ঢাকা ০২:২৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
১৬ বছর পর কারামুক্ত বিডিআরের ১৬৮ সদস্য আইএমএফের শর্তে রাজস্ব আহরণে কতটা সফল, জানতে চায় অর্থ বিভাগ আজমিরীগঞ্জে কুশিয়ারার তীরে উদ্ধারকৃত মস্তকবিহীন লাশের দাফন সম্পন্ন  গ্রাহক সেজে সাভার বিআরটিএ কার্যালয়ে দুনীতি দমন কমিশন দুদক অফিসারের অভিযান সাউন্ড থেরাপির উপকারীতা সত্যিই চমকে যাওয়ার মতোই বেক্সিমকো শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ মেংলা বন্দর কর্তৃপক্ষ কর্মচারী সংঘের নির্বাচন বানচালে সক্রিয় আওয়ামী লীগ বিক্ষোভ মিছিল প্রদর্শন হুমকি দেওয়া বিমানের সেই ফ্লাইটে তল্লাশি চালিয়ে যা জানাল কর্তৃপক্ষ মোবাইল ও ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেটের খরচ নিয়ে সুখবর কোস্ট গার্ডের অভিযানে দেশীয় আগ্নেয়াস্ত্র সহ ০২ জন দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসী আটক

কাকরাইলে মা-ছেলেকে হত্যা ॥ স্বামীসহ ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৮:৩১:২০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২১
  • / ৩৩৬ ৫০০০.০ বার পাঠক

সময়ের কন্ঠ রিপোর্টার।।

রাজধানীর কাকরাইলে মা ও ছেলেকে গলাকেটে হত্যার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় তিন জনের মৃত্যুদণ্ড ও প্রত্যেকের ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

আজ রবিবার ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক রবিউল আলম আসামিদের উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন—নিহত শামসুন্নাহারের স্বামী আব্দুল করিম, করিমের দ্বিতীয় স্ত্রী শারমিন মুক্তা ও মুক্তার ভাই আল-আমিন ওরফে জনি।

এর আগে ১০ জানুয়ারি আসামি আব্দুল করিমের পক্ষে তার আইনজীবী অবশিষ্ট যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শুনানি শেষ করেন। শুনানি শেষে রায় ঘোষণার জন্য আজকের তারিখ নির্ধারণ করেন বিচারক।

এ মামলায় ২২ জনের মধ্যে ১৭ জন সাক্ষী দিয়েছেন।

এর আগে ২০১৮ সালের ১৬ জুলাই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা রমনা থানার পরিদর্শক মো. আলী হোসেন ঢাকা মহানগর হাকিম খুরশীদ আলমের আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১৭ সালের ১ নবেম্বর সন্ধ্যায় কাকরাইলের আঞ্জুমানে মুফিদুল ইসলাম রোডের ৭৯/১ বাড়িতে শামসুন্নাহার (৪৫) ও তার ছেলে শাওনকে (‘ও’ লেভেলের শিক্ষার্থী) গলাকেটে হত্যা করা হয়। নিহতের স্বামী আবদুল করিম পুরান ঢাকার শ্যামবাজারের ব্যবসায়ী। তিনি আদা, রসুন ও পেঁয়াজের আমদানিকারক।

ওই ঘটনায় পরের দিন নিহতের ভাই আশরাফ আলী বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

২০১৮ সালের ১৬ জুলাই ঢাকা মহানগর হাকিম খুরশীদ আলমের আদালতে আবদুল করিমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন রমনা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আলী হোসেন। চার্জশিটভুক্ত অপর দুজন হলেন- করিমের তৃতীয় স্ত্রী শারমিন মুক্তা ও তার ভাই আল-আমিন ওরফে জনি।

এরপর ২০১৯ সালের ৩১ জানুয়ারি ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ রবিউল ইসলাম আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

কাকরাইলে মা-ছেলেকে হত্যা ॥ স্বামীসহ ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড

আপডেট টাইম : ০৮:৩১:২০ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২১

সময়ের কন্ঠ রিপোর্টার।।

রাজধানীর কাকরাইলে মা ও ছেলেকে গলাকেটে হত্যার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় তিন জনের মৃত্যুদণ্ড ও প্রত্যেকের ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

আজ রবিবার ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক রবিউল আলম আসামিদের উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন—নিহত শামসুন্নাহারের স্বামী আব্দুল করিম, করিমের দ্বিতীয় স্ত্রী শারমিন মুক্তা ও মুক্তার ভাই আল-আমিন ওরফে জনি।

এর আগে ১০ জানুয়ারি আসামি আব্দুল করিমের পক্ষে তার আইনজীবী অবশিষ্ট যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শুনানি শেষ করেন। শুনানি শেষে রায় ঘোষণার জন্য আজকের তারিখ নির্ধারণ করেন বিচারক।

এ মামলায় ২২ জনের মধ্যে ১৭ জন সাক্ষী দিয়েছেন।

এর আগে ২০১৮ সালের ১৬ জুলাই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা রমনা থানার পরিদর্শক মো. আলী হোসেন ঢাকা মহানগর হাকিম খুরশীদ আলমের আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১৭ সালের ১ নবেম্বর সন্ধ্যায় কাকরাইলের আঞ্জুমানে মুফিদুল ইসলাম রোডের ৭৯/১ বাড়িতে শামসুন্নাহার (৪৫) ও তার ছেলে শাওনকে (‘ও’ লেভেলের শিক্ষার্থী) গলাকেটে হত্যা করা হয়। নিহতের স্বামী আবদুল করিম পুরান ঢাকার শ্যামবাজারের ব্যবসায়ী। তিনি আদা, রসুন ও পেঁয়াজের আমদানিকারক।

ওই ঘটনায় পরের দিন নিহতের ভাই আশরাফ আলী বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

২০১৮ সালের ১৬ জুলাই ঢাকা মহানগর হাকিম খুরশীদ আলমের আদালতে আবদুল করিমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন রমনা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আলী হোসেন। চার্জশিটভুক্ত অপর দুজন হলেন- করিমের তৃতীয় স্ত্রী শারমিন মুক্তা ও তার ভাই আল-আমিন ওরফে জনি।

এরপর ২০১৯ সালের ৩১ জানুয়ারি ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ রবিউল ইসলাম আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন।