ঢাকা ০৫:০৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৬ জুন ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
ড. রেজাউল করিম মসজিদের ইমাম হত্যা মামলার খুনিদের বাঁচাতে নানামুখী ষড়যন্ত্র চলছে ৫ ব্যাংক মিলে হচ্ছে এক ব্যাংক: গভর্নর ৩০ রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন রাজধানীতে ৫ মাসে ১৬৮ খুনের মামলা, আন্ডার ওয়ার্ল্ড গডফাদারের সংশ্লিষ্টতা এক লক্ষাধিক শিক্ষক নিয়োগের গণবিজ্ঞপ্তি আসছে ইরানের হামলায় ইসরাইলে নিহত ৮, আহত ২০০ আওয়ামী লীগের সাইনবোর্ড ধারী দালাল এখন বিগত রাতে কমপক্ষে ১০০জামাত বিএনপি ধরে হাজত দেওয়ার পরও এখনো কর্মগত অবস্থায় কিভাবে আকবেন নির্বাচনের নিরাপত্তায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী প্রস্তুত: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বোয়ালমারীত আসামি ধরতে গিয়ে পুলিশের এসআই নিহত আবারও ইরানে ইসরাইলের হামলা শুরু

আড়াই মাস পর স্বাভাবিক হলো সচিবালয়ের কার্যক্রম

নিজস্ব সংবাদদাতা:
  • আপডেট টাইম : ০৮:৪৯:০৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ জুন ২০২১
  • / ২৭১ ১৫০.০০০ বার পাঠক
  • পুরোদমে শুরু হয়েছে সরকারী অফিস

সময়ের কন্ঠ  ডেস্ক ॥ প্রায় আড়াই মাস পর স্বাভাবিক হলো সচিবালয়ের কার্যক্রম। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে গত ৫ এপ্রিল থেকে বিধিনিষেধ চলছে দেশে। সেই থেকে জরুরি সেবা দেয়া দফতরসহ সচিবালয় চলছিল সীমিত পরিসরে। বিধিনিষেধ এক মাস বাড়িয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের প্রজ্ঞাপনে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সরকারী-বেসরকারী অফিস খুলে দেয়ার নির্দেশনা দেয়া হয়। তাই আজ বৃহস্পতিবার (১৭ জুন) থেকে পুরোদমে শুরু হয়েছে সরকারী অফিস।

এতদিন অনেক মন্ত্রণালয়েরই বিভিন্ন কক্ষ বন্ধ ছিল, পালাক্রমে দায়িত্ব পালন করতেন কর্মকর্তারা। দিনের বেলায়ও কোনো কোনো মন্ত্রণালয়ের করিডোর অন্ধকারে ডুবে থাকত। এখন সেখানে আগের মতো কর্মচাঞ্চল্য।

খাদ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন অনুবিভাগ) মো. মজিবর রহমান বলেন, ‘সরকারের নির্দেশনা মেনে স্বাভাবিকভাবেই অফিস চলছে। আগে আমরা যাকে প্রয়োজন, যাকে ছাড়া কাজ ক্ষতিগ্রস্ত হবে তবে অফিসে এনেছি। বাকিরা বাসায় বসে অফিস করেছে।’

করোনা সংক্রমণ রোধে চলমান বিধিনিষেধের মেয়াদ আরও এক মাস বাড়িয়ে বুধবার (১৬ জুন) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। এতে বলা হয়, সব সরকারী, আধা-সরকারী, স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারী অফিস, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান স্বাস্থ্যবিধি প্রতিপালন করে খোলা থাকবে।

এতদিন জরুরি সেবা দেয়া প্রতিষ্ঠান ছাড়া সরকারী-বেসরকারী অফিস বন্ধ রাখার নির্দেশনা ছিল। যদিও সীমিত পরিসরে চলছিল অফিস। সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত সীমিত পরিসরে সেবা দিচ্ছিল ব্যাংকগুলোও।

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ উদ্বেগজনক হারে বাড়তে থাকায় গত ৫ এপ্রিল সকাল ৬টা থেকে লকডাউন শুরু হয়। সেই শিথিল লকডাউন ছিল অনেকটাই অকার্যকর। সীমিত পরিসরে খোলা রাখা হয়েছিল অফিস।

পরে জরুরি সেবা দেয়া দফতর-সংস্থা ছাড়া সরকারী-বেসরকারী অফিস বন্ধ রেখে গত ১৪ এপ্রিল ভোর ৬টা থেকে আটদিনের কঠোর লকডাউন শুরু হয়। পরে সাত দফা বাড়ে সেই লকডাউনের মেয়াদ। সর্বশেষ গতকাল বুধবার বিধিনিষেধের মেয়াদ আরও এক মাস বাড়িয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। সেই মেয়াদ শেষ হবে আগামী ১৫ জুলাই মধ্যরাতে।

 

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

আড়াই মাস পর স্বাভাবিক হলো সচিবালয়ের কার্যক্রম

আপডেট টাইম : ০৮:৪৯:০৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৭ জুন ২০২১
  • পুরোদমে শুরু হয়েছে সরকারী অফিস

সময়ের কন্ঠ  ডেস্ক ॥ প্রায় আড়াই মাস পর স্বাভাবিক হলো সচিবালয়ের কার্যক্রম। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে গত ৫ এপ্রিল থেকে বিধিনিষেধ চলছে দেশে। সেই থেকে জরুরি সেবা দেয়া দফতরসহ সচিবালয় চলছিল সীমিত পরিসরে। বিধিনিষেধ এক মাস বাড়িয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের প্রজ্ঞাপনে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সরকারী-বেসরকারী অফিস খুলে দেয়ার নির্দেশনা দেয়া হয়। তাই আজ বৃহস্পতিবার (১৭ জুন) থেকে পুরোদমে শুরু হয়েছে সরকারী অফিস।

এতদিন অনেক মন্ত্রণালয়েরই বিভিন্ন কক্ষ বন্ধ ছিল, পালাক্রমে দায়িত্ব পালন করতেন কর্মকর্তারা। দিনের বেলায়ও কোনো কোনো মন্ত্রণালয়ের করিডোর অন্ধকারে ডুবে থাকত। এখন সেখানে আগের মতো কর্মচাঞ্চল্য।

খাদ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন অনুবিভাগ) মো. মজিবর রহমান বলেন, ‘সরকারের নির্দেশনা মেনে স্বাভাবিকভাবেই অফিস চলছে। আগে আমরা যাকে প্রয়োজন, যাকে ছাড়া কাজ ক্ষতিগ্রস্ত হবে তবে অফিসে এনেছি। বাকিরা বাসায় বসে অফিস করেছে।’

করোনা সংক্রমণ রোধে চলমান বিধিনিষেধের মেয়াদ আরও এক মাস বাড়িয়ে বুধবার (১৬ জুন) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। এতে বলা হয়, সব সরকারী, আধা-সরকারী, স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারী অফিস, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান স্বাস্থ্যবিধি প্রতিপালন করে খোলা থাকবে।

এতদিন জরুরি সেবা দেয়া প্রতিষ্ঠান ছাড়া সরকারী-বেসরকারী অফিস বন্ধ রাখার নির্দেশনা ছিল। যদিও সীমিত পরিসরে চলছিল অফিস। সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত সীমিত পরিসরে সেবা দিচ্ছিল ব্যাংকগুলোও।

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ উদ্বেগজনক হারে বাড়তে থাকায় গত ৫ এপ্রিল সকাল ৬টা থেকে লকডাউন শুরু হয়। সেই শিথিল লকডাউন ছিল অনেকটাই অকার্যকর। সীমিত পরিসরে খোলা রাখা হয়েছিল অফিস।

পরে জরুরি সেবা দেয়া দফতর-সংস্থা ছাড়া সরকারী-বেসরকারী অফিস বন্ধ রেখে গত ১৪ এপ্রিল ভোর ৬টা থেকে আটদিনের কঠোর লকডাউন শুরু হয়। পরে সাত দফা বাড়ে সেই লকডাউনের মেয়াদ। সর্বশেষ গতকাল বুধবার বিধিনিষেধের মেয়াদ আরও এক মাস বাড়িয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। সেই মেয়াদ শেষ হবে আগামী ১৫ জুলাই মধ্যরাতে।