর রহমান। ১ মাসের ঔষধ লিখে দেন তিনি তার কথা মতো ২০ দিন খাওয়ানো হয় ঔষধ তাতেও কোনো সমাধান পাননি মোছাঃ মমতাজ বেগম। তাকে নিয়ে যাওয়া হয় ময়মনসিংহের জয়রামপুরা মেডিকেলে সেখানেও কোনো সমাধান পাননি মোছাঃ মমতাজ বেগম। একদিন রাত ২ ঘটিকার সময় মোছাঃ মমতাজ বেগমের ভয়ানক অবস্থা দেখে আতংকিত হয়ে পড়েন পরিবারের সবাই। পরদিন নিয়ে যাওয়া হয় কবিরাজের চিকিৎসার জন্য। তাতেও কোনো সমাধান পাননি মোছাঃ মমতাজ বেগম ও তার পরিবার। শেষ মুহুর্তে কবিরাজ পরিক্ষা করে বলেন জ্বরায়ু অপারেশন করানোর সময় ভেতরে একটি সুতা রয়েগেছে।

মোছাঃ মমতাজ বেগম ও তার পরিবার জানতে চায় বিভিন্ন টেস্ট এবং এমআরআই রিপোর্ট দেখানোর পরও কিভাবে বলেন কোনো সমস্যা নেই স্কয়ার মেডিকেল সার্ভিসেস এর কর্তৃপক্ষ।