ঢাকা ০১:৫৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
ডেঙ্গুতে ২৪ ঘণ্টায় ১০ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯৯০ ইলা লালালালা: সবুজ ঘাসের লাল দ্রোহের সুর যার কন্ঠে তরুণ আইনজীবী সাইফুলকে যেভাবে হত্যা করা হয় গাজীপুরে সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত রায়পুর সাব-রেজিস্ট্রার অফিসের দুর্নীতিত অতিষ্ঠ জনসাধারণ সমাবেশে গিয়ে টাকা না পেয়ে বাড়ি ঘেরাও, ৫ প্রতারক আটক অভিনব সিন্ডিকেট: সয়াবিন তেলের সঙ্গে চাল-ডাল কেনা বাধ্যতামূলক! সব ছাত্রসংগঠনের সমন্বয়ে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত ডেপুটি রেজিস্ট্রার হয়েও নার্সিং ইনস্টিটিউট ব্যবসা নিলুফার ইয়াসমিনের অভিযোগ তদন্তে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে তলব পুলিশ প্রশাসনের নীতিগত পরিবর্তন হলেও এসআই মিজানের অসাধু নীতির পরিবর্তন হয়নি

খালাস পেলেন সাংবাদিক প্রবীর সিকদার

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৯:৪৯:৪৫ পূর্বাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ৯ সেপ্টেম্বর ২০২১
  • / ২৩৩ ৫০০০.০ বার পাঠক

সময়ের কন্ঠ রিপোর্টার।।

মন্ত্রীর ‘সুনাম ক্ষুণ্ণের’ অভিযোগে তথ্যপ্রযুক্তি আইনের মামলায় খালাস পেয়েছেন সাংবাদিক প্রবীর সিকদার।

ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক আসসামছ জগলুল হোসেন বৃহস্পতিবার ছয় বছর আগের এই মামলার রায় ঘোষণা করেন।

রায়ের পর্যবেক্ষণে আদালত বলেছেন, যাদেরকে এ মামলায় ‘ভিকটিম’ বলা হয়েছে, তারা নিজেরা এ মামলা করেননি বা তাদের ঘনিষ্ঠ আত্মীয়স্বজন কেউ এ মামলার বাদী নন।  এমনকি তারা এ মামলায় সাক্ষীও ছিলেন না।  মামলা করেছেন দূরের একজন, যার এ অভিযোগে মামলা করার এখতিয়ার-ই নেই।

রায়ের পর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় প্রবীর সিকদার বলেন, ‘আমি ন্যায়বিচার পেয়েছি।’

এর আগে গত ২২ মার্চ রাষ্ট্র ও আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে রায় ঘোষণার জন্য ১ এপ্রিল দিন ধার্য করেন আদালত।  গত ১ এপ্রিল মামলার রায় প্রস্তুত না হওয়ার কারণে আদালত ১১ এপ্রিল দিন ধার্য করেন।  এরপর কোভিড-১৯ এর ঊর্ধ্বগতির কারণে আদালতের বিচার কার্যক্রম বন্ধ থাকায় মামলাটির রায় আর হয়নি। তাই আদালতের কার্যক্রম স্বাভাবিক হওয়ায় মামলাটির রায় ঘোষণা করার জন্য ৯ সেপ্টেম্বর দিন ধার্য করেন।

২০১৫ সালে ১৬ আগস্ট সন্ধ্যায় রাজধানীর ইন্দিরা রোড থেকে প্রবীর সিকদারকে তুলে নিয়ে যায় গোয়েন্দা পুলিশ।  সে রাতেই তাকে ফরিদপুর নিয়ে তথ্যপ্রযুক্তি আইনের ৫৭ ধারায় কোতোয়ালি থানায় মামলা করা হয়।  ফরিদপুর জেলার এপিপি স্বপন পাল মামলাটি করেন।  মামলায় অভিযোগ করা হয়, প্রবীর সিকদার ফেসবুকে লেখার মাধ্যমে মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেনের সুনাম ক্ষুণ্ন করেছেন।

এর পর ২০১৬ সালের ১৫ মার্চ মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ফরিদপুর কোতোয়ালি থানার উপপরিদর্শক মো. মনির হোসেন তার বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। ওই বছরের ৪ আগস্ট প্রবীর সিকদারের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

খালাস পেলেন সাংবাদিক প্রবীর সিকদার

আপডেট টাইম : ০৯:৪৯:৪৫ পূর্বাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ৯ সেপ্টেম্বর ২০২১

সময়ের কন্ঠ রিপোর্টার।।

মন্ত্রীর ‘সুনাম ক্ষুণ্ণের’ অভিযোগে তথ্যপ্রযুক্তি আইনের মামলায় খালাস পেয়েছেন সাংবাদিক প্রবীর সিকদার।

ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক আসসামছ জগলুল হোসেন বৃহস্পতিবার ছয় বছর আগের এই মামলার রায় ঘোষণা করেন।

রায়ের পর্যবেক্ষণে আদালত বলেছেন, যাদেরকে এ মামলায় ‘ভিকটিম’ বলা হয়েছে, তারা নিজেরা এ মামলা করেননি বা তাদের ঘনিষ্ঠ আত্মীয়স্বজন কেউ এ মামলার বাদী নন।  এমনকি তারা এ মামলায় সাক্ষীও ছিলেন না।  মামলা করেছেন দূরের একজন, যার এ অভিযোগে মামলা করার এখতিয়ার-ই নেই।

রায়ের পর তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় প্রবীর সিকদার বলেন, ‘আমি ন্যায়বিচার পেয়েছি।’

এর আগে গত ২২ মার্চ রাষ্ট্র ও আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে রায় ঘোষণার জন্য ১ এপ্রিল দিন ধার্য করেন আদালত।  গত ১ এপ্রিল মামলার রায় প্রস্তুত না হওয়ার কারণে আদালত ১১ এপ্রিল দিন ধার্য করেন।  এরপর কোভিড-১৯ এর ঊর্ধ্বগতির কারণে আদালতের বিচার কার্যক্রম বন্ধ থাকায় মামলাটির রায় আর হয়নি। তাই আদালতের কার্যক্রম স্বাভাবিক হওয়ায় মামলাটির রায় ঘোষণা করার জন্য ৯ সেপ্টেম্বর দিন ধার্য করেন।

২০১৫ সালে ১৬ আগস্ট সন্ধ্যায় রাজধানীর ইন্দিরা রোড থেকে প্রবীর সিকদারকে তুলে নিয়ে যায় গোয়েন্দা পুলিশ।  সে রাতেই তাকে ফরিদপুর নিয়ে তথ্যপ্রযুক্তি আইনের ৫৭ ধারায় কোতোয়ালি থানায় মামলা করা হয়।  ফরিদপুর জেলার এপিপি স্বপন পাল মামলাটি করেন।  মামলায় অভিযোগ করা হয়, প্রবীর সিকদার ফেসবুকে লেখার মাধ্যমে মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেনের সুনাম ক্ষুণ্ন করেছেন।

এর পর ২০১৬ সালের ১৫ মার্চ মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ফরিদপুর কোতোয়ালি থানার উপপরিদর্শক মো. মনির হোসেন তার বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। ওই বছরের ৪ আগস্ট প্রবীর সিকদারের বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন।