ঢাকা ০৫:৫৯ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৬ মার্চ ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের উদ্যোগে স্বাধীনতা দিবসের আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত মোংলায় ভূমিদস্যু মেম্বার জাহাঙ্গীর মল্লিকের প্রতারণায় সর্বস্বান্ত দুলাল বিশ্বাস আজমিরীগঞ্জে চেয়ারম্যান  মেম্বারের পূর্ব বিরোধের জেরে  দুর্বৃত্তরা বিষ দিয়ে পুড়িয়ে দিল বর্গাচাষী কৃষকের সোনালী  স্বপ্ন ঠাকুরগাঁওয়ে ট্রেন দূর্ঘটনায় নিহত ১, গুরুতর আহত ১ ধানমন্ডিতে র‍্যাব পরিচয়ে ডাকাতি, আটক ৪ ঈদ’কে সামনে রেখে পরিবহনের ভাড়া নৈরাজ্যকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে চবিতে চাকরি দেওয়ার আশ্বাসে অর্ধকোটি টাকা আত্মসাৎ নিম্নমান সহকারীর ঈদের ছুটিতে দূরে যাচ্ছেন? বাসা ছাড়ার আগে বিষয়গুলো খেয়াল করুন চীনের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা পিরোজপুর জেলার, মঠবাড়িয়া উপজেলায়, বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যদের সংবর্ধনা প্রদান করা হয়

এফআরসির নির্দেশনা মানছে না পাওয়ার গ্রিড

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৮:২৫:৩৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২১
  • / ৩২৪ ৫০০০.০ বার পাঠক

সময়ের কন্ঠ রিপোর্ট।।

ফাইন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং কাউন্সিলের (এফআরসি) নির্দেশনা মানছে না শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ও রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানি পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি। ফলে গ্রাহকদের কাছ থেকে ২৯১ কোটি টাকার পাওনা আদায় নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন কোম্পানিটির নিরীক্ষক। পাওয়ার গ্রিডের ২০২০ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের আর্থিক হিসাব নিরীক্ষার নিরীক্ষক এমন মন্তব্য করেছেন। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে জানা গেছে।

Nogod

নিরীক্ষক জানিয়েছেন, বিভিন্ন গ্রাহকের কাছে পাওয়ার গ্রিডের পাওনা রয়েছে ৬২২ কোটি ৬১ লাখ টাকা। এর মধ্যে ডিপিডিসির কাছে ৯৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা, ডেসকোর কাছে ২৭ কোটি ৯৪ লাখ টাকা, বিপিডিবির কাছে ২৬৫ কোটি ০৯ লাখ টাকা, পিবিএসের কাছে ১৮৬ কোটি ৪৪ লাখ টাকা, ডব্লিউজেডপিডিসিএলের কাছে ১৭ কোটি ৫৪ লাখ টাকা, এম/এস আবুল খায়ের স্টিল প্রডাক্টের কাছে শূন্য দশমিক ৬৪ কোটি টাকা ও বিডব্লিউডিবি জিকের কুষ্টিয়ার ভেড়ামারার প্রজেক্টের কাছে ১৬ লাখ টাকা পাওনা রয়েছে। এসব গ্রাহকের কাছে পাওনা টাকার পরিমাণ বছরের পর বছর বাড়ছে।

এছাড়া ঐ গ্রাহকদের কাছে পাওনা টাকার মধ্যে ২৯১ কোটি ১৭ লাখ টাকা আদায় নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ডিপিডিসির কাছে ৬৯ কোটি ৮৫ লাখ টাকা, ডেসকোর কাছে ৫৬ লাখ টাকা, বিপিডিবির কাছে ২১৮ কোটি ৩১ লাখ টাকা, পিবিএসের কাছে ১ কোটি ৬৪ লাখ টাকা, ডব্লিউজেডপিডিসিএলের কাছে ৭০ হাজার টাকা, এম/এস আবুল খায়ের স্টিল প্রডাক্টের কাছে ৬৪ লাখ টাকা ও বিডব্লিউডিবি জিকের কুষ্টিয়ার ভেড়ামারার প্রজেক্টের কাছে ১৬ লাখ টাকা পাওনা রয়েছে। এ টাকা আদায়ের সম্ভাবনা খুবই কম বলে মনে করছেন নিরীক্ষক।এফআরসির চলতি বছরের ২ মার্চের এক নির্দেশনায় শেয়ার মানি ডিপোজিটকে অফেরতযোগ্য ও ৬ মাসের মধ্যে শেয়ার ক্যাপিটালে রূপান্তর করার কথা বলা হয়েছে। এছাড়া শেয়ার মানি ডিপোজিটকে শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) গণনায় বিবেচনায় নিতে বলা হয়েছে। তবে পাওয়ার গ্রিড কর্তৃপক্ষ এফআরসির এ নির্দেশনা পরিপালন করছে না।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

এফআরসির নির্দেশনা মানছে না পাওয়ার গ্রিড

আপডেট টাইম : ০৮:২৫:৩৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২১

সময়ের কন্ঠ রিপোর্ট।।

ফাইন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং কাউন্সিলের (এফআরসি) নির্দেশনা মানছে না শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ও রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানি পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি। ফলে গ্রাহকদের কাছ থেকে ২৯১ কোটি টাকার পাওনা আদায় নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন কোম্পানিটির নিরীক্ষক। পাওয়ার গ্রিডের ২০২০ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের আর্থিক হিসাব নিরীক্ষার নিরীক্ষক এমন মন্তব্য করেছেন। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে জানা গেছে।

Nogod

নিরীক্ষক জানিয়েছেন, বিভিন্ন গ্রাহকের কাছে পাওয়ার গ্রিডের পাওনা রয়েছে ৬২২ কোটি ৬১ লাখ টাকা। এর মধ্যে ডিপিডিসির কাছে ৯৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা, ডেসকোর কাছে ২৭ কোটি ৯৪ লাখ টাকা, বিপিডিবির কাছে ২৬৫ কোটি ০৯ লাখ টাকা, পিবিএসের কাছে ১৮৬ কোটি ৪৪ লাখ টাকা, ডব্লিউজেডপিডিসিএলের কাছে ১৭ কোটি ৫৪ লাখ টাকা, এম/এস আবুল খায়ের স্টিল প্রডাক্টের কাছে শূন্য দশমিক ৬৪ কোটি টাকা ও বিডব্লিউডিবি জিকের কুষ্টিয়ার ভেড়ামারার প্রজেক্টের কাছে ১৬ লাখ টাকা পাওনা রয়েছে। এসব গ্রাহকের কাছে পাওনা টাকার পরিমাণ বছরের পর বছর বাড়ছে।

এছাড়া ঐ গ্রাহকদের কাছে পাওনা টাকার মধ্যে ২৯১ কোটি ১৭ লাখ টাকা আদায় নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ডিপিডিসির কাছে ৬৯ কোটি ৮৫ লাখ টাকা, ডেসকোর কাছে ৫৬ লাখ টাকা, বিপিডিবির কাছে ২১৮ কোটি ৩১ লাখ টাকা, পিবিএসের কাছে ১ কোটি ৬৪ লাখ টাকা, ডব্লিউজেডপিডিসিএলের কাছে ৭০ হাজার টাকা, এম/এস আবুল খায়ের স্টিল প্রডাক্টের কাছে ৬৪ লাখ টাকা ও বিডব্লিউডিবি জিকের কুষ্টিয়ার ভেড়ামারার প্রজেক্টের কাছে ১৬ লাখ টাকা পাওনা রয়েছে। এ টাকা আদায়ের সম্ভাবনা খুবই কম বলে মনে করছেন নিরীক্ষক।এফআরসির চলতি বছরের ২ মার্চের এক নির্দেশনায় শেয়ার মানি ডিপোজিটকে অফেরতযোগ্য ও ৬ মাসের মধ্যে শেয়ার ক্যাপিটালে রূপান্তর করার কথা বলা হয়েছে। এছাড়া শেয়ার মানি ডিপোজিটকে শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) গণনায় বিবেচনায় নিতে বলা হয়েছে। তবে পাওয়ার গ্রিড কর্তৃপক্ষ এফআরসির এ নির্দেশনা পরিপালন করছে না।