ঢাকা ০৯:৪৬ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪

মোংলায় শৈত্যপ্রবাহের কারণে ঠাণ্ডাজনিত রোগে বেশি আক্রান্ত হচ্ছে শিশুরা

ওমর ফারুক মোংলা।।

হঠাৎ করে শৈত্যপ্রবাহের কারণে মোংলায় ঠাণ্ডাজনিত রোগে বয়স্কদের চাইতে বেশি আক্রান্ত হচ্ছে শিশুরা। মোংলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, অন্যান্য সময়ের তুলনায় আউটডোরে সাধারণ রোগীর চাপ অনেক বেশি।
উপজেলার মিঠাখালি ইউনিয়ন থেকে আসা জামিলা খাতুন জানান, হঠাৎ করে শীতের তীব্রতা বেড়ে যাওয়ার কারণে তিনি আমাশা এবং শ্বাসকষ্টে ভুগছেন তাই ডাক্তারের কাছে চিকিৎসা নিতে এসেছেন।
তবে বয়স্কদের চাইতে শিশু রোগীর সংখ্যা ছিল চোখে পড়ার মতো উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের শিশু কর্ণারে গিয়ে দেখা যায় রোগীর স্বজনদের উপচে পড়া ভিড়।
মোংলা পৌর এলাকার বাসিন্দা মমতাজ বেগম বলেন হঠাৎ করে শীতের তীব্রতা বেড়ে যাওয়ায় আমার দুই বাচ্চা অসুস্থ হয়ে পড়েছে তারা আজ দুদিন যাবত আমাশা সর্দি কাশি নিয়ে ভুগছেন।

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের শিশু কর্ণার এর চিকিৎসক প্রকাশ কুমার দাস বলেন অন্যান্য সময়ের তুলনায় বর্তমানে শিশু রোগীর চাপ অনেক বেশি সাধারণ সময় প্রতিদিন ৩০ থেকে ৪০ জন রোগী আসলেও বর্তমান সময়ে তা ১০০ এর মত হয়ে গেছে যার বেশির ভাগ শিশু ঠাণ্ডাজনিত রোগ আমাশা, সর্দি, কাশি, শ্বাসকষ্ট, পাতলা পায়খানা এবং নিউমোনিয়া আক্রান্ত।
রোগীর চাপ বেশী থাকায় তাদের সেবা দিতে আমাদের অনেকটাই হিমশিম খেতে হচ্ছে।
তবে রোগীর স্বজনদের উচিত শীতের সময় বাচ্চাদের বাইরে বের না করা গরম পানি দিয়ে গোসল করানো এবং উষ্ণ গরম পানি পান করানো।

আরো খবর.......

জনপ্রিয় সংবাদ

মোংলায় শৈত্যপ্রবাহের কারণে ঠাণ্ডাজনিত রোগে বেশি আক্রান্ত হচ্ছে শিশুরা

আপডেট টাইম : ০৫:৩৭:৩৪ অপরাহ্ণ, সোমবার, ১৭ জানুয়ারি ২০২২

ওমর ফারুক মোংলা।।

হঠাৎ করে শৈত্যপ্রবাহের কারণে মোংলায় ঠাণ্ডাজনিত রোগে বয়স্কদের চাইতে বেশি আক্রান্ত হচ্ছে শিশুরা। মোংলা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, অন্যান্য সময়ের তুলনায় আউটডোরে সাধারণ রোগীর চাপ অনেক বেশি।
উপজেলার মিঠাখালি ইউনিয়ন থেকে আসা জামিলা খাতুন জানান, হঠাৎ করে শীতের তীব্রতা বেড়ে যাওয়ার কারণে তিনি আমাশা এবং শ্বাসকষ্টে ভুগছেন তাই ডাক্তারের কাছে চিকিৎসা নিতে এসেছেন।
তবে বয়স্কদের চাইতে শিশু রোগীর সংখ্যা ছিল চোখে পড়ার মতো উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের শিশু কর্ণারে গিয়ে দেখা যায় রোগীর স্বজনদের উপচে পড়া ভিড়।
মোংলা পৌর এলাকার বাসিন্দা মমতাজ বেগম বলেন হঠাৎ করে শীতের তীব্রতা বেড়ে যাওয়ায় আমার দুই বাচ্চা অসুস্থ হয়ে পড়েছে তারা আজ দুদিন যাবত আমাশা সর্দি কাশি নিয়ে ভুগছেন।

উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের শিশু কর্ণার এর চিকিৎসক প্রকাশ কুমার দাস বলেন অন্যান্য সময়ের তুলনায় বর্তমানে শিশু রোগীর চাপ অনেক বেশি সাধারণ সময় প্রতিদিন ৩০ থেকে ৪০ জন রোগী আসলেও বর্তমান সময়ে তা ১০০ এর মত হয়ে গেছে যার বেশির ভাগ শিশু ঠাণ্ডাজনিত রোগ আমাশা, সর্দি, কাশি, শ্বাসকষ্ট, পাতলা পায়খানা এবং নিউমোনিয়া আক্রান্ত।
রোগীর চাপ বেশী থাকায় তাদের সেবা দিতে আমাদের অনেকটাই হিমশিম খেতে হচ্ছে।
তবে রোগীর স্বজনদের উচিত শীতের সময় বাচ্চাদের বাইরে বের না করা গরম পানি দিয়ে গোসল করানো এবং উষ্ণ গরম পানি পান করানো।