অন্যসব স্বাস্থ্য ভাবনা
- আপডেট টাইম : ০৫:০৯:২১ পূর্বাহ্ণ, মঙ্গলবার, ১৫ জুন ২০২১
- / ২৯৫ ৫০০০.০ বার পাঠক
সময়ের কন্ঠ রিপোর্ট।।
তুলসী চায়ের উপকারিতা
* লিভারের কার্যকারিতা বাড়িয়ে দেয়।
* কাজ করার ক্ষমতা ও জীবনীশক্তি বৃদ্ধি করে।
* রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে দৃঢ় করে।
* ক্যান্সার প্রতিরোধ করে।
* জ্বর কমায়।
* ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে।
* বার্ধক্যের গতিকে শ্লথ করে।
* স্ট্রেস কমায়।
* স্ট্রোক কমায়।
* কোলেস্টেরল কমায়।
* ব্লাড সুগার কমায়।
* রঞ্জন রশ্মির ক্ষতি রোধ করে।
কিভাবে বেশি ভিটামিন ‘ডি’ পেতে পারেন
আপনার রক্তের ভিটামিন ‘ডি’কে শরীরের একটি ব্যারেমিটার। আপনার শরীরের ঘাটতি বা বাড়তিকে সতর্ককরণ ব্যারোমিটার।
প্রতিদিন আপনি প্রয়োজনীয় ভিটামিন ‘ডি’ পাচ্ছেন কি না তা বুঝতে পারবেন।
* আপনি প্রচুর তৈলাক্ত মাছ খাচ্ছেন কি না।
* দুধ খাচ্ছেন তো? প্রতিদিন ১/৮ আউন্স দুধেই আপনার শরীর প্রয়োজনীয় ভিটামিন ডি-এর ১/৩ অংশ সরবরাহ হয়।
* ডিমের কুসুমকে হ্যাঁ বলুন। ডিমের কুসুমে প্রচুর পরিমাণ ক্যাসিয়াম আয়রন জিংক, কলেস্ট ও ভিটামিন ‘ই’ থাকে। প্রতিদিন প্রয়োজনীয় ভিটামিন ‘ডি’ এর ৯% থাকে।
* বাইরে হাঁটুন : আপনার শরীর ভিটামিন ডি পায় আপনার ত্বক থেকে। আর ত্বক এই ভিটামিন ‘ডি’ তৈরি করে সূর্যরশ্মির সংস্পর্শে এসে। তবে মনে রাখতে হবে ত্বকের ক্যান্সারের ঝুঁকি বেড়ে যায় সূর্যরশ্মিতে। তাই বিশেষজ্ঞরা বলেন, প্রতিদিন ২০-৩০ মিনিট সূর্যরশ্মিতে হাঁটলেই যথেষ্ট।
ওজন কমানোর ৩০টি স্থায়ী উপায়
১। প্রতিদিন ৩০ মিনিট ব্যায়ম করুন।
২। অল্প অল্প করে দৈনিক ৫ বার আহার করুন।
৩। প্রতিদিন খাদ্য গ্রহণে ফল ও সবজি অবশ্যই থাকতে হবে।
৪। প্রতিদিন ওজন মাপুন।
৫। একটি খাদ্য সম্পর্কিত পত্রিকা রাখতে পারেন বাসায়।
৬। বাসায় সমস্ত অস্থাস্থ্যকর স্নাক্স দূর করুন।
৭। জমা করুন শুধু স্বাস্থ্যকর ও পুষ্টিকর খাদ্য এবং স্নাক্স
৮। বন্ধুদের নিয়ে শরীর চর্চার একটি গ্রুপ গড়ে তুলুন।
৯। বাসায় খেতে চেষ্টা করুন।
১০। গামলাতে খাদ্য সরবরাহ ব্যবস্থা দূর করুন।
১১। ডিজার্টের আগে অন্য স্বাস্থ্যকর খাদ্য ভরিয়ে ফেলুন টেবিল।
১২। প্রতিদিনের কাজ ঠিকমতো করুন।
১৩। টিভি দেখতে দেখতে খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।
১৪। বিভিন্ন কাজে নিমগ্ন থাকুন।
২৫। তৈরি খাদ্য খাবেন না।
১৬। খাওয়ার আগে চিন্তামুক্ত এবং শিথিল হন।
১৭। সকালে উচ্চ ফাইবার যুক্ত খাবরের নাস্তা করুন।
১৮। পেডোমিটার কিনুন এবং ব্যবহার করুন।
১৯। ৩০ মিনিট হাঁটুন প্রতিদিন।
২০। সব রকমের খাদ্যবস্তু সম্বলিত সাপ্তাহিক খাদ্য রুটিনের পরিকল্পনা করুন।
২১। ঐধাব ধ পৎধারহম ঢ়ষধহ
২২। নিজেকে সব সময় অখাদ্য বাসি পচা খাদ্য থেকে দূরে রাখুন।
২৩। অনলাইনের ‘ওজন গ্রুপের’ সঙ্গে বন্ধুত্ব করুন।
২৪। নীল জামা পড়ুন, নীল ক্ষিদেকে কমায়।
২৫। বড় প্লেট ফেলে দিন।
২৬। ঢিলে-ঢালা কাপড়-চোপড় পরা পরিহার করুন।
২৭। আয়না রাখুন সফলতাটুকু অবোলকনের জন্য।
২৮। নিজ রক্তের ফ্যাটের পরিমাণ জানুন প্রতিবছরে। উচ্চ ফ্যাটের খাদ্য দ্রব্য পরিহার করুন।
২৯। বাটার ওয়েল ও ঘি খাবেন না
৩০। প্রচুর ক্যালসিয়াম খান ক্যালসিয়াম ক্ষুধাকে কমায়।
মানসিক চাপ মুক্ত হোন
১। নেচে-গেয়ে মাতিয়ে দিন মনকে।
২। হাঁটতে বের হন
৩। মনে কোন কষ্ট থাকলে বন্ধুর কাছে প্রকাশ করে ফেলুন
৪। শ্বাস নিন গভীরভাবে
৫। তাড়াতাড়ি ঘুমাতে যান।
৬। আপনি যে বিষয়গুলো নিয়ন্ত্রণক্ষম সেগুলোতে জোর দিন।
৭। ভালদিনের স্মৃতি রোমন্থন করুন।
৮। আলিঙ্গনে লিপ্ত হন।
৯। জীবনযুদ্ধ মোকাবেলার সহজ সুযোগ ও উপায়গুলো খুঁজুন।
১০। হাসুন। প্রাণ খুলে হাসুন।
ডাঃ এটিএম রফিক উজ্জ্বল
রেজিস্ট্রার শিশু বিভাগ হলি ফ্যামিলি হাসপাতাল
ও বিভাগীয় সম্পাদক
আপনার ডাক্তার