গাজীপুর মহানগর কাশিমপুর থানার ৩ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর সাইজু উদ্দিন মোল্লা এক মূর্তিমীয় এক আতঙ্কের নামে,যেখানেই ভূমিদস্যুতা সেখানেই তার নাম,যেখানেই জাল দলিল সেখানেই সাইজুউদ্দিন মোল্লা, যেখানে অনিয়ম আর দুর্নীতি সেখানেই তার বিস্তার। সামান্য কাঠ কাটার একজন শ্রমিক কিভাবে এতো টাকার মালিক হলো কেউ বলতে পারেনা,এ যেন আলাদীনের চেরাগ, একজন কাউন্সিলর এতো বড় বড় অন্যায় করে কিভাবে বুক ফুলিয়ে চলে এলাকাবাসীর মাঝে গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে। অসংখ্য বার তার নামে বিভিন্ন পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ করা হলেও প্রশাসন কেন নীরব ভূমিকায় এ নিয়ে এলাকাবাসী নানান কথা বলছে।এলাকার অবৈধ গ্যাস ব্যবসা থেকে শুরু করে এমন কোন কিছু নেই যা তার ধারা করা সম্ভব নয়। এতো কিছু করার পরেও তিনি থাকে যেন দুধে দোয়া তুলছি পাতা।তার বিরুদ্ধে কোন সংবাদ প্রকাশ করা হলেই কিছু ভুঁইফোঁড় অনলাইন পোর্টালে সংবাদ সম্মেলন করে প্রকাশ করে। এদিকে তার ভাই ইদ্রিস মোল্লা নিজের ভাই কাউন্সিলর হওয়ার পর থেকেই যেন আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হয়ে যাওয়া এক ব্যক্তি। সামান্য দর্জি দোকানদার থেকে কোটি কোটি টাকার মালিক বনে যায় কিন্তু কিভাবে এটা সম্ভব এলাকার লোকজন বার বার একই কথা বলে। দর্জি দোকানদার এখন প্রায় ৫/৬ কোটি টাকার অট্টালিকায় ঘুমায়। যাহা ৩ নং ওয়ার্ডে কোথাও নেই। এই কাউন্সিলর রয়েছে নিজস্ব ক্যাডার বাহিনী যাহা ১৫ ই আগস্টে মহড়ার মাধ্যমে প্রকাশ পায়, তিনি ১৫ই আগস্ট শোক দিবসে ৪/৫ শত মোটরসাইকেল এবং ২০ / ২৫ টি প্রাইভেটকার নিয়ে কাশিমপুর থানার সব গুলো ওয়ার্ডে মহড়া দিয়ে আতংক তৈরি করেন এতে সিনিয়র নেতারা সমালোচনা করেন। গুম খুনের ভয়ে কোন সাংবাদিক তার বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশ করে না।আবার ২/১ জন সাংবাদিক নেতার সাহসে এই কাউন্সিলর সাইজুদ্দিন মোল্লা সাংবাদিকদের উপর বিভিন্ন ভাবে হুমকি ধামকি দিচ্ছে বলেও অভিযোগ উঠেছে। এই ভূমিদস্যু এবং তার ভাইয়ের এতো টাকার মালিক হলো কিভাবে এলাকাবাসী দুদক দিয়ে অনুসন্ধান করে কঠোর বিচার দাবি জানান।তবে কিছু নাম মাত্র সাংবাদিক নেতারা কিভাবে তাকে সাহায্য করে তাহা। বিস্তারিত পরবর্তীতে জানতে চোখ রাখুন।পর্ব ৪