ঢাকা ০১:৫২ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
আজমিরীগঞ্জে সিএনজি স্ট্যান্ড দখল নিয় সংঘর্ষ। আহত অর্ধ শতাধিক টঙ্গীতে ডেভিল হান্ট এর অভিযানে আ.লীগের নেত্রী ও তার পাঁচ সহযোগীকে ১৭৫১ পিস ফেনসিডিলসহ গ্রেফতার পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া পৌর শহরের উপজেলা পরিষদ সংলগ্ন মদিনা প্যালেস নামের একটি ভবনের ৫ টি ফ্লাটে দুর্ধর্ষ চুরি সংগঠিত হয়েছে নান্দাইল প্রেসক্লাবের ১৭তম দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন সমাপ্ত সভাপতি এনামুল হক, সাধারণ সম্পাদক রঞ্জু দুপুরে ক্রিকেটের দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীর মহারণ, পাকিস্তানের বাঁচা–মরার ম্যাচ পাকিস্তান-বাংলাদেশ সরাসরি বাণিজ্য পুনরায় শুরু, ১৯৭১ সালের পর প্রথম খালেদা জিয়ার খালাসের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ ও দুদকের আবেদনের শুনানি ২ মার্চ রাজধানীর বিভা স্কুল এন্ড কলেজের বার্ষিক শিক্ষা সফর অনুষ্ঠিত শহরের প্রান কেন্দ্রে অবস্থিত ৪৫ বছরের পুরানো এ প্রতিষ্ঠান নাম হলো আদর্শ স্কুল এন্ড কলেজ অথচ কলেজ শাখায় একজন ছাত্র/ছাত্রীও নেই মঠবাড়িয়ায় রাতের আঁধারে বনিক সমিতির ক‌মি‌টি গঠনের প্রতিবাদে ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন

লোন্দা-টিয়াখালী সেতুর এপ্রোচসহ সংযোগ সড়ক ধসে গেছে

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৬:২৪:২৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ জুন ২০২১
  • / ৩০৪ ৫০০০.০ বার পাঠক

কলাপাড়া রিপোর্টার।।

টিয়াখালী-লোন্দা সেতুর এপ্রোচসহ সংযোগ সড়ক একটি অংশ ধসে গেছে। সেতুটির পশ্চিম পাড়ে একটি পাশ ধসে যাওয়ায় যানবাহন ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে। প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার শঙ্কা নিয়ে চলছে হালকা ও ভারি যানবাহন। ইতোপূর্বে সেতুটি নির্মাণের পরপরই ২০১৭ সালে এক দফা ওই পয়েন্টসহ দুইপাড়ে সংযোগ সড়ক ধসে যায়। বিধ্বস্তদশায় পরিণত হয় পূর্বপাড়ের সংযোগ সড়ক। তা মেরামত করা হলে যানবাহন চলাচলে স্বচ্ছন্দ ফিরে আসে। কিন্তু অতিসম্প্রতি ফের পশ্চিমপাড়ের উত্তর পাশের অংশ ধসে গেছে। প্রবল বৃষ্টির পানি এ পয়েন্ট দিয়ে নামার সময় ধসের ব্যাপকতা বাড়ছে। এপ্রোচসহ সংযোগ সড়কটি এখন ঝুঁকিতে রয়েছে। স্থানীয় বাসীন্দা রহিম প্যাদা জানান, এভাবে স্লোপসহ রাস্তা ভেঙ্গে নামছে। বর্তমানে চম্পাপুর, ধানখালী ইউনিয়নের সাধারণ মানুষ ছাড়াও এ সেতুটি দিয়ে পায়রা তাপ বিদ্যুত কেন্দ্রের বিভিন্ন ধরনের যানবাহন চলাচল করছে। তাই সেতুটি নিরাপদ চলচলে সচল থাকা জরুরি প্রয়োজন।

চম্পাপুর ও ধানখালী ইউনিয়নের সঙ্গে কলাপাড়ার যোগাযোগের এই সেতুটির নির্মাণ কাজ শেষ হয় ২০১৭ সালের প্রথম দিকে। ওই বছরের মাঝামাঝি সময় জনগণের জন্য চলাচলে উম্মুক্ত করে দেয়া হয়। দুর্ভোগ লাঘব হয় স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসাগামী শিক্ষার্থী ও শিক্ষকসহ সাধারণ মানুষের। টিয়াখালী নদীতে ১৭৫ মিটার দীর্ঘ, সাত দশমিক ৩২ মিটার (ফুটপাথসহ) প্রস্থ সেতুটি স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতর নির্মাণ করেছে। পটুয়াখালী ও বরগুনা জেলা (২য় পর্যায়) শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় ২০১২-২০১৩ অর্থবছরে গৃহীত এ সেতুর দুই পাড়ে ৪৬৬ মিটার সংযোগ সড়ক রয়েছে। পাঁচটি স্প্যানের ওপর নির্মিত সেতুটির প্রাক্কলিত ব্যয় বরাদ্দ ছিল ১৮ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। শুধু সেতুর জন্য প্রাক্কলিত মূল্য ১৩ কোটি ৩৪ লাখ ৫৩ হাজার ৭১০ টাকা। তবে এ্যাপ্রোচসহ সংযোগ সড়ক ধসে পড়ায় সাধারণ মানুষ বিভিন্ন ধরনের প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন। কলাপাড়া এলজিইডির প্রকৌশলী মোঃ মহর আলী জানান, এবারে প্রবল বর্ষণের কারনে এমন সমস্যা হয়েছে হয়তো। যা শীঘ্রই মেরামত করা হবে।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

লোন্দা-টিয়াখালী সেতুর এপ্রোচসহ সংযোগ সড়ক ধসে গেছে

আপডেট টাইম : ০৬:২৪:২৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ জুন ২০২১

কলাপাড়া রিপোর্টার।।

টিয়াখালী-লোন্দা সেতুর এপ্রোচসহ সংযোগ সড়ক একটি অংশ ধসে গেছে। সেতুটির পশ্চিম পাড়ে একটি পাশ ধসে যাওয়ায় যানবাহন ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে। প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার শঙ্কা নিয়ে চলছে হালকা ও ভারি যানবাহন। ইতোপূর্বে সেতুটি নির্মাণের পরপরই ২০১৭ সালে এক দফা ওই পয়েন্টসহ দুইপাড়ে সংযোগ সড়ক ধসে যায়। বিধ্বস্তদশায় পরিণত হয় পূর্বপাড়ের সংযোগ সড়ক। তা মেরামত করা হলে যানবাহন চলাচলে স্বচ্ছন্দ ফিরে আসে। কিন্তু অতিসম্প্রতি ফের পশ্চিমপাড়ের উত্তর পাশের অংশ ধসে গেছে। প্রবল বৃষ্টির পানি এ পয়েন্ট দিয়ে নামার সময় ধসের ব্যাপকতা বাড়ছে। এপ্রোচসহ সংযোগ সড়কটি এখন ঝুঁকিতে রয়েছে। স্থানীয় বাসীন্দা রহিম প্যাদা জানান, এভাবে স্লোপসহ রাস্তা ভেঙ্গে নামছে। বর্তমানে চম্পাপুর, ধানখালী ইউনিয়নের সাধারণ মানুষ ছাড়াও এ সেতুটি দিয়ে পায়রা তাপ বিদ্যুত কেন্দ্রের বিভিন্ন ধরনের যানবাহন চলাচল করছে। তাই সেতুটি নিরাপদ চলচলে সচল থাকা জরুরি প্রয়োজন।

চম্পাপুর ও ধানখালী ইউনিয়নের সঙ্গে কলাপাড়ার যোগাযোগের এই সেতুটির নির্মাণ কাজ শেষ হয় ২০১৭ সালের প্রথম দিকে। ওই বছরের মাঝামাঝি সময় জনগণের জন্য চলাচলে উম্মুক্ত করে দেয়া হয়। দুর্ভোগ লাঘব হয় স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসাগামী শিক্ষার্থী ও শিক্ষকসহ সাধারণ মানুষের। টিয়াখালী নদীতে ১৭৫ মিটার দীর্ঘ, সাত দশমিক ৩২ মিটার (ফুটপাথসহ) প্রস্থ সেতুটি স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতর নির্মাণ করেছে। পটুয়াখালী ও বরগুনা জেলা (২য় পর্যায়) শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় ২০১২-২০১৩ অর্থবছরে গৃহীত এ সেতুর দুই পাড়ে ৪৬৬ মিটার সংযোগ সড়ক রয়েছে। পাঁচটি স্প্যানের ওপর নির্মিত সেতুটির প্রাক্কলিত ব্যয় বরাদ্দ ছিল ১৮ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। শুধু সেতুর জন্য প্রাক্কলিত মূল্য ১৩ কোটি ৩৪ লাখ ৫৩ হাজার ৭১০ টাকা। তবে এ্যাপ্রোচসহ সংযোগ সড়ক ধসে পড়ায় সাধারণ মানুষ বিভিন্ন ধরনের প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন। কলাপাড়া এলজিইডির প্রকৌশলী মোঃ মহর আলী জানান, এবারে প্রবল বর্ষণের কারনে এমন সমস্যা হয়েছে হয়তো। যা শীঘ্রই মেরামত করা হবে।