ঢাকা ০৫:০৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
শিক্ষা উপদেষ্টার অনুরোধে সাড়া দেয়নি কুয়েট শিক্ষার্থীরা, অনশন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা আদালতে শুনানিতে পলক ৫ আগস্ট সংসদ ভবনে পালিয়ে ছিলেন শিরীন শারমিন-পলকসহ ১২ জন দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর অবশেষে বাফুফের নিবন্ধন লাভ করেছে দক্ষিণ হালিশহর ফুটবল একাডেমি কোস্ট গার্ডের আয়োজনে নৌপথ ও সুন্দরবনের নিরাপত্তা বিষয়ক আলোচনা সভা রুলার সরকার না থাকায় ব্যবসায়ীরা বিভিন্ন রকম অসুবিধায় রয়েছে।। ঠাকুরগাঁওয়ে ভার্চুয়ালি মির্জা ফখরুল ইসলাম ৫ আগস্টের পর সব রাজবন্দি মুক্তি পেলেন, আজহার পেলেন না এবার করা হলো শ্রমিকদের আইনি সুরক্ষা ও জাতীয় ন্যূনতম মজুরির সুপারিশ করেছে শ্রম সংস্কার কমিশন কাকরাইল আগুরাগলি এলাকায় মজুমদার ভিলা—৯৪ নং আবাসিক ভবন রাজউক কর্তক অবৈধ নকশায় নির্মাণ করার প্রমাণিত হওয়ায় মালিককে চিঠি পর্ব ২ শ্রীপুরে ওসি’র ঘুষ লেনদেনের অডিও ভাইরাল গুলশানে র‍্যাবের ক্যাশিয়ার শাহ আলমের ইস্পায় গড়ে তুলেছে অপরাধের আখড়া। পর্ব ২

প্রতিদ্বন্দ্বীদের আক্রমণাত্মক টুইট করতেন ট্রাম্প

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ১১:০৫:৪৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৯ জানুয়ারী ২০২১
  • / ৩০৯ ৫০০০.০ বার পাঠক

আন্তর্জাতিক ডেস্ক।।

প্রেসিডেন্ট হিসেবে ক্ষমতা নেওয়ার পর প্রতিদ্বন্দ্বীদের লক্ষ করে শত শত আক্রমণাত্মক টুইট করেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এরমধ্যে প্রায় প্রতিদ্বন্দ্বীদের নামও উল্লেখ করেছেন।

২০১৭ সালের মার্চে ট্রাম্প ওবামার বিরুদ্ধে তার ফোন কলে আড়ি পাতার অভিযোগ আনেন। সেসময় ট্রাম্প লিখেন, একজন ভালো আইনজীবী আমার ফোনকলে আড়ি পাতার বিষয়ে ভালো মামলা তৈরি করতে পারবেন। এতে আমি বাজি ধরতে পারি।

শেষমেশ দেশটির বিচার বিভাগ এবং ইস্পেক্টর জেনারেল জানায়, ট্রাম্পের ফোনকলে ওবামা আড়ি পাতার নির্দেশ দিয়েছেন এমন কোন প্রমাণ নেই।

এরপর ২০১৭ সালের মে’তে হোয়াইট হাউজ জোর দিয়ে জানায় ট্রাম্প কোন ভুল করেনি।

২০১৭ সালের সেপ্টেম্বরে উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ট্রাম্প উত্তর কোরিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছেন। রি ইয়ং বলেন, পুরো বিশবের পরিষ্কারভাবে মনে রাখা উচিৎ যুক্তরাষ্ট্র প্রথম আমাদের ওপর যুদ্ধ ঘোষণা করেছে।

২০১৮ সালের মার্চে ট্রাম্প টুইটারে পররাষ্ট্রমন্ত্রী রেক্স টিলারসনকে বরখাস্তের খবর জানান। তার জায়গায় নেন মাইক পম্পেওকে।

এরপর ২০১৯ সালের এপ্রিলে ট্রাম্প এক টুইট বার্তায় বলেন, আমি ব্রান্ডিং সম্পর্কে কী জানি? হয়তো কিছুই না। কিন্তু আমি যদি বোয়িং হতাম তাহলে বোয়িং ৭৩৭ ম্যাক্স সংশোধন করতাম।

২০১৯ সালের জুলাইতে ডেমোক্র্যাটদের কড়া ভাষায় আক্রমণ করেন মার্কিন বিদায়ী এই প্রেসিডেন্ট।

এরপরের মাসে ট্রাম্প মার্কিন মটর কোম্পানি ফোর্ড-র পিছনে লাগেন। প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠাতা হেনরি ফোর্ডকে কড়া ভাষায় আক্রমণ করেন।

একই মাসে ট্রাম্প ইরানকে নিয়ে টুইট করে করেন। তিনি সেখানে ইরানের ব্যর্থ স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের ছবি পোস্ট করেছেন।

এরপর ২০২০ সালে মে’তে জর্জ ফ্লয়েডের বিষয় নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করেন।

২০২০ সালের মার্কিন নির্বাচনের মেইল বক্স ভোট নিয়ে ট্রাম্পের টুইটে সতর্কতা জারি করে টুইটার। লেভেল ফ্যাক্ট চেক জারি করে জায়ান্ট এই গণমাধ্যম।

এছাড়া করোনা ভাইরাসকে চীনা ভাইরাস বলে আখ্যায়িত করেছে ট্রাম্প।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

প্রতিদ্বন্দ্বীদের আক্রমণাত্মক টুইট করতেন ট্রাম্প

আপডেট টাইম : ১১:০৫:৪৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৯ জানুয়ারী ২০২১

আন্তর্জাতিক ডেস্ক।।

প্রেসিডেন্ট হিসেবে ক্ষমতা নেওয়ার পর প্রতিদ্বন্দ্বীদের লক্ষ করে শত শত আক্রমণাত্মক টুইট করেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এরমধ্যে প্রায় প্রতিদ্বন্দ্বীদের নামও উল্লেখ করেছেন।

২০১৭ সালের মার্চে ট্রাম্প ওবামার বিরুদ্ধে তার ফোন কলে আড়ি পাতার অভিযোগ আনেন। সেসময় ট্রাম্প লিখেন, একজন ভালো আইনজীবী আমার ফোনকলে আড়ি পাতার বিষয়ে ভালো মামলা তৈরি করতে পারবেন। এতে আমি বাজি ধরতে পারি।

শেষমেশ দেশটির বিচার বিভাগ এবং ইস্পেক্টর জেনারেল জানায়, ট্রাম্পের ফোনকলে ওবামা আড়ি পাতার নির্দেশ দিয়েছেন এমন কোন প্রমাণ নেই।

এরপর ২০১৭ সালের মে’তে হোয়াইট হাউজ জোর দিয়ে জানায় ট্রাম্প কোন ভুল করেনি।

২০১৭ সালের সেপ্টেম্বরে উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ট্রাম্প উত্তর কোরিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছেন। রি ইয়ং বলেন, পুরো বিশবের পরিষ্কারভাবে মনে রাখা উচিৎ যুক্তরাষ্ট্র প্রথম আমাদের ওপর যুদ্ধ ঘোষণা করেছে।

২০১৮ সালের মার্চে ট্রাম্প টুইটারে পররাষ্ট্রমন্ত্রী রেক্স টিলারসনকে বরখাস্তের খবর জানান। তার জায়গায় নেন মাইক পম্পেওকে।

এরপর ২০১৯ সালের এপ্রিলে ট্রাম্প এক টুইট বার্তায় বলেন, আমি ব্রান্ডিং সম্পর্কে কী জানি? হয়তো কিছুই না। কিন্তু আমি যদি বোয়িং হতাম তাহলে বোয়িং ৭৩৭ ম্যাক্স সংশোধন করতাম।

২০১৯ সালের জুলাইতে ডেমোক্র্যাটদের কড়া ভাষায় আক্রমণ করেন মার্কিন বিদায়ী এই প্রেসিডেন্ট।

এরপরের মাসে ট্রাম্প মার্কিন মটর কোম্পানি ফোর্ড-র পিছনে লাগেন। প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠাতা হেনরি ফোর্ডকে কড়া ভাষায় আক্রমণ করেন।

একই মাসে ট্রাম্প ইরানকে নিয়ে টুইট করে করেন। তিনি সেখানে ইরানের ব্যর্থ স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের ছবি পোস্ট করেছেন।

এরপর ২০২০ সালে মে’তে জর্জ ফ্লয়েডের বিষয় নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করেন।

২০২০ সালের মার্কিন নির্বাচনের মেইল বক্স ভোট নিয়ে ট্রাম্পের টুইটে সতর্কতা জারি করে টুইটার। লেভেল ফ্যাক্ট চেক জারি করে জায়ান্ট এই গণমাধ্যম।

এছাড়া করোনা ভাইরাসকে চীনা ভাইরাস বলে আখ্যায়িত করেছে ট্রাম্প।