ঢাকা ০৪:২৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী তিনজন পুরুষ ভাইস চেয়ারম্যান একজন মনোনয়ন প্রত্যাহার করেন কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া থানা পুলিশের অভিযানে ৪১ পিছ ইয়াবা ট্যাবলেট সহ ১আসামী গ্রেফতার নওগাঁর নিয়ামতপুর উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৫ জনসহ ১২ জন প্রার্থীর মনোনয়ন বৈধ আর কত রক্ত ঝরাবে সাংবাদিকদের আবারো হামলা হলো সাংবাদিক মামুনের উপর আজমিরীগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন-২০২৪ প্রার্থীদের মধ্যে প্রতীক বরাদ্দ তীব্র তাপদাহে গলে গেছে সড়কের পিচ জামালপুরে গ্রামীণ সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থায় উন্নয়ন ঘটায় কৃষি অর্থনীতি চাঙ্গাঁ টাঙ্গাইল গোপালপুর পৌরসভা ৩ নং ওয়ার্ড আল্লাহ মেঘ দে পানি দে ছায়া দেরে তুই এই অনুষ্ঠান নওগাঁয় গ্রাম পুলিশের মাসব্যাপী বুনিয়াদি প্রশিক্ষণের উদ্বোধন রাজধানীর উত্তরার আব্দুল্লাপুরে ফ্লাইওভারের সাথে সংযুক্ত নির্মাণাধীন সিঁড়িতে ঝুঁকিপূর্ণ

চলতি মাসেই ৬৬ হাজার পরিবার পাবে প্রধানমন্ত্রীর উপহার

  • সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৫:৫৯:২৬ অপরাহ্ণ, শুক্রবার, ১৫ জানুয়ারি ২০২১
  • ৩৩০ ০.০০০ বার পাঠক

নিজস্ব প্রতিবেদক।।

মুজিববর্ষ উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহার হিসেবে পর্যায়ক্রমে দেশের প্রায় নয় লাখ ভূমি ও গৃহহীন অসহায় পরিবার বসবাসের জন্য সম্পূর্ণ বিনামূল্যে পাচ্ছেন পাকা ঘর।

সম্প্রতি আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের বিভিন্নস্থান সরেজমিনে দেখে এবং প্রকল্প সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে এ তথ্য জানা যায়।

আশ্রয়ণ-২ প্রকল্প, গুচ্ছগ্রাম, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় এ তিন সংস্থার সমন্বয়ে, জেলা এবং উপজেলা প্রশাসন, স্থানীয় সংসদ সদস্য, নির্বাচিত অন্যান্য জনপ্রতিনিধি এবং সুধিজনের সমন্বয়ে গঠিত ট্রাস্কফোর্সের মাধ্যমে আশ্রয়ণ প্রকল্পের কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।আশ্রয়ণ-২ প্রকল্প সূত্রে জানা যায়, ‘বাংলাদেশের একজন মানুষও গৃহহীন থাকবে না’ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এ ঘোষণা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ইতোমধ্যে দেশের সব ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারের তালিকা করা হয়েছে। ঘর এবং জমি নেই এমন পরিবারের সংখ্যা দুই লাখ ৯৩ হাজার ৩৬১ জন। অপরদিকে জমি আছে, ঘর নেই এমন পরিবারের সংখ্যা পাঁচ লাখ ৯২ হাজার ২৬১টি। সর্বমোট আট লাখ ৮৫ হাজার ৬২২টি পরিবারকে পর্যায়ক্রমে বাসস্থান নির্মাণ করে দেওয়া হবে সরকারের পক্ষ থেকে। দুই শতক জমির ওপরে নির্মিত প্রতিটা ঘরের নির্মাণ ব্যয় হচ্ছে এক লাখ ৭১ হাজার টাকা। দুই কক্ষ বিশিষ্ট ঘরের সঙ্গে একটি রান্নাঘর, একটি সংযুক্ত টয়লেট ও ব্যবহারের জন্য প্রয়োজনীয় জায়গা রাখা হয়েছে। ভূমিহীন যারা রয়েছে তাদের দুই শতক ঘরের জমির মালিকানাও দেওয়া হবে।প্রথম পর্যায়ে সারাদেশে ভূমিহীন-গৃহহীন বিধবা, অসহায়, বয়স্ক, দুস্থ এবং প্রতিবন্ধীদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে প্রায় ৬৬ হাজার পরিবারের জন্য গৃহ নির্মাণ কাজ প্রায় শেষ হয়েছে। সম্পূর্ণ বিনামূল্যে এ ঘরগুলো উপকারভোগীদের দেওয়া হবে। চলতি মাসের কোনো এক সময় এ ঘরগুলো প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভূমি ও গৃহহীন দুস্থ মানুষদের মধ্যে বিতরণ করবেন।এ বিষয়ে আশ্রয়ণ প্রকল্পের পরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) মো. মাহবুব হোসেন বলেন, প্রথম পর্যায়ে প্রায় ৬৬ হাজার পরিবারকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ মাসেই ঘর বুঝিয়ে দেবেন। মুজিববর্ষে একবছরের মধ্যে আরও এক লাখ ঘর নির্মাণ সম্পূর্ণ হয়ে যাবে। পর্যায়ক্রমে সরকারের পক্ষ থেকে নয় লাখ পরিবারকে ঘর নির্মাণ করে দেওয়া হবে। ঘর দেওয়ার পাশাপাশি এসব ভূমিহীন-গৃহহীন বিধবা, অসহায়, বয়স্ক, দুস্থ এবং প্রতিবন্ধী মানুষদের জীবন যাত্রার মান উন্নয়নে ভবিষ্যতে সরকারের পক্ষ থেকে আয় বর্ধক নানা কর্মসূচিও গ্রহণ করা হবে বলে জানান প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত কর্মকর্তারা।এ বিষয়ে আশ্রয়ণ প্রকল্পের পরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) মো. মাহবুব হোসেন বলেন, প্রথম পর্যায়ে প্রায় ৬৬ হাজার পরিবারকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ মাসেই ঘর বুঝিয়ে দেবেন। মুজিববর্ষে একবছরের মধ্যে আরও এক লাখ ঘর নির্মাণ সম্পূর্ণ হয়ে যাবে। পর্যায়ক্রমে সরকারের পক্ষ থেকে নয় লাখ পরিবারকে ঘর নির্মাণ করে দেওয়া হবে। ঘর দেওয়ার পাশাপাশি এসব ভূমিহীন-গৃহহীন বিধবা, অসহায়, বয়স্ক, দুস্থ এবং প্রতিবন্ধী মানুষদের জীবন যাত্রার মান উন্নয়নে ভবিষ্যতে সরকারের পক্ষ থেকে আয় বর্ধক নানা কর্মসূচিও গ্রহণ করা হবে বলে জানান প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত কর্মকর্তারা।

আরো খবর.......

জনপ্রিয় সংবাদ

কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী তিনজন পুরুষ ভাইস চেয়ারম্যান একজন মনোনয়ন প্রত্যাহার করেন

চলতি মাসেই ৬৬ হাজার পরিবার পাবে প্রধানমন্ত্রীর উপহার

আপডেট টাইম : ০৫:৫৯:২৬ অপরাহ্ণ, শুক্রবার, ১৫ জানুয়ারি ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক।।

মুজিববর্ষ উপলক্ষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপহার হিসেবে পর্যায়ক্রমে দেশের প্রায় নয় লাখ ভূমি ও গৃহহীন অসহায় পরিবার বসবাসের জন্য সম্পূর্ণ বিনামূল্যে পাচ্ছেন পাকা ঘর।

সম্প্রতি আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের বিভিন্নস্থান সরেজমিনে দেখে এবং প্রকল্প সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে এ তথ্য জানা যায়।

আশ্রয়ণ-২ প্রকল্প, গুচ্ছগ্রাম, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয় এ তিন সংস্থার সমন্বয়ে, জেলা এবং উপজেলা প্রশাসন, স্থানীয় সংসদ সদস্য, নির্বাচিত অন্যান্য জনপ্রতিনিধি এবং সুধিজনের সমন্বয়ে গঠিত ট্রাস্কফোর্সের মাধ্যমে আশ্রয়ণ প্রকল্পের কার্যক্রম বাস্তবায়ন করা হচ্ছে।আশ্রয়ণ-২ প্রকল্প সূত্রে জানা যায়, ‘বাংলাদেশের একজন মানুষও গৃহহীন থাকবে না’ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এ ঘোষণা বাস্তবায়নের লক্ষ্যে ইতোমধ্যে দেশের সব ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারের তালিকা করা হয়েছে। ঘর এবং জমি নেই এমন পরিবারের সংখ্যা দুই লাখ ৯৩ হাজার ৩৬১ জন। অপরদিকে জমি আছে, ঘর নেই এমন পরিবারের সংখ্যা পাঁচ লাখ ৯২ হাজার ২৬১টি। সর্বমোট আট লাখ ৮৫ হাজার ৬২২টি পরিবারকে পর্যায়ক্রমে বাসস্থান নির্মাণ করে দেওয়া হবে সরকারের পক্ষ থেকে। দুই শতক জমির ওপরে নির্মিত প্রতিটা ঘরের নির্মাণ ব্যয় হচ্ছে এক লাখ ৭১ হাজার টাকা। দুই কক্ষ বিশিষ্ট ঘরের সঙ্গে একটি রান্নাঘর, একটি সংযুক্ত টয়লেট ও ব্যবহারের জন্য প্রয়োজনীয় জায়গা রাখা হয়েছে। ভূমিহীন যারা রয়েছে তাদের দুই শতক ঘরের জমির মালিকানাও দেওয়া হবে।প্রথম পর্যায়ে সারাদেশে ভূমিহীন-গৃহহীন বিধবা, অসহায়, বয়স্ক, দুস্থ এবং প্রতিবন্ধীদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে প্রায় ৬৬ হাজার পরিবারের জন্য গৃহ নির্মাণ কাজ প্রায় শেষ হয়েছে। সম্পূর্ণ বিনামূল্যে এ ঘরগুলো উপকারভোগীদের দেওয়া হবে। চলতি মাসের কোনো এক সময় এ ঘরগুলো প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভূমি ও গৃহহীন দুস্থ মানুষদের মধ্যে বিতরণ করবেন।এ বিষয়ে আশ্রয়ণ প্রকল্পের পরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) মো. মাহবুব হোসেন বলেন, প্রথম পর্যায়ে প্রায় ৬৬ হাজার পরিবারকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ মাসেই ঘর বুঝিয়ে দেবেন। মুজিববর্ষে একবছরের মধ্যে আরও এক লাখ ঘর নির্মাণ সম্পূর্ণ হয়ে যাবে। পর্যায়ক্রমে সরকারের পক্ষ থেকে নয় লাখ পরিবারকে ঘর নির্মাণ করে দেওয়া হবে। ঘর দেওয়ার পাশাপাশি এসব ভূমিহীন-গৃহহীন বিধবা, অসহায়, বয়স্ক, দুস্থ এবং প্রতিবন্ধী মানুষদের জীবন যাত্রার মান উন্নয়নে ভবিষ্যতে সরকারের পক্ষ থেকে আয় বর্ধক নানা কর্মসূচিও গ্রহণ করা হবে বলে জানান প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত কর্মকর্তারা।এ বিষয়ে আশ্রয়ণ প্রকল্পের পরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) মো. মাহবুব হোসেন বলেন, প্রথম পর্যায়ে প্রায় ৬৬ হাজার পরিবারকে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ মাসেই ঘর বুঝিয়ে দেবেন। মুজিববর্ষে একবছরের মধ্যে আরও এক লাখ ঘর নির্মাণ সম্পূর্ণ হয়ে যাবে। পর্যায়ক্রমে সরকারের পক্ষ থেকে নয় লাখ পরিবারকে ঘর নির্মাণ করে দেওয়া হবে। ঘর দেওয়ার পাশাপাশি এসব ভূমিহীন-গৃহহীন বিধবা, অসহায়, বয়স্ক, দুস্থ এবং প্রতিবন্ধী মানুষদের জীবন যাত্রার মান উন্নয়নে ভবিষ্যতে সরকারের পক্ষ থেকে আয় বর্ধক নানা কর্মসূচিও গ্রহণ করা হবে বলে জানান প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত কর্মকর্তারা।