ঢাকা ০৩:৪৫ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৩
সংবাদ শিরোনাম ::
How to get your perfect match on our sugar daddy gay dating web site Create lasting connections: join the interracial dating scene in dallas now HSV Singles Assessment February 2023: good or tricky relationship? – DatingScout Enjoying safe & secure bi curious dating experiences জলসুখায় চায়ের দোকানে সিনেমার, আড়ালে চলছে শিলং নামক খেলা ও মাদক, ইয়াবা মুর্তির মান্ডব ঘরে দেশীয় তৈরি মদ ব্যাবসা। নেই কোন প্রশাসনের তৎপরতা ফুলবাড়ী উপজেলার খাজাপুর নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের এডহক ম্যানেজিং কমিটি বাতিলের দাবিতে এলাকাবাসীর বিক্ষোভ ও মানববন্ধন আউশ ধানের চাষ বেশি হওযায় চাল আমদানির প্রয়োজন হবেনা: খাদ্যমন্ত্রী চট্টগ্রামে প্রথমবারের মত শুরু কলেরার টিকা কার্যক্রমের চতুর্থ দিনে উপস্থিতির সংখ্যা বেড়েই চলছে কাশিমপুর প্রেসক্লাবের ৭ সাংবাদিকের পদত্যাগ হোমনায় ইয়াবা ট্যাবলেট সহ একজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ

এফআরসির নির্দেশনা মানছে না পাওয়ার গ্রিড

  • সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৮:২৫:৩৮ পূর্বাহ্ণ, রবিবার, ১৭ জানুয়ারি ২০২১
  • ২০৪ ০.০০০০ বার পাঠক

সময়ের কন্ঠ রিপোর্ট।।

ফাইন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং কাউন্সিলের (এফআরসি) নির্দেশনা মানছে না শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ও রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানি পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি। ফলে গ্রাহকদের কাছ থেকে ২৯১ কোটি টাকার পাওনা আদায় নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন কোম্পানিটির নিরীক্ষক। পাওয়ার গ্রিডের ২০২০ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের আর্থিক হিসাব নিরীক্ষার নিরীক্ষক এমন মন্তব্য করেছেন। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে জানা গেছে।

Nogod

নিরীক্ষক জানিয়েছেন, বিভিন্ন গ্রাহকের কাছে পাওয়ার গ্রিডের পাওনা রয়েছে ৬২২ কোটি ৬১ লাখ টাকা। এর মধ্যে ডিপিডিসির কাছে ৯৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা, ডেসকোর কাছে ২৭ কোটি ৯৪ লাখ টাকা, বিপিডিবির কাছে ২৬৫ কোটি ০৯ লাখ টাকা, পিবিএসের কাছে ১৮৬ কোটি ৪৪ লাখ টাকা, ডব্লিউজেডপিডিসিএলের কাছে ১৭ কোটি ৫৪ লাখ টাকা, এম/এস আবুল খায়ের স্টিল প্রডাক্টের কাছে শূন্য দশমিক ৬৪ কোটি টাকা ও বিডব্লিউডিবি জিকের কুষ্টিয়ার ভেড়ামারার প্রজেক্টের কাছে ১৬ লাখ টাকা পাওনা রয়েছে। এসব গ্রাহকের কাছে পাওনা টাকার পরিমাণ বছরের পর বছর বাড়ছে।

এছাড়া ঐ গ্রাহকদের কাছে পাওনা টাকার মধ্যে ২৯১ কোটি ১৭ লাখ টাকা আদায় নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ডিপিডিসির কাছে ৬৯ কোটি ৮৫ লাখ টাকা, ডেসকোর কাছে ৫৬ লাখ টাকা, বিপিডিবির কাছে ২১৮ কোটি ৩১ লাখ টাকা, পিবিএসের কাছে ১ কোটি ৬৪ লাখ টাকা, ডব্লিউজেডপিডিসিএলের কাছে ৭০ হাজার টাকা, এম/এস আবুল খায়ের স্টিল প্রডাক্টের কাছে ৬৪ লাখ টাকা ও বিডব্লিউডিবি জিকের কুষ্টিয়ার ভেড়ামারার প্রজেক্টের কাছে ১৬ লাখ টাকা পাওনা রয়েছে। এ টাকা আদায়ের সম্ভাবনা খুবই কম বলে মনে করছেন নিরীক্ষক।এফআরসির চলতি বছরের ২ মার্চের এক নির্দেশনায় শেয়ার মানি ডিপোজিটকে অফেরতযোগ্য ও ৬ মাসের মধ্যে শেয়ার ক্যাপিটালে রূপান্তর করার কথা বলা হয়েছে। এছাড়া শেয়ার মানি ডিপোজিটকে শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) গণনায় বিবেচনায় নিতে বলা হয়েছে। তবে পাওয়ার গ্রিড কর্তৃপক্ষ এফআরসির এ নির্দেশনা পরিপালন করছে না।

আরো খবর.......
আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

How to get your perfect match on our sugar daddy gay dating web site

এফআরসির নির্দেশনা মানছে না পাওয়ার গ্রিড

আপডেট টাইম : ০৮:২৫:৩৮ পূর্বাহ্ণ, রবিবার, ১৭ জানুয়ারি ২০২১

সময়ের কন্ঠ রিপোর্ট।।

ফাইন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং কাউন্সিলের (এফআরসি) নির্দেশনা মানছে না শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ও রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানি পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি। ফলে গ্রাহকদের কাছ থেকে ২৯১ কোটি টাকার পাওনা আদায় নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন কোম্পানিটির নিরীক্ষক। পাওয়ার গ্রিডের ২০২০ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের আর্থিক হিসাব নিরীক্ষার নিরীক্ষক এমন মন্তব্য করেছেন। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে জানা গেছে।

Nogod

নিরীক্ষক জানিয়েছেন, বিভিন্ন গ্রাহকের কাছে পাওয়ার গ্রিডের পাওনা রয়েছে ৬২২ কোটি ৬১ লাখ টাকা। এর মধ্যে ডিপিডিসির কাছে ৯৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা, ডেসকোর কাছে ২৭ কোটি ৯৪ লাখ টাকা, বিপিডিবির কাছে ২৬৫ কোটি ০৯ লাখ টাকা, পিবিএসের কাছে ১৮৬ কোটি ৪৪ লাখ টাকা, ডব্লিউজেডপিডিসিএলের কাছে ১৭ কোটি ৫৪ লাখ টাকা, এম/এস আবুল খায়ের স্টিল প্রডাক্টের কাছে শূন্য দশমিক ৬৪ কোটি টাকা ও বিডব্লিউডিবি জিকের কুষ্টিয়ার ভেড়ামারার প্রজেক্টের কাছে ১৬ লাখ টাকা পাওনা রয়েছে। এসব গ্রাহকের কাছে পাওনা টাকার পরিমাণ বছরের পর বছর বাড়ছে।

এছাড়া ঐ গ্রাহকদের কাছে পাওনা টাকার মধ্যে ২৯১ কোটি ১৭ লাখ টাকা আদায় নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ডিপিডিসির কাছে ৬৯ কোটি ৮৫ লাখ টাকা, ডেসকোর কাছে ৫৬ লাখ টাকা, বিপিডিবির কাছে ২১৮ কোটি ৩১ লাখ টাকা, পিবিএসের কাছে ১ কোটি ৬৪ লাখ টাকা, ডব্লিউজেডপিডিসিএলের কাছে ৭০ হাজার টাকা, এম/এস আবুল খায়ের স্টিল প্রডাক্টের কাছে ৬৪ লাখ টাকা ও বিডব্লিউডিবি জিকের কুষ্টিয়ার ভেড়ামারার প্রজেক্টের কাছে ১৬ লাখ টাকা পাওনা রয়েছে। এ টাকা আদায়ের সম্ভাবনা খুবই কম বলে মনে করছেন নিরীক্ষক।এফআরসির চলতি বছরের ২ মার্চের এক নির্দেশনায় শেয়ার মানি ডিপোজিটকে অফেরতযোগ্য ও ৬ মাসের মধ্যে শেয়ার ক্যাপিটালে রূপান্তর করার কথা বলা হয়েছে। এছাড়া শেয়ার মানি ডিপোজিটকে শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) গণনায় বিবেচনায় নিতে বলা হয়েছে। তবে পাওয়ার গ্রিড কর্তৃপক্ষ এফআরসির এ নির্দেশনা পরিপালন করছে না।