বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিবের ৯১ তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের ভার্চুয়াল আলোচনা

- আপডেট টাইম : ০৭:৫৬:৩০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৯ অগাস্ট ২০২১
- / ২৯১ ১৫০.০০০ বার পাঠক
রাজশাহী ব্যুরোঃ
জাতির পিতার বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক পথচলা এবং তার আজন্ম লালিত স্বপ্ন পূরণে সহধর্মিনী হিসেবে এবং রাজনৈতিক সহযোদ্ধা হিসেবে মৃত্যুর পূর্বমুহূর্ত পর্যন্ত আপোষহীন এবং অসম সাহসিকতার সঙ্গে কাজ করে গেছেন বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব। আজ বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোট আয়োজিত বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেতা মুজিবের ৯১ তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত ভার্চুয়াল আলোচনায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ডাক্তার মুরাদ হাসান এ কথা বলেন। প্যানেল আলোচক হিসেবে আলোচনায় অংশ নেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘বঙ্গবন্ধু চেয়ার’ ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর অধ্যাপক ড. আতিউর রহমান এবং জাতীয় কবিতা পরিষদের সভাপতি অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ।
বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের কার্যকরী সভাপতি শিল্পী রফিকুল আলমের সভাপতিত্বে এবং সাংগঠনিক সম্পাদক সুজন হালদারের সঞ্চালনায় আলোচনায় অংশ নেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক শাহে আলম মুরাদ, আওয়ামী লীগ নেতা অ্যাডভোকেট বলরাম পোদ্দার, বঙ্গমাতার ভাতিজা শেখ মামুন, বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের সাধারণ সম্পাদক অরুন সরকার রানা, সহ-সভাপতি চলচ্চিত্র অভিনেত্রী অরুনা বিশ্বাস ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নাট্যাভিনেত্রী তারিন জাহান।
বঙ্গমাতাকে নিবেদিত সঙ্গীত পরিবেশন করেন শিল্পী দিনাত জাহান মুন্নী, আবৃত্তি করেন বাচিকশিল্পী মুনা চৌধুরি।
৬৬,র ছয় দফা, ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান এবং একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধসহ বাঙালির মুক্তি এবং গণতান্ত্রিক আন্দোলনে বঙ্গবন্ধুর পাশাপাশি বঙ্গমাতার অসামান্য অবদানের কথা উল্লেখ করে ডাক্তার মুরাদ হাসান বলেন, নিরবে এবং নেপথ্যে থেকে একজন দক্ষ সংগঠক হিসেবে বঙ্গমাতা যে বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করে গেছেন, তা আজ ও আগামী প্রজন্মের জন্য পথ নিরন্তর প্রেরণার উৎস হয়ে থাকবে।
বঙ্গমাতার জীবন ও আদর্শ নিয়ে গবেষণার ওপর গুরুত্বারোপ করেন ড. আতিউর রহমান।
ড. মুহাম্মদ সামাদ বলেন,তরুণ প্রজন্মের কাছে বঙ্গমাতার অবদান সঠিকভাবে তুলে ধরতে, কবিতা, সঙ্গীত, প্রবন্ধসহ শিল্প-সাহিত্যের সব শাখায় অধিক চর্চা প্রয়োজন।