রাজশাহীর মৎস্য খামারে অতিরিক্ত দামে রেনুপোনা বিক্রয়ের অভিযোগ
- আপডেট টাইম : ১০:৫৯:৪৮ পূর্বাহ্ণ, রবিবার, ১৩ জুন ২০২১
- / ২৪২ ৫০০০.০ বার পাঠক
আব্দুর রাজ্জাক, রাজশাহী ।।
জাতীয় অর্থনীতিতে মৎস্য সম্পদের ভূমিকা অতীব গুরুত্বপূর্ণ। ১৯৯৬-৯৭ অর্থ বছরে পরিসংখ্যান অনুযায়ী আমাদের খাদ্য প্রাণীজ আমিষের শতকরা প্রায় ৬০ভাগ আসে মাছ থেকে। জাতীয় আয়ের প্রায় ৫.০০ভাগ এবং কৃষি সম্পদের ১৬. ৭ভাগ মৎস্য সেক্টরের অবদান।
জাতীয় রপ্তানি আয়ে মৎস্য সেক্টরের অবদান তৃতীয় স্থানে রয়েছে। রপ্তানি আয়ের ৮-১০শতাংশ আসে মৎস্য সেক্টর থেকে। প্রায় ১২ লক্ষ মৎসজীবী সার্বক্ষনিক এবং ১ কোটি ২০ লক্ষ লোক খন্ডকালীন ভাবে মৎস্য সেক্টরে জীবিকা অর্জনে নিয়োজিত। অভিযোগ উঠেছে রাজশাহী মৎস্য ভবনের খামার ব্যবস্থাপক ড. জিনাত আরার বিরুদ্ধে
রাজশাহী বিভাগীয় মৎস্য ভবন ক্যাম্পাসের ভেতরেই রয়েছে সহকারী মৎস্য খামার। ড. জিনাত আরা, তার দুই সহযোগী নাদিম,ও তরিকুলকে দিয়ে, প্রতি সোমবার সকাল সাতটা পর্যন্ত দ্বিগুণ দামে রেনুপোনা বিক্রয় করান, বলে জানান একাধিক মৎস্য জীবিরা
অফিস সূত্রে জানা যায়, সাদা কাগজে লিখে টোকেন দিয়ে টাকা জমা নিচ্ছেন, এবং পরের দিন ভোরে ফজরের নামাজের সময় থেকে সকাল সাতটা পর্যন্ত মাছের রেণু পোনা বিতরণ করেন, চওড়া দামে। তাদেরকে কোন মানি রিসিভ দেয়া হয় না, বাটা মাছের রেনু পোনা প্রতিকেজি ৪ হাজার টাকা, রুই কাতলা মাছের রেনু পোনার জন্য কেজি প্রতি ৩ হাজার টাকা । যেখানে সরকারি হিসেবে সব ধরনের মাছের রেনু পোনা ১৭০০ টাকা নেবার কথা।
ভুক্তভোগী আব্দুল্লাহ আল তারিক নামে একজন জানান, সব ধরনের মাছের রেনু পোনার জন্য কেজিতে ৩০০০ টাকা এবং প্রতি ১০০ গ্রাম এর জন্য ৩০০ টাকা দিতে হয় ড. জিনাত আরাকে
এবিষয়ে ডা. জিনাত আরার মুঠোফোনে যোগাযোগ করলে তিনি ফোন রিসিভ করেননি