ঢাকা ১০:০৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
নাহিদসহ তিন জন সমন্বয়ককে হাসপাতাল থেকে তুলে নেওয়া হয়েছে আহতদের দেখতে ঢামেক হাসপাতালে প্রধানমন্ত্রী কোটা সংস্কার সিলেট: ১৮-২৩ জুলাইয়ের ঘটনাপ্রবাহ রক্তাক্ত জুলাই থেকে কি কোনো শিক্ষা হবে? সব দল নিয়ে জাতীয় ঐক্যের মাঠে নামছেন বিএনপি শিক্ষার্থীদের আমি রাজাকার বলিনি, বক্তব্য বিকৃত করা হয়েছে দ্রুত স্বাভাবিক জীবনে ফিরবে দেশের মানুষ: নৌবাহিনী প্রধান মেট্রোরেল স্টেশনের ধ্বংসলীলা দেখে কাঁদলেন প্রধানমন্ত্রী রুশ এমআই-২৮ সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত মস্কোর দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত কালুগা অঞ্চলে আজ বৃহস্পতিবার হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হয় কে হামলা চালাবে—বিএনপির নীল নকশা আগেই প্রস্তুত ছিল: কাদের

পি কে হালদারের বক্তব্য মিডিয়ায় প্রচারের ওপর নিষেধাজ্ঞা চাইল দুদক লিখিত আবেদন দিন, আদেশ দেওয়া হবে : হাইকোর্ট

  • আপডেট টাইম : ০৭:৩৭:৫৫ পূর্বাহ্ণ, বুধবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২০
  • / ৩২৬ ৫০০.০০০ বার পাঠক

সময়ের কন্ঠ রিপোর্টার।।
হাজার হাজার কোটি টাকা পাচারের সঙ্গে জড়িত প্রশান্ত কুমার হালদারের (পি কে) বক্তব্য সোমবার প্রচার করে বেসরকারি একাত্তর টেলিভিশন। দুর্নীতির মামলায় গ্রেফতারি পরোয়ানাভুক্ত ঐ আসামির বক্তব্য মিডিয়ায় প্রচারের সুযোগ নেই মর্মে হাইকোর্টকে জানান দুদক কৌঁসুলি খুরশীদ আলম খান। একই সঙ্গে এ সংক্রান্ত নিউজের ভিডিও ক্লিপ সংগ্রহের জন্য আদালতের নির্দেশনা চান।তখন হাইকোর্ট বলেন, আপনি যদি সংক্ষুব্ধ হয়ে থাকেন তাহলে লিখিত আবেদন করুন। ঐ আবেদনের ওপর অ্যাটর্নি জেনারেল ও সিনিয়র আইনজীবীদের বক্তব্য শুনে প্রয়োজনীয় আদেশ দেওয়া হবে। বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি আহমেদ সোহেলের হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ গতকাল মঙ্গলবার এই মন্তব্য করেন। থার্টি ফার্স্টে কয়েক এলাকায় চলাচলে নির্দেশনা
আদালত বলেন, গণমাধ্যমে পলাতক ব্যক্তির বক্তব্য প্রচারে কোনো নিষেধাজ্ঞা আছে কি না? জবাবে খুরশীদ আলম খান বলেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে বিরূপ মন্তব্য করেছিলেন। পরে হাইকোর্ট তার বক্তব্য মিডিয়ায় প্রচারের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল। তারেক রহমান ঐ সময়ে ছিলেন একজন পরোয়ানাভুক্ত দণ্ডিত আসামি। এ ক্ষেত্রেও পি কে হালদারের বক্তব্য প্রচারের সুযোগ নেই। কারণ হাইকোর্টের এই বেঞ্চ থেকে পি কে হালদারকে দেশে ফেরানোর বিষয়ে দুদকের পদক্ষেপ কি সে বিষয়ে স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে আদেশ দেওয়া হয়েছে। আমরা ইতিমধ্যে দুদকের পক্ষ থেকে অগ্রগতি প্রতিবেদন দাখিল করেছি। সেখানে পি কে হালদারের বিরুদ্ধে নিম্ন আদালতের জারিকৃত গ্রেফতারি পরোয়ানা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে ইন্টারপোলে পাঠানো হয়েছে। এখন যদি একজন পি কে হালদারকে টিভি মিডিয়ার সামনে এনে তার বক্তব্য প্রচারের সুযোগ করে দেওয়া হয় নিশ্চয়ই তা আইনসংগত হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। ঐ বক্তব্য প্রচার করে তাকে ডিফেন্ড করার সুযোগ করে দেওয়া হচ্ছে।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

পি কে হালদারের বক্তব্য মিডিয়ায় প্রচারের ওপর নিষেধাজ্ঞা চাইল দুদক লিখিত আবেদন দিন, আদেশ দেওয়া হবে : হাইকোর্ট

আপডেট টাইম : ০৭:৩৭:৫৫ পূর্বাহ্ণ, বুধবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২০

সময়ের কন্ঠ রিপোর্টার।।
হাজার হাজার কোটি টাকা পাচারের সঙ্গে জড়িত প্রশান্ত কুমার হালদারের (পি কে) বক্তব্য সোমবার প্রচার করে বেসরকারি একাত্তর টেলিভিশন। দুর্নীতির মামলায় গ্রেফতারি পরোয়ানাভুক্ত ঐ আসামির বক্তব্য মিডিয়ায় প্রচারের সুযোগ নেই মর্মে হাইকোর্টকে জানান দুদক কৌঁসুলি খুরশীদ আলম খান। একই সঙ্গে এ সংক্রান্ত নিউজের ভিডিও ক্লিপ সংগ্রহের জন্য আদালতের নির্দেশনা চান।তখন হাইকোর্ট বলেন, আপনি যদি সংক্ষুব্ধ হয়ে থাকেন তাহলে লিখিত আবেদন করুন। ঐ আবেদনের ওপর অ্যাটর্নি জেনারেল ও সিনিয়র আইনজীবীদের বক্তব্য শুনে প্রয়োজনীয় আদেশ দেওয়া হবে। বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি আহমেদ সোহেলের হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ গতকাল মঙ্গলবার এই মন্তব্য করেন। থার্টি ফার্স্টে কয়েক এলাকায় চলাচলে নির্দেশনা
আদালত বলেন, গণমাধ্যমে পলাতক ব্যক্তির বক্তব্য প্রচারে কোনো নিষেধাজ্ঞা আছে কি না? জবাবে খুরশীদ আলম খান বলেন, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে বিরূপ মন্তব্য করেছিলেন। পরে হাইকোর্ট তার বক্তব্য মিডিয়ায় প্রচারের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছিল। তারেক রহমান ঐ সময়ে ছিলেন একজন পরোয়ানাভুক্ত দণ্ডিত আসামি। এ ক্ষেত্রেও পি কে হালদারের বক্তব্য প্রচারের সুযোগ নেই। কারণ হাইকোর্টের এই বেঞ্চ থেকে পি কে হালদারকে দেশে ফেরানোর বিষয়ে দুদকের পদক্ষেপ কি সে বিষয়ে স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে আদেশ দেওয়া হয়েছে। আমরা ইতিমধ্যে দুদকের পক্ষ থেকে অগ্রগতি প্রতিবেদন দাখিল করেছি। সেখানে পি কে হালদারের বিরুদ্ধে নিম্ন আদালতের জারিকৃত গ্রেফতারি পরোয়ানা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে ইন্টারপোলে পাঠানো হয়েছে। এখন যদি একজন পি কে হালদারকে টিভি মিডিয়ার সামনে এনে তার বক্তব্য প্রচারের সুযোগ করে দেওয়া হয় নিশ্চয়ই তা আইনসংগত হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। ঐ বক্তব্য প্রচার করে তাকে ডিফেন্ড করার সুযোগ করে দেওয়া হচ্ছে।