ঢাকা ০৮:০৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৮ ডিসেম্বর ২০২৩
সংবাদ শিরোনাম ::
ইনশাআল্লাহ অবশেষে জানুয়ারি ১ তারিখ হতে যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচলা শুরু করবে মুজিব’স বাংলাদেশ উদ্‌যাপন উপলক্ষ্যে কুয়াকাটায় হোটেলে ৫০ শতাংশ ছাড় বঙ্গভবনে চার দেশের রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা মিশন সংস্কারের আহ্বান ডয়চে ভেলে গার্মেন্টসের স্থায়িত্বে বাংলাদেশে শ্রম অধিকার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ: পিটার হাস হঠাৎ সিদ্ধান্ত নিলেন প্রার্থীদের হলফনামায় নজর রাখছে দুদক শাহজাহান ওমর শান্তির পক্ষে, তাই জামিন পেয়েছেন: ড. রাজ্জাক পিটার হাসকে নিয়ে রাশিয়ার অভিযোগ সম্পর্কে যা বলল যুক্তরাষ্ট্র ৩৩৮ ওসি, ১১০ ইউএনও’র বদলির প্রস্তাব ইসিতে ঢাকাস্থ গলাচিপা দশমিনা বাসির সাথে মতবিনিময় সভা করলেন এমপি শাহজাদা

প্রতিদ্বন্দ্বীদের আক্রমণাত্মক টুইট করতেন ট্রাম্প

  • সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ১১:০৫:৪৭ পূর্বাহ্ণ, শনিবার, ৯ জানুয়ারি ২০২১
  • ২১০ ০.০০০ বার পাঠক

আন্তর্জাতিক ডেস্ক।।

প্রেসিডেন্ট হিসেবে ক্ষমতা নেওয়ার পর প্রতিদ্বন্দ্বীদের লক্ষ করে শত শত আক্রমণাত্মক টুইট করেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এরমধ্যে প্রায় প্রতিদ্বন্দ্বীদের নামও উল্লেখ করেছেন।

২০১৭ সালের মার্চে ট্রাম্প ওবামার বিরুদ্ধে তার ফোন কলে আড়ি পাতার অভিযোগ আনেন। সেসময় ট্রাম্প লিখেন, একজন ভালো আইনজীবী আমার ফোনকলে আড়ি পাতার বিষয়ে ভালো মামলা তৈরি করতে পারবেন। এতে আমি বাজি ধরতে পারি।

শেষমেশ দেশটির বিচার বিভাগ এবং ইস্পেক্টর জেনারেল জানায়, ট্রাম্পের ফোনকলে ওবামা আড়ি পাতার নির্দেশ দিয়েছেন এমন কোন প্রমাণ নেই।

এরপর ২০১৭ সালের মে’তে হোয়াইট হাউজ জোর দিয়ে জানায় ট্রাম্প কোন ভুল করেনি।

২০১৭ সালের সেপ্টেম্বরে উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ট্রাম্প উত্তর কোরিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছেন। রি ইয়ং বলেন, পুরো বিশবের পরিষ্কারভাবে মনে রাখা উচিৎ যুক্তরাষ্ট্র প্রথম আমাদের ওপর যুদ্ধ ঘোষণা করেছে।

২০১৮ সালের মার্চে ট্রাম্প টুইটারে পররাষ্ট্রমন্ত্রী রেক্স টিলারসনকে বরখাস্তের খবর জানান। তার জায়গায় নেন মাইক পম্পেওকে।

এরপর ২০১৯ সালের এপ্রিলে ট্রাম্প এক টুইট বার্তায় বলেন, আমি ব্রান্ডিং সম্পর্কে কী জানি? হয়তো কিছুই না। কিন্তু আমি যদি বোয়িং হতাম তাহলে বোয়িং ৭৩৭ ম্যাক্স সংশোধন করতাম।

২০১৯ সালের জুলাইতে ডেমোক্র্যাটদের কড়া ভাষায় আক্রমণ করেন মার্কিন বিদায়ী এই প্রেসিডেন্ট।

এরপরের মাসে ট্রাম্প মার্কিন মটর কোম্পানি ফোর্ড-র পিছনে লাগেন। প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠাতা হেনরি ফোর্ডকে কড়া ভাষায় আক্রমণ করেন।

একই মাসে ট্রাম্প ইরানকে নিয়ে টুইট করে করেন। তিনি সেখানে ইরানের ব্যর্থ স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের ছবি পোস্ট করেছেন।

এরপর ২০২০ সালে মে’তে জর্জ ফ্লয়েডের বিষয় নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করেন।

২০২০ সালের মার্কিন নির্বাচনের মেইল বক্স ভোট নিয়ে ট্রাম্পের টুইটে সতর্কতা জারি করে টুইটার। লেভেল ফ্যাক্ট চেক জারি করে জায়ান্ট এই গণমাধ্যম।

এছাড়া করোনা ভাইরাসকে চীনা ভাইরাস বলে আখ্যায়িত করেছে ট্রাম্প।

আরো খবর.......

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

ইনশাআল্লাহ অবশেষে জানুয়ারি ১ তারিখ হতে যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচলা শুরু করবে

প্রতিদ্বন্দ্বীদের আক্রমণাত্মক টুইট করতেন ট্রাম্প

আপডেট টাইম : ১১:০৫:৪৭ পূর্বাহ্ণ, শনিবার, ৯ জানুয়ারি ২০২১

আন্তর্জাতিক ডেস্ক।।

প্রেসিডেন্ট হিসেবে ক্ষমতা নেওয়ার পর প্রতিদ্বন্দ্বীদের লক্ষ করে শত শত আক্রমণাত্মক টুইট করেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এরমধ্যে প্রায় প্রতিদ্বন্দ্বীদের নামও উল্লেখ করেছেন।

২০১৭ সালের মার্চে ট্রাম্প ওবামার বিরুদ্ধে তার ফোন কলে আড়ি পাতার অভিযোগ আনেন। সেসময় ট্রাম্প লিখেন, একজন ভালো আইনজীবী আমার ফোনকলে আড়ি পাতার বিষয়ে ভালো মামলা তৈরি করতে পারবেন। এতে আমি বাজি ধরতে পারি।

শেষমেশ দেশটির বিচার বিভাগ এবং ইস্পেক্টর জেনারেল জানায়, ট্রাম্পের ফোনকলে ওবামা আড়ি পাতার নির্দেশ দিয়েছেন এমন কোন প্রমাণ নেই।

এরপর ২০১৭ সালের মে’তে হোয়াইট হাউজ জোর দিয়ে জানায় ট্রাম্প কোন ভুল করেনি।

২০১৭ সালের সেপ্টেম্বরে উত্তর কোরিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ট্রাম্প উত্তর কোরিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছেন। রি ইয়ং বলেন, পুরো বিশবের পরিষ্কারভাবে মনে রাখা উচিৎ যুক্তরাষ্ট্র প্রথম আমাদের ওপর যুদ্ধ ঘোষণা করেছে।

২০১৮ সালের মার্চে ট্রাম্প টুইটারে পররাষ্ট্রমন্ত্রী রেক্স টিলারসনকে বরখাস্তের খবর জানান। তার জায়গায় নেন মাইক পম্পেওকে।

এরপর ২০১৯ সালের এপ্রিলে ট্রাম্প এক টুইট বার্তায় বলেন, আমি ব্রান্ডিং সম্পর্কে কী জানি? হয়তো কিছুই না। কিন্তু আমি যদি বোয়িং হতাম তাহলে বোয়িং ৭৩৭ ম্যাক্স সংশোধন করতাম।

২০১৯ সালের জুলাইতে ডেমোক্র্যাটদের কড়া ভাষায় আক্রমণ করেন মার্কিন বিদায়ী এই প্রেসিডেন্ট।

এরপরের মাসে ট্রাম্প মার্কিন মটর কোম্পানি ফোর্ড-র পিছনে লাগেন। প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠাতা হেনরি ফোর্ডকে কড়া ভাষায় আক্রমণ করেন।

একই মাসে ট্রাম্প ইরানকে নিয়ে টুইট করে করেন। তিনি সেখানে ইরানের ব্যর্থ স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের ছবি পোস্ট করেছেন।

এরপর ২০২০ সালে মে’তে জর্জ ফ্লয়েডের বিষয় নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্য করেন।

২০২০ সালের মার্কিন নির্বাচনের মেইল বক্স ভোট নিয়ে ট্রাম্পের টুইটে সতর্কতা জারি করে টুইটার। লেভেল ফ্যাক্ট চেক জারি করে জায়ান্ট এই গণমাধ্যম।

এছাড়া করোনা ভাইরাসকে চীনা ভাইরাস বলে আখ্যায়িত করেছে ট্রাম্প।