ঢাকা ০৬:১৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
যেখানেই আইন লঙ্ঘন হবে পুলিশ তার বিরুদ্ধে আইনী ব্যবস্থানিতে পিছু হটবেনা-ওসি কোতয়ালী টাঙ্গাইলে সমন্বয়ক পরিচয়ধারীদের পদ স্হগিত করলেন হাসনাত আবদুল্লাহ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে রিভিউ শুনানি রোববার পাকিস্তানের ‘জেএফ-১৭ থান্ডার’ যুদ্ধবিমানে আগ্রহ বাংলাদেশের পিডিবি সরকারি চাকরির আশ্বাস ১ লাখ ২২ হাজার টাকা হাতিয়ে নিলেন প্রতারক হানিফ টঙ্গী থানা মহিলা যুবলীগ সভাপতি নাসরিন এর দাপটে হচ্ছে হত্যা আর অন্যের জমি জবর দখল! নাসরিনকে গ্রেফতারের দাবি ভুক্তভোগীদের ফরজ বিধান পর্দা যেখানে নাই, সেখানে রহমত নাই -ছারছীনার পীর ছাহেব ভ্যাট ও শুল্ক কমানোর দাবিতে ঠাকুরগাঁওয়ে রেস্তোরা মালিক, শ্রমিকের মানববন্ধন টাঙ্গাইল সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও সম্পাদকের বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষকে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করায় বিএনপির মহাসচিব বরাবর লিখিত অভিযোগ! ব্যাংক খাত ধ্বংসের শুরুটা হয় এসকে সুরের হাত দিয়ে

পাথরঘাটায় বিদেশে যাওয়ার আশায় প্রতারকের খপ্পরে পরে নিশ্বঃ একাধিক পরিবার।

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৫:৫৬:০২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ জুলাই ২০২১
  • / ৪১৭ ৫০০০.০ বার পাঠক

বরগুনা জেলা প্রতিনিধি।।

বরগুনা জেলার পাথরঘাটা উপজেলার ১নং রায়হানপুর  ইউনিয়নের ৮নং পূর্ব লেমুয়া গ্রামের ফজলুল হকের ছেলে মজনু গত ২০১৮সালে প্রতিবেশী ফরিদা বেগম , স্বামী, আবদুর রবের  সহায়তায়  বাহরাইন প্রবাসি প্রতারক মিজানুর রহমান সুমন পিতা, নজরুল হাওলাদার, সাং উত্তর হলতা,উপজেলা মঠবাড়িয়া, জেলা পিরোজপুর এর নিকট বাহরাইন যাওয়ার জন্য সাড়ে চার লাখ টাকা দেয় এবং প্রতারক মিজান মজনুকে বাহরাইন নিয়ে না পারছে  কোন কাজ দিতে  না পারছে কোনো খাবার দিতে পরিশেষে জানা যায়  মজনুকে মিজানের দেয়া ভিসাটি ছিল নকল যার ফলে চার মাস থেকে মজনু দেশে আসতে বাধ্য হয়। এবং মিজান মজনুর পরিবারকে জানান টাকা ফেরত দিবে, টাকা ফেরত দেয়া তো দুরের কথা উল্টো মজনুকে নানা রকমের হুমকি গালাগালি করে। গত বছরের শেষের দিকে মজনু বাদী হয়ে পাথরঘাটা সিনিয়র  জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রট কার্যালয়ে একটি মামলা দায়ের করেন, যাহার নম্বর  হচ্ছে সি,আর  ২৯৭/১৬(পাথর)

ধারা ঃ৪০৬/৪২০/১০৯দন্ড বিধি। এছাড়াও একই গ্রামের হালিমার মেয়ে জামাইকে বিদেশ নেওয়ার কথা বলে চার লাখ বাহাত্তর হাজার টাকা নিয়েছে বলে  মিজানের বিরুদ্ধে  অভিযোগ করেন। এরকম বিদেশ নেওয়ার কথা বলে বহু পরিবার থেকে প্রায় অর্ধকোটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে তাদেরকে প্রতারক মিজান পথে বসিয়েছে।  মজনু সহ ভুক্তভোগীরা মানবেতর জীবনযাপন করছে তাদের দিন কাটে অর্ধাহারে অনাহারে। এ দিকে এ-সব প্রতারনা করে মিজানুর রহমান সুমন সম্পদের পাহাড় গড়েছেন, তার বরগুনা শহরে রয়েছে আলিশান বাড়ি যাহার মূল্য দুই কোটি টাকা  , এছাড়াও করেছেন নামে বে নামে অনেক সম্পদ। আদম পাচার ও বিদেশের নামে প্রতারকদের বিরুদ্ধে সরকারের কড়া হুশিয়ারি থাকা সত্বেও প্রত্যান্ত অন্ঞলে কতই না খেটে খাওয়া মানুষ আজ মিজানের মতো প্রতারকের হাতে সর্বস্ব হারিয়ে সর্বশ্বান্ত হয়ে গেছে।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

পাথরঘাটায় বিদেশে যাওয়ার আশায় প্রতারকের খপ্পরে পরে নিশ্বঃ একাধিক পরিবার।

আপডেট টাইম : ০৫:৫৬:০২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৫ জুলাই ২০২১

বরগুনা জেলা প্রতিনিধি।।

বরগুনা জেলার পাথরঘাটা উপজেলার ১নং রায়হানপুর  ইউনিয়নের ৮নং পূর্ব লেমুয়া গ্রামের ফজলুল হকের ছেলে মজনু গত ২০১৮সালে প্রতিবেশী ফরিদা বেগম , স্বামী, আবদুর রবের  সহায়তায়  বাহরাইন প্রবাসি প্রতারক মিজানুর রহমান সুমন পিতা, নজরুল হাওলাদার, সাং উত্তর হলতা,উপজেলা মঠবাড়িয়া, জেলা পিরোজপুর এর নিকট বাহরাইন যাওয়ার জন্য সাড়ে চার লাখ টাকা দেয় এবং প্রতারক মিজান মজনুকে বাহরাইন নিয়ে না পারছে  কোন কাজ দিতে  না পারছে কোনো খাবার দিতে পরিশেষে জানা যায়  মজনুকে মিজানের দেয়া ভিসাটি ছিল নকল যার ফলে চার মাস থেকে মজনু দেশে আসতে বাধ্য হয়। এবং মিজান মজনুর পরিবারকে জানান টাকা ফেরত দিবে, টাকা ফেরত দেয়া তো দুরের কথা উল্টো মজনুকে নানা রকমের হুমকি গালাগালি করে। গত বছরের শেষের দিকে মজনু বাদী হয়ে পাথরঘাটা সিনিয়র  জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রট কার্যালয়ে একটি মামলা দায়ের করেন, যাহার নম্বর  হচ্ছে সি,আর  ২৯৭/১৬(পাথর)

ধারা ঃ৪০৬/৪২০/১০৯দন্ড বিধি। এছাড়াও একই গ্রামের হালিমার মেয়ে জামাইকে বিদেশ নেওয়ার কথা বলে চার লাখ বাহাত্তর হাজার টাকা নিয়েছে বলে  মিজানের বিরুদ্ধে  অভিযোগ করেন। এরকম বিদেশ নেওয়ার কথা বলে বহু পরিবার থেকে প্রায় অর্ধকোটি টাকা হাতিয়ে নিয়ে তাদেরকে প্রতারক মিজান পথে বসিয়েছে।  মজনু সহ ভুক্তভোগীরা মানবেতর জীবনযাপন করছে তাদের দিন কাটে অর্ধাহারে অনাহারে। এ দিকে এ-সব প্রতারনা করে মিজানুর রহমান সুমন সম্পদের পাহাড় গড়েছেন, তার বরগুনা শহরে রয়েছে আলিশান বাড়ি যাহার মূল্য দুই কোটি টাকা  , এছাড়াও করেছেন নামে বে নামে অনেক সম্পদ। আদম পাচার ও বিদেশের নামে প্রতারকদের বিরুদ্ধে সরকারের কড়া হুশিয়ারি থাকা সত্বেও প্রত্যান্ত অন্ঞলে কতই না খেটে খাওয়া মানুষ আজ মিজানের মতো প্রতারকের হাতে সর্বস্ব হারিয়ে সর্বশ্বান্ত হয়ে গেছে।