ঢাকা ০১:৫২ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪

সপ্তাহ জুড়ে সমুদ্র সৈকত কুয়াকাটায় পর্যটকদের ভিড় কাঙ্ক্ষিত সেবা না পাওয়ার অভিযোগ।

নুরুল আমিন মিল্টন মল্লিক (নিজস্ব প্রতিনিধি)
  • আপডেট টাইম : ০৪:২১:৫৮ পূর্বাহ্ণ, শনিবার, ১৬ জুলাই ২০২২
  • / ২৩৪ ৫০০০.০ বার পাঠক

সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের লীলাভূমি সাগরকন্যা কুয়াকাটা। এবার ঈদুল আজহার ছুটিতে এ সৈকতে রেকর্ড সংখ্যক পর্যটকের দেখা মিলেছে। যা সম্ভব হয়েছে পদ্মা সেতুর কারণে।

শনিবার(১৬ জুলাই) সকাল থেকেই সৈকতে আনন্দে মেতেছেন হাজার হাজার পর্যটক। গত ১১ই জুলাই থেকে পর্যটকদের আগমন শুরু হয় এ পর্যটন কেন্দ্রটিতে।
লম্বা এই ছুটিকে কেন্দ্র করে অগ্রিম বুকিং করা হয়েছিল কুয়াকাটার সব হোটেল-মোটেল। তাই আগে বুকিং না দিয়ে আসা পর্যটকদের গুনতে হচ্ছে অতিরিক্ত টাকা। এমনকি রুম না পেয়ে ফিরে যাওয়ার মতো বিড়ম্বনায়ও পড়েছেন অনেকে।
পর্যটকদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, পদ্মা সেতু হয়ে কুয়াকাটা ভ্রমণ এখন অতি সহজ এবং আনন্দদায়ক যে কারণে পর্যটকরা এই সৈকতে ভ্রমণের জন্য এসেছেন। তবে কিছু কিছু পর্যটকগন ৮০০ টাকার হোটেল ভাড়া ৩০০০ হাজার টাকা নেয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন এছাড়াও খাবার হোটেল গুলোতে মূল্য অনুযায়ী মানসম্মত খাবার না পাওয়ার অভিযোগ করেন।
হোটেল সমুদ্রবিলাসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. ইসমাইল ইমন বলেন, গত চারদিন পর্যন্ত আমাদের হোটেল শতভাগ বুকিং তাই পর্যটকরা যদি অগ্রিম হোটেল বুকিং করে আসে তাহলে ভোগান্তিতে পরবে না।
তিনি আরও বলেন, পদ্মা সেতু খুলে দেওয়ার পর আমরা বেশ লাভবান এখন, গত করোনাকালীন লোকসান কাটিয়ে উঠতে পারবো বলে মনে হচ্ছে।
কুয়াকাটা ট্যুরিজম ম্যানেজমেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাসির উদ্দিন বিপ্লব দৈনিক সময়ের কন্ঠকে বলেন, বর্তমানে কুয়াকাটা আগত পর্যটকদের ধারা অব্যাহত থাকবে। পর্যটকদের জন্য বিনোদনের স্থান বৃদ্ধি ও উন্নতমানের স্থাপনা তৈরিতে ঝুঁকছেন বিনিয়োগকারীরা। আশাকরি এই সংকট আর থাকবে না।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

সপ্তাহ জুড়ে সমুদ্র সৈকত কুয়াকাটায় পর্যটকদের ভিড় কাঙ্ক্ষিত সেবা না পাওয়ার অভিযোগ।

আপডেট টাইম : ০৪:২১:৫৮ পূর্বাহ্ণ, শনিবার, ১৬ জুলাই ২০২২

সূর্যোদয় ও সূর্যাস্তের লীলাভূমি সাগরকন্যা কুয়াকাটা। এবার ঈদুল আজহার ছুটিতে এ সৈকতে রেকর্ড সংখ্যক পর্যটকের দেখা মিলেছে। যা সম্ভব হয়েছে পদ্মা সেতুর কারণে।

শনিবার(১৬ জুলাই) সকাল থেকেই সৈকতে আনন্দে মেতেছেন হাজার হাজার পর্যটক। গত ১১ই জুলাই থেকে পর্যটকদের আগমন শুরু হয় এ পর্যটন কেন্দ্রটিতে।
লম্বা এই ছুটিকে কেন্দ্র করে অগ্রিম বুকিং করা হয়েছিল কুয়াকাটার সব হোটেল-মোটেল। তাই আগে বুকিং না দিয়ে আসা পর্যটকদের গুনতে হচ্ছে অতিরিক্ত টাকা। এমনকি রুম না পেয়ে ফিরে যাওয়ার মতো বিড়ম্বনায়ও পড়েছেন অনেকে।
পর্যটকদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, পদ্মা সেতু হয়ে কুয়াকাটা ভ্রমণ এখন অতি সহজ এবং আনন্দদায়ক যে কারণে পর্যটকরা এই সৈকতে ভ্রমণের জন্য এসেছেন। তবে কিছু কিছু পর্যটকগন ৮০০ টাকার হোটেল ভাড়া ৩০০০ হাজার টাকা নেয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন এছাড়াও খাবার হোটেল গুলোতে মূল্য অনুযায়ী মানসম্মত খাবার না পাওয়ার অভিযোগ করেন।
হোটেল সমুদ্রবিলাসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. ইসমাইল ইমন বলেন, গত চারদিন পর্যন্ত আমাদের হোটেল শতভাগ বুকিং তাই পর্যটকরা যদি অগ্রিম হোটেল বুকিং করে আসে তাহলে ভোগান্তিতে পরবে না।
তিনি আরও বলেন, পদ্মা সেতু খুলে দেওয়ার পর আমরা বেশ লাভবান এখন, গত করোনাকালীন লোকসান কাটিয়ে উঠতে পারবো বলে মনে হচ্ছে।
কুয়াকাটা ট্যুরিজম ম্যানেজমেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাসির উদ্দিন বিপ্লব দৈনিক সময়ের কন্ঠকে বলেন, বর্তমানে কুয়াকাটা আগত পর্যটকদের ধারা অব্যাহত থাকবে। পর্যটকদের জন্য বিনোদনের স্থান বৃদ্ধি ও উন্নতমানের স্থাপনা তৈরিতে ঝুঁকছেন বিনিয়োগকারীরা। আশাকরি এই সংকট আর থাকবে না।