ঢাকা ০৪:৫৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
হবিগঞ্জের আজমিরীগঞ্জ নোয়াগড় গ্রামে কোটি টাকার হিসাব নিয়ে দু’পক্ষের সংঘর্ষে ওসিসহ অর্ধশতাধিক আহত।। সেনাবাহিনীর হাতে ১১ জন আটক ভৈরবে রেলওয়ে থানা পুলিশের হাতে মাদক দ্রব্য গাঁজাসহ হিজরা গ্রেফতার পীরগঞ্জে জুলাই-আগষ্টে ছাত্র-জনতার বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহীদ ও আহতদের স্মরণে স্মরণসভা ধুলাউড়ি বাজারে শুরু হয়েছে পাঁচটি সেলুন পাঠাগার সুন্দরবনের খালে কাঁকড়া ধরায় চাঁদা দাবি। চাঁদা না দেওয়ায় মারধরের অভিযোগ ডাকাত তরিকুলের বিরুদ্ধে আইনজীবী হত্যার নিউজে পুলিশের বক্তব্য নেয়নি রয়টার্স আজমিরীগঞ্জে মোবাইল কোর্টের অভিযানে একটি মাটি ভর্তি ট্রাকটর আটক আজমিরীগঞ্জ উপজেলা পরিষদের সরকারি জায়গা দখল মুক্ত করে উপজেলা প্রশাসন ইসকন নিষিদ্ধের দাবি জানালো হেফাজতে ইসলাম পৃথক মামলায় সাবেক মন্ত্রী আনিসুল-কামরুল রিমান্ডে

 গাজীপুর উপজেলা সেটেলমেন্ট অফিস দুর্নীতির নর্দমায় পরিনত হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদক
  • আপডেট টাইম : ০৯:২০:৩৬ পূর্বাহ্ণ, শনিবার, ৩০ জুলাই ২০২২
  • / ৩৯১ ৫০০০.০ বার পাঠক

জমির মালিকের নামে জমির রেকর্ড নেই দৈনিক সময়ের কন্ঠে পত্রিকার অনুসন্ধান বের হয়ে আসছে এর সত্যতা,সেটেলমেন্ট অফিসের অফিসার মুজিবুর রহমান ও তার সহকারী দুই মহিবুল ইসলাম এবং মাঠ জরিপ তদন্তকারী মোঃ জাহাঙ্গীর তাদের টাকা দিলে এক জনের নামের জমি অন্য জনের নামে রেকর্ড করে দিতে দ্বিধাবোধ করেন না,এদিকে ভুক্তভোগী হাবিল গং ঢাকা সাত রাস্তায় ভূমি জরিপ অফিসে অভিযোগ দায়ের করলে হাবিল গং এর অভিযোগ আমলে নিয়ে ভূমি জরিপ মহা পরিচালক মোজাম্মেলের সাহেবের দপ্তরে থেকে অভিযোগ টি পাঠিয়ে দেন উপ-পরিচালকের কাছে, এরপর হাবিল গং উপ পরিচালকের কাছে গিয়ে সাক্ষাত করলে কাগজপত্র দেখে সাথে সাথে পুনরায় গাজীপুর উপজেলা সেটেলমেন্ট অফিসার কে বলেন বিষয়টি পুনরায় মাঠ তদন্ত করে সঠিকভাবে কাগজপত্র দেখে রিপোর্টটি অতিদ্রুত ভাবে পাঠিয়ে দেওয়ার আদেশ করেন এবং মুঠোফোনে গাজীপুর উপজেলা সেটেলমেন্ট সহকারি অফিসার মজিবুর রহমান কে পুনরায় মাঠ তদন্ত করতে বলেন এর পরিপেক্ষিতে কাগজপত্র সহ হাবিল গং পরের দিন উপজেলা সেটেলমেন্ট অফিসে হাজির হয়ে গাজীপুর উপজেলায় অফিসের অফিসার মজিবুর রহমানের সাথে যোগাযোগ করেছিলে সে হাবিল গংদের জমির কাগজপত্র জমা নেন তখনই সে কাশেমপুর বারান্দা মজার সাবেক সহরকারি অফিসার মাহবুব রহমানকে বিষয়টি বললেন যাচাই-বাছাই

করে কাগজপত্র দেখে আমাদেরকে দ্রুতভাবে জানান,এদিকে গাজীপুর উপজেলা সেটেলমেন্ট অফিসার মজিবুর রহমান তিনি বলেন আমি একজন সৎ মানুষ হিসেবে কাজ করু আমি অনিয়ম ও দুর্নীতির সাথে জড়িত নয় তার কথা আমলে নিয়ে দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকার সম্পাদক বোরহান হাওলাদার (জসিম)কিন্তু অতীব দুঃখের বিষয় অফিসের মধ্যে একে একে চারবার কোর্ট বসিয়ে শেষ পর্যায়ে এসে ভূমিদস্যুদের কাছে থেকে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে প্রকৃত জমির মালিক হাবিল গংদের কাগজপত্র যাচাই বাচাই ছাড়া মাঠ পর্যায়ে তদন্ত ছাড়া অভিযুক্ত ভূমিদস্যুদের পক্ষে রিপোর্ট প্রদান করেন,ভূমিদস্যুদের রিপোর্ট কে কেন্দ্র করে তদন্ত সাপেক্ষে যাচাই-বাছাই করে দেখা যায় যেনো শিয়ালের কাছে মুরগী বর্গাদিলেন ভূমি জরিপ অফিসের উপ মহা পরিচালক,এ-ই দিকে দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকার অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে চাঞ্চল্যকর তথ্য অনিয়ম ও দুর্নীতিবাজ মহিবুল ইসলাম তার সহকারি মাঠ তদন্ত নামে জাহাঙ্গীর হোসেন কিন্তু জাহাঙ্গীর হোসেন মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে তদন্ত সঠিক ভাবে না করেই গাজীপুর উপজেলা সেটেলমেন্ট অফিসে রিপোর্ট জমা দেন প্রতিনিয়ত গ্রাহকদের সাথে প্রতারণা করে ভুল তথ্য পাঠান ঢাকা ভূমি রেকর্ড অফিসে সচিবের কাছে। এ-ই দিকে গাজীপুর উপজেলার সেটেলমেন্ট অফিসের মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে ভূমিদস্যুদের নামে জমি রেকর্ড করার কারণে জমির প্রকৃত মালিক হাবিল গংরা রেকর্ড সচিবের বরাবর নারাজি দরখাস্ত দেওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন।এই দিকে ভুক্তভোগী হাবিল গং আক্ষেপ করে বলেন বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করার পরেও গাজীপুর উপজেলা সেটেলমেন্ট অফিস যেনো দুর্নীতির আখড়া হিসেবে পরিণত হয়েছে যার কারণে প্রকৃত জমির মালিকেরা ভূমিদস্যুদের কাছে জিম্মি হয়ে পড়েছে,যার প্রমাণ মহিবুল ইসলামের পাহাড় পরিমাণ অনিয়ম ও দুর্নীতি,আর উপজেলা সেটেলমেন্ট সহকারি অফিসার মহিবুল এর কাছে এ যেনো আলাউদ্দিনের চেরাগ।
(বিস্তারিত আগামী পর্বে)

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

 গাজীপুর উপজেলা সেটেলমেন্ট অফিস দুর্নীতির নর্দমায় পরিনত হয়েছে

আপডেট টাইম : ০৯:২০:৩৬ পূর্বাহ্ণ, শনিবার, ৩০ জুলাই ২০২২

জমির মালিকের নামে জমির রেকর্ড নেই দৈনিক সময়ের কন্ঠে পত্রিকার অনুসন্ধান বের হয়ে আসছে এর সত্যতা,সেটেলমেন্ট অফিসের অফিসার মুজিবুর রহমান ও তার সহকারী দুই মহিবুল ইসলাম এবং মাঠ জরিপ তদন্তকারী মোঃ জাহাঙ্গীর তাদের টাকা দিলে এক জনের নামের জমি অন্য জনের নামে রেকর্ড করে দিতে দ্বিধাবোধ করেন না,এদিকে ভুক্তভোগী হাবিল গং ঢাকা সাত রাস্তায় ভূমি জরিপ অফিসে অভিযোগ দায়ের করলে হাবিল গং এর অভিযোগ আমলে নিয়ে ভূমি জরিপ মহা পরিচালক মোজাম্মেলের সাহেবের দপ্তরে থেকে অভিযোগ টি পাঠিয়ে দেন উপ-পরিচালকের কাছে, এরপর হাবিল গং উপ পরিচালকের কাছে গিয়ে সাক্ষাত করলে কাগজপত্র দেখে সাথে সাথে পুনরায় গাজীপুর উপজেলা সেটেলমেন্ট অফিসার কে বলেন বিষয়টি পুনরায় মাঠ তদন্ত করে সঠিকভাবে কাগজপত্র দেখে রিপোর্টটি অতিদ্রুত ভাবে পাঠিয়ে দেওয়ার আদেশ করেন এবং মুঠোফোনে গাজীপুর উপজেলা সেটেলমেন্ট সহকারি অফিসার মজিবুর রহমান কে পুনরায় মাঠ তদন্ত করতে বলেন এর পরিপেক্ষিতে কাগজপত্র সহ হাবিল গং পরের দিন উপজেলা সেটেলমেন্ট অফিসে হাজির হয়ে গাজীপুর উপজেলায় অফিসের অফিসার মজিবুর রহমানের সাথে যোগাযোগ করেছিলে সে হাবিল গংদের জমির কাগজপত্র জমা নেন তখনই সে কাশেমপুর বারান্দা মজার সাবেক সহরকারি অফিসার মাহবুব রহমানকে বিষয়টি বললেন যাচাই-বাছাই

করে কাগজপত্র দেখে আমাদেরকে দ্রুতভাবে জানান,এদিকে গাজীপুর উপজেলা সেটেলমেন্ট অফিসার মজিবুর রহমান তিনি বলেন আমি একজন সৎ মানুষ হিসেবে কাজ করু আমি অনিয়ম ও দুর্নীতির সাথে জড়িত নয় তার কথা আমলে নিয়ে দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকার সম্পাদক বোরহান হাওলাদার (জসিম)কিন্তু অতীব দুঃখের বিষয় অফিসের মধ্যে একে একে চারবার কোর্ট বসিয়ে শেষ পর্যায়ে এসে ভূমিদস্যুদের কাছে থেকে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে প্রকৃত জমির মালিক হাবিল গংদের কাগজপত্র যাচাই বাচাই ছাড়া মাঠ পর্যায়ে তদন্ত ছাড়া অভিযুক্ত ভূমিদস্যুদের পক্ষে রিপোর্ট প্রদান করেন,ভূমিদস্যুদের রিপোর্ট কে কেন্দ্র করে তদন্ত সাপেক্ষে যাচাই-বাছাই করে দেখা যায় যেনো শিয়ালের কাছে মুরগী বর্গাদিলেন ভূমি জরিপ অফিসের উপ মহা পরিচালক,এ-ই দিকে দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকার অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে চাঞ্চল্যকর তথ্য অনিয়ম ও দুর্নীতিবাজ মহিবুল ইসলাম তার সহকারি মাঠ তদন্ত নামে জাহাঙ্গীর হোসেন কিন্তু জাহাঙ্গীর হোসেন মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে তদন্ত সঠিক ভাবে না করেই গাজীপুর উপজেলা সেটেলমেন্ট অফিসে রিপোর্ট জমা দেন প্রতিনিয়ত গ্রাহকদের সাথে প্রতারণা করে ভুল তথ্য পাঠান ঢাকা ভূমি রেকর্ড অফিসে সচিবের কাছে। এ-ই দিকে গাজীপুর উপজেলার সেটেলমেন্ট অফিসের মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে ভূমিদস্যুদের নামে জমি রেকর্ড করার কারণে জমির প্রকৃত মালিক হাবিল গংরা রেকর্ড সচিবের বরাবর নারাজি দরখাস্ত দেওয়ার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছেন।এই দিকে ভুক্তভোগী হাবিল গং আক্ষেপ করে বলেন বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করার পরেও গাজীপুর উপজেলা সেটেলমেন্ট অফিস যেনো দুর্নীতির আখড়া হিসেবে পরিণত হয়েছে যার কারণে প্রকৃত জমির মালিকেরা ভূমিদস্যুদের কাছে জিম্মি হয়ে পড়েছে,যার প্রমাণ মহিবুল ইসলামের পাহাড় পরিমাণ অনিয়ম ও দুর্নীতি,আর উপজেলা সেটেলমেন্ট সহকারি অফিসার মহিবুল এর কাছে এ যেনো আলাউদ্দিনের চেরাগ।
(বিস্তারিত আগামী পর্বে)