ঢাকা ০৯:৪৮ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
নাহিদসহ তিন জন সমন্বয়ককে হাসপাতাল থেকে তুলে নেওয়া হয়েছে আহতদের দেখতে ঢামেক হাসপাতালে প্রধানমন্ত্রী কোটা সংস্কার সিলেট: ১৮-২৩ জুলাইয়ের ঘটনাপ্রবাহ রক্তাক্ত জুলাই থেকে কি কোনো শিক্ষা হবে? সব দল নিয়ে জাতীয় ঐক্যের মাঠে নামছেন বিএনপি শিক্ষার্থীদের আমি রাজাকার বলিনি, বক্তব্য বিকৃত করা হয়েছে দ্রুত স্বাভাবিক জীবনে ফিরবে দেশের মানুষ: নৌবাহিনী প্রধান মেট্রোরেল স্টেশনের ধ্বংসলীলা দেখে কাঁদলেন প্রধানমন্ত্রী রুশ এমআই-২৮ সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত মস্কোর দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত কালুগা অঞ্চলে আজ বৃহস্পতিবার হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হয় কে হামলা চালাবে—বিএনপির নীল নকশা আগেই প্রস্তুত ছিল: কাদের

কাকরাইলে মা-ছেলেকে হত্যা ॥ স্বামীসহ ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড

  • আপডেট টাইম : ০৮:৩১:২০ পূর্বাহ্ণ, রবিবার, ১৭ জানুয়ারি ২০২১
  • / ২৯৩ ৫০০.০০০ বার পাঠক

সময়ের কন্ঠ রিপোর্টার।।

রাজধানীর কাকরাইলে মা ও ছেলেকে গলাকেটে হত্যার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় তিন জনের মৃত্যুদণ্ড ও প্রত্যেকের ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

আজ রবিবার ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক রবিউল আলম আসামিদের উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন—নিহত শামসুন্নাহারের স্বামী আব্দুল করিম, করিমের দ্বিতীয় স্ত্রী শারমিন মুক্তা ও মুক্তার ভাই আল-আমিন ওরফে জনি।

এর আগে ১০ জানুয়ারি আসামি আব্দুল করিমের পক্ষে তার আইনজীবী অবশিষ্ট যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শুনানি শেষ করেন। শুনানি শেষে রায় ঘোষণার জন্য আজকের তারিখ নির্ধারণ করেন বিচারক।

এ মামলায় ২২ জনের মধ্যে ১৭ জন সাক্ষী দিয়েছেন।

এর আগে ২০১৮ সালের ১৬ জুলাই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা রমনা থানার পরিদর্শক মো. আলী হোসেন ঢাকা মহানগর হাকিম খুরশীদ আলমের আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১৭ সালের ১ নবেম্বর সন্ধ্যায় কাকরাইলের আঞ্জুমানে মুফিদুল ইসলাম রোডের ৭৯/১ বাড়িতে শামসুন্নাহার (৪৫) ও তার ছেলে শাওনকে (‘ও’ লেভেলের শিক্ষার্থী) গলাকেটে হত্যা করা হয়। নিহতের স্বামী আবদুল করিম পুরান ঢাকার শ্যামবাজারের ব্যবসায়ী। তিনি আদা, রসুন ও পেঁয়াজের আমদানিকারক।

ওই ঘটনায় পরের দিন নিহতের ভাই আশরাফ আলী বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

২০১৮ সালের ১৬ জুলাই ঢাকা মহানগর হাকিম খুরশীদ আলমের আদালতে আবদুল করিমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন রমনা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আলী হোসেন। চার্জশিটভুক্ত অপর দুজন হলেন- করিমের তৃতীয় স্ত্রী শারমিন মুক্তা ও তার ভাই আল-আমিন ওরফে জনি।

এরপর ২০১৯ সালের ৩১ জানুয়ারি ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ রবিউল ইসলাম আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

কাকরাইলে মা-ছেলেকে হত্যা ॥ স্বামীসহ ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড

আপডেট টাইম : ০৮:৩১:২০ পূর্বাহ্ণ, রবিবার, ১৭ জানুয়ারি ২০২১

সময়ের কন্ঠ রিপোর্টার।।

রাজধানীর কাকরাইলে মা ও ছেলেকে গলাকেটে হত্যার ঘটনায় দায়ের করা মামলায় তিন জনের মৃত্যুদণ্ড ও প্রত্যেকের ২০ হাজার টাকা অর্থদণ্ড দিয়েছেন আদালত।

আজ রবিবার ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক রবিউল আলম আসামিদের উপস্থিতিতে এ রায় ঘোষণা করেন।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন—নিহত শামসুন্নাহারের স্বামী আব্দুল করিম, করিমের দ্বিতীয় স্ত্রী শারমিন মুক্তা ও মুক্তার ভাই আল-আমিন ওরফে জনি।

এর আগে ১০ জানুয়ারি আসামি আব্দুল করিমের পক্ষে তার আইনজীবী অবশিষ্ট যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শুনানি শেষ করেন। শুনানি শেষে রায় ঘোষণার জন্য আজকের তারিখ নির্ধারণ করেন বিচারক।

এ মামলায় ২২ জনের মধ্যে ১৭ জন সাক্ষী দিয়েছেন।

এর আগে ২০১৮ সালের ১৬ জুলাই মামলার তদন্ত কর্মকর্তা রমনা থানার পরিদর্শক মো. আলী হোসেন ঢাকা মহানগর হাকিম খুরশীদ আলমের আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।

মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১৭ সালের ১ নবেম্বর সন্ধ্যায় কাকরাইলের আঞ্জুমানে মুফিদুল ইসলাম রোডের ৭৯/১ বাড়িতে শামসুন্নাহার (৪৫) ও তার ছেলে শাওনকে (‘ও’ লেভেলের শিক্ষার্থী) গলাকেটে হত্যা করা হয়। নিহতের স্বামী আবদুল করিম পুরান ঢাকার শ্যামবাজারের ব্যবসায়ী। তিনি আদা, রসুন ও পেঁয়াজের আমদানিকারক।

ওই ঘটনায় পরের দিন নিহতের ভাই আশরাফ আলী বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

২০১৮ সালের ১৬ জুলাই ঢাকা মহানগর হাকিম খুরশীদ আলমের আদালতে আবদুল করিমসহ তিনজনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন রমনা থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আলী হোসেন। চার্জশিটভুক্ত অপর দুজন হলেন- করিমের তৃতীয় স্ত্রী শারমিন মুক্তা ও তার ভাই আল-আমিন ওরফে জনি।

এরপর ২০১৯ সালের ৩১ জানুয়ারি ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ রবিউল ইসলাম আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন।