ঢাকা ০৯:২৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৪

নিরপরাধ ব্যক্তি যাতে সাজা না পায়: প্রধান বিচারপতি

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৫:০৫:০৭ অপরাহ্ণ, শনিবার, ১৯ জুন ২০২১
  • / ২৩৬ ৫০০০.০ বার পাঠক

সময়ের কন্ঠ রিপোর্টার।।

প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন বলেছেন, আমাদের লক্ষ্য রাখতে হবে, নিরপরাধ ব্যক্তি যাতে সাজা না পায়। আর অপরাধী যাতে নিস্তার না পায়।

শনিবার (১৯ জুন) মানবাধিকার কমিশনের জাতীয় ইনকোয়ারি কমিটি নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতা এবং ধর্ষণ রোধে করণীয় নির্ধারণ বিষয়ক ভার্চুয়াল মতবিনিময় সভায় তিনি এ আহ্বান জানান।প্রধান বিচারপতি বলেন, ধর্ষণের শিকার নারী বা শিশুর সাক্ষ্য বিশ্বাসযোগ্য হলেই ধর্ষককে শাস্তি দেয়া যায়। এসব মামলায় দ্রুত বিচারের লক্ষ্যে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। আমি আশা করব, ধর্ষণের মামলা পরিচালনাকালে কারও দ্বারা আদালত প্রভাবিত হবে না।তিনি বলেন, ধর্ষণ ও নারী নির্যাতন মামলার দ্রুত রায় হলে নারীর প্রতি সহিংসতা কমে আসবে। বিচারহীনতা কিংবা বিচারে বিলম্বের অভিযোগ থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার জন্য আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। রায় প্রদানে কালক্ষেপণ করা কাম্য নয়। প্রয়োজনে ভুক্তভোগীকে ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। আমাদের লক্ষ্য রাখতে হবে, নিরপরাধ ব্যক্তি যাতে সাজা না পায় আর অপরাধী যাতে নিস্তার না পায়।

সভায় জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান নাছিমা বেগমের সভাপতিত্বে আরও উপস্থিত ছিলেন মানবাধিকার কমিশনের সচিব মইনুল কবির, ইউএনডিপির আবাসিক প্রতিনিধি সুদীপ্ত মুখার্জি প্রমুখ।এছাড়া সভায় ৬৪ জেলার জেলা ও দায়রা জজ, সব নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এবং চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট, চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটসহ মোট ২৪৯ জন অংশগ্রহণ করেন।

সময়ের কন্ঠ পএিকার /জসিম

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

নিরপরাধ ব্যক্তি যাতে সাজা না পায়: প্রধান বিচারপতি

আপডেট টাইম : ০৫:০৫:০৭ অপরাহ্ণ, শনিবার, ১৯ জুন ২০২১

সময়ের কন্ঠ রিপোর্টার।।

প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন বলেছেন, আমাদের লক্ষ্য রাখতে হবে, নিরপরাধ ব্যক্তি যাতে সাজা না পায়। আর অপরাধী যাতে নিস্তার না পায়।

শনিবার (১৯ জুন) মানবাধিকার কমিশনের জাতীয় ইনকোয়ারি কমিটি নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতা এবং ধর্ষণ রোধে করণীয় নির্ধারণ বিষয়ক ভার্চুয়াল মতবিনিময় সভায় তিনি এ আহ্বান জানান।প্রধান বিচারপতি বলেন, ধর্ষণের শিকার নারী বা শিশুর সাক্ষ্য বিশ্বাসযোগ্য হলেই ধর্ষককে শাস্তি দেয়া যায়। এসব মামলায় দ্রুত বিচারের লক্ষ্যে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। আমি আশা করব, ধর্ষণের মামলা পরিচালনাকালে কারও দ্বারা আদালত প্রভাবিত হবে না।তিনি বলেন, ধর্ষণ ও নারী নির্যাতন মামলার দ্রুত রায় হলে নারীর প্রতি সহিংসতা কমে আসবে। বিচারহীনতা কিংবা বিচারে বিলম্বের অভিযোগ থেকে পরিত্রাণ পাওয়ার জন্য আমরা সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। রায় প্রদানে কালক্ষেপণ করা কাম্য নয়। প্রয়োজনে ভুক্তভোগীকে ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। আমাদের লক্ষ্য রাখতে হবে, নিরপরাধ ব্যক্তি যাতে সাজা না পায় আর অপরাধী যাতে নিস্তার না পায়।

সভায় জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের চেয়ারম্যান নাছিমা বেগমের সভাপতিত্বে আরও উপস্থিত ছিলেন মানবাধিকার কমিশনের সচিব মইনুল কবির, ইউএনডিপির আবাসিক প্রতিনিধি সুদীপ্ত মুখার্জি প্রমুখ।এছাড়া সভায় ৬৪ জেলার জেলা ও দায়রা জজ, সব নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক এবং চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট, চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেটসহ মোট ২৪৯ জন অংশগ্রহণ করেন।

সময়ের কন্ঠ পএিকার /জসিম