ঢাকা ০৮:২৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
ভৈরবে সুইচ গিয়ার এক ছিনতাইকারী কে গ্রেফতার করেছে র‍্যাব-১৪ ধর্মরাজিক বৌদ্ধ মহাবিহারের বিশুদ্ধানন্দ – শুভানন্দ অডিটোরিয়াম অনুষ্ঠিত ২০২৫ সাজেকে আগুন ছড়িয়ে পড়েছে একাধিক কটেজ ও রেস্টুরেন্টে রমজানে সরকারি অফিসের সময়সূচি ঘোষণা মুসলিম ‘গণহত্যা’র জন্য ক্ষমা চাইলেন সাবেক থাই প্রধানমন্ত্রী সাবেক আইজিপিসহ ১০৩ পুলিশ কর্মকর্তার বিপিএম-পিপিএম পদক প্রত্যাহার এবার বিপ্লব কুমার সরকার ও মেহেদি হাসান বরখাস্ত ছাত্রীনিবাস থেকে ঢাবি ছাত্রীর মরদেহ উদ্ধার আজমিরীগঞ্জে সিএনজি স্ট্যান্ড দখল নিয় সংঘর্ষ। আহত অর্ধ শতাধিক টঙ্গীতে ডেভিল হান্ট এর অভিযানে আ.লীগের নেত্রী ও তার পাঁচ সহযোগীকে ১৭৫১ পিস ফেনসিডিলসহ গ্রেফতার

লালমনিরহাটে এক স্কুল শিক্ষকের বিরুদ্ধে সরকারী অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৫:১২:১৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ মার্চ ২০২২
  • / ৩৯৬ ৫০০০.০ বার পাঠক
 লালমনিরহাট  জেলা প্রতিনিধি।।
লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার গোতামারী ডি এন এস সি উচ্চ বিদ্যালয়ের এক সহকারী শিক্ষকের বিরুদ্ধে জালিয়াতির মাধ্যমে নিম্ন ধাপ থেকে উচ্চ ধাপে বেতন (টাইম স্কেল ) পরিবর্তন করার অভিযোগ উঠেছে । ঘটনাটি নিশ্চিত করেছেন ওই স্কুল কর্তৃপক্ষ।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস সুত্রে জানা যায় , ২০১৩ সালের মার্চ মাসে জারী করা বে-সরকারী শিক্ষক ও কর্মচারীদের বেতন ভাতার সরকারী অংশ প্রদান এবং জনবল সর্ম্পকিত নির্দেশিকার বিধি ১১ এর উপবিধি ৮ অনুযায়ী বেসরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের এম পি ওভুক্ত কোন শিক্ষক কর্মচারী চাকরী জীবনে একটি টাইম স্কেল প্রাপ্য হবেন । কোন শিক্ষক টাইম স্কেল (উচ্চ ধাপ বেতনের কোড )পরিবর্তনের যোগ্য  হইলে সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্টানের ব্যবস্থাপনা কমিটির সিদ্ধান্ত অনুয়ায়ী সভা আহবান জ রেজুলেশন করতে হবে । এর পর অনলাইনে জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরে পাঠাতে হবে ।

কিন্তু অভিযুক্ত শিক্ষক অচিন্ত্য কুমার নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করেই দুর্নীতি পরায়ন কতিপয় কর্মকর্তার যোগসাজজে সময়ের আগেই টাইম স্কেল প্রাপ্ত হয়েছেন ।
অনুসন্ধানে জানা যায়, গোতামারী ডি এন এস সি বিদ্যালয়ের শিক্ষকের প্রযোজনীয়তা দেখা দিলে ২৩শে জুন ২০০৪ সালে একটি জাতীয় দৈনিকে বিজ্ঞপ্তি প্রদান করেন বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ।  সে অনুযায়ি ২৮শে জুন ২০০৪ ইং সালে আবেদন করেন শিক্ষক অচিন্ত্য কুমার বর্মন সহ কয়েকজন। আবেদনের প্রেক্ষিতে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ যথা নিয়মে পরীক্ষার মাধ্যমে যাচাই বাচাই করে ২৮শে ডিসেম্বর ২০০৪ইং সালে তাকে নিয়োগ প্রদান করেন । সে অনুযায়ী ০১জানুয়ারী ২০০৫ সালে তিনি গোতামারি ডি এন এস সি উচ্চ বিদ্যালয়ে যোগদান করেন এবং ২০০৬ সালের পহেলা জুলাই তিনি ১ম এম পি ও ভুক্ত হন । এর পর ২০০৯ সালের ৭ই জুলাই এর ১ তারিখে  বিএড করার পর তিনি  উচ্চতর বেতন স্কেলে নিজেকে পরিবর্তনের সুযোগ পান ।
নিয়ম অনুয়ায়ী একই স্কেলে ৮ বছর চাকরী করার পর টাইম স্কেল পাপ্ত হবেন কিন্তু ২০০৯ সালে উচ্চতর বেতন স্কেল নেওয়ার পরেও ২০১৫ সালের সেপ্টেমবর মাসে আবার তিনি কতিপয় দুর্নীতি পরায়ন কর্মকর্তার যোগসাজশে উচ্চতর বেতন স্কেল পরিবর্তন করেন । এভাবে প্রতি মাসে সরকারের ১২থেকে ১৫ হাজার টাকা অতিরিক্ত উত্তোলন করে তিনি আত্মসাৎ করে আসছেন ।  আর তার এ অনৈতিক কাজে সহযোগিতা করেন তৎকালীন ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষক শশাংক মোহন রায় ও স্কুল ম্যানেজিং কমিটির সাবেক সভাপতি আব্দুল মান্নান । অভিযোগ রয়েছে অনৈতিক সুবিধা নিয়েই তারা সে সময় অচিন্ত্যকে বৈধতা দিয়েছিলো।

নিয়ম অনুয়াযী বেসরকারী স্কুলের শিক্ষকের সমন্ত নথিপত্র ( ডকুমেন্টস) বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে সংরক্ষিত থাকার কথা থাকলে অচিন্ত্য বর্মনের টাইম স্কেলের রেজুলেশন কপি অফিসে সংরক্ষিত নাই এমন কি উপজেলা  মাধ্যমিক অফিসেও তার কোন অনুলিপি পাওয়া যায়নি ।
এ বিষয়ে একাধিকবার যোগাযোগ করলে তৎকালিন প্রধান শিক্ষক শশাংক মোহন রায় সাংবাদিক পরিচয় পাওয়ার পর তিনি কোন মক্তব্য  করতে রাজি হননি।
ওই স্কুলের সাবেক সভাপতি আব্দুল মান্নান সাংবাদিক পরিচয় পাওয়ার পরে এ বিষয়ে কথা বলতে রাজী হননি। তবে তিনি কোন রেজুলেশনে স্বাক্ষর করেননি বলে নিশ্চিত করেছেন ।
এদিকে গোপন সুত্রে আমরা জানতে পারি যে, আমাদের অনুসন্ধান চলমান থাকাবস্থায় শিক্ষক অচিন্ত্য বর্মন রেজুলেশন অফিস কপি  সংরক্ষন করার জন্য কয়েকজন সাবেক ম্যানেজিং কমিটির সদস্যের নিকট থেকে স্বাক্ষর এর জন্য গিয়েছিলেন ।  তাদের মধ্যে কয়েকজন উৎকোচের বিনিময়ে স্বাক্ষরও করেছেন।
এ বিষয়ে সাবেক অভিভাবক সদস্য মোজাম্মেল হক মঞ্জু বলেন, ইউ পি নির্বাচনের সময় অচিন্ত্য আমার কাছে স্বাক্ষর নিয়েছে , রেজুলেশন এর অফিস কপি সংরক্ষনের জন্য । এতদিন পর কেন আপনি স্বাক্ষর দিলেন এ প্রশ্নের উত্তরে  তিনি বলেন ,আমার নির্বাচন সামনে ছিলো তাই বারাবারি করিনি । অচিন্ত্যের এ বিষয়টি আমিও জানি তাকে অনেকবার আমি বুঝিয়ে বলেছিলাম অতিরিক্ত অর্থ সরকাকের কোষাগারে ফেরত দেওয়ার জন্য কিন্তু সে আমার কোন কথা শুনেননি ।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত শিক্ষক অচিন্ত্য কুমার বর্মন এর সাথে সরাসরি কথা বলার চেষ্টা করা হলেও তিনি কোন বক্তব্য দিতে রাজী হননী। তিনি বলেন আপনারা যাইচ্ছে করেন আমার সমস্ত কাগজপত্র ঠিক আছে। আপনারা পত্রিকায় লেখে আমার কিছুই করতে পারবেন না।
উপজেলা

মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের একাডেমিক সুপারভাইজার শহিদুল ইসলাম বলেন, টাইম স্কেলের বিষয়টি আমরা দেখিনা, আমাদের অফিসের স্যার অনেকদিন ধরেই অনুপস্থিত তাই তার সাথে কথা বলা ছাড়া আমি কিছুই বলতে পারবোনা, তবে অনিয়ম হলে আমরা অভিযুক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করবো।
হাতীবান্ধা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সামিউল আমিন বলেন,অচিন্ত্য বর্মন নামের ওই শিক্ষক যদি অবৈধভাবে অন্যের স্বাক্ষর জালিয়াতি করে সময়ের আগে টাইম স্কেল প্রাপ্ত হয়ে থাকেন বিষয়টি  তদন্ত সাপেক্ষে প্রযোজনিয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

লালমনিরহাটে এক স্কুল শিক্ষকের বিরুদ্ধে সরকারী অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে

আপডেট টাইম : ০৫:১২:১৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ মার্চ ২০২২
 লালমনিরহাট  জেলা প্রতিনিধি।।
লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার গোতামারী ডি এন এস সি উচ্চ বিদ্যালয়ের এক সহকারী শিক্ষকের বিরুদ্ধে জালিয়াতির মাধ্যমে নিম্ন ধাপ থেকে উচ্চ ধাপে বেতন (টাইম স্কেল ) পরিবর্তন করার অভিযোগ উঠেছে । ঘটনাটি নিশ্চিত করেছেন ওই স্কুল কর্তৃপক্ষ।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস সুত্রে জানা যায় , ২০১৩ সালের মার্চ মাসে জারী করা বে-সরকারী শিক্ষক ও কর্মচারীদের বেতন ভাতার সরকারী অংশ প্রদান এবং জনবল সর্ম্পকিত নির্দেশিকার বিধি ১১ এর উপবিধি ৮ অনুযায়ী বেসরকারী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের এম পি ওভুক্ত কোন শিক্ষক কর্মচারী চাকরী জীবনে একটি টাইম স্কেল প্রাপ্য হবেন । কোন শিক্ষক টাইম স্কেল (উচ্চ ধাপ বেতনের কোড )পরিবর্তনের যোগ্য  হইলে সংশ্লিষ্ট শিক্ষাপ্রতিষ্টানের ব্যবস্থাপনা কমিটির সিদ্ধান্ত অনুয়ায়ী সভা আহবান জ রেজুলেশন করতে হবে । এর পর অনলাইনে জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরে পাঠাতে হবে ।

কিন্তু অভিযুক্ত শিক্ষক অচিন্ত্য কুমার নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করেই দুর্নীতি পরায়ন কতিপয় কর্মকর্তার যোগসাজজে সময়ের আগেই টাইম স্কেল প্রাপ্ত হয়েছেন ।
অনুসন্ধানে জানা যায়, গোতামারী ডি এন এস সি বিদ্যালয়ের শিক্ষকের প্রযোজনীয়তা দেখা দিলে ২৩শে জুন ২০০৪ সালে একটি জাতীয় দৈনিকে বিজ্ঞপ্তি প্রদান করেন বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ ।  সে অনুযায়ি ২৮শে জুন ২০০৪ ইং সালে আবেদন করেন শিক্ষক অচিন্ত্য কুমার বর্মন সহ কয়েকজন। আবেদনের প্রেক্ষিতে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ যথা নিয়মে পরীক্ষার মাধ্যমে যাচাই বাচাই করে ২৮শে ডিসেম্বর ২০০৪ইং সালে তাকে নিয়োগ প্রদান করেন । সে অনুযায়ী ০১জানুয়ারী ২০০৫ সালে তিনি গোতামারি ডি এন এস সি উচ্চ বিদ্যালয়ে যোগদান করেন এবং ২০০৬ সালের পহেলা জুলাই তিনি ১ম এম পি ও ভুক্ত হন । এর পর ২০০৯ সালের ৭ই জুলাই এর ১ তারিখে  বিএড করার পর তিনি  উচ্চতর বেতন স্কেলে নিজেকে পরিবর্তনের সুযোগ পান ।
নিয়ম অনুয়ায়ী একই স্কেলে ৮ বছর চাকরী করার পর টাইম স্কেল পাপ্ত হবেন কিন্তু ২০০৯ সালে উচ্চতর বেতন স্কেল নেওয়ার পরেও ২০১৫ সালের সেপ্টেমবর মাসে আবার তিনি কতিপয় দুর্নীতি পরায়ন কর্মকর্তার যোগসাজশে উচ্চতর বেতন স্কেল পরিবর্তন করেন । এভাবে প্রতি মাসে সরকারের ১২থেকে ১৫ হাজার টাকা অতিরিক্ত উত্তোলন করে তিনি আত্মসাৎ করে আসছেন ।  আর তার এ অনৈতিক কাজে সহযোগিতা করেন তৎকালীন ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষক শশাংক মোহন রায় ও স্কুল ম্যানেজিং কমিটির সাবেক সভাপতি আব্দুল মান্নান । অভিযোগ রয়েছে অনৈতিক সুবিধা নিয়েই তারা সে সময় অচিন্ত্যকে বৈধতা দিয়েছিলো।

নিয়ম অনুয়াযী বেসরকারী স্কুলের শিক্ষকের সমন্ত নথিপত্র ( ডকুমেন্টস) বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে সংরক্ষিত থাকার কথা থাকলে অচিন্ত্য বর্মনের টাইম স্কেলের রেজুলেশন কপি অফিসে সংরক্ষিত নাই এমন কি উপজেলা  মাধ্যমিক অফিসেও তার কোন অনুলিপি পাওয়া যায়নি ।
এ বিষয়ে একাধিকবার যোগাযোগ করলে তৎকালিন প্রধান শিক্ষক শশাংক মোহন রায় সাংবাদিক পরিচয় পাওয়ার পর তিনি কোন মক্তব্য  করতে রাজি হননি।
ওই স্কুলের সাবেক সভাপতি আব্দুল মান্নান সাংবাদিক পরিচয় পাওয়ার পরে এ বিষয়ে কথা বলতে রাজী হননি। তবে তিনি কোন রেজুলেশনে স্বাক্ষর করেননি বলে নিশ্চিত করেছেন ।
এদিকে গোপন সুত্রে আমরা জানতে পারি যে, আমাদের অনুসন্ধান চলমান থাকাবস্থায় শিক্ষক অচিন্ত্য বর্মন রেজুলেশন অফিস কপি  সংরক্ষন করার জন্য কয়েকজন সাবেক ম্যানেজিং কমিটির সদস্যের নিকট থেকে স্বাক্ষর এর জন্য গিয়েছিলেন ।  তাদের মধ্যে কয়েকজন উৎকোচের বিনিময়ে স্বাক্ষরও করেছেন।
এ বিষয়ে সাবেক অভিভাবক সদস্য মোজাম্মেল হক মঞ্জু বলেন, ইউ পি নির্বাচনের সময় অচিন্ত্য আমার কাছে স্বাক্ষর নিয়েছে , রেজুলেশন এর অফিস কপি সংরক্ষনের জন্য । এতদিন পর কেন আপনি স্বাক্ষর দিলেন এ প্রশ্নের উত্তরে  তিনি বলেন ,আমার নির্বাচন সামনে ছিলো তাই বারাবারি করিনি । অচিন্ত্যের এ বিষয়টি আমিও জানি তাকে অনেকবার আমি বুঝিয়ে বলেছিলাম অতিরিক্ত অর্থ সরকাকের কোষাগারে ফেরত দেওয়ার জন্য কিন্তু সে আমার কোন কথা শুনেননি ।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত শিক্ষক অচিন্ত্য কুমার বর্মন এর সাথে সরাসরি কথা বলার চেষ্টা করা হলেও তিনি কোন বক্তব্য দিতে রাজী হননী। তিনি বলেন আপনারা যাইচ্ছে করেন আমার সমস্ত কাগজপত্র ঠিক আছে। আপনারা পত্রিকায় লেখে আমার কিছুই করতে পারবেন না।
উপজেলা

মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের একাডেমিক সুপারভাইজার শহিদুল ইসলাম বলেন, টাইম স্কেলের বিষয়টি আমরা দেখিনা, আমাদের অফিসের স্যার অনেকদিন ধরেই অনুপস্থিত তাই তার সাথে কথা বলা ছাড়া আমি কিছুই বলতে পারবোনা, তবে অনিয়ম হলে আমরা অভিযুক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করবো।
হাতীবান্ধা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সামিউল আমিন বলেন,অচিন্ত্য বর্মন নামের ওই শিক্ষক যদি অবৈধভাবে অন্যের স্বাক্ষর জালিয়াতি করে সময়ের আগে টাইম স্কেল প্রাপ্ত হয়ে থাকেন বিষয়টি  তদন্ত সাপেক্ষে প্রযোজনিয় ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।