বাণজ্যিে বাংলাদশেরে মোংলা বন্দর ব্যবহার বষিযয়ক চুক্তি র্পূণাঙ্গভাবে বাস্তবায়নে ৪টি ট্রায়াল রানরে প্রথমটি শুরু করছেে ভারতরে কলকাতা বন্দর। তারই ধারাবাহকিতায় প্রথম ট্রায়াল জাহাজ বাংলাদশেি পতাকাবাহী এম.ভি রশিাদ রাইহান, জ্যাক শপিংি এজন্টেরে মাধ্যমে ০৮ আগস্ট, ২০২২ তারখিে মোংলা বন্দররে ০৯ নং জটেতিে এসে পৌঁছছে। সিএন্ডএফ হিসাবে সুইফট লজস্টিকি র্সাভসিসিসে লঃি কাজ করছনে। মোংলা-তামাবলি এবং মোংলা-ববিরিবাজার (কুমল্লিার স্থলবন্দর) রুটে ট্রায়ালরে জন্য ট্রানজটি র্কাগোটি র্বতমানে মোংলা বন্দরে অবস্থান করছে।ে অঈগচ চ্ক্তুরি (অমৎববসবহঃ ড়হ ঞযব টংব ড়ভ ঈযধঃঃড়মৎধস ধহফ গড়হমষধ চড়ৎঃ ভড়ৎ গড়াবসবহঃ ড়ভ এড়ড়ফং ঃড় ধহফ ভৎড়স ওহফরধ) আওতায় বাংলাদশে ভারতরে মধ্যে পণ্য আমদানি রপ্তানরি ট্রায়াল র্কাযক্রম শুরু হয়ছে।ে র্মাকস লাইনরে ০২ টি কন্টইেনাররে মধ্যে ০১টি কন্টইেনারে ইলক্ট্রেোস্টলি কাস্টংিস লমিটিডেরে ৭০ প্যাকজেে ১৬.৩৮০ টন লোহার পাইপ এবং ববিরিবাজার-শ্রীমন্তপুর সীমান্ত পয়ন্টে ব্যবহার করে আসামরে জন্য ও আরকেটি কনটইেনারে ২৪৯ প্যাকজেে ৮.৫ টন প্রফিোম নয়িে জাহাজটি মোংলা বন্দরে এসে পৗেঁছায়। এ সময় মোংলা বন্দর জটেি পরর্দিশন করনে, ভারতরে সহকারী হাইকমশিনার ইনডার জতি সাগর, মোংলা বন্দর র্কতৃপক্ষরে চয়োরম্যান রয়িার এডমরিাল মোহাম্মদ মুসা ও র্উদ্ধতন র্কমর্কতাগণ। জটেি পরর্দিশন শষেে মোংলা বন্দর সভাকক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠতি হয়।

ভারত-বাংলাদশে প্রোটোকল রুটে অভ্যন্তরীণ জলপথ ব্যবহার করে ব্যবসায়কি গতি বাড়ানোর লক্ষ্যে এই উদ্যোগ নওেয়া হয়ছে।ে এ র্কাযক্রমরে মাধ্যমে দু দশেরে র্অথনীতি এবং দ্বপিাক্ষকি সর্ম্পক উন্নয়নে আরও ইতবিাচক প্রভাব ফলেবে বলে মোংলা বন্দর র্কতৃপক্ষ মনে করনে। ভারত থকেে পণ্য পরবিহনরে জন্য মোংলা বন্দর ব্যবহার সংক্রান্ত একটি চুক্তি এবং স্ট্যার্ন্ডাড অপারটেংি পদ্ধতি ২ দশেরে মধ্যে স্বাক্ষরতি হয়ছে।ে
র্মাচ, ২০২২ মাসে অনুষ্ঠতি ১৩তম ভারত-বাংলাদশে জয়ন্টে গ্রুপ অফ কাস্টমস (জএেসস)ি বঠৈকরে পর ট্রায়াল রান পরচিালনার সদ্ধিান্ত নওেয়া হয়ছেলি। তারই ট্রায়াল জাহাজরে প্রথম ট্রায়াল জাহাজ মোংলা বন্দর।ে

এ বষিয়ে মোংলা বন্দর র্কতৃপক্ষরে চয়োরম্যান রয়িার এডমরিাল মোহাম্মদ মুসা বলনে, “মোংলা বন্দররে মাধ্যমে ভারতরে সাথে পণ্য পরবিহনরে ক্ষত্রেে আজ একটি মাইলফলক সৃষ্টি হলো। এ র্কাযক্রমরে মাধ্যমে আমাদরে বন্ধুপ্রতমি দশেরে সাথে বন্ধুত্ব ও র্অথনতৈকি সর্ম্পক আরও জোরদার হবে হলে আমি বশ্বিাস কর।