ঢাকা ০৫:২১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
আজমিরীগঞ্জে সিএনজি স্ট্যান্ড দখল নিয় সংঘর্ষ। আহত অর্ধ শতাধিক টঙ্গীতে ডেভিল হান্ট এর অভিযানে আ.লীগের নেত্রী ও তার পাঁচ সহযোগীকে ১৭৫১ পিস ফেনসিডিলসহ গ্রেফতার পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া পৌর শহরের উপজেলা পরিষদ সংলগ্ন মদিনা প্যালেস নামের একটি ভবনের ৫ টি ফ্লাটে দুর্ধর্ষ চুরি সংগঠিত হয়েছে নান্দাইল প্রেসক্লাবের ১৭তম দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন সমাপ্ত সভাপতি এনামুল হক, সাধারণ সম্পাদক রঞ্জু দুপুরে ক্রিকেটের দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীর মহারণ, পাকিস্তানের বাঁচা–মরার ম্যাচ পাকিস্তান-বাংলাদেশ সরাসরি বাণিজ্য পুনরায় শুরু, ১৯৭১ সালের পর প্রথম খালেদা জিয়ার খালাসের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ ও দুদকের আবেদনের শুনানি ২ মার্চ রাজধানীর বিভা স্কুল এন্ড কলেজের বার্ষিক শিক্ষা সফর অনুষ্ঠিত শহরের প্রান কেন্দ্রে অবস্থিত ৪৫ বছরের পুরানো এ প্রতিষ্ঠান নাম হলো আদর্শ স্কুল এন্ড কলেজ অথচ কলেজ শাখায় একজন ছাত্র/ছাত্রীও নেই মঠবাড়িয়ায় রাতের আঁধারে বনিক সমিতির ক‌মি‌টি গঠনের প্রতিবাদে ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন

গাজিপুর মহানগর কাশিমপুরে দানব সাংবাদিক আমজাদের যন্ত্রণায় অতিষ্ঠ এলাকাবাসী।

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৫:৪০:১৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২১
  • / ৩৯২ ৫০০০.০ বার পাঠক

সময়ের অনুসন্ধান রিপোর্টার।।

গাজীপুরের কাশিমপুর থানার সামনে কাশিমপুর ঐতিহ্যবাহী একটি প্রেসক্লাব যে না কি ঐ ক্লাবে প্রতিষ্ঠাতা সাংবাদিক যার হাত ধরে সবাই এসেছে তাইলে সে কিভাবে বলে ঐএশিয়ান টিভি পরিচয় দানকারী

ক্লাবের কোন সাংবাদিক  নাই  তাই যখন আমজাদকে কিভাবে নিলেন আসলো এটা কি তার রাজনৈতিক বিষয় নিয়ে আনা সেতো এক সময় বিএবির নেতা ছিলো আবার কৃষক লীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক ছিল এখন এশিয়ান টিভি, ও সাপ্তহিক, বিজয় র্বাতা সম্পাদক তিনি,
বিশ্ব সত্যতা গড়ে ওঠার পেছনে পত্রিকা প্রকাশনা শিল্প অতিগুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে আসছে। ইতঃপূর্বে দেখা গেছে যে, দেশপ্রেমিক, সাহিত্যিক, কলমযোদ্ধা, রাজনীতিবিদ, পেশাজীবীরাই পত্রিকা প্রকাশনা ও সম্পাদনা করতেন। যেমন তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া (ইত্তেফাক), আহমদুল কবির (সংবাদ), আবদুল সালাম (অভজারভার), মওলানা আকরম খাঁ প্রভৃতি জ্ঞানী গুণী ব্যক্তিরা পত্রিকা প্রকাশনা করতেন, যাদের ছিল রাজনৈতিক মতাদর্শ এবং জাতির প্রতি একনিষ্ঠ ভালোবাসা, তারা পত্রিকাকে নিজ স্বার্থে ব্যবহার করেননি, প্রশ্রয় দেননি হলুদ সাংবাদিকতাকে, বরং গণমাধ্যম অধিকার আদায়, দেশ ও জাতির মর্যাদা বৃদ্ধির আজন জন্য কলমযুদ্ধে অবতীর্ণ হয়েছেন। কলম ধরেছেন রাষ্ট্র, সরকার ও সমাজের অন্যায় এর বিরুদ্ধে যারা জনগণ ও জনগণের প্রাপ্য সম্পদ চকলেটের মতো চুষে চুষে খায়। কিন্তু এখানে দেখা যায় সাপ্তাহিক বিজয় বার্তা এর সম্পাদক মোঃ আমজাদ হোসেন এর চিত্র উল্ট, তিনি, ও ভূমি দস্যু এবং কিছু কিছু অসাধ্য কাজের সাথে জড়িত কথায় থানায় রিপোর্টার দেন এক ডজন করে, আমরা জানি একটি থানায় একজন প্রতিনিধি থাকে আবার প্রতি মাসে মাসে পরিবর্তন করেন উপদেষ্টা, সহ উপদেষ্টা, আরো অনেকেই ,এবং টাকার বিনিময়ে করেন পক্ষে নিউজ টাকা না দিলে করেন বিপক্ষে নিউজ, স্থানীয় সাংবাদিক সংগঠন সহ রাজনৈতিক দলের নেতা কর্মীরা বলেন অনেক সময় নারী সহ বিভিন্ন স্থানে চাদাবাজী করে এই সাপ্তাহিক বিজয় বার্তা পত্রিকার সম্পাদক মোঃ আমজাদ হোসেন, এই যদি হয় একটি পত্রিকায় সম্পাদক এর অবস্থা,নিবন্ধনের কোন অস্তিত্ব প্রমান পাওয়া যায়নি এই সাপ্তাহিক বিজয় বার্তা পত্রিকার , এখন যাদের মিডিয়া জগতে কলম ধরার অভিজ্ঞতা নেই,উপযুক্ত শিক্ষা নেই, দু’কলম লেখার যোগ্যতা নেই তারাও স্বনামে বেনামে পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক প্রভৃতি হয়ে যাচ্ছে।বিভিন্ন ভাবে দালালী করার জন্য, সমাজে ভাবমূর্তি সৃষ্টি করার জন্য, প্রশাসনকে ভয়-ভীতিতে রাখার জন্য পত্রিকা ছাপিয়ে সরকারের গুণগান গেয়ে, অন্য দিকে কেউ তাদের অপকর্মের দিকে আঙ্গুল তুলে তাকালে হলুদ সাংবাদিকদের ব্যবহার করে প্রতিবাদকারীদের মুখ বন্ধ করার অপচেষ্টায় লিপ্ত।
কোথাও সফল হয়েছে, কোথাও হয়নি। স্মরণ রাখা দরকার যে, লাইসেন্স বা অস্ত্রের লাইসেন্স, পারমিশন, পারমিট, পত্রিকার ডিক্লারেশন, খাস জমির লিজ,এবং ভুমি অফিসারে সাহ্যস ভুক্তভোগী খাজ মজি খারিজ বাট অনেক কিছু হয় প্রভৃতি সংশ্লিষ্ট নাগরিকের প্রতি সরকারের একটি প্রিভিলেজ মাত্র। পৈতৃক সম্পত্তি মনে করে এগুলোর অপব্যবহার করা আইনসম্মত নয় বরং আইনের চরম লঙ্ঘন এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ, যদিও সরকার ঘরানার ব্যক্তিদের আইনের মুখামুখি হতে হয় না, আইন শুধু কার্যকর সরকারবিরোধী মতাদর্শীদের ওপরে। চলিবে

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

গাজিপুর মহানগর কাশিমপুরে দানব সাংবাদিক আমজাদের যন্ত্রণায় অতিষ্ঠ এলাকাবাসী।

আপডেট টাইম : ০৫:৪০:১৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ সেপ্টেম্বর ২০২১

সময়ের অনুসন্ধান রিপোর্টার।।

গাজীপুরের কাশিমপুর থানার সামনে কাশিমপুর ঐতিহ্যবাহী একটি প্রেসক্লাব যে না কি ঐ ক্লাবে প্রতিষ্ঠাতা সাংবাদিক যার হাত ধরে সবাই এসেছে তাইলে সে কিভাবে বলে ঐএশিয়ান টিভি পরিচয় দানকারী

ক্লাবের কোন সাংবাদিক  নাই  তাই যখন আমজাদকে কিভাবে নিলেন আসলো এটা কি তার রাজনৈতিক বিষয় নিয়ে আনা সেতো এক সময় বিএবির নেতা ছিলো আবার কৃষক লীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক ছিল এখন এশিয়ান টিভি, ও সাপ্তহিক, বিজয় র্বাতা সম্পাদক তিনি,
বিশ্ব সত্যতা গড়ে ওঠার পেছনে পত্রিকা প্রকাশনা শিল্প অতিগুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে আসছে। ইতঃপূর্বে দেখা গেছে যে, দেশপ্রেমিক, সাহিত্যিক, কলমযোদ্ধা, রাজনীতিবিদ, পেশাজীবীরাই পত্রিকা প্রকাশনা ও সম্পাদনা করতেন। যেমন তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া (ইত্তেফাক), আহমদুল কবির (সংবাদ), আবদুল সালাম (অভজারভার), মওলানা আকরম খাঁ প্রভৃতি জ্ঞানী গুণী ব্যক্তিরা পত্রিকা প্রকাশনা করতেন, যাদের ছিল রাজনৈতিক মতাদর্শ এবং জাতির প্রতি একনিষ্ঠ ভালোবাসা, তারা পত্রিকাকে নিজ স্বার্থে ব্যবহার করেননি, প্রশ্রয় দেননি হলুদ সাংবাদিকতাকে, বরং গণমাধ্যম অধিকার আদায়, দেশ ও জাতির মর্যাদা বৃদ্ধির আজন জন্য কলমযুদ্ধে অবতীর্ণ হয়েছেন। কলম ধরেছেন রাষ্ট্র, সরকার ও সমাজের অন্যায় এর বিরুদ্ধে যারা জনগণ ও জনগণের প্রাপ্য সম্পদ চকলেটের মতো চুষে চুষে খায়। কিন্তু এখানে দেখা যায় সাপ্তাহিক বিজয় বার্তা এর সম্পাদক মোঃ আমজাদ হোসেন এর চিত্র উল্ট, তিনি, ও ভূমি দস্যু এবং কিছু কিছু অসাধ্য কাজের সাথে জড়িত কথায় থানায় রিপোর্টার দেন এক ডজন করে, আমরা জানি একটি থানায় একজন প্রতিনিধি থাকে আবার প্রতি মাসে মাসে পরিবর্তন করেন উপদেষ্টা, সহ উপদেষ্টা, আরো অনেকেই ,এবং টাকার বিনিময়ে করেন পক্ষে নিউজ টাকা না দিলে করেন বিপক্ষে নিউজ, স্থানীয় সাংবাদিক সংগঠন সহ রাজনৈতিক দলের নেতা কর্মীরা বলেন অনেক সময় নারী সহ বিভিন্ন স্থানে চাদাবাজী করে এই সাপ্তাহিক বিজয় বার্তা পত্রিকার সম্পাদক মোঃ আমজাদ হোসেন, এই যদি হয় একটি পত্রিকায় সম্পাদক এর অবস্থা,নিবন্ধনের কোন অস্তিত্ব প্রমান পাওয়া যায়নি এই সাপ্তাহিক বিজয় বার্তা পত্রিকার , এখন যাদের মিডিয়া জগতে কলম ধরার অভিজ্ঞতা নেই,উপযুক্ত শিক্ষা নেই, দু’কলম লেখার যোগ্যতা নেই তারাও স্বনামে বেনামে পত্রিকার সম্পাদক ও প্রকাশক প্রভৃতি হয়ে যাচ্ছে।বিভিন্ন ভাবে দালালী করার জন্য, সমাজে ভাবমূর্তি সৃষ্টি করার জন্য, প্রশাসনকে ভয়-ভীতিতে রাখার জন্য পত্রিকা ছাপিয়ে সরকারের গুণগান গেয়ে, অন্য দিকে কেউ তাদের অপকর্মের দিকে আঙ্গুল তুলে তাকালে হলুদ সাংবাদিকদের ব্যবহার করে প্রতিবাদকারীদের মুখ বন্ধ করার অপচেষ্টায় লিপ্ত।
কোথাও সফল হয়েছে, কোথাও হয়নি। স্মরণ রাখা দরকার যে, লাইসেন্স বা অস্ত্রের লাইসেন্স, পারমিশন, পারমিট, পত্রিকার ডিক্লারেশন, খাস জমির লিজ,এবং ভুমি অফিসারে সাহ্যস ভুক্তভোগী খাজ মজি খারিজ বাট অনেক কিছু হয় প্রভৃতি সংশ্লিষ্ট নাগরিকের প্রতি সরকারের একটি প্রিভিলেজ মাত্র। পৈতৃক সম্পত্তি মনে করে এগুলোর অপব্যবহার করা আইনসম্মত নয় বরং আইনের চরম লঙ্ঘন এবং শাস্তিযোগ্য অপরাধ, যদিও সরকার ঘরানার ব্যক্তিদের আইনের মুখামুখি হতে হয় না, আইন শুধু কার্যকর সরকারবিরোধী মতাদর্শীদের ওপরে। চলিবে