ঢাকা ০৯:১৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
আজমিরীগঞ্জে সিএনজি স্ট্যান্ড দখল নিয় সংঘর্ষ। আহত অর্ধ শতাধিক টঙ্গীতে ডেভিল হান্ট এর অভিযানে আ.লীগের নেত্রী ও তার পাঁচ সহযোগীকে ১৭৫১ পিস ফেনসিডিলসহ গ্রেফতার পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া পৌর শহরের উপজেলা পরিষদ সংলগ্ন মদিনা প্যালেস নামের একটি ভবনের ৫ টি ফ্লাটে দুর্ধর্ষ চুরি সংগঠিত হয়েছে নান্দাইল প্রেসক্লাবের ১৭তম দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন সমাপ্ত সভাপতি এনামুল হক, সাধারণ সম্পাদক রঞ্জু দুপুরে ক্রিকেটের দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীর মহারণ, পাকিস্তানের বাঁচা–মরার ম্যাচ পাকিস্তান-বাংলাদেশ সরাসরি বাণিজ্য পুনরায় শুরু, ১৯৭১ সালের পর প্রথম খালেদা জিয়ার খালাসের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রপক্ষ ও দুদকের আবেদনের শুনানি ২ মার্চ রাজধানীর বিভা স্কুল এন্ড কলেজের বার্ষিক শিক্ষা সফর অনুষ্ঠিত শহরের প্রান কেন্দ্রে অবস্থিত ৪৫ বছরের পুরানো এ প্রতিষ্ঠান নাম হলো আদর্শ স্কুল এন্ড কলেজ অথচ কলেজ শাখায় একজন ছাত্র/ছাত্রীও নেই মঠবাড়িয়ায় রাতের আঁধারে বনিক সমিতির ক‌মি‌টি গঠনের প্রতিবাদে ব্যবসায়ীদের মানববন্ধন

ঠাকুরগাঁওয়ে পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মিথ্যাচারের প্রতিবাদ জানিয়েছে ওসি তানভিরুল ইসলাম

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৬:১১:২৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৬ জুন ২০২১
  • / ২৯৭ ৫০০০.০ বার পাঠক

ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি।।

ঠাকুরগাঁওয়ে সংবাদ সম্মেলন করে এক পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মনগড়া, মিথ্যা কাল্পনিক অভিযোগ করার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়েছেন ওসি তানভিরুল ইসলাম।

বুধবার দুপুরে গণমাধ্যমকে পাঠানো স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ প্রতিবাদ জানান ঠাকুরগাঁও সদর থানার ওসি তানভিরুল ইসলাম।

প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ৩১ মে রাত ৮টার শহরের টিকাপাড়া এলাকার বাসিন্দা আলমগীরের বাড়িতে গোলযোগের খবর পেয়ে থানার সেকেন্ড অফিসার এসআই আব্দুস সামাদকে ঘটনাস্থলে পাঠান সদর থানার ওসি তানভিরুল ইসলাম। এছাড়াও সেখানে ফাঁড়ি ইনচার্জ ও এএসআই মাসুদকেও ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়। এসময় ঘটনাস্থলে পারুল বেগম নামে একজন নারী কান্না করছিল। উপস্থিত পুলিশ সদস্যরা ওই নারীর কাছে ঘটনার বর্ণনা জানতে গেলে তিনি অজ্ঞান হয়ে পড়েন। তাৎক্ষণিক এসআই আব্দুস সামাদ মুঠোফোনের মাধ্যমে বিষয়টি ওসি তানভিরকে অবগত করেন। ওই নারীর সাথে ঘটনাস্থলে তার মা ও দুলাভাইও ছিল। এরপর ওসি তানভির ওই নারীর চিকিৎসা গ্রহণ শেষে থানায় এজাহার দেওয়ার পরামর্শ দেন।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ১ জুন রাত ৮টা ৪৫ মিনিটে পারুল বেগম বাদী হয়ে থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন। এরপর অভিযোগটি মামলা হিসেবে রুজু করা হয়। মামলার তদন্তভার দেয়া হয় এসআই আব্দুস সামাদকে দেয়া হয়। এরপর অভিযুক্ত আসামীদের গ্রেপ্তারের জন্য অভিযান পরিচালনা করা হয়। কিন্তু আসামীরা পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যায়। পরবর্তীতে বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে আসামীদের জামিন সংক্রান্ত রিকল পাওয়া যায়।

প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ১৫ জুন ঠাকুরগাঁও শহরের টিএসফি রেস্টুরেন্টে সংবাদ সম্মেলন করেন মামলার বাদী পারুল বেগম। উপস্থিত সংবাদকর্মীদের কাছে পারুল বেগম অভিযোগ করেন- মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই আব্দুস সামাদ তাকে ভয়ভীতি, হুমকি দেখিয়েছে এবং পারুলের প্রদানকৃত এজাহার রাখিয়া দিয়া সাদা কাগজে স্বাক্ষর গ্রহণ করেছে এসআই আব্দুস সামাদ। পারুল বেগম যে অভিযোগ করেছে তা আদৌ সত্য নয়। পারুল অন্যের প্ররোচনায় কাল্পনিক ঘটনা সাজিয়ে বিভিন্ন ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ায় প্রকৃত ঘটনা আড়াল করার জন্য মনগড়া বক্তব্য প্রদান করেছে।

পারুল বেগমের মনগড়া বক্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন ঠাকুরগাঁও সদর থানার ওসি তানভিরুল ইসলাম। সেই সাথে প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পারুল বেগমের দায়েরকৃত মামলাটি তদন্তাধীন।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

ঠাকুরগাঁওয়ে পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মিথ্যাচারের প্রতিবাদ জানিয়েছে ওসি তানভিরুল ইসলাম

আপডেট টাইম : ০৬:১১:২৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৬ জুন ২০২১

ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি।।

ঠাকুরগাঁওয়ে সংবাদ সম্মেলন করে এক পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মনগড়া, মিথ্যা কাল্পনিক অভিযোগ করার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়েছেন ওসি তানভিরুল ইসলাম।

বুধবার দুপুরে গণমাধ্যমকে পাঠানো স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ প্রতিবাদ জানান ঠাকুরগাঁও সদর থানার ওসি তানভিরুল ইসলাম।

প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ৩১ মে রাত ৮টার শহরের টিকাপাড়া এলাকার বাসিন্দা আলমগীরের বাড়িতে গোলযোগের খবর পেয়ে থানার সেকেন্ড অফিসার এসআই আব্দুস সামাদকে ঘটনাস্থলে পাঠান সদর থানার ওসি তানভিরুল ইসলাম। এছাড়াও সেখানে ফাঁড়ি ইনচার্জ ও এএসআই মাসুদকেও ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়। এসময় ঘটনাস্থলে পারুল বেগম নামে একজন নারী কান্না করছিল। উপস্থিত পুলিশ সদস্যরা ওই নারীর কাছে ঘটনার বর্ণনা জানতে গেলে তিনি অজ্ঞান হয়ে পড়েন। তাৎক্ষণিক এসআই আব্দুস সামাদ মুঠোফোনের মাধ্যমে বিষয়টি ওসি তানভিরকে অবগত করেন। ওই নারীর সাথে ঘটনাস্থলে তার মা ও দুলাভাইও ছিল। এরপর ওসি তানভির ওই নারীর চিকিৎসা গ্রহণ শেষে থানায় এজাহার দেওয়ার পরামর্শ দেন।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ১ জুন রাত ৮টা ৪৫ মিনিটে পারুল বেগম বাদী হয়ে থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন। এরপর অভিযোগটি মামলা হিসেবে রুজু করা হয়। মামলার তদন্তভার দেয়া হয় এসআই আব্দুস সামাদকে দেয়া হয়। এরপর অভিযুক্ত আসামীদের গ্রেপ্তারের জন্য অভিযান পরিচালনা করা হয়। কিন্তু আসামীরা পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যায়। পরবর্তীতে বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে আসামীদের জামিন সংক্রান্ত রিকল পাওয়া যায়।

প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ১৫ জুন ঠাকুরগাঁও শহরের টিএসফি রেস্টুরেন্টে সংবাদ সম্মেলন করেন মামলার বাদী পারুল বেগম। উপস্থিত সংবাদকর্মীদের কাছে পারুল বেগম অভিযোগ করেন- মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই আব্দুস সামাদ তাকে ভয়ভীতি, হুমকি দেখিয়েছে এবং পারুলের প্রদানকৃত এজাহার রাখিয়া দিয়া সাদা কাগজে স্বাক্ষর গ্রহণ করেছে এসআই আব্দুস সামাদ। পারুল বেগম যে অভিযোগ করেছে তা আদৌ সত্য নয়। পারুল অন্যের প্ররোচনায় কাল্পনিক ঘটনা সাজিয়ে বিভিন্ন ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ায় প্রকৃত ঘটনা আড়াল করার জন্য মনগড়া বক্তব্য প্রদান করেছে।

পারুল বেগমের মনগড়া বক্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন ঠাকুরগাঁও সদর থানার ওসি তানভিরুল ইসলাম। সেই সাথে প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পারুল বেগমের দায়েরকৃত মামলাটি তদন্তাধীন।