ঢাকা ০৬:৪৪ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারী ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
নাসিরনগর উপজেলা সদরে দিনে-দুপুরে ফ্ল্যাটে চুরি হাসিনা ভারতে বসে বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে. ড. রেজাউল করিম মঠবাড়ীয়া আরাফাত রহমান কোকো স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্ট ২০২৫ইং ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত হয় টাঙ্গাইল সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও সম্পাদকের হস্তক্ষেপে মামলা প্রত্যাহার হওয়া টাঙ্গাইলবাসী খুশি! সভাপতি/সম্পাদকের নিকট কৃতজ্ঞতা প্রকাশ অনিয়মের বিরুদ্ধে জনপ্রতিরোধ গড়ে তোলার আহ্বান সিইসির পুলিশ, র‌্যাব, আনসারের নতুন পোশাক চুড়ান্ত নাইজেরিয়ায় ট্যাংকার ট্রাক বিস্ফোরণে নিহত অন্তত ৮৬ অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচনা করা প্রতিবেদন প্রত্যাহার ব্রিটিশ এমপিদের যুবদল নেতাকে পিটিয়ে আহত করেছে স্বেচ্ছাসেবকদলের নেতা বরগুনার, পাথরঘাটায় সাবেক ইউপি সদস্যকে হুমকি ও মারধর

মাথায় পিস্তল ঠেকিয়ে চাঁদাবাজি ও ভুমি দখল রাজ মুকুল গং এর বিরুদ্ধে আদালতে মামলা

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ১১:০১:০৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২১
  • / ৩৮৭ ৫০০০.০ বার পাঠক

নিজস্ব প্রতিবেদক।।

গাজিপুর সিটিকর্পেরশনের ৩ নং ওয়ার্ডের বারেন্ডা মৌজা সহ (৩,৪,৫,) নং ওয়ার্ডের সকল জায়গায় জাল দলীল করে অসহায় মানুষদের সর্বস্বহারা করছেন মুকুল গং,তার কলকাঠি নাড়াচ্ছেম কাউন্সিলর সাইজ উদ্দিন মোল্লা ও তার ভ্রাতা ইদ্রিস মোল্লা,ও কুচক্রী সন্ত্রাসবাহিনীরা,ইদ্রিস মোল্লা পেশায় একজন দর্জী ছিলেন আজ তিনি শত শত কোটি টাকার মালিক,এদের কাজ হলো অসহায় মানুষদের ফাঁশিয়ে তাদের ভূমি দখল করে কোটি কোটি টাকা বানিজ্য করা,সসন্ত্রাসবাহিনীর মুল হোতা মুকুল যার দুদিন আগে নুন আনতে পান্তা ফুরাতো হটাৎ আজ সে আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ,তার আয়ের উৎস কি,সে কিছুদিন পূর্বে দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকার সম্পাদক বোরহান হাওলাদার জসিম এর পাওয়ার অপ এটার্নী জমির সাইনবোর্ড তুলে নিয়ে  এই ভূমিদস্যু মুকুল গাং নিজের জমি বলে দাবি করেন,কে এর ইন্ধন দাঁতা গোপন সুত্রে জানাযায় ৩ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সাইজুদ্দিন মোল্লা দুর দৃষ্টি দিয়ে তার ভাই বিশিষ্ট দর্জির হেডমিস্ত্রী ইদ্রিস কে মুকুল এর সাথে সংযুক্ত করে  হাজার  কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন ,মুলত মুকুলের কোনো জমি নেই  বা কাগজপত্রাদী নেই,এদের নামে গাজিপুর বিজ্ঞ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত নং(৪) এ একটি মামলা রুজু করেন হাবিল নামে অসহায় এক ব্যাক্তি যাহার মামলা নং (৮৮৯/২০২১) প্রধান আসামী (১) মুকুল মিয়া  পিতা মৃত মোজাম্মেল শিকদার(২) খাজা পিতা মোহাম্মদ আলী (৩).জসিমউদ্দিন পিতা মহর উদ্দিন.(৪)আনিস অজ্ঞাত.(৫)ইদ্রিস মোল্লা পিতা নিজাম উদ্দিন মোল্লা (ধারা সমুহ (১৪৩)(১৪৭)(১৪৮)(৩৮৫)(৩৭৯)(৩৪০)(৩২৩)(৩১৪)(৫০৬) দণ্ডবিধি এদের বিরুদ্ধে আগে  কাশিমপুর থানায় একটি সাধারন ডায়েরী হয় দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকার সম্পাদক বোরহান  হাওলাদার জসিম এবং  মোঃ হাবিল উদ্দিন কে ভয়ভীতি প্রদর্শন করাতে।থানায়  টেলিফোন করেন,বোরহান  হাওলাদার জসিম বলেন,কোনো অপকৌশল অবলম্বন করে লাভ হবেনা,আমরা চাই অসহায় মানুষের অধিকার ফিরিয়ে দিতে,জনগনের মৌলিক অধিকার বাস্তবায়ন করাই একজন সংবাদকর্মীর মুল উদ্দেশ্য,সত্য ঘটনা বস্তুুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করতে আমি ও আমার কাগজ দৈনিক সময়ের কন্ঠ বিন্দুমাত্র পিচপা হবোনা ইনশাআল্লাহ। এলাকাবাসী বলেন মুকুল এর নেই কোনো কাগছপত্রাদী তবুও সে মালিক বনে যান,তিনি খানকা শরিফ নামে একটি প্রতিষ্ঠানের দেখ ভাল করেন তার মাধ্যমে চাঁদাবাজি করার অভ্যাসটা প্রসস্থ রেখেছেন,মুকুলের মদদদাঁতা তার সঙ্গে একই রকম ভাবে চাঁদাবাজির করেন তার নিকটতম ব্যাক্তি কাউন্সিলর এর ভ্রাতা ইদ্রিস দর্জী, এরা আওয়ামী দলের প্রভাব খাটিয়ে অসহায় মানুষকে ভয়ভীতি প্রদর্শন করে কোটি কোটি টাকা উপার্জন করেন, অসহায় দুর্বল লোকদের জমি ভুৃঁয়া কাগজ তৈরি করে ক্রয়,বিক্রয় করেন তাদের নামে একাধিক মামলা অভিযোগ জিডি হলেও কোনো অদৃশ্য শক্তির বলে বলিয়ান হয়ে,রাজনৈতিক নেতাদের মাথায় কাঁঠাল রেখে কোশ তুলে খাচ্ছেন,এদের বিরুদ্ধে চুড়ান্ত তদন্ত পর্যবেক্ষণ করে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তুি দিতে প্রশাসনের আশুহস্থক্ষেপ।

সময়ের অনুসন্ধানী চোখ রাখুন

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

মাথায় পিস্তল ঠেকিয়ে চাঁদাবাজি ও ভুমি দখল রাজ মুকুল গং এর বিরুদ্ধে আদালতে মামলা

আপডেট টাইম : ১১:০১:০৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক।।

গাজিপুর সিটিকর্পেরশনের ৩ নং ওয়ার্ডের বারেন্ডা মৌজা সহ (৩,৪,৫,) নং ওয়ার্ডের সকল জায়গায় জাল দলীল করে অসহায় মানুষদের সর্বস্বহারা করছেন মুকুল গং,তার কলকাঠি নাড়াচ্ছেম কাউন্সিলর সাইজ উদ্দিন মোল্লা ও তার ভ্রাতা ইদ্রিস মোল্লা,ও কুচক্রী সন্ত্রাসবাহিনীরা,ইদ্রিস মোল্লা পেশায় একজন দর্জী ছিলেন আজ তিনি শত শত কোটি টাকার মালিক,এদের কাজ হলো অসহায় মানুষদের ফাঁশিয়ে তাদের ভূমি দখল করে কোটি কোটি টাকা বানিজ্য করা,সসন্ত্রাসবাহিনীর মুল হোতা মুকুল যার দুদিন আগে নুন আনতে পান্তা ফুরাতো হটাৎ আজ সে আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ,তার আয়ের উৎস কি,সে কিছুদিন পূর্বে দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকার সম্পাদক বোরহান হাওলাদার জসিম এর পাওয়ার অপ এটার্নী জমির সাইনবোর্ড তুলে নিয়ে  এই ভূমিদস্যু মুকুল গাং নিজের জমি বলে দাবি করেন,কে এর ইন্ধন দাঁতা গোপন সুত্রে জানাযায় ৩ নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সাইজুদ্দিন মোল্লা দুর দৃষ্টি দিয়ে তার ভাই বিশিষ্ট দর্জির হেডমিস্ত্রী ইদ্রিস কে মুকুল এর সাথে সংযুক্ত করে  হাজার  কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন ,মুলত মুকুলের কোনো জমি নেই  বা কাগজপত্রাদী নেই,এদের নামে গাজিপুর বিজ্ঞ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত নং(৪) এ একটি মামলা রুজু করেন হাবিল নামে অসহায় এক ব্যাক্তি যাহার মামলা নং (৮৮৯/২০২১) প্রধান আসামী (১) মুকুল মিয়া  পিতা মৃত মোজাম্মেল শিকদার(২) খাজা পিতা মোহাম্মদ আলী (৩).জসিমউদ্দিন পিতা মহর উদ্দিন.(৪)আনিস অজ্ঞাত.(৫)ইদ্রিস মোল্লা পিতা নিজাম উদ্দিন মোল্লা (ধারা সমুহ (১৪৩)(১৪৭)(১৪৮)(৩৮৫)(৩৭৯)(৩৪০)(৩২৩)(৩১৪)(৫০৬) দণ্ডবিধি এদের বিরুদ্ধে আগে  কাশিমপুর থানায় একটি সাধারন ডায়েরী হয় দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকার সম্পাদক বোরহান  হাওলাদার জসিম এবং  মোঃ হাবিল উদ্দিন কে ভয়ভীতি প্রদর্শন করাতে।থানায়  টেলিফোন করেন,বোরহান  হাওলাদার জসিম বলেন,কোনো অপকৌশল অবলম্বন করে লাভ হবেনা,আমরা চাই অসহায় মানুষের অধিকার ফিরিয়ে দিতে,জনগনের মৌলিক অধিকার বাস্তবায়ন করাই একজন সংবাদকর্মীর মুল উদ্দেশ্য,সত্য ঘটনা বস্তুুনিষ্ঠ সংবাদ পরিবেশন করতে আমি ও আমার কাগজ দৈনিক সময়ের কন্ঠ বিন্দুমাত্র পিচপা হবোনা ইনশাআল্লাহ। এলাকাবাসী বলেন মুকুল এর নেই কোনো কাগছপত্রাদী তবুও সে মালিক বনে যান,তিনি খানকা শরিফ নামে একটি প্রতিষ্ঠানের দেখ ভাল করেন তার মাধ্যমে চাঁদাবাজি করার অভ্যাসটা প্রসস্থ রেখেছেন,মুকুলের মদদদাঁতা তার সঙ্গে একই রকম ভাবে চাঁদাবাজির করেন তার নিকটতম ব্যাক্তি কাউন্সিলর এর ভ্রাতা ইদ্রিস দর্জী, এরা আওয়ামী দলের প্রভাব খাটিয়ে অসহায় মানুষকে ভয়ভীতি প্রদর্শন করে কোটি কোটি টাকা উপার্জন করেন, অসহায় দুর্বল লোকদের জমি ভুৃঁয়া কাগজ তৈরি করে ক্রয়,বিক্রয় করেন তাদের নামে একাধিক মামলা অভিযোগ জিডি হলেও কোনো অদৃশ্য শক্তির বলে বলিয়ান হয়ে,রাজনৈতিক নেতাদের মাথায় কাঁঠাল রেখে কোশ তুলে খাচ্ছেন,এদের বিরুদ্ধে চুড়ান্ত তদন্ত পর্যবেক্ষণ করে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তুি দিতে প্রশাসনের আশুহস্থক্ষেপ।

সময়ের অনুসন্ধানী চোখ রাখুন