ঢাকা ১০:৩৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১২ মে ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
সাংবাদিক সুরক্ষা ও কল্যাণ ফাউন্ডেশন এর ১৩ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি ঘোষণা ময়মনসিংহ জেলায় ভাঙ্গুড়ায় ইউনিয়ন বিএনপির কার্যালয়ের সামনে ককটেল বিস্ফোরণ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা এসপি বলেন , লিখিত পরীক্ষায় বাছাই হওয়া ২৮৫ জনকে আমার ফোন নম্বর দিয়ে দিয়েছি তদন্ত প্রতিবেদনে হাসিনার বিরুদ্ধে ৫ অভিযোগ চিকিৎসকদের পরিবর্তনের মানসিকতা নিয়ে চিকিৎসা সেবার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার যুদ্ধবিরতির পর ভারত-পাকিস্তান যা দাবি করছে হাসিনা কামাল মামুনের বিরুদ্ধে জুলাই গণহত্যা মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা নাসিরনগরে বজ্রপাতে শিশুসহ ৩ জনের মৃত্যু শহীদ নিজামীর খুনিদের বিচার বাংলার মাটিতেই হবে ইনশাআল্লাহ -মাওলানা রফিকুল ইসলাম খান আজমিরীগঞ্জে বজ্রপাতে এক যুবকের মৃত্যু

ঠাকুরগাঁওয়ে পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মিথ্যাচারের প্রতিবাদ জানিয়েছে ওসি তানভিরুল ইসলাম

নিজস্ব সংবাদদাতা:
  • আপডেট টাইম : ০৬:১১:২৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৬ জুন ২০২১
  • / ৩২১ ১৫০০০.০ বার পাঠক

ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি।।

ঠাকুরগাঁওয়ে সংবাদ সম্মেলন করে এক পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মনগড়া, মিথ্যা কাল্পনিক অভিযোগ করার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়েছেন ওসি তানভিরুল ইসলাম।

বুধবার দুপুরে গণমাধ্যমকে পাঠানো স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ প্রতিবাদ জানান ঠাকুরগাঁও সদর থানার ওসি তানভিরুল ইসলাম।

প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ৩১ মে রাত ৮টার শহরের টিকাপাড়া এলাকার বাসিন্দা আলমগীরের বাড়িতে গোলযোগের খবর পেয়ে থানার সেকেন্ড অফিসার এসআই আব্দুস সামাদকে ঘটনাস্থলে পাঠান সদর থানার ওসি তানভিরুল ইসলাম। এছাড়াও সেখানে ফাঁড়ি ইনচার্জ ও এএসআই মাসুদকেও ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়। এসময় ঘটনাস্থলে পারুল বেগম নামে একজন নারী কান্না করছিল। উপস্থিত পুলিশ সদস্যরা ওই নারীর কাছে ঘটনার বর্ণনা জানতে গেলে তিনি অজ্ঞান হয়ে পড়েন। তাৎক্ষণিক এসআই আব্দুস সামাদ মুঠোফোনের মাধ্যমে বিষয়টি ওসি তানভিরকে অবগত করেন। ওই নারীর সাথে ঘটনাস্থলে তার মা ও দুলাভাইও ছিল। এরপর ওসি তানভির ওই নারীর চিকিৎসা গ্রহণ শেষে থানায় এজাহার দেওয়ার পরামর্শ দেন।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ১ জুন রাত ৮টা ৪৫ মিনিটে পারুল বেগম বাদী হয়ে থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন। এরপর অভিযোগটি মামলা হিসেবে রুজু করা হয়। মামলার তদন্তভার দেয়া হয় এসআই আব্দুস সামাদকে দেয়া হয়। এরপর অভিযুক্ত আসামীদের গ্রেপ্তারের জন্য অভিযান পরিচালনা করা হয়। কিন্তু আসামীরা পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যায়। পরবর্তীতে বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে আসামীদের জামিন সংক্রান্ত রিকল পাওয়া যায়।

প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ১৫ জুন ঠাকুরগাঁও শহরের টিএসফি রেস্টুরেন্টে সংবাদ সম্মেলন করেন মামলার বাদী পারুল বেগম। উপস্থিত সংবাদকর্মীদের কাছে পারুল বেগম অভিযোগ করেন- মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই আব্দুস সামাদ তাকে ভয়ভীতি, হুমকি দেখিয়েছে এবং পারুলের প্রদানকৃত এজাহার রাখিয়া দিয়া সাদা কাগজে স্বাক্ষর গ্রহণ করেছে এসআই আব্দুস সামাদ। পারুল বেগম যে অভিযোগ করেছে তা আদৌ সত্য নয়। পারুল অন্যের প্ররোচনায় কাল্পনিক ঘটনা সাজিয়ে বিভিন্ন ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ায় প্রকৃত ঘটনা আড়াল করার জন্য মনগড়া বক্তব্য প্রদান করেছে।

পারুল বেগমের মনগড়া বক্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন ঠাকুরগাঁও সদর থানার ওসি তানভিরুল ইসলাম। সেই সাথে প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পারুল বেগমের দায়েরকৃত মামলাটি তদন্তাধীন।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

ঠাকুরগাঁওয়ে পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মিথ্যাচারের প্রতিবাদ জানিয়েছে ওসি তানভিরুল ইসলাম

আপডেট টাইম : ০৬:১১:২৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৬ জুন ২০২১

ঠাকুরগাঁও প্রতিনিধি।।

ঠাকুরগাঁওয়ে সংবাদ সম্মেলন করে এক পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মনগড়া, মিথ্যা কাল্পনিক অভিযোগ করার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানিয়েছেন ওসি তানভিরুল ইসলাম।

বুধবার দুপুরে গণমাধ্যমকে পাঠানো স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ প্রতিবাদ জানান ঠাকুরগাঁও সদর থানার ওসি তানভিরুল ইসলাম।

প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ৩১ মে রাত ৮টার শহরের টিকাপাড়া এলাকার বাসিন্দা আলমগীরের বাড়িতে গোলযোগের খবর পেয়ে থানার সেকেন্ড অফিসার এসআই আব্দুস সামাদকে ঘটনাস্থলে পাঠান সদর থানার ওসি তানভিরুল ইসলাম। এছাড়াও সেখানে ফাঁড়ি ইনচার্জ ও এএসআই মাসুদকেও ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়। এসময় ঘটনাস্থলে পারুল বেগম নামে একজন নারী কান্না করছিল। উপস্থিত পুলিশ সদস্যরা ওই নারীর কাছে ঘটনার বর্ণনা জানতে গেলে তিনি অজ্ঞান হয়ে পড়েন। তাৎক্ষণিক এসআই আব্দুস সামাদ মুঠোফোনের মাধ্যমে বিষয়টি ওসি তানভিরকে অবগত করেন। ওই নারীর সাথে ঘটনাস্থলে তার মা ও দুলাভাইও ছিল। এরপর ওসি তানভির ওই নারীর চিকিৎসা গ্রহণ শেষে থানায় এজাহার দেওয়ার পরামর্শ দেন।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ১ জুন রাত ৮টা ৪৫ মিনিটে পারুল বেগম বাদী হয়ে থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন। এরপর অভিযোগটি মামলা হিসেবে রুজু করা হয়। মামলার তদন্তভার দেয়া হয় এসআই আব্দুস সামাদকে দেয়া হয়। এরপর অভিযুক্ত আসামীদের গ্রেপ্তারের জন্য অভিযান পরিচালনা করা হয়। কিন্তু আসামীরা পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালিয়ে যায়। পরবর্তীতে বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে আসামীদের জামিন সংক্রান্ত রিকল পাওয়া যায়।

প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গত ১৫ জুন ঠাকুরগাঁও শহরের টিএসফি রেস্টুরেন্টে সংবাদ সম্মেলন করেন মামলার বাদী পারুল বেগম। উপস্থিত সংবাদকর্মীদের কাছে পারুল বেগম অভিযোগ করেন- মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই আব্দুস সামাদ তাকে ভয়ভীতি, হুমকি দেখিয়েছে এবং পারুলের প্রদানকৃত এজাহার রাখিয়া দিয়া সাদা কাগজে স্বাক্ষর গ্রহণ করেছে এসআই আব্দুস সামাদ। পারুল বেগম যে অভিযোগ করেছে তা আদৌ সত্য নয়। পারুল অন্যের প্ররোচনায় কাল্পনিক ঘটনা সাজিয়ে বিভিন্ন ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ায় প্রকৃত ঘটনা আড়াল করার জন্য মনগড়া বক্তব্য প্রদান করেছে।

পারুল বেগমের মনগড়া বক্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন ঠাকুরগাঁও সদর থানার ওসি তানভিরুল ইসলাম। সেই সাথে প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পারুল বেগমের দায়েরকৃত মামলাটি তদন্তাধীন।