ঢাকা ০৩:১৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
ডিএমপির ৬ কর্মকর্তার বদলি কালিয়াকৈরে পালিত হলো প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনী-২০২৪ দিনাজপুরের নবাবগঞ্জে প্রাণিসম্পদ প্রদর্শনী মেলা অনুষ্ঠিত রায়পুরে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত সেভ দ্য রোডের ১৫ দিনব্যাপী সচেতনতা ক্যাম্পেইন সমাপ্ত জামালপুরে কৃষককূল লাউ চাষে স্বাবম্বিতা অর্জন করেছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে অস্ত্রাগারের ভিডিও সম্প্রচার এক পুলিশ সুপারকে বাধ্যতামূলক অবসর মাদক কারবার-মানি লন্ডারিংয়ে বদির দুই ভাইয়ের সংশ্লিষ্টতা মিলেছে ঠাকুরগাঁওয়ে চেতনা নাশক স্প্রে ব্যবহার করে চুরি এলাকায় আতঙ্ক পরিবারের সংবাদ সম্মেলন মামলা সুষ্ঠু তদন্তের দাবি কলেজ ছাত্রকে মাদক মামলায় ফাঁসানোর দাবি

যশোর আ.লীগের জেলা কমিটিতে মৃত ব্যক্তির নাম

টিটু রিপোর্টার।।

যশোর জেলা আওয়ামী লীগের কমিটিতে প্রায় ৪ বছর আগে মৃত এক নেতার নাম তালিকায় থাকায় বিভিন্ন মহলে আলোচনা ও সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে।
তৃণমূল পর্যায়ের নেতারা বলছেন, জেলা পর্যায়ের নেতারা তৃণমূলের খবর রাখে না, তাই কমিটিতে মৃত নেতার নাম আসে। আর জেলার নেতারা বলছেন, সংশোধনী ম্যাসেজ কেন্দ্রে না পৌঁছানোতে এমন ভুল হয়েছে।
জানা যায়, যশোর জেলা আওয়ামী লীগের কমিটির তালিকা প্রকাশ হয় গত ৩০ জুলাই। কমিটিতে উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য করা হয়েছে যশোরের শার্শা উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি গোলাম রসুলকে। গত বৃহস্পতিবার দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের স্বাক্ষরিত ১৯ সদস্যের উপদেষ্টা কমিটিতে তাকে রাখা হয় গোলাম রসুলকে। কিন্তু গোলাম রসুল মারা গেছেন আরও ৪ বছর আগে। তারপরেও আওয়ামী লীগের কমিটিতে মৃত ব্যক্তি নাম আসায় মিশ্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়।
এদিকে, জেলা আওয়ামী লীগের কমিটিতে স্থান পেয়েছেন শার্শার আরও ৭ নেতা। এরা হলেন- যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিসাবে বেনাপোল পৌর মেয়র আশরাফুল আলম লিটন, দপ্তর সম্পাদক মজিবুদৌলা কনক, শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক এএসএম আশিফুদৌলা, সদস্য শেখ আফিল উদ্দিন এমপি, উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আব্দুল মান্নান মিন্নু ও মাস্টার আহসান উল্লাহ।
শার্শার গোঁগা গ্রামের মৃত গোলাম রসুলের ছেলে প্রভাষক ফারুক হোসেন বলেন, তার বাবা অসুস্থ হয়ে ২০১৭ সালের জুলাইয়ে মারা যায়।
শার্শার গোগা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুর রশিদ বলেন, জেলার নেতারা যে তৃণমূলের নেতাদের খবর রাখে না তার জ্বলন্ত প্রমাণ জেলা কমিটিতে চার বছর আগের মৃত নেতার নাম সংযোজন। এটা দুঃখজনক। এ হলো দলের অবস্থা।
এ বিষয়ে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শহিদুল ইসলাম মিলন বলেন, ছয় মাস আগে প্রস্তাবিত কমিটি কেন্দ্রে জমা দেওয়া হয়েছিল। চূড়ান্ত অনুমোদনের সময় মৃত গোলাম রসুলের নাম বাদ দেওয়ার জন্য সংশোধনী দেওয়া হয়। কিন্তু ম্যাসেজটা কেন্দ্রে পৌঁছায়নি। এতে এমন ভুল হয়েছে।

আরো খবর.......

জনপ্রিয় সংবাদ

ডিএমপির ৬ কর্মকর্তার বদলি

যশোর আ.লীগের জেলা কমিটিতে মৃত ব্যক্তির নাম

আপডেট টাইম : ০৩:২৫:১৫ অপরাহ্ণ, রবিবার, ১ আগস্ট ২০২১

টিটু রিপোর্টার।।

যশোর জেলা আওয়ামী লীগের কমিটিতে প্রায় ৪ বছর আগে মৃত এক নেতার নাম তালিকায় থাকায় বিভিন্ন মহলে আলোচনা ও সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে।
তৃণমূল পর্যায়ের নেতারা বলছেন, জেলা পর্যায়ের নেতারা তৃণমূলের খবর রাখে না, তাই কমিটিতে মৃত নেতার নাম আসে। আর জেলার নেতারা বলছেন, সংশোধনী ম্যাসেজ কেন্দ্রে না পৌঁছানোতে এমন ভুল হয়েছে।
জানা যায়, যশোর জেলা আওয়ামী লীগের কমিটির তালিকা প্রকাশ হয় গত ৩০ জুলাই। কমিটিতে উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য করা হয়েছে যশোরের শার্শা উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি গোলাম রসুলকে। গত বৃহস্পতিবার দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের স্বাক্ষরিত ১৯ সদস্যের উপদেষ্টা কমিটিতে তাকে রাখা হয় গোলাম রসুলকে। কিন্তু গোলাম রসুল মারা গেছেন আরও ৪ বছর আগে। তারপরেও আওয়ামী লীগের কমিটিতে মৃত ব্যক্তি নাম আসায় মিশ্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি হয়।
এদিকে, জেলা আওয়ামী লীগের কমিটিতে স্থান পেয়েছেন শার্শার আরও ৭ নেতা। এরা হলেন- যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক হিসাবে বেনাপোল পৌর মেয়র আশরাফুল আলম লিটন, দপ্তর সম্পাদক মজিবুদৌলা কনক, শিক্ষা ও মানবসম্পদ বিষয়ক সম্পাদক এএসএম আশিফুদৌলা, সদস্য শেখ আফিল উদ্দিন এমপি, উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য আব্দুল মান্নান মিন্নু ও মাস্টার আহসান উল্লাহ।
শার্শার গোঁগা গ্রামের মৃত গোলাম রসুলের ছেলে প্রভাষক ফারুক হোসেন বলেন, তার বাবা অসুস্থ হয়ে ২০১৭ সালের জুলাইয়ে মারা যায়।
শার্শার গোগা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুর রশিদ বলেন, জেলার নেতারা যে তৃণমূলের নেতাদের খবর রাখে না তার জ্বলন্ত প্রমাণ জেলা কমিটিতে চার বছর আগের মৃত নেতার নাম সংযোজন। এটা দুঃখজনক। এ হলো দলের অবস্থা।
এ বিষয়ে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শহিদুল ইসলাম মিলন বলেন, ছয় মাস আগে প্রস্তাবিত কমিটি কেন্দ্রে জমা দেওয়া হয়েছিল। চূড়ান্ত অনুমোদনের সময় মৃত গোলাম রসুলের নাম বাদ দেওয়ার জন্য সংশোধনী দেওয়া হয়। কিন্তু ম্যাসেজটা কেন্দ্রে পৌঁছায়নি। এতে এমন ভুল হয়েছে।