ডিমলায় রাষ্ট্রীয় মযার্দায় বীরমুক্তিযোদ্ধার দাফন

- আপডেট টাইম : ১২:৫৬:২৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৫ জুলাই ২০২১
- / ২৪৭ ৫০০০.০ বার পাঠক
ডিমলায় রাষ্ট্রীয় মযার্দায় বীরমুক্তিযোদ্ধার দাফন
মাসুদ রানা, ডিমলা (নীলফামারী) প্রতিনিধি :
নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার খগা খড়িবাড়ী ইউনিয়নের দোহোলপাড়া
মৌজায় ডাঃ এছার উদ্দিনের পুত্র বীরমুক্তিযোদ্ধা নজরুল ইসলাম (৭২) গতরাত
আনুমানিক ১১.৩০ ঘটিকায় বার্ধক্যজনিত কারনে নিজ বাসভবনে
ইন্তেকাল করেন। আজ রোববার ৩টায় রাষ্ট্রীয় মযার্দায় সমহিত করার জন্য
গার্ড অব অনার্র প্রদান করা হয়। রাষ্ট্রের প্রতিনিধি হিসেবে উপস্থিত
ছিলেন- ইউএনও জয়শ্রী রানী রায়। অন্যান্যদের মধ্যে ছিলেন উপজেলা সাবেক
কমান্ডার বীরমুক্তিযোদ্ধা মোঃ সামছুল হক, আলহাজ্ব আশরাফ আলী, আব্দুল
মজিদ, উপজেলা আ.লীগের সাধারন সম্পাদক মোঃ আনোয়ারুল হক সরকার
মিন্টু, অত্র ইউ.পি চেয়ারম্যান মোঃ রবিউল ইসলাম (লিথন), ডিমলা থানা
পুলিশসহ সকল বীরমুক্তিযোদ্ধা ও এলাকাবাসী উপস্থিত ছিলেন। সামাজিক
দূরত্ব বঝায় রেখে পুলিশের কুজকাওয়াজের মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় মযার্দায় সম্মান
প্রদান করে তার দাফনকার্যর্ সম্পন্ন করে।
ডিমলায় ভুল চিকিৎসায় ভূক্তভুগী অভিযোগ
মাসুদ রানা, ডিমলা (নীলফামারী) প্রতিনিধি :
হাতুড়ি ডাঃ মুলকুতের নেবেল ছাড়া পটের দাম ৫৩ শত টাকা নিয়েছে এমন
অভিযোগ ভুক্তভোগী রুগীর। এরকম ঘটনার দৃশ্যনন্দন হয়েছে ডিমলা
উপজেলার চাপানী হাট গরুহাটি সংলগ্ন গ্রাম্য ডাক্তার মুলকুত আলম এর
চেম্বারে। চিকিৎসা নিতে আসা জলঢাকা উপজেলার খারিজা গোলনা
এলাকার ছুরতন বেওয়া কে ভুল চিকিৎসা দিয়ে মোটা অংকের টাকা
হাতিয়ে নেয় এই বিষয়ে ছুরতন বেওয়া প্রতিবেদক কে জানান, গত সোমবার
আমার জ্বর আসলে আমার ভাই আমাকে সঙ্গে নিয়ে চাপানীর হাট গ্রাম্য
ডাঃ মুলকুত আলম এর চেম্বারে নিয়ে আসিলে তিনি দেখার পর ঔষধ পত্র দেয়। ঐ
ঔষধ খেয়ে জ্বর না কমলে পরের দিন ঈদের রাতেই জ্বরের তীব্রতা সহ্য করতে না
পেরে রাতেই ঐ ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়ার পরও জ্বর কমেনা। এভাবে চলতে থাকে
গত বৃহস্পতিবার পর্যন্ত। ডাক্তার সাহেব তো জ্বর সারাতে পারল না ইতিমধ্য
তিনি বললেন রোগীর নাকি ডায়াবেটিস আছে এ রোগ আর জীবনে
হবেনা মর্মে ডাক্তারের নিজ হাতে বানানো লেবেল বিহিন পট একটিতে জে
অন্যটিতে এম লেখা। সবমিলিয়ে ডাক্তারের খরচের ভাউছারে রেট নাকি দারাল
৫৩শত টাকা। রুগীর মেয়ে শাহেনা বলেন এমন কশাই খানা আমি জীবনে
দেখি নাই। সেতো কোন এমবিবিএস ডাক্তার নয় অথচ ডেন্টাল থেকে শুরু
করে সকল প্রকার রোগের চিকিৎসা দিতে পারে তার এমন বক্তব্যে আমরা অবাক।
চিকিৎসার নাম করে এভাবে হাতিয়ে◌় নিচ্ছে সমাজের অসহায় অসচ্ছল
গরীব রোগীদের কাছ থেকে মোটা অংকের টাকা। এই বিষয়ে এলাকা বাসী
সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ করছে এই রকম হাতুড়ে ডাক্তারদের
আইনের আওতায় এনে জোরালো শাস্তি দাবি জানান ভুক্তভোগীরা। এব্যাপারে
ডাঃ মুলকুত আলম এর সঙ্গে মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে তিনি ফোনটি রিসিভ করেন নাই।