ঢাকা ০২:৪৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
হবিগঞ্জের আজমিরীগঞ্জ নোয়াগড় গ্রামে কোটি টাকার হিসাব নিয়ে দু’পক্ষের সংঘর্ষে ওসিসহ অর্ধশতাধিক আহত।। সেনাবাহিনীর হাতে ১১ জন আটক ভৈরবে রেলওয়ে থানা পুলিশের হাতে মাদক দ্রব্য গাঁজাসহ হিজরা গ্রেফতার পীরগঞ্জে জুলাই-আগষ্টে ছাত্র-জনতার বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহীদ ও আহতদের স্মরণে স্মরণসভা ধুলাউড়ি বাজারে শুরু হয়েছে পাঁচটি সেলুন পাঠাগার সুন্দরবনের খালে কাঁকড়া ধরায় চাঁদা দাবি। চাঁদা না দেওয়ায় মারধরের অভিযোগ ডাকাত তরিকুলের বিরুদ্ধে আইনজীবী হত্যার নিউজে পুলিশের বক্তব্য নেয়নি রয়টার্স আজমিরীগঞ্জে মোবাইল কোর্টের অভিযানে একটি মাটি ভর্তি ট্রাকটর আটক আজমিরীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের সরকারি জায়গা দখল মুক্ত করে উপজেলা প্রশাসন ইসকন নিষিদ্ধের দাবি জানালো হেফাজতে ইসলাম পৃথক মামলায় সাবেক মন্ত্রী আনিসুল-কামরুল রিমান্ডে

গাছ কাটার শ্রমিক থেকে কয়েক কোটি টাকার মালিক, কে এই কাউন্সিলর সাইজুউদ্দিন মোল্লা!

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট টাইম : ০৬:০৯:৪৮ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ৯ আগস্ট ২০২২
  • / ৩৯০ ৫০০০.০ বার পাঠক

গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের ৩ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর সাইজুউদ্দিন মোল্লার বিরুদ্ধে ব্যাপক দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন ৩ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর হওয়ার পর থেকেই এই কাউন্সিলর ভূমিদস্যুতায় যেন হোলিখেলায় মেতে উঠেছে। অন্যের জমি দখল ও তার নেশায় পরিণত হয়েছে। এই ভূমিদস্যু সাইজু উদ্দিন মোল্লার রয়েছে এক ক্যাডার বাহিনী যার ভয়ে কেউ তার বিরুদ্ধে টু শব্দ টুকু করতে পারে না। এই ভূমিদস্যুর বিরুদ্ধে বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে এবং জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনেও ভুক্তভোগীরা মানববন্ধন করেছে। এই কাউন্সিলরের এক সাথে কাজ করা এক ব্যক্তি বলেন, সাইজুউদ্দিন মোল্লা এক সময় আমার সাথে গাছ কাটার কাজ করতো,খুব কষ্ট করে এই তার সংসার চালাতো তবে তিনি এটাও বলেন যে সাইজুউদ্দিন মোল্লার বাপের অনেক সুনাম ছিল সব জমিজমা বিক্রি করতে করতে শেষে খুব গরীব অসহায় হয়ে যায় তবে তার বাপ খুব ভাল মানুষ ছিল।আর এখন সে আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হয়েছে। এমনও তথ্য পাওয়া যায় এই কাউন্সিলর বয়স্ক ভাতাও নাকি সঠিক ভাবে দেয়না।৩ নং ওয়ার্ডে অবৈধ গ্যাস সংযোগ দিয়েও লক্ষ লক্ষ টাকা কামিয়ে নিয়েছে এই কাউন্সিলর। তার নেতৃত্বেই চলে অবৈধ গ্যাস সংযোগ ব্যাবসা,তিনি সরাসরি না থাকলেও তারই ইশারায় চলে এসব কাজ। বিভিন্ন বিচারেও নাকি টাকার বিনিময়ে রায় দেন তিনি।তার কবলে পরে অনেকেই আজ ভুমিহীন। জনমনে আজ বার বার একই কথা কিভাবে এতো টাকার মালিক তিনি।এলাকাবাসীর দাবি দুদক যেন তদন্ত করে টাকার উৎস খুঁজে বের করে এবং সঠিক বিচার করে।এদিকে তারই আপন ছোট ভাই এক সময় দর্জির কাজ করতো এখন সে এতো টাকার মালিক কিভাবে হলো সেটা নিয়েও জনমনে প্রশ্ন জেগেছে। যে লোক দর্জির কাজ করতো সে এখন ২/৩ কোটি টাকার অট্টালিকায় ঘুমায়। এটা যেন এক আলাদিনের চেরাগের মতো।সাধারণ মানুষ এই কাউন্সিলর এবং তার ভাইয়ের অর্থ-সম্পদের উৎস খুঁজে বের করে এবং সঠিক বিচার দাবি করেন। দেখতে থাকুন, দৈনিক সময়ের কন্ঠ নিউজ পর্ব ১

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

গাছ কাটার শ্রমিক থেকে কয়েক কোটি টাকার মালিক, কে এই কাউন্সিলর সাইজুউদ্দিন মোল্লা!

আপডেট টাইম : ০৬:০৯:৪৮ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ৯ আগস্ট ২০২২

গাজীপুর সিটি কর্পোরেশনের ৩ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর সাইজুউদ্দিন মোল্লার বিরুদ্ধে ব্যাপক দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন ৩ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর হওয়ার পর থেকেই এই কাউন্সিলর ভূমিদস্যুতায় যেন হোলিখেলায় মেতে উঠেছে। অন্যের জমি দখল ও তার নেশায় পরিণত হয়েছে। এই ভূমিদস্যু সাইজু উদ্দিন মোল্লার রয়েছে এক ক্যাডার বাহিনী যার ভয়ে কেউ তার বিরুদ্ধে টু শব্দ টুকু করতে পারে না। এই ভূমিদস্যুর বিরুদ্ধে বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে এবং জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনেও ভুক্তভোগীরা মানববন্ধন করেছে। এই কাউন্সিলরের এক সাথে কাজ করা এক ব্যক্তি বলেন, সাইজুউদ্দিন মোল্লা এক সময় আমার সাথে গাছ কাটার কাজ করতো,খুব কষ্ট করে এই তার সংসার চালাতো তবে তিনি এটাও বলেন যে সাইজুউদ্দিন মোল্লার বাপের অনেক সুনাম ছিল সব জমিজমা বিক্রি করতে করতে শেষে খুব গরীব অসহায় হয়ে যায় তবে তার বাপ খুব ভাল মানুষ ছিল।আর এখন সে আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হয়েছে। এমনও তথ্য পাওয়া যায় এই কাউন্সিলর বয়স্ক ভাতাও নাকি সঠিক ভাবে দেয়না।৩ নং ওয়ার্ডে অবৈধ গ্যাস সংযোগ দিয়েও লক্ষ লক্ষ টাকা কামিয়ে নিয়েছে এই কাউন্সিলর। তার নেতৃত্বেই চলে অবৈধ গ্যাস সংযোগ ব্যাবসা,তিনি সরাসরি না থাকলেও তারই ইশারায় চলে এসব কাজ। বিভিন্ন বিচারেও নাকি টাকার বিনিময়ে রায় দেন তিনি।তার কবলে পরে অনেকেই আজ ভুমিহীন। জনমনে আজ বার বার একই কথা কিভাবে এতো টাকার মালিক তিনি।এলাকাবাসীর দাবি দুদক যেন তদন্ত করে টাকার উৎস খুঁজে বের করে এবং সঠিক বিচার করে।এদিকে তারই আপন ছোট ভাই এক সময় দর্জির কাজ করতো এখন সে এতো টাকার মালিক কিভাবে হলো সেটা নিয়েও জনমনে প্রশ্ন জেগেছে। যে লোক দর্জির কাজ করতো সে এখন ২/৩ কোটি টাকার অট্টালিকায় ঘুমায়। এটা যেন এক আলাদিনের চেরাগের মতো।সাধারণ মানুষ এই কাউন্সিলর এবং তার ভাইয়ের অর্থ-সম্পদের উৎস খুঁজে বের করে এবং সঠিক বিচার দাবি করেন। দেখতে থাকুন, দৈনিক সময়ের কন্ঠ নিউজ পর্ব ১