কিশোরগঞ্জের বাজিতপুরে কুরবাণীর ঈদকে সামনে রেখে আলোচনার শীর্ষ প্রান্তিক খামারী মোঃ সুমন মোল্লার ৩০ মন ওজনের বাহাদূর নামের গরুটি।

কোরবানির ঈদকে ঘিরে গরু বেচাকেনা কাজে ব্যস্ত সময় পার করছে ব্যবসায়ীরা পাশাপাশী খামারীরা ও নিজেদের গরুগুলিকে প্রস্তুত করছেন,উপযুক্ত মুল্য বিক্রির জন্য,এমনি একজন ক্ষুদ্র খামারী হলেন কিশোরগঞ্জ জেলার বাজিতপুর উপজলার দিলালপুর ইউনিয়নের প্রান্তিক ক্ষুদ্র খামারী মোঃ সুমন মোল্লা।

তিনি অত্যন্ত কষ্ট করে অজপাড়া গাঁয়ে থেকেও অতি আদর যার মাধ্যমে কানা প্রকার রাসয়ানিক খাবার ও হাই পাওয়ার বোল্টেজ ইনজেকশান ব্যবহার না করে সম্পুর্ন দেশীয় খাবার খড়,ভুসি,খল এবং হাওরের তাজা ঘাস খাইয়ে মাতিয়ে তুলছেন ৩০ মন ওজনের বাহাদূর নামের গরুটি,দাম চাচ্ছেন দশ লক্ষ টাকা ।

গরুটির মালিক সুমন মোল্লা বলেন ঃ- আমরা ভাটি অঞ্চলের মানুষ আমাদের বাহির প্রযার্প্ত পরিমান খোলা জায়গা না থাকার কারণ খামারের ভিতর লালন-পালন করতাছি এটা আমার গাভীর ঘরের বাচ্চা আমি দীর্ঘ ৪ বছর ধরে নিজের সন্তানের মতো আদর করে কঠোর প্ররিশ্রম ও সাধনা করে গরুটিকে লালন-পালন করছি,আমি আশা করছি যে গরুটিকে যদি আমি উপযুক্ত মুল্য বিক্রি করতে পারি তাহলে আমি ভবিষ্যতে আমার ক্ষুদ্র এই খামারটিকে আরো বড় করে ও গড় তুলতে পারবো আর আমাকে দেখে পরবর্তীতে আরো অনেক লোক খামার গড়ে তোলার জন্য উৎসাহিত হয়ে উঠবে এবং অনেক যুবকের কর্মসংস্থানের সুযোগ সৃষ্টি হবে এ দেশের বেকারত্ব দূর হবে মনে করি। সুমন মোল্লা সাথে যোগাযোগ ফোন-০১৭৯০০৮৯১৫৫,০১৭৩১৭৫৪৬৩২