ঢাকা ১০:৫০ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
নাসিরনগরে আইন-শৃঙ্খলা কমিটির মাসিক সভা বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নিরাপদে থাকবে সনাতনী ধর্মাবলম্বীরা/ দীর্ঘ সংগ্রাম আর রক্তের বিনিময়ে আমরা ডাইনি হাসিনা থেকে রেহাই পেয়েছি দুর্ঘটনায় আহত শ্রমিক সুচিকিৎসা ও সেবা-পরিচর্যা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে দলগুলোর সমর্থন না পেলে সব উদ্যোগ নিষ্ফল হবে: সিইসি ইন্টারপোলের মাধ্যমে হাসিনার বিরুদ্ধে রেড অ্যালার্ট জারির সিদ্ধান্ত গাজীপুরে আম ছেঁড়াকে কেন্দ্র করে গর্ভের শিশুর মর্মান্তিক মৃত্যু আহত ৯ ভারত-পাকিস্তানের মধ্যে তুমুল উত্তেজনা বিরাজ করছে রাখাইনে করিডোরের ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়নি, স্টেকহোল্ডারদের সঙ্গে আলোচনা করবে সরকার পতেঙ্গা থানা পুলিশের অভিযানে একটি সাজাপ্রাপ্ত সহ তিনটি,সিআর গ্রেফতারী পরোয়ানাভুক্ত আসামী কোরবান আলী গ্রেফতার ভারতে মুসলমানদের উপর নির্মম নির্যাতনের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল

পাথরঘাটায় বিদেশে যাওয়ার আশায় প্রতারকের খপ্পরে পরে নিশ্বঃ একাধিক পরিবার।

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৫:৫৬:০২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ জুলাই ২০২১
  • / ৪৫৪ ৫০০০.০ বার পাঠক

বরগুনা জেলা প্রতিনিধি।।

বরগুনা জেলার পাথরঘাটা উপজেলার ১নং রায়হানপুর  ইউনিয়নের ৮নং পূর্ব লেমুয়া গ্রামের ফজলুল হকের ছেলে মজনু গত ২০১৮সালে প্রতিবেশী ফরিদা বেগম , স্বামী, আবদুর রবের  সহায়তায়  বাহরাইন প্রবাসি প্রতারক মিজানুর রহমান সুমন পিতা, নজরুল হাওলাদার, সাং উত্তর হলতা,উপজেলা মঠবাড়িয়া, জেলা পিরোজপুর এর নিকট বাহরাইন যাওয়ার জন্য সাড়ে চার লাখ টাকা দেয় এবং প্রতারক মিজান মজনুকে বাহরাইন নিয়ে না পারছে  কোন কাজ দিতে  না পারছে কোনো খাবার দিতে পরিশেষে জানা যায়  মজনুকে মিজানের দেয়া ভিসাটি ছিল নকল যার ফলে চার মাস থেকে মজনু দেশে আসতে বাধ্য হয়। এবং মিজান মজনুর পরিবারকে জানান টাকা ফেরত দিবে, টাকা ফেরত দেয়া তো দুরের কথা উল্টো মজনুকে নানা রকমের হুমকি গালাগালি করে। গত বছরের শেষের দিকে মজনু বাদী হয়ে পাথরঘাটা সিনিয়র  জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রট কার্যালয়ে একটি মামলা দায়ের করেন, যাহার নম্বর  হচ্ছে সি,আর  ২৯৭/১৬(পাথর)

ধারা ঃ৪০৬/৪২০/১০৯দন্ড বিধি। এছাড়াও একই গ্রামের হালিমার মেয়ে জামাইকে বিদেশ নেওয়ার কথা বলে চার লাখ বাহাত্তর হাজার টাকা নিয়েছে বলে  মিজানের বিরুদ্ধে  অভিযোগ করেন। এরকম বিদেশ নেওয়ার কথা বলে বহু পরিবার থেকে প্রায় অর্ধকোটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে তাদেরকে প্রতারক মিজান পথে বসিয়েছে।  মজনু সহ ভুক্তভোগীরা মানবেতর জীবনযাপন করছে তাদের দিন কাটে অর্ধাহারে অনাহারে। এ দিকে এ-সব প্রতারনা করে মিজানুর রহমান সুমন সম্পদের পাহাড় গড়েছেন, তার বরগুনা শহরে রয়েছে আলিশান বাড়ি যাহার মূল্য দুই কোটি টাকা  , এছাড়াও করেছেন নামে বে নামে অনেক সম্পদ। আদম পাচার ও বিদেশের নামে প্রতারকদের বিরুদ্ধে সরকারের কড়া হুশিয়ারি থাকা সত্বেও প্রত্যান্ত অন্ঞলে কতই না খেটে খাওয়া মানুষ আজ মিজানের মতো প্রতারকের হাতে সর্বস্ব হারিয়ে সর্বশ্বান্ত হয়ে গেছে।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

পাথরঘাটায় বিদেশে যাওয়ার আশায় প্রতারকের খপ্পরে পরে নিশ্বঃ একাধিক পরিবার।

আপডেট টাইম : ০৫:৫৬:০২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ জুলাই ২০২১

বরগুনা জেলা প্রতিনিধি।।

বরগুনা জেলার পাথরঘাটা উপজেলার ১নং রায়হানপুর  ইউনিয়নের ৮নং পূর্ব লেমুয়া গ্রামের ফজলুল হকের ছেলে মজনু গত ২০১৮সালে প্রতিবেশী ফরিদা বেগম , স্বামী, আবদুর রবের  সহায়তায়  বাহরাইন প্রবাসি প্রতারক মিজানুর রহমান সুমন পিতা, নজরুল হাওলাদার, সাং উত্তর হলতা,উপজেলা মঠবাড়িয়া, জেলা পিরোজপুর এর নিকট বাহরাইন যাওয়ার জন্য সাড়ে চার লাখ টাকা দেয় এবং প্রতারক মিজান মজনুকে বাহরাইন নিয়ে না পারছে  কোন কাজ দিতে  না পারছে কোনো খাবার দিতে পরিশেষে জানা যায়  মজনুকে মিজানের দেয়া ভিসাটি ছিল নকল যার ফলে চার মাস থেকে মজনু দেশে আসতে বাধ্য হয়। এবং মিজান মজনুর পরিবারকে জানান টাকা ফেরত দিবে, টাকা ফেরত দেয়া তো দুরের কথা উল্টো মজনুকে নানা রকমের হুমকি গালাগালি করে। গত বছরের শেষের দিকে মজনু বাদী হয়ে পাথরঘাটা সিনিয়র  জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রট কার্যালয়ে একটি মামলা দায়ের করেন, যাহার নম্বর  হচ্ছে সি,আর  ২৯৭/১৬(পাথর)

ধারা ঃ৪০৬/৪২০/১০৯দন্ড বিধি। এছাড়াও একই গ্রামের হালিমার মেয়ে জামাইকে বিদেশ নেওয়ার কথা বলে চার লাখ বাহাত্তর হাজার টাকা নিয়েছে বলে  মিজানের বিরুদ্ধে  অভিযোগ করেন। এরকম বিদেশ নেওয়ার কথা বলে বহু পরিবার থেকে প্রায় অর্ধকোটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে তাদেরকে প্রতারক মিজান পথে বসিয়েছে।  মজনু সহ ভুক্তভোগীরা মানবেতর জীবনযাপন করছে তাদের দিন কাটে অর্ধাহারে অনাহারে। এ দিকে এ-সব প্রতারনা করে মিজানুর রহমান সুমন সম্পদের পাহাড় গড়েছেন, তার বরগুনা শহরে রয়েছে আলিশান বাড়ি যাহার মূল্য দুই কোটি টাকা  , এছাড়াও করেছেন নামে বে নামে অনেক সম্পদ। আদম পাচার ও বিদেশের নামে প্রতারকদের বিরুদ্ধে সরকারের কড়া হুশিয়ারি থাকা সত্বেও প্রত্যান্ত অন্ঞলে কতই না খেটে খাওয়া মানুষ আজ মিজানের মতো প্রতারকের হাতে সর্বস্ব হারিয়ে সর্বশ্বান্ত হয়ে গেছে।