ঢাকা ১০:৪৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
পাসপোর্টে ফিরল ‘এক্সসেপ্ট ইসরাইল’, যা বললেন সাবেক রাষ্ট্রদূত রোববার সারা দেশে মহাসমাবেশের ডাক কারিগরি শিক্ষার্থীদের আগামী জাতীয় নির্বাচন হবে দেশের ইতিহাসের সর্বোত্তম নির্বাচন: প্রধান উপদেষ্টা কমিশনের অধিকাংশ প্রস্তাবে একমত এনসিপি, আমূল পরিবর্তনের আহ্বান কুমিল্লা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের  সাবেক চেয়ারম্যান জামাল নাসের সচিবের বিরুদ্ধে অনিয়মে জনবল নিয়োগ,জ্ঞাত আয় বহিভূত সম্পদ অর্জন,, বোর্ডে অনিয়ম নিয়ম বহিরভূত  অবৈধ উপায়ে ১২ জন ঠিকা ভিত্তিক কর্মচারী নিয়োগে বয়স জালিয়াতির অভিযোগ ট্রাম্প-মোদি-শি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল কোস্ট গার্ডের অভিযানে অস্ত্র ও গোলাবারুদসহ করিম শরীফ বাহিনীর দুই সহযোগী আটক নব নির্বাচিত হরিরামপুর প্রেসক্লাবের মাসিক জরুরি সভা অনুষ্ঠিত ভৈরবে ভবানী পুর সালিশ বৈঠকে ২ বংশের মাঝে সংঘর্ষে ১জন নিহত ২০ জন হাহত হয় খামেনিকে বাদশাহ সালমানের চিঠি পৌঁছে দিলেন সৌদির প্রতিরক্ষামন্ত্রী

আশুরা কবে, জানা যাবে আজ সন্ধ্যায়

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৭:৫৫:২০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ জুলাই ২০২২
  • / ২৫৬ ৫০০০.০ বার পাঠক

পবিত্র মহরম মাসের চাঁদ দেখা এবং পবিত্র আশুরার তারিখ নির্ধারণে সন্ধ্যায় জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত হবে।

শুক্রবার সন্ধ্যায় ইসলামিক ফাউন্ডেশন বায়তুল মোকাররম সভাকক্ষে চাঁদ দেখা কমিটি এ সভায় বসবে।

এতে সভাপতিত্ব করবেন ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান।

এ দিকে দেশের আকাশে কোথাও পবিত্র মহরম মাসের চাঁদ দেখা গেলে টেলিফোন ও ফ্যাক্স নম্বরে অথবা সংশ্লিষ্ট জেলার জেলা প্রশাসক (ডিসি) অথবা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও) জানাতে অনুরোধ করা হয়।

টেলিফোন নম্বর: ০২-২২৩৩৮১৭২৫, ০২-৪১০৫০৯১২, ০২-৪১০৫০৯১৬ ও ০২-৪১০৫০৯১৭।

ফ্যাক্স নম্বর: ০২-২২৩৩৮৩৩৯৭ ও ০২-৯৫৫৫৯৫১।

ইসলামিক পঞ্জিকা অনুযায়ী, মহরমের দশম দিনকে আশুরা বলা হয়। এটি ইসলাম ধর্ম অনুসারীদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন। সুন্নি মতানুযায়ী ইহুদিরা মুসার বিজয়ের স্মরণে আশুরার রোজা পালন করতেন। তবে শিয়াদের মতে আশুরার পূর্ব ইতিহাসকে প্রত্যাখ্যান করে এবং তারা আশুরাকে কারবালার বিষাদময় ঘটনার স্মরণে পালন করে।

আশুরা মূলত একটি শোকাবহ দিন। কেননা এদিন মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর দৌহিত্র হুসাইন ইবনে আলী নির্মমভাবে শহীদ হয়েছিলেন।

এ ছাড়াও ইসলামের ইতিহাসে এ দিনটি বিভিন্ন কারণে গুরুত্বপূর্ণ। বলা হয়, এদিন আসমান ও জমিন সৃষ্টি করা হয়েছিল। এদিন পৃথিবীর প্রথম মানুষ আদমকে (আ.) সৃষ্টি করা হয়েছিল। এ দিন আল্লাহ নবীদের স্ব স্ব শত্রুর হাত থেকে আশ্রয় দিয়েছিলেন।

এ দিন নবী মুসা (আ.)-এর শত্রু ফেরাউনকে নীল নদে ডুবিয়ে দেওয়া হয়। নূহ (আ.)-এর কিস্তি ঝড়ের কবল হতে রক্ষা পেয়েছিল এবং তিনি জুডি পর্বতশৃঙ্গে নোঙর ফেলেছিলেন।

এদিন দাউদ (আ.)-এর তওবা কবুল হয়েছিল। নমরূদের অগ্নিকুণ্ড থেকে ইব্রাহীম (আ.) উদ্ধার হয়েছিলেন। আইয়ুব (আ.) দুরারোগ্য ব্যাধি থেকে মুক্ত ও সুস্থতা লাভ করেছিলেন। এ দিন আল্লাহ তায়ালা ঈসা (আ.) কে পৃথিবী থেকে ঊর্ধ্বাকাশে উঠিয়ে নিয়েছিলেন।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

আশুরা কবে, জানা যাবে আজ সন্ধ্যায়

আপডেট টাইম : ০৭:৫৫:২০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ জুলাই ২০২২

পবিত্র মহরম মাসের চাঁদ দেখা এবং পবিত্র আশুরার তারিখ নির্ধারণে সন্ধ্যায় জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত হবে।

শুক্রবার সন্ধ্যায় ইসলামিক ফাউন্ডেশন বায়তুল মোকাররম সভাকক্ষে চাঁদ দেখা কমিটি এ সভায় বসবে।

এতে সভাপতিত্ব করবেন ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান।

এ দিকে দেশের আকাশে কোথাও পবিত্র মহরম মাসের চাঁদ দেখা গেলে টেলিফোন ও ফ্যাক্স নম্বরে অথবা সংশ্লিষ্ট জেলার জেলা প্রশাসক (ডিসি) অথবা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও) জানাতে অনুরোধ করা হয়।

টেলিফোন নম্বর: ০২-২২৩৩৮১৭২৫, ০২-৪১০৫০৯১২, ০২-৪১০৫০৯১৬ ও ০২-৪১০৫০৯১৭।

ফ্যাক্স নম্বর: ০২-২২৩৩৮৩৩৯৭ ও ০২-৯৫৫৫৯৫১।

ইসলামিক পঞ্জিকা অনুযায়ী, মহরমের দশম দিনকে আশুরা বলা হয়। এটি ইসলাম ধর্ম অনুসারীদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ দিন। সুন্নি মতানুযায়ী ইহুদিরা মুসার বিজয়ের স্মরণে আশুরার রোজা পালন করতেন। তবে শিয়াদের মতে আশুরার পূর্ব ইতিহাসকে প্রত্যাখ্যান করে এবং তারা আশুরাকে কারবালার বিষাদময় ঘটনার স্মরণে পালন করে।

আশুরা মূলত একটি শোকাবহ দিন। কেননা এদিন মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.)-এর দৌহিত্র হুসাইন ইবনে আলী নির্মমভাবে শহীদ হয়েছিলেন।

এ ছাড়াও ইসলামের ইতিহাসে এ দিনটি বিভিন্ন কারণে গুরুত্বপূর্ণ। বলা হয়, এদিন আসমান ও জমিন সৃষ্টি করা হয়েছিল। এদিন পৃথিবীর প্রথম মানুষ আদমকে (আ.) সৃষ্টি করা হয়েছিল। এ দিন আল্লাহ নবীদের স্ব স্ব শত্রুর হাত থেকে আশ্রয় দিয়েছিলেন।

এ দিন নবী মুসা (আ.)-এর শত্রু ফেরাউনকে নীল নদে ডুবিয়ে দেওয়া হয়। নূহ (আ.)-এর কিস্তি ঝড়ের কবল হতে রক্ষা পেয়েছিল এবং তিনি জুডি পর্বতশৃঙ্গে নোঙর ফেলেছিলেন।

এদিন দাউদ (আ.)-এর তওবা কবুল হয়েছিল। নমরূদের অগ্নিকুণ্ড থেকে ইব্রাহীম (আ.) উদ্ধার হয়েছিলেন। আইয়ুব (আ.) দুরারোগ্য ব্যাধি থেকে মুক্ত ও সুস্থতা লাভ করেছিলেন। এ দিন আল্লাহ তায়ালা ঈসা (আ.) কে পৃথিবী থেকে ঊর্ধ্বাকাশে উঠিয়ে নিয়েছিলেন।