ঢাকা ০৪:১৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
আজমিরীগঞ্জে সিএনজি স্ট্যান্ড দখল নিয় সংঘর্ষ। আহত অর্ধ শতাধিক টঙ্গীতে ডেভিল হান্ট এর অভিযানে আ.লীগের নেত্রী ও তার পাঁচ সহযোগীকে ১৭৫১ পিস ফেনসিডিলসহ গ্রেফতার পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া পৌর শহরের উপজেলা পরিষদ সংলগ্ন মদিনা প্যালেস নামের একটি ভবনের ৫ টি ফ্লাটে দুর্ধর্ষ চুরি সংগঠিত হয়েছে নান্দাইল প্রেসক্লাবের ১৭তম দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন সমাপ্ত সভাপতি এনামুল হক, সাধারণ সম্পাদক রঞ্জু দুপুরে ক্রিকেটের দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীর মহারণ, পাকিস্তানের বাঁচা–মরার ম্যাচ পাকিস্তান-বাংলাদেশ সরাসরি বাণিজ্য পুনরায় শুরু, ১৯৭১ সালের পর প্রথম খালেদা জিয়ার খালাসের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ ও দুদকের আবেদনের শুনানি ২ মার্চ রাজধানীর বিভা স্কুল এন্ড কলেজের বার্ষিক শিক্ষা সফর অনুষ্ঠিত শহরের প্রান কেন্দ্রে অবস্থিত ৪৫ বছরের পুরানো এ প্রতিষ্ঠান নাম হলো আদর্শ স্কুল এন্ড কলেজ অথচ কলেজ শাখায় একজন ছাত্র/ছাত্রীও নেই মঠবাড়িয়ায় রাতের আঁধারে বনিক সমিতির ক‌মি‌টি গঠনের প্রতিবাদে ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন

বরগুনার তালতলী উপজেলায় মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার অন্তর্ভুক্ত

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ১০:৪৭:১৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২২
  • / ৩৩৯ ৫০০০.০ বার পাঠক

নিজস্ব প্রতিবেদক।

বরগুনার তালতলীতে ১০ জন ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন পাঠিয়েছেন তালতলী উপজেলা নির্বাহী অফিসার কাওসার হোসেন। গত সপ্তাহে সকালে উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) কাওসার হোসেন সাংবাদিকদেরকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

জানা গেছে, কড়ইবাড়িয়া ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্যা মো.জালাল গাজী ১০ জন মুক্তিযোদ্ধার বিরুদ্ধে বরগুনা জেলা প্রশাসক বরাবর একটি আবেদন জানায়। বরগুনা জেলা প্রশাসক হাবিবুর রহমান, তালতলী উপজেলা নির্বাহী অফিসার কাওসার হোসেনের কাছে তদন্তের ভার অর্পন করেন।

তদন্ত কর্মকর্তা কাওসার হোসেন তদন্ত শেষে এই মনির মাঝি, ইসহাক মাঝি, আ.বারেক মাঝি, সোনা মিয়া, আ.মান্নান খাঁন, নূরুল হক, আ.বারেক তালুকদার, ইয়াছিন খাঁন, শাহ্জাহান হাওলাদার, দলিল উদ্দিন আকন, মো.গোলাম মোস্তফাসহ মোট ১০ জন ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার বিরুদ্ধে বরগুনা জেলা প্রশাসক বরাবরে প্রতিবেদন দাখিল করেন।

এবিষয়ে তদন্ত কর্মকর্তা (ইউএনও) মো.কাওসার হোসেন
দৈনিক সময়ের কন্ঠকে বলেন, মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকায় বরগুনা জেলা প্রশাসক আমার কাছে মুক্তিযোদ্ধার তদন্তের দায়িত্ব দিলে তদন্ত শেষে আমি ১০ মুক্তিযোদ্ধার বিরুদ্ধে জেলা প্রশাসক বরাবরে প্রতিবেদন পাঠিয়েছি। এখন সার্বিক বিবেচনা করে জেলা প্রশাসক মহোদয় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিবেন।এ বিষয়ে আজ বরগুনা জেলা প্রশাসক হাবিবুর রহমানের সাথে মুঠোফোনে জানতে চাইলে তিনি দৈনিক সময়ের কন্ঠ কে জানান, তালতলী উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তার দেয়া প্রতিবেদনটি হাতে পাওয়ার পর তাতে তারা ভুয়া বলে বিবেচিত হয়েছে এবং সেটি আমি মন্ত্রনালয়ে পাঠিয়েছি সেখান থেকে পূর্নাঙ্গ প্রতিবেদন আসার পরে পুরোপুরি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

বরগুনার তালতলী উপজেলায় মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার অন্তর্ভুক্ত

আপডেট টাইম : ১০:৪৭:১৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২২

নিজস্ব প্রতিবেদক।

বরগুনার তালতলীতে ১০ জন ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন পাঠিয়েছেন তালতলী উপজেলা নির্বাহী অফিসার কাওসার হোসেন। গত সপ্তাহে সকালে উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) কাওসার হোসেন সাংবাদিকদেরকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

জানা গেছে, কড়ইবাড়িয়া ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্যা মো.জালাল গাজী ১০ জন মুক্তিযোদ্ধার বিরুদ্ধে বরগুনা জেলা প্রশাসক বরাবর একটি আবেদন জানায়। বরগুনা জেলা প্রশাসক হাবিবুর রহমান, তালতলী উপজেলা নির্বাহী অফিসার কাওসার হোসেনের কাছে তদন্তের ভার অর্পন করেন।

তদন্ত কর্মকর্তা কাওসার হোসেন তদন্ত শেষে এই মনির মাঝি, ইসহাক মাঝি, আ.বারেক মাঝি, সোনা মিয়া, আ.মান্নান খাঁন, নূরুল হক, আ.বারেক তালুকদার, ইয়াছিন খাঁন, শাহ্জাহান হাওলাদার, দলিল উদ্দিন আকন, মো.গোলাম মোস্তফাসহ মোট ১০ জন ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার বিরুদ্ধে বরগুনা জেলা প্রশাসক বরাবরে প্রতিবেদন দাখিল করেন।

এবিষয়ে তদন্ত কর্মকর্তা (ইউএনও) মো.কাওসার হোসেন
দৈনিক সময়ের কন্ঠকে বলেন, মুক্তিযোদ্ধাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকায় বরগুনা জেলা প্রশাসক আমার কাছে মুক্তিযোদ্ধার তদন্তের দায়িত্ব দিলে তদন্ত শেষে আমি ১০ মুক্তিযোদ্ধার বিরুদ্ধে জেলা প্রশাসক বরাবরে প্রতিবেদন পাঠিয়েছি। এখন সার্বিক বিবেচনা করে জেলা প্রশাসক মহোদয় প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিবেন।এ বিষয়ে আজ বরগুনা জেলা প্রশাসক হাবিবুর রহমানের সাথে মুঠোফোনে জানতে চাইলে তিনি দৈনিক সময়ের কন্ঠ কে জানান, তালতলী উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তার দেয়া প্রতিবেদনটি হাতে পাওয়ার পর তাতে তারা ভুয়া বলে বিবেচিত হয়েছে এবং সেটি আমি মন্ত্রনালয়ে পাঠিয়েছি সেখান থেকে পূর্নাঙ্গ প্রতিবেদন আসার পরে পুরোপুরি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।