ঢাকা ০৮:৫৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৭ জুন ২০২৫

নারী ও শিশু নির্যতন মামলায় ছাত্রলীগ সভাপতি আবারো কারাগারে

নিজস্ব সংবাদদাতা:
  • আপডেট টাইম : ০৪:১৪:১৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ মার্চ ২০২২
  • / ২৫৬ ১৫০.০০০ বার পাঠক

আবদুল্লাহ আল মামুন – ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রতিনিধি।।

ভাবির দায়ের করা মামলায় মঙ্গলবার (১৫ মার্চ) দুপুর ১২টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২-এর বিচারক মো. আলমগীর কবির বিজয়নগর উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি এস এম মাহবুব হোসাইন কে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

আদালত ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মাহবুবের বড় ভাই জাকির হোসেন সৌদিআরব যাওয়ার পর তার স্ত্রী রেহেনাকে পরিবারের সদস্যরা নির্যাতন করতেন। রেহেনাকে শশুরবাড়ির কোনো ঘরে থাকতে না দেওয়ায় তিনি বাবার বাড়ি থেকে তিন লাখ টাকা এনে একটি ঘর নির্মাণ করে সেখানে বসবাস শুরু করেন।

এক পর্যায়ে মাহবুব ও তার অন্য ভাই মোস্তফা হোসাইন ভবনটি দখল করে নেন। ২০২০ সালের ১ আগস্ট রেহেনা ও তার পাঁচ বছরের ছেলেকে মারধর করা হয়। এসব ঘটনায় একই বছর ৪ আগস্ট রেহেনা আক্তার বাদী হয়ে আদালতে মামলা দায়ের করেন। ৬ নভেম্বর ২০ ইং পুলিশ মাহবুবকে উপজেলার পাহাড়পুর ইউপির ভিটিদাউদপুর গ্রামের নিজ বাড়ি থেকে বিজয়নগর থানা পুলিশ গ্রেপ্তার করার পর আদালতের নির্দেশে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়। পরে তিনি জামিনে ছাড়া পান।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

নারী ও শিশু নির্যতন মামলায় ছাত্রলীগ সভাপতি আবারো কারাগারে

আপডেট টাইম : ০৪:১৪:১৭ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৫ মার্চ ২০২২

আবদুল্লাহ আল মামুন – ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রতিনিধি।।

ভাবির দায়ের করা মামলায় মঙ্গলবার (১৫ মার্চ) দুপুর ১২টার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-২-এর বিচারক মো. আলমগীর কবির বিজয়নগর উপজেলা ছাত্রলীগের সভাপতি এস এম মাহবুব হোসাইন কে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

আদালত ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মাহবুবের বড় ভাই জাকির হোসেন সৌদিআরব যাওয়ার পর তার স্ত্রী রেহেনাকে পরিবারের সদস্যরা নির্যাতন করতেন। রেহেনাকে শশুরবাড়ির কোনো ঘরে থাকতে না দেওয়ায় তিনি বাবার বাড়ি থেকে তিন লাখ টাকা এনে একটি ঘর নির্মাণ করে সেখানে বসবাস শুরু করেন।

এক পর্যায়ে মাহবুব ও তার অন্য ভাই মোস্তফা হোসাইন ভবনটি দখল করে নেন। ২০২০ সালের ১ আগস্ট রেহেনা ও তার পাঁচ বছরের ছেলেকে মারধর করা হয়। এসব ঘটনায় একই বছর ৪ আগস্ট রেহেনা আক্তার বাদী হয়ে আদালতে মামলা দায়ের করেন। ৬ নভেম্বর ২০ ইং পুলিশ মাহবুবকে উপজেলার পাহাড়পুর ইউপির ভিটিদাউদপুর গ্রামের নিজ বাড়ি থেকে বিজয়নগর থানা পুলিশ গ্রেপ্তার করার পর আদালতের নির্দেশে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়। পরে তিনি জামিনে ছাড়া পান।