ঢাকা ০২:৫১ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪

গাজীপুর মহানগর কাশিমপুর থানাধীনে এলাকায় ৬ নং ওয়ার্ডে অগ্নিকান্ডে ৪ টি পরিবার।

  • আপডেট টাইম : ০২:২৬:১৯ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২১
  • / ২২৩ ৫০০.০০০ বার পাঠক

মানসুরা আক্তার কাকলী স্টাফ রিপোর্ট।।
গাজীপুর মহানগরের কাশিপুর থানার অন্তর্গত ৬ নং ওয়ার্ডের কাশিমপুর নামা বাজার সংলগ্ন জনাব মোঃ রবিউল, হবিউল ইসলাম, রনি ও তার বিধবা মা বেদানা আক্তার এর বসত ঘরে গত সন্ধ্যায় শর্ট সার্কিটের কারণে অগ্নি কান্ডের ঘটনা ঘটে। যাতে ভস্মীভূত হয়ে এখন চারটি পরিবার খোলা আকাশের নিচে আশ্রয় নিচ্ছেন। বিধবা বেদেনা আক্তারের নগদ দেড় লক্ষ, বড় ছেলে রবিউল ইসলামের ১৭৫০০,টাকা ও রবিউল ইসলামের ৩০ হাজার ও ছোট ছেলে রনির নগদ ২৬ হাজার টাকা আগুনে পুড়ে যায় । ধারণা করা হচ্ছে নগদ টাকা ছাড়াও ৫ লক্ষ টাকার মালামাল পুড়ে ছারখার হয়ে যায়। বেদেনা আক্তারের বড় ছেলে হবিউল এর অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী বলেন বাড়িতে আমি আর শাশুড়ী ছিলাম আর কোন পুরুষ মানুষ ছিল না আমাদের চিৎকারে পাশের বাড়ির মানুষজন ছুটে আসে। হবিউলের ৮ মাসের গর্ভবতী স্ত্রী সহ তারা এখন মানবেতর জীবনযাপন করছেন এক কাপড়ে দিনানিপাত করছেন । খবর পেয়ে গতকাল স্থানীয় কাউন্সিলর মীর আসাদুজ্জামান তোলা ও সংরক্ষিত কাউন্সিলর মাহমুদা আক্তার মুক্তি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন । এবং তাদের ক্ষতিপূরণের আশ্বাস দেন । ক্ষতিগ্রস্ত বেদেনা আক্তার কান্নায় ভেঙে পড়েন যে তার সারা জীবনের গচ্ছিত দেড় লক্ষ টাকা সঞ্চয় করেছিলেন যা অগ্নিকান্ডে ভস্মীভূত হয়ে যায় । তার বাড়ির এক পাশে তুরাগ নদী অন্য পাশে একটি খাল এবং বাড়ি যাওয়ার একটি সরু রাস্তা যার কারণে ফায়ার সার্ভিসের টিম দ্রুত কাজ করতে পারেনি।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

গাজীপুর মহানগর কাশিমপুর থানাধীনে এলাকায় ৬ নং ওয়ার্ডে অগ্নিকান্ডে ৪ টি পরিবার।

আপডেট টাইম : ০২:২৬:১৯ অপরাহ্ণ, মঙ্গলবার, ৭ সেপ্টেম্বর ২০২১

মানসুরা আক্তার কাকলী স্টাফ রিপোর্ট।।
গাজীপুর মহানগরের কাশিপুর থানার অন্তর্গত ৬ নং ওয়ার্ডের কাশিমপুর নামা বাজার সংলগ্ন জনাব মোঃ রবিউল, হবিউল ইসলাম, রনি ও তার বিধবা মা বেদানা আক্তার এর বসত ঘরে গত সন্ধ্যায় শর্ট সার্কিটের কারণে অগ্নি কান্ডের ঘটনা ঘটে। যাতে ভস্মীভূত হয়ে এখন চারটি পরিবার খোলা আকাশের নিচে আশ্রয় নিচ্ছেন। বিধবা বেদেনা আক্তারের নগদ দেড় লক্ষ, বড় ছেলে রবিউল ইসলামের ১৭৫০০,টাকা ও রবিউল ইসলামের ৩০ হাজার ও ছোট ছেলে রনির নগদ ২৬ হাজার টাকা আগুনে পুড়ে যায় । ধারণা করা হচ্ছে নগদ টাকা ছাড়াও ৫ লক্ষ টাকার মালামাল পুড়ে ছারখার হয়ে যায়। বেদেনা আক্তারের বড় ছেলে হবিউল এর অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী বলেন বাড়িতে আমি আর শাশুড়ী ছিলাম আর কোন পুরুষ মানুষ ছিল না আমাদের চিৎকারে পাশের বাড়ির মানুষজন ছুটে আসে। হবিউলের ৮ মাসের গর্ভবতী স্ত্রী সহ তারা এখন মানবেতর জীবনযাপন করছেন এক কাপড়ে দিনানিপাত করছেন । খবর পেয়ে গতকাল স্থানীয় কাউন্সিলর মীর আসাদুজ্জামান তোলা ও সংরক্ষিত কাউন্সিলর মাহমুদা আক্তার মুক্তি ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন । এবং তাদের ক্ষতিপূরণের আশ্বাস দেন । ক্ষতিগ্রস্ত বেদেনা আক্তার কান্নায় ভেঙে পড়েন যে তার সারা জীবনের গচ্ছিত দেড় লক্ষ টাকা সঞ্চয় করেছিলেন যা অগ্নিকান্ডে ভস্মীভূত হয়ে যায় । তার বাড়ির এক পাশে তুরাগ নদী অন্য পাশে একটি খাল এবং বাড়ি যাওয়ার একটি সরু রাস্তা যার কারণে ফায়ার সার্ভিসের টিম দ্রুত কাজ করতে পারেনি।