আল মামুন

গাজীপুর প্রতিনিধি।।

গাজীপুর জয়দেবপুর রেল গেইটের দুই পাশে সরকারি জায়গা
দখল করে অবৈধভাবে গড়ে উঠেছে বিভিন্ন রকমের দোকানপাট। প্রায় ১০০/১৫০ দের শতাধিক দোকান দিয়ে সরকারি জায়গা জুরে বসে আছে দোকানীরা। শুধু তাতেই শেষ নয় খবর নিয়ে জানা যায় চাঁদাবাজির কিছু রহস্য। প্রায় ১৫০শত থেকে ২০০ শত দোকানের ও অধিক দোকান রয়েছে। প্রতিদিন প্রতিটি দোকান থেকে দুইশত টাকা থেকে শুরু করে পাঁচশত টাকা পর্যন্ত চাঁদা নেয়ার অভিযোগ উঠেছে আসে বাবুল ওরফে জামাই বাবুল @ ঘাড় কাটা বাবুলের নাম। কে নিচ্ছে টাকা বলতে চাননি অনেকেই। এর কারণ টাকা না দিতে পারলে তাদের ওপর অমানবিক নির্যাতন করা হয় বলে জানা যায়। নির্যাতিত কয়েকজনের সাথে কথা বলে জানা যায়,এই বাবুল কখনো রিক্সা চালক কখনো চা দোকানে কাধে করে পানি বিক্রি ও বিভিন্ন কর্ম করতে দেখেছেন তাকে। পরিচয় হয় এলাকার বড় ভাই নামে পরিচিত বি,এন,পির,এক,সাবেক চেয়ারম্যান এর সাথে। পাল্টে যায় বাবুল ওরফে জামাই বাবুল@ ঘাড় কাটা বাবুলের জীবন।
যার হাত ধরে নেতা হওয়া তাকে ফেলে রেখে সুযোগ বুঝে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামীলীগে যোগ দেন বাবুল ওরফে জামাই বাবুল @ ঘাড় কাটা বাবুল। আওয়ামী লীগ দলের কিছু নেতাকর্মীকে ব্যাবহার করে বেড়ে যায় বাবুলের বেপরোয়া চাঁদাবাজির কান্ড। আরও জানা যায় শুধু সরকারী জমিই নয়, অবৈধ ভাবে এক সংখ্যালঘুর পরিবারের জায়গা দখল করে নির্মান করেন ২য় তলা একটি বাড়ি। সাধারণ মানুষ তার আতঙ্কে থাকে ভয়ে।চুরি,ছিনতাই ও ডাকাতির মত জঘন্য অপকর্মের মূলহোতা বাবুল তাই টপ টেরর বাবুল ওরফে জামাই বাবুল@ ঘাড় কাটা বাবুল নামেই তার পরিচিতি বলে জানা যায়। জয়দেবপুর রেল গেইটের পশ্চিমে বাজার,ওহিন্দু ধর্মালম্বীদের কালী মন্দির ,গাজীপুর জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয় ও জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, গাজীপুর জেলা জর্জ কোর্ট এবং শহিদতাজ উদ্দিন মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল সমস্ত কিছু মিলিয়ে ব্যাস্ত নগরী। প্রতিনিয়ত যানজটে ভোগান্তিতে জনসাধারণ। জয়দেরপুর রেলগেইটের ফুটপাত দখল করে প্রতিনিয়ত চাঁদাবাজি করে আসছে টপ টেরর বাবুল ওরফে জামাই বাবুল @ ঘাড় কাটা বাবুল। প্রশাসন ও ইনকাম ট্যাক্স এর দৃষ্টি আকর্ষণ করে জনসাধারণ বলেন,,,
কে এই টপ টেরর বাবুল ওরফে জামাই বাবুল @ ঘাড়কাটা বাবুল? কি তার পরিচয়?
কার অদৃশ্য ক্ষমতায় করছে চাঁদাবাজি ও জমিদখল বিস্তারিত জানতে চোখ রাখুন সময়ের কন্ঠ পত্রিকায়।