ঢাকা ০৩:০৯ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪

গাজিপুর সিটিকর্পেরশনের (৩,৪,৫)নং ওয়ার্ডে জাল দলীল করে সর্বস্বহারা করছেন কে এই (মুকুল গং)

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৬:০৮:০২ পূর্বাহ্ণ, শনিবার, ২৭ নভেম্বর ২০২১
  • / ৩৪১ ০৫০০০. বার পাঠক

নিজস্ব প্রতিবেদক।।
গাজিপুর জেলার কাশিপুর থানার ৩ নং ওয়ার্ডের বারেন্ডা মৌজা সহ (৩,৪,৫,) নং ওয়ার্ডের সকল জায়গায় জাল দলীল করে অসহায় মানুষদের সর্বস্বহারা করছেন কে এই মুকুল গং,যার দুদিন আগে নুন আনতে পান্তা ফুরাতো হটাৎ আজ সে আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ,তার আয়ের উৎস কি,সে কিছুদিন পূর্বে দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকার সম্পাদক বোরহান উদ্দিন হাওলাদার জসিম এর পাওয়ার অপ এটার্নী জমির সাইনবোর্ড তুলে নিজের জমি বলে দাবি করেন,এলাকাবাসী বলেন মুকুল এর নেই কোনো কাগছপত্রাদী তবুও সে মালিক বনে যান,তিনি খানকা শরিফ নামে একটি প্রতিষ্ঠানের দেখ ভাল করেন তার মাধ্যমে চাঁদাবাজি করার অভ্যাসটা প্রসস্থ রেখেছেন,মুকুলের মদদদাঁতা তার সঙ্গে একই রকম ভাবে চাঁদাবাজির করেন তার নিকতম ব্যাক্তি সন্ত্রাসবাহিনীরা,তারা আওয়ামী দলের প্রভাব খাটিয়ে অসহায় মানুষকে ভয়ভীতি প্রদর্শন করে টাকা উপার্জন করেন,দুর্বল লোকদের জমি ভুৃঁয়া কাগজ তৈরি করে ক্রয়,বিক্রয় করেন তাদের নামে একাধিক মামলা অভিযোগ জিডি হলেও কোনো অদৃশ্য শক্তির বলে বলিয়ান হয়ে,রাজনৈতিক নেতাদের মাথায় কাঁঠাল রেখে কোশ তুলে খাচ্ছেন,এদের বিরুদ্ধে চুড়ান্ত তদন্ত পর্যবেক্ষণ করে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তুি দিতে প্রশাসনের আশুহস্থক্ষেপ

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

গাজিপুর সিটিকর্পেরশনের (৩,৪,৫)নং ওয়ার্ডে জাল দলীল করে সর্বস্বহারা করছেন কে এই (মুকুল গং)

আপডেট টাইম : ০৬:০৮:০২ পূর্বাহ্ণ, শনিবার, ২৭ নভেম্বর ২০২১

নিজস্ব প্রতিবেদক।।
গাজিপুর জেলার কাশিপুর থানার ৩ নং ওয়ার্ডের বারেন্ডা মৌজা সহ (৩,৪,৫,) নং ওয়ার্ডের সকল জায়গায় জাল দলীল করে অসহায় মানুষদের সর্বস্বহারা করছেন কে এই মুকুল গং,যার দুদিন আগে নুন আনতে পান্তা ফুরাতো হটাৎ আজ সে আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ,তার আয়ের উৎস কি,সে কিছুদিন পূর্বে দৈনিক সময়ের কন্ঠ পত্রিকার সম্পাদক বোরহান উদ্দিন হাওলাদার জসিম এর পাওয়ার অপ এটার্নী জমির সাইনবোর্ড তুলে নিজের জমি বলে দাবি করেন,এলাকাবাসী বলেন মুকুল এর নেই কোনো কাগছপত্রাদী তবুও সে মালিক বনে যান,তিনি খানকা শরিফ নামে একটি প্রতিষ্ঠানের দেখ ভাল করেন তার মাধ্যমে চাঁদাবাজি করার অভ্যাসটা প্রসস্থ রেখেছেন,মুকুলের মদদদাঁতা তার সঙ্গে একই রকম ভাবে চাঁদাবাজির করেন তার নিকতম ব্যাক্তি সন্ত্রাসবাহিনীরা,তারা আওয়ামী দলের প্রভাব খাটিয়ে অসহায় মানুষকে ভয়ভীতি প্রদর্শন করে টাকা উপার্জন করেন,দুর্বল লোকদের জমি ভুৃঁয়া কাগজ তৈরি করে ক্রয়,বিক্রয় করেন তাদের নামে একাধিক মামলা অভিযোগ জিডি হলেও কোনো অদৃশ্য শক্তির বলে বলিয়ান হয়ে,রাজনৈতিক নেতাদের মাথায় কাঁঠাল রেখে কোশ তুলে খাচ্ছেন,এদের বিরুদ্ধে চুড়ান্ত তদন্ত পর্যবেক্ষণ করে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তুি দিতে প্রশাসনের আশুহস্থক্ষেপ