ঢাকা ১২:৫২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
সমাবেশে গিয়ে টাকা না পেয়ে বাড়ি ঘেরাও, ৫ প্রতারক আটক অভিনব সিন্ডিকেট: সয়াবিন তেলের সঙ্গে চাল-ডাল কেনা বাধ্যতামূলক! সব ছাত্রসংগঠনের সমন্বয়ে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করলেন হাসনাত ডেপুটি রেজিস্ট্রার হয়েও নার্সিং ইনস্টিটিউট ব্যবসা নিলুফার ইয়াসমিনের অভিযোগ তদন্তে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে তলব পুলিশ প্রশাসনের নীতিগত পরিবর্তন হলেও এসআই মিজানের অসাধু নীতির পরিবর্তন হয়নি ঠাকুরগাঁওয়ে নারীদের ভূমি অধিকার ও কৃষি ভূমি সংষ্কার বিষয়ক সমাবেশ কালিয়াকৈরে ধর্ষণের অভিযোগে বাড়ির মালিক গ্রেফতার পীরগঞ্জ পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক দুর্নীতির অভিযোগে বরখাস্ত কঠিন সময়ে কীভাবে পাশে ছিলেন স্ত্রী, জানালেন কোহলি ইতালিতে জি৭ পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের আলোচনার তালিকায় নেতানিয়াহুর গ্রেপ্তারি পরোয়ানা

আড়াই মাস পর স্বাভাবিক হলো সচিবালয়ের কার্যক্রম

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৮:৪৯:০৪ পূর্বাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ১৭ জুন ২০২১
  • / ২২৬ ৫০০০.০ বার পাঠক

  • পুরোদমে শুরু হয়েছে সরকারী অফিস

সময়ের কন্ঠ  ডেস্ক ॥ প্রায় আড়াই মাস পর স্বাভাবিক হলো সচিবালয়ের কার্যক্রম। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে গত ৫ এপ্রিল থেকে বিধিনিষেধ চলছে দেশে। সেই থেকে জরুরি সেবা দেয়া দফতরসহ সচিবালয় চলছিল সীমিত পরিসরে। বিধিনিষেধ এক মাস বাড়িয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের প্রজ্ঞাপনে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সরকারী-বেসরকারী অফিস খুলে দেয়ার নির্দেশনা দেয়া হয়। তাই আজ বৃহস্পতিবার (১৭ জুন) থেকে পুরোদমে শুরু হয়েছে সরকারী অফিস।

এতদিন অনেক মন্ত্রণালয়েরই বিভিন্ন কক্ষ বন্ধ ছিল, পালাক্রমে দায়িত্ব পালন করতেন কর্মকর্তারা। দিনের বেলায়ও কোনো কোনো মন্ত্রণালয়ের করিডোর অন্ধকারে ডুবে থাকত। এখন সেখানে আগের মতো কর্মচাঞ্চল্য।

খাদ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন অনুবিভাগ) মো. মজিবর রহমান বলেন, ‘সরকারের নির্দেশনা মেনে স্বাভাবিকভাবেই অফিস চলছে। আগে আমরা যাকে প্রয়োজন, যাকে ছাড়া কাজ ক্ষতিগ্রস্ত হবে তবে অফিসে এনেছি। বাকিরা বাসায় বসে অফিস করেছে।’

করোনা সংক্রমণ রোধে চলমান বিধিনিষেধের মেয়াদ আরও এক মাস বাড়িয়ে বুধবার (১৬ জুন) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। এতে বলা হয়, সব সরকারী, আধা-সরকারী, স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারী অফিস, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান স্বাস্থ্যবিধি প্রতিপালন করে খোলা থাকবে।

এতদিন জরুরি সেবা দেয়া প্রতিষ্ঠান ছাড়া সরকারী-বেসরকারী অফিস বন্ধ রাখার নির্দেশনা ছিল। যদিও সীমিত পরিসরে চলছিল অফিস। সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত সীমিত পরিসরে সেবা দিচ্ছিল ব্যাংকগুলোও।

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ উদ্বেগজনক হারে বাড়তে থাকায় গত ৫ এপ্রিল সকাল ৬টা থেকে লকডাউন শুরু হয়। সেই শিথিল লকডাউন ছিল অনেকটাই অকার্যকর। সীমিত পরিসরে খোলা রাখা হয়েছিল অফিস।

পরে জরুরি সেবা দেয়া দফতর-সংস্থা ছাড়া সরকারী-বেসরকারী অফিস বন্ধ রেখে গত ১৪ এপ্রিল ভোর ৬টা থেকে আটদিনের কঠোর লকডাউন শুরু হয়। পরে সাত দফা বাড়ে সেই লকডাউনের মেয়াদ। সর্বশেষ গতকাল বুধবার বিধিনিষেধের মেয়াদ আরও এক মাস বাড়িয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। সেই মেয়াদ শেষ হবে আগামী ১৫ জুলাই মধ্যরাতে।

 

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

আড়াই মাস পর স্বাভাবিক হলো সচিবালয়ের কার্যক্রম

আপডেট টাইম : ০৮:৪৯:০৪ পূর্বাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ১৭ জুন ২০২১
  • পুরোদমে শুরু হয়েছে সরকারী অফিস

সময়ের কন্ঠ  ডেস্ক ॥ প্রায় আড়াই মাস পর স্বাভাবিক হলো সচিবালয়ের কার্যক্রম। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে গত ৫ এপ্রিল থেকে বিধিনিষেধ চলছে দেশে। সেই থেকে জরুরি সেবা দেয়া দফতরসহ সচিবালয় চলছিল সীমিত পরিসরে। বিধিনিষেধ এক মাস বাড়িয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের প্রজ্ঞাপনে স্বাস্থ্যবিধি মেনে সরকারী-বেসরকারী অফিস খুলে দেয়ার নির্দেশনা দেয়া হয়। তাই আজ বৃহস্পতিবার (১৭ জুন) থেকে পুরোদমে শুরু হয়েছে সরকারী অফিস।

এতদিন অনেক মন্ত্রণালয়েরই বিভিন্ন কক্ষ বন্ধ ছিল, পালাক্রমে দায়িত্ব পালন করতেন কর্মকর্তারা। দিনের বেলায়ও কোনো কোনো মন্ত্রণালয়ের করিডোর অন্ধকারে ডুবে থাকত। এখন সেখানে আগের মতো কর্মচাঞ্চল্য।

খাদ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন অনুবিভাগ) মো. মজিবর রহমান বলেন, ‘সরকারের নির্দেশনা মেনে স্বাভাবিকভাবেই অফিস চলছে। আগে আমরা যাকে প্রয়োজন, যাকে ছাড়া কাজ ক্ষতিগ্রস্ত হবে তবে অফিসে এনেছি। বাকিরা বাসায় বসে অফিস করেছে।’

করোনা সংক্রমণ রোধে চলমান বিধিনিষেধের মেয়াদ আরও এক মাস বাড়িয়ে বুধবার (১৬ জুন) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। এতে বলা হয়, সব সরকারী, আধা-সরকারী, স্বায়ত্তশাসিত ও বেসরকারী অফিস, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান স্বাস্থ্যবিধি প্রতিপালন করে খোলা থাকবে।

এতদিন জরুরি সেবা দেয়া প্রতিষ্ঠান ছাড়া সরকারী-বেসরকারী অফিস বন্ধ রাখার নির্দেশনা ছিল। যদিও সীমিত পরিসরে চলছিল অফিস। সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত সীমিত পরিসরে সেবা দিচ্ছিল ব্যাংকগুলোও।

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ উদ্বেগজনক হারে বাড়তে থাকায় গত ৫ এপ্রিল সকাল ৬টা থেকে লকডাউন শুরু হয়। সেই শিথিল লকডাউন ছিল অনেকটাই অকার্যকর। সীমিত পরিসরে খোলা রাখা হয়েছিল অফিস।

পরে জরুরি সেবা দেয়া দফতর-সংস্থা ছাড়া সরকারী-বেসরকারী অফিস বন্ধ রেখে গত ১৪ এপ্রিল ভোর ৬টা থেকে আটদিনের কঠোর লকডাউন শুরু হয়। পরে সাত দফা বাড়ে সেই লকডাউনের মেয়াদ। সর্বশেষ গতকাল বুধবার বিধিনিষেধের মেয়াদ আরও এক মাস বাড়িয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়। সেই মেয়াদ শেষ হবে আগামী ১৫ জুলাই মধ্যরাতে।