ঢাকা ০৯:০৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
ভৈরবে সুইচ গিয়ার এক ছিনতাইকারী কে গ্রেফতার করেছে র‍্যাব-১৪ ধর্মরাজিক বৌদ্ধ মহাবিহারের বিশুদ্ধানন্দ – শুভানন্দ অডিটোরিয়াম অনুষ্ঠিত ২০২৫ সাজেকে আগুন ছড়িয়ে পড়েছে একাধিক কটেজ ও রেস্টুরেন্টে রমজানে সরকারি অফিসের সময়সূচি ঘোষণা মুসলিম ‘গণহত্যা’র জন্য ক্ষমা চাইলেন সাবেক থাই প্রধানমন্ত্রী সাবেক আইজিপিসহ ১০৩ পুলিশ কর্মকর্তার বিপিএম-পিপিএম পদক প্রত্যাহার এবার বিপ্লব কুমার সরকার ও মেহেদি হাসান বরখাস্ত ছাত্রীনিবাস থেকে ঢাবি ছাত্রীর মরদেহ উদ্ধার আজমিরীগঞ্জে সিএনজি স্ট্যান্ড দখল নিয় সংঘর্ষ। আহত অর্ধ শতাধিক টঙ্গীতে ডেভিল হান্ট এর অভিযানে আ.লীগের নেত্রী ও তার পাঁচ সহযোগীকে ১৭৫১ পিস ফেনসিডিলসহ গ্রেফতার

বসুন্ধরা এমডি আনভীরসহ আটজনের বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও হত্যা মামলা, তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে আদালত

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০২:৫০:৫৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২১
  • / ২৬৪ ৫০০০.০ বার পাঠক

সময়ের কন্ঠ রিপোর্ট।।
ঢাকার একজন কলেজ ছাত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীর, তার স্ত্রী ও বাবা-মাসহ আটজনকে দায়ী করে একটি ধর্ষণ ও হত্যা মামলা হয়েছে।

সোমবার ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৮ এ মামলাটি করেন মৃত তরুণীর বোন।

এই মামলায় আনভীর ছাড়াও আরও আসামী করা হয়েছে মৃত তরুণী যে বাড়িতে ভাড়া থাকতেন, সেই বাড়ির মালিকসহ আরও কয়েকজনকে।

তবে বসুন্ধরা গ্রুপের একজন মুখপাত্র এই মামলাকে ”অসৎ উদ্দেশ্য প্রণোদিত” বলে আখ্যায়িত করেছেন।

আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর মোহাম্মদ রেজাউল করিম বিবিসি বাংলাকে জানিয়েছেন, আদালত মামলাটি গ্রহণ করে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে তদন্তের জন্য নির্দেশ দিয়েছেন।

মামলার বাদী বিবিসি বাংলাকে বলছেন, ”প্রথম দিনই আমি এই মামলা করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু তখন পুলিশ আত্মহত্যার প্ররোচনা মামলা নিয়েছে, বলেছিল যে, তদন্তে হত্যার বিষয়টি আসবে।

”তারপরে কি হয়েছে তো দেখাই গেছে, তাকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে। পুলিশ রিপোর্টের বিরুদ্ধে আমরা নারাাজি দিয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আদালতে স্থানান্তর করার জন্য আবেদন করেছিলাম। সেটাও গ্রহণ করা হয়নি।

”সেজন্য আজ আমরাা সরাসরি নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আদালতে মামলাটি করেছি,” তিনি বলেন।

সময়ের কন্ঠ পএিকা সম্পর্কিত খবর।।

একটি ‘আত্মহত্যার’ মিডিয়া কভারেজ নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় তোলপাড়

খবর চেপে যাওয়া কী শুধু সরকারের চাপে নাকি মালিকদের স্বার্থেও?

বসুন্ধরা কী বলছে?
গত ২৬শে এপ্রিল সন্ধ্যায় গুলশানের একটি ফ্ল্যাট থেকে ওই কলেজ ছাত্রীর মৃতদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

এই ঘটনায় বড় বোন বাদী হয়ে বসুন্ধরা গ্রুপের এমডি সায়েম সোবহান আনভীরের বিরুদ্ধে আত্মহত্যায় প্ররোচনার অভিযোগ এনে একটি মামলা করেন। সেই মামলায় ১৮ই অগাস্ট অব্যাহতি পান সায়েম সোবহান আনভীর।

এই মামলা প্রসঙ্গে বসুন্ধরা গ্রুপের গণমাধ্যম বিষয়ক উপদেষ্টা মোঃ আবু তৈয়ব বিবিসি বাংলাকে বলেছেন, আইনগতভাবে তারা এই মামলার মোকাবেলা করবেন।

”এটা বসুন্ধরা গ্রুপের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র, একটি বিশেষ মহল পরিকল্পিতভাবে বসুন্ধরা গ্রুপের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র অব্যাহত রেখেছে, তারই অংশ এটা।

”এটি সম্পূর্ণ মিথ্যা এবং বানোয়াট এবং বসুন্ধরাকে ব্ল্যাকমেইল করার উদ্দেশ্যে এই মামলা,তিনি বলছেন।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

বসুন্ধরা এমডি আনভীরসহ আটজনের বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও হত্যা মামলা, তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে আদালত

আপডেট টাইম : ০২:৫০:৫৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২১

সময়ের কন্ঠ রিপোর্ট।।
ঢাকার একজন কলেজ ছাত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীর, তার স্ত্রী ও বাবা-মাসহ আটজনকে দায়ী করে একটি ধর্ষণ ও হত্যা মামলা হয়েছে।

সোমবার ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৮ এ মামলাটি করেন মৃত তরুণীর বোন।

এই মামলায় আনভীর ছাড়াও আরও আসামী করা হয়েছে মৃত তরুণী যে বাড়িতে ভাড়া থাকতেন, সেই বাড়ির মালিকসহ আরও কয়েকজনকে।

তবে বসুন্ধরা গ্রুপের একজন মুখপাত্র এই মামলাকে ”অসৎ উদ্দেশ্য প্রণোদিত” বলে আখ্যায়িত করেছেন।

আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর মোহাম্মদ রেজাউল করিম বিবিসি বাংলাকে জানিয়েছেন, আদালত মামলাটি গ্রহণ করে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে তদন্তের জন্য নির্দেশ দিয়েছেন।

মামলার বাদী বিবিসি বাংলাকে বলছেন, ”প্রথম দিনই আমি এই মামলা করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু তখন পুলিশ আত্মহত্যার প্ররোচনা মামলা নিয়েছে, বলেছিল যে, তদন্তে হত্যার বিষয়টি আসবে।

”তারপরে কি হয়েছে তো দেখাই গেছে, তাকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে। পুলিশ রিপোর্টের বিরুদ্ধে আমরা নারাাজি দিয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আদালতে স্থানান্তর করার জন্য আবেদন করেছিলাম। সেটাও গ্রহণ করা হয়নি।

”সেজন্য আজ আমরাা সরাসরি নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আদালতে মামলাটি করেছি,” তিনি বলেন।

সময়ের কন্ঠ পএিকা সম্পর্কিত খবর।।

একটি ‘আত্মহত্যার’ মিডিয়া কভারেজ নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় তোলপাড়

খবর চেপে যাওয়া কী শুধু সরকারের চাপে নাকি মালিকদের স্বার্থেও?

বসুন্ধরা কী বলছে?
গত ২৬শে এপ্রিল সন্ধ্যায় গুলশানের একটি ফ্ল্যাট থেকে ওই কলেজ ছাত্রীর মৃতদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।

এই ঘটনায় বড় বোন বাদী হয়ে বসুন্ধরা গ্রুপের এমডি সায়েম সোবহান আনভীরের বিরুদ্ধে আত্মহত্যায় প্ররোচনার অভিযোগ এনে একটি মামলা করেন। সেই মামলায় ১৮ই অগাস্ট অব্যাহতি পান সায়েম সোবহান আনভীর।

এই মামলা প্রসঙ্গে বসুন্ধরা গ্রুপের গণমাধ্যম বিষয়ক উপদেষ্টা মোঃ আবু তৈয়ব বিবিসি বাংলাকে বলেছেন, আইনগতভাবে তারা এই মামলার মোকাবেলা করবেন।

”এটা বসুন্ধরা গ্রুপের বিরুদ্ধে গভীর ষড়যন্ত্র, একটি বিশেষ মহল পরিকল্পিতভাবে বসুন্ধরা গ্রুপের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র অব্যাহত রেখেছে, তারই অংশ এটা।

”এটি সম্পূর্ণ মিথ্যা এবং বানোয়াট এবং বসুন্ধরাকে ব্ল্যাকমেইল করার উদ্দেশ্যে এই মামলা,তিনি বলছেন।