ঢাকা ১২:৩৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৯ জানুয়ারী ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
লক্ষ্মীপুরের ঐতিহ্যবাহী ক্রীড়া সংগঠন, ইলেভেন ষ্টার ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সংঘের ২০২৫ সালের নতুন কমিটি গঠন যেখানেই আইন লঙ্ঘন হবে পুলিশ তার বিরুদ্ধে আইনী ব্যবস্থানিতে পিছু হটবেনা-ওসি কোতয়ালী টাঙ্গাইলে সমন্বয়ক পরিচয়ধারীদের পদ স্হগিত করলেন হাসনাত আবদুল্লাহ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে রিভিউ শুনানি রোববার পাকিস্তানের ‘জেএফ-১৭ থান্ডার’ যুদ্ধবিমানে আগ্রহ বাংলাদেশের পিডিবি সরকারি চাকরির আশ্বাস ১ লাখ ২২ হাজার টাকা হাতিয়ে নিলেন প্রতারক হানিফ টঙ্গী থানা মহিলা যুবলীগ সভাপতি নাসরিন এর দাপটে হচ্ছে হত্যা আর অন্যের জমি জবর দখল! নাসরিনকে গ্রেফতারের দাবি ভুক্তভোগীদের ফরজ বিধান পর্দা যেখানে নাই, সেখানে রহমত নাই -ছারছীনার পীর ছাহেব ভ্যাট ও শুল্ক কমানোর দাবিতে ঠাকুরগাঁওয়ে রেস্তোরা মালিক, শ্রমিকের মানববন্ধন টাঙ্গাইল সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি ও সম্পাদকের বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষকে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করায় বিএনপির মহাসচিব বরাবর লিখিত অভিযোগ!

লোন্দা-টিয়াখালী সেতুর এপ্রোচসহ সংযোগ সড়ক ধসে গেছে

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৬:২৪:২৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ জুন ২০২১
  • / ২৯৮ ৫০০০.০ বার পাঠক

কলাপাড়া রিপোর্টার।।

টিয়াখালী-লোন্দা সেতুর এপ্রোচসহ সংযোগ সড়ক একটি অংশ ধসে গেছে। সেতুটির পশ্চিম পাড়ে একটি পাশ ধসে যাওয়ায় যানবাহন ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে। প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার শঙ্কা নিয়ে চলছে হালকা ও ভারি যানবাহন। ইতোপূর্বে সেতুটি নির্মাণের পরপরই ২০১৭ সালে এক দফা ওই পয়েন্টসহ দুইপাড়ে সংযোগ সড়ক ধসে যায়। বিধ্বস্তদশায় পরিণত হয় পূর্বপাড়ের সংযোগ সড়ক। তা মেরামত করা হলে যানবাহন চলাচলে স্বচ্ছন্দ ফিরে আসে। কিন্তু অতিসম্প্রতি ফের পশ্চিমপাড়ের উত্তর পাশের অংশ ধসে গেছে। প্রবল বৃষ্টির পানি এ পয়েন্ট দিয়ে নামার সময় ধসের ব্যাপকতা বাড়ছে। এপ্রোচসহ সংযোগ সড়কটি এখন ঝুঁকিতে রয়েছে। স্থানীয় বাসীন্দা রহিম প্যাদা জানান, এভাবে স্লোপসহ রাস্তা ভেঙ্গে নামছে। বর্তমানে চম্পাপুর, ধানখালী ইউনিয়নের সাধারণ মানুষ ছাড়াও এ সেতুটি দিয়ে পায়রা তাপ বিদ্যুত কেন্দ্রের বিভিন্ন ধরনের যানবাহন চলাচল করছে। তাই সেতুটি নিরাপদ চলচলে সচল থাকা জরুরি প্রয়োজন।

চম্পাপুর ও ধানখালী ইউনিয়নের সঙ্গে কলাপাড়ার যোগাযোগের এই সেতুটির নির্মাণ কাজ শেষ হয় ২০১৭ সালের প্রথম দিকে। ওই বছরের মাঝামাঝি সময় জনগণের জন্য চলাচলে উম্মুক্ত করে দেয়া হয়। দুর্ভোগ লাঘব হয় স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসাগামী শিক্ষার্থী ও শিক্ষকসহ সাধারণ মানুষের। টিয়াখালী নদীতে ১৭৫ মিটার দীর্ঘ, সাত দশমিক ৩২ মিটার (ফুটপাথসহ) প্রস্থ সেতুটি স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতর নির্মাণ করেছে। পটুয়াখালী ও বরগুনা জেলা (২য় পর্যায়) শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় ২০১২-২০১৩ অর্থবছরে গৃহীত এ সেতুর দুই পাড়ে ৪৬৬ মিটার সংযোগ সড়ক রয়েছে। পাঁচটি স্প্যানের ওপর নির্মিত সেতুটির প্রাক্কলিত ব্যয় বরাদ্দ ছিল ১৮ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। শুধু সেতুর জন্য প্রাক্কলিত মূল্য ১৩ কোটি ৩৪ লাখ ৫৩ হাজার ৭১০ টাকা। তবে এ্যাপ্রোচসহ সংযোগ সড়ক ধসে পড়ায় সাধারণ মানুষ বিভিন্ন ধরনের প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন। কলাপাড়া এলজিইডির প্রকৌশলী মোঃ মহর আলী জানান, এবারে প্রবল বর্ষণের কারনে এমন সমস্যা হয়েছে হয়তো। যা শীঘ্রই মেরামত করা হবে।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

লোন্দা-টিয়াখালী সেতুর এপ্রোচসহ সংযোগ সড়ক ধসে গেছে

আপডেট টাইম : ০৬:২৪:২৯ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৫ জুন ২০২১

কলাপাড়া রিপোর্টার।।

টিয়াখালী-লোন্দা সেতুর এপ্রোচসহ সংযোগ সড়ক একটি অংশ ধসে গেছে। সেতুটির পশ্চিম পাড়ে একটি পাশ ধসে যাওয়ায় যানবাহন ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করতে হচ্ছে। প্রতিনিয়ত দুর্ঘটনার শঙ্কা নিয়ে চলছে হালকা ও ভারি যানবাহন। ইতোপূর্বে সেতুটি নির্মাণের পরপরই ২০১৭ সালে এক দফা ওই পয়েন্টসহ দুইপাড়ে সংযোগ সড়ক ধসে যায়। বিধ্বস্তদশায় পরিণত হয় পূর্বপাড়ের সংযোগ সড়ক। তা মেরামত করা হলে যানবাহন চলাচলে স্বচ্ছন্দ ফিরে আসে। কিন্তু অতিসম্প্রতি ফের পশ্চিমপাড়ের উত্তর পাশের অংশ ধসে গেছে। প্রবল বৃষ্টির পানি এ পয়েন্ট দিয়ে নামার সময় ধসের ব্যাপকতা বাড়ছে। এপ্রোচসহ সংযোগ সড়কটি এখন ঝুঁকিতে রয়েছে। স্থানীয় বাসীন্দা রহিম প্যাদা জানান, এভাবে স্লোপসহ রাস্তা ভেঙ্গে নামছে। বর্তমানে চম্পাপুর, ধানখালী ইউনিয়নের সাধারণ মানুষ ছাড়াও এ সেতুটি দিয়ে পায়রা তাপ বিদ্যুত কেন্দ্রের বিভিন্ন ধরনের যানবাহন চলাচল করছে। তাই সেতুটি নিরাপদ চলচলে সচল থাকা জরুরি প্রয়োজন।

চম্পাপুর ও ধানখালী ইউনিয়নের সঙ্গে কলাপাড়ার যোগাযোগের এই সেতুটির নির্মাণ কাজ শেষ হয় ২০১৭ সালের প্রথম দিকে। ওই বছরের মাঝামাঝি সময় জনগণের জন্য চলাচলে উম্মুক্ত করে দেয়া হয়। দুর্ভোগ লাঘব হয় স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসাগামী শিক্ষার্থী ও শিক্ষকসহ সাধারণ মানুষের। টিয়াখালী নদীতে ১৭৫ মিটার দীর্ঘ, সাত দশমিক ৩২ মিটার (ফুটপাথসহ) প্রস্থ সেতুটি স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদফতর নির্মাণ করেছে। পটুয়াখালী ও বরগুনা জেলা (২য় পর্যায়) শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় ২০১২-২০১৩ অর্থবছরে গৃহীত এ সেতুর দুই পাড়ে ৪৬৬ মিটার সংযোগ সড়ক রয়েছে। পাঁচটি স্প্যানের ওপর নির্মিত সেতুটির প্রাক্কলিত ব্যয় বরাদ্দ ছিল ১৮ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। শুধু সেতুর জন্য প্রাক্কলিত মূল্য ১৩ কোটি ৩৪ লাখ ৫৩ হাজার ৭১০ টাকা। তবে এ্যাপ্রোচসহ সংযোগ সড়ক ধসে পড়ায় সাধারণ মানুষ বিভিন্ন ধরনের প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন। কলাপাড়া এলজিইডির প্রকৌশলী মোঃ মহর আলী জানান, এবারে প্রবল বর্ষণের কারনে এমন সমস্যা হয়েছে হয়তো। যা শীঘ্রই মেরামত করা হবে।