বিশেষ প্রতিনিধি।।
গাজিপুর মহানগর কাশিমপুর প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচন করা মোহাম্মদ আলী সীমান্ত পেশায় একজন হকার।তিনি টয়লেট ক্লিনিয়ার ও পুরুষের বলবর্ধক সেক্সের জিনসিন সিরাপ,নির্বিঘ্নে বিক্রয় করার জন্য সাংবাদিক নেতা হওয়ার চেষ্টা করেছিলেন,কিন্তুু ভাগ্য সুপরিসন্ন না হওয়ায় মাত্র ২ ভোটে পরাজিত হন,কিছুদিন যেতে না যেতেই অনিয়ম ও দুর্নীতির বোঝা মাথায় নিয়ে নির্বাচিত সাধারণ সম্পাদক আবু হাসান বহিষ্কার হলে।একই পদে উপ নির্বাচনে পুনরায় অংশ গ্রহন করেন মোহাম্মদ আলী,এবার ও ভাগ্য ভালো নয় শনির দেখা পেয়ে বিপুল ভোটের ব্যাবধানে পরাজিত হলেন মোহাম্মদ আলী সীমান্ত,কিন্তুু পদের নেশা তার মাথা থেকে সরানো জাচ্ছেনা,ভোটে ফেল করে মিথ্যা বানোয়াট ভিত্তিহীন কাল্পনিক কাহিনীর অবতরন ঘটাইয়া,কাশিমপুর প্রেসক্লাবকে ধ্বংস করতে,তার অনুসারী আশুলিয়া থানার চোরের অভিযোগ মাথায় নিয়ে ঘুরে বেড়ানো,আমজাদের সাথে সমন্বয় করে সাংবাদিক সমাজের গায়ে কাঁদাপানি লাগিয় চলেছেন।মুলত এরা কি চায় কেনো এতটা মরিয়া হয়ে সাংবাদিকদের গাঁয়ে কাঁদা লেপন করছেন,কাশিমপুর প্রেসক্লাবের সকল সদস্য অশিক্ষিত বলে আক্ষায়ীত করলেন সকল সদস্য চাঁদাবাজ বলে নিউজ প্রচার করলেন,কিছুদিন আগে দৈনিক শ্রমিক পত্রিকার সম্পাদক শাহীন আলম বলেন,মোহাম্মদ আলী সীমান্ত সাংবাদিকতা করেনা ওনি দৈনিক শ্রমিকের কার্ড ব্যবহার করে সেক্সের সিরাপ বিক্রয় করেন,তাছাড়া ঈদের আগে ৮ টি বিজ্ঞাপন দিয়ে একটি টাকাও দেয়নাই,পত্রিকার সম্পদ আত্মসাৎ কারনে তাকে অত্র পত্রিকার কার্ড বাতিল সহ আজীবনের জন্য বহিষ্কার করেছি।