ঢাকা ০৩:৩৯ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
সাধারণ ব্যবসায়িকরা বলেছেন,’বিএনপি ক্ষমতায় না গিয়েও করছেন চাঁদাবাজি ক্ষোভ প্রকাশ করলেন সাধারণ মানুষ ‘ বদলে যাচ্ছে পুলিশের লোগো, থাকছে না নৌকা বস্তাবন্দী ৩ মরদেহ পড়েছিল পুকুর পাড়ে মার্কিন পণ্যে শুল্ক বাড়িয়ে ১২৫ শতাংশ করল চীন ফিলিস্তিনে ইসরায়েলি বর্বরতার প্রতিবাদে গাজীপুরের কাশিমপুরে বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে বালু তোলার ৩৫ ড্রেজারে হুমকির মুখে পাঁচ কিলোমিটার অঞ্চল মঙ্গল শোভাযাত্রার’ নাম পরিবর্তন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক ০২ জন আসামী গ্রেফতার করেন র‌্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব) সারা দেশে সাংবাদিক দের উপর নির্যাতনের প্রতিবাদ ও শাস্তির দাবিতে জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার মানববন্ধন অনুষ্ঠিত প্রয়াত সাংবাদিক গোলাম মোস্তফার স্মরণে ঐতিহ্যবাহী নবীনগর প্রেসক্লাবে শোকসভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

এফআরসির নির্দেশনা মানছে না পাওয়ার গ্রিড

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৮:২৫:৩৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২১
  • / ৩২৯ ৫০০০.০ বার পাঠক

সময়ের কন্ঠ রিপোর্ট।।

ফাইন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং কাউন্সিলের (এফআরসি) নির্দেশনা মানছে না শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ও রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানি পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি। ফলে গ্রাহকদের কাছ থেকে ২৯১ কোটি টাকার পাওনা আদায় নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন কোম্পানিটির নিরীক্ষক। পাওয়ার গ্রিডের ২০২০ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের আর্থিক হিসাব নিরীক্ষার নিরীক্ষক এমন মন্তব্য করেছেন। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে জানা গেছে।

Nogod

নিরীক্ষক জানিয়েছেন, বিভিন্ন গ্রাহকের কাছে পাওয়ার গ্রিডের পাওনা রয়েছে ৬২২ কোটি ৬১ লাখ টাকা। এর মধ্যে ডিপিডিসির কাছে ৯৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা, ডেসকোর কাছে ২৭ কোটি ৯৪ লাখ টাকা, বিপিডিবির কাছে ২৬৫ কোটি ০৯ লাখ টাকা, পিবিএসের কাছে ১৮৬ কোটি ৪৪ লাখ টাকা, ডব্লিউজেডপিডিসিএলের কাছে ১৭ কোটি ৫৪ লাখ টাকা, এম/এস আবুল খায়ের স্টিল প্রডাক্টের কাছে শূন্য দশমিক ৬৪ কোটি টাকা ও বিডব্লিউডিবি জিকের কুষ্টিয়ার ভেড়ামারার প্রজেক্টের কাছে ১৬ লাখ টাকা পাওনা রয়েছে। এসব গ্রাহকের কাছে পাওনা টাকার পরিমাণ বছরের পর বছর বাড়ছে।

এছাড়া ঐ গ্রাহকদের কাছে পাওনা টাকার মধ্যে ২৯১ কোটি ১৭ লাখ টাকা আদায় নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ডিপিডিসির কাছে ৬৯ কোটি ৮৫ লাখ টাকা, ডেসকোর কাছে ৫৬ লাখ টাকা, বিপিডিবির কাছে ২১৮ কোটি ৩১ লাখ টাকা, পিবিএসের কাছে ১ কোটি ৬৪ লাখ টাকা, ডব্লিউজেডপিডিসিএলের কাছে ৭০ হাজার টাকা, এম/এস আবুল খায়ের স্টিল প্রডাক্টের কাছে ৬৪ লাখ টাকা ও বিডব্লিউডিবি জিকের কুষ্টিয়ার ভেড়ামারার প্রজেক্টের কাছে ১৬ লাখ টাকা পাওনা রয়েছে। এ টাকা আদায়ের সম্ভাবনা খুবই কম বলে মনে করছেন নিরীক্ষক।এফআরসির চলতি বছরের ২ মার্চের এক নির্দেশনায় শেয়ার মানি ডিপোজিটকে অফেরতযোগ্য ও ৬ মাসের মধ্যে শেয়ার ক্যাপিটালে রূপান্তর করার কথা বলা হয়েছে। এছাড়া শেয়ার মানি ডিপোজিটকে শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) গণনায় বিবেচনায় নিতে বলা হয়েছে। তবে পাওয়ার গ্রিড কর্তৃপক্ষ এফআরসির এ নির্দেশনা পরিপালন করছে না।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

এফআরসির নির্দেশনা মানছে না পাওয়ার গ্রিড

আপডেট টাইম : ০৮:২৫:৩৮ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২১

সময়ের কন্ঠ রিপোর্ট।।

ফাইন্যান্সিয়াল রিপোর্টিং কাউন্সিলের (এফআরসি) নির্দেশনা মানছে না শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত ও রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানি পাওয়ার গ্রিড কোম্পানি। ফলে গ্রাহকদের কাছ থেকে ২৯১ কোটি টাকার পাওনা আদায় নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন কোম্পানিটির নিরীক্ষক। পাওয়ার গ্রিডের ২০২০ সালের ৩০ জুন সমাপ্ত হিসাব বছরের আর্থিক হিসাব নিরীক্ষার নিরীক্ষক এমন মন্তব্য করেছেন। ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) সূত্রে জানা গেছে।

Nogod

নিরীক্ষক জানিয়েছেন, বিভিন্ন গ্রাহকের কাছে পাওয়ার গ্রিডের পাওনা রয়েছে ৬২২ কোটি ৬১ লাখ টাকা। এর মধ্যে ডিপিডিসির কাছে ৯৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা, ডেসকোর কাছে ২৭ কোটি ৯৪ লাখ টাকা, বিপিডিবির কাছে ২৬৫ কোটি ০৯ লাখ টাকা, পিবিএসের কাছে ১৮৬ কোটি ৪৪ লাখ টাকা, ডব্লিউজেডপিডিসিএলের কাছে ১৭ কোটি ৫৪ লাখ টাকা, এম/এস আবুল খায়ের স্টিল প্রডাক্টের কাছে শূন্য দশমিক ৬৪ কোটি টাকা ও বিডব্লিউডিবি জিকের কুষ্টিয়ার ভেড়ামারার প্রজেক্টের কাছে ১৬ লাখ টাকা পাওনা রয়েছে। এসব গ্রাহকের কাছে পাওনা টাকার পরিমাণ বছরের পর বছর বাড়ছে।

এছাড়া ঐ গ্রাহকদের কাছে পাওনা টাকার মধ্যে ২৯১ কোটি ১৭ লাখ টাকা আদায় নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ডিপিডিসির কাছে ৬৯ কোটি ৮৫ লাখ টাকা, ডেসকোর কাছে ৫৬ লাখ টাকা, বিপিডিবির কাছে ২১৮ কোটি ৩১ লাখ টাকা, পিবিএসের কাছে ১ কোটি ৬৪ লাখ টাকা, ডব্লিউজেডপিডিসিএলের কাছে ৭০ হাজার টাকা, এম/এস আবুল খায়ের স্টিল প্রডাক্টের কাছে ৬৪ লাখ টাকা ও বিডব্লিউডিবি জিকের কুষ্টিয়ার ভেড়ামারার প্রজেক্টের কাছে ১৬ লাখ টাকা পাওনা রয়েছে। এ টাকা আদায়ের সম্ভাবনা খুবই কম বলে মনে করছেন নিরীক্ষক।এফআরসির চলতি বছরের ২ মার্চের এক নির্দেশনায় শেয়ার মানি ডিপোজিটকে অফেরতযোগ্য ও ৬ মাসের মধ্যে শেয়ার ক্যাপিটালে রূপান্তর করার কথা বলা হয়েছে। এছাড়া শেয়ার মানি ডিপোজিটকে শেয়ারপ্রতি মুনাফা (ইপিএস) গণনায় বিবেচনায় নিতে বলা হয়েছে। তবে পাওয়ার গ্রিড কর্তৃপক্ষ এফআরসির এ নির্দেশনা পরিপালন করছে না।