ঢাকা ০৫:৩৯ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৩ মে ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
পীরগন্জ সরকারি কলেজের আয়োজনে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা শেষে পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত জৈবসার প্রয়োগ করে জামালপুরে চিচিংগার বাম্পার ফলন বড় ভাইয়ের শাশুড়িকে ধর্ষণ কিশোরগঞ্জ জেলার ৬ষ্ঠ ধাপে করিমগঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আওলাদের প্রত্যাহার বিজেপি প্রার্থী অভিজিৎ গাঙ্গুলী সমর্থনে, অভিনেতা মিঠুন চক্রবর্তী রোড শো করলেন কোলাঘাটে নওগাঁয় পর্নোগ্রাফির দায়ে আটক ৭ বিশ্ব মা দিবস ইবিতে ইয়ুথ এন্ডিং হাঙ্গারের বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি জামালপুরে শসা চাষ করে কৃষককূল স্বাবলম্বি লিফটের ভেতর আটকা পড়ে এক রোগীর মৃত্যু মঠবাড়িয়ায় রহস্য জনক ভাবে শিশু সন্তান নিয়ে নারী নিখোঁজ ১৫ দিনেও খোঁজ মেলেনি!

বাসাইলে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন কার্যক্রমের উদ্বোধন

বাসাইল প্রতিনিধি।।

সারাদেশের ন্যায় টাঙ্গাইলের বাসাইলেও শুরু হয়েছে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন। শনিবার (৫ জুন) এ কর্মসূচীর উদ্বোধন।

শিশুদের রাতকানা রোগ প্রতিরোধে ভিটা‌মিন ‘এ’ প্লাস ক্যা‌ম্পেইন শনিবার (৫ জুন) থেকে শুরু  করে চলবে   (১৯জুন) পর্যন্ত। জাতীয় পুষ্টি কর্মসূচির আওতায় এ ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে উপজেলায় ২২ হাজার ৬০০ শিশুকে ভিটামিন-এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।

শনিবার (৫ জুন)  সকাল ১১ টায়  বাসাইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কয়েকজন শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ক্যাপস্যূল খাইয়ে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়। উদ্বোধন করেন টাঙ্গাইলের সিভিল সার্জন ডা. আবুল ফজল মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন খান, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কাজী অলিদ ইসলাম, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মনজুর হোসেন ও উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. ফিরোজুর রহমান।

এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আলহাজ শাহাদত হোসেন খানসহ স্বাস্থ্য সেবায় নিয়োজিত কর্মকর্তা কর্মচারিবৃন্দ।

উদ্বোধনী আয়োজনে ডা. ফিরোজুর রহমান বলেন, এ কর্মসূচি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে আগে থেকেই প্রচার-প্রচারণা চালানো হয়েছে। অপুষ্টিজনিত অন্ধত্ব থেকে শিশুকে রক্ষা করতে এই ভিটামিনের বিকল্প নেই। ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল শিশুর জন্য সম্পূর্ণ নিরাপদ। তবে ভরা পেটে খাওয়া ভালো। যদি কোনো শিশু গত ৪ মাসের মধ্যে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খেয়ে থাকে তাহলে তাকে এখন এই ক্যাপসুল খাওয়ানোর প্রয়োজন নেই।

পক্ষকাল ব্যাপি  ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে  উপজেলায় ৬ মাস থেকে ১১ মাস বয়সী ২ হাজার ৬ শত শিশুকে ১টি করে নীল রং এর ক্যাস্যুল ও ১২ মাস থেকে ৫৯ মাস (১ থেকে ৫ বছর) বয়সী  ২০ হাজার শিশুকে লাল রং এর ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।

এই কার্যক্রম বাস্তবায়নের জন্য প্রতিটি ইউনিয়ন ও পৌরসভার  ৯টি করে কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে।  উপজেলায় সর্বমোট ৪৮ টি কেন্দ্রের মাধ্যমে শিশুদের অপুষ্টিজনি রাতকানা রোগ প্রতিরোধে শিশুদের এ ক্যাপস্যূল খাওয়ানো হবে।

উপজেলার ৬টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভায় ৪৮ টি টিকাদান কেন্দ্রে এই কর্মসূচি বাস্তবায়ন করতে ৯০ জন কর্মী কাজ করছে। সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত টিকাদান কেন্দ্র খোলা থাকবে।

১৯৭৪ সাল থেকে জাতীয়ভাবে শিশুদের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানোর কার্যক্রম চলে আসছে।

আরো খবর.......

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

পীরগন্জ সরকারি কলেজের আয়োজনে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা শেষে পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত

বাসাইলে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন কার্যক্রমের উদ্বোধন

আপডেট টাইম : ০৪:৩৫:৪৮ পূর্বাহ্ণ, রবিবার, ৬ জুন ২০২১

বাসাইল প্রতিনিধি।।

সারাদেশের ন্যায় টাঙ্গাইলের বাসাইলেও শুরু হয়েছে ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন। শনিবার (৫ জুন) এ কর্মসূচীর উদ্বোধন।

শিশুদের রাতকানা রোগ প্রতিরোধে ভিটা‌মিন ‘এ’ প্লাস ক্যা‌ম্পেইন শনিবার (৫ জুন) থেকে শুরু  করে চলবে   (১৯জুন) পর্যন্ত। জাতীয় পুষ্টি কর্মসূচির আওতায় এ ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে উপজেলায় ২২ হাজার ৬০০ শিশুকে ভিটামিন-এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।

শনিবার (৫ জুন)  সকাল ১১ টায়  বাসাইল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে কয়েকজন শিশুকে ভিটামিন ‘এ’ক্যাপস্যূল খাইয়ে এ কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়। উদ্বোধন করেন টাঙ্গাইলের সিভিল সার্জন ডা. আবুল ফজল মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন খান, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান কাজী অলিদ ইসলাম, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মনজুর হোসেন ও উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. ফিরোজুর রহমান।

এসময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান আলহাজ শাহাদত হোসেন খানসহ স্বাস্থ্য সেবায় নিয়োজিত কর্মকর্তা কর্মচারিবৃন্দ।

উদ্বোধনী আয়োজনে ডা. ফিরোজুর রহমান বলেন, এ কর্মসূচি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে আগে থেকেই প্রচার-প্রচারণা চালানো হয়েছে। অপুষ্টিজনিত অন্ধত্ব থেকে শিশুকে রক্ষা করতে এই ভিটামিনের বিকল্প নেই। ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল শিশুর জন্য সম্পূর্ণ নিরাপদ। তবে ভরা পেটে খাওয়া ভালো। যদি কোনো শিশু গত ৪ মাসের মধ্যে ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খেয়ে থাকে তাহলে তাকে এখন এই ক্যাপসুল খাওয়ানোর প্রয়োজন নেই।

পক্ষকাল ব্যাপি  ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইনের মাধ্যমে  উপজেলায় ৬ মাস থেকে ১১ মাস বয়সী ২ হাজার ৬ শত শিশুকে ১টি করে নীল রং এর ক্যাস্যুল ও ১২ মাস থেকে ৫৯ মাস (১ থেকে ৫ বছর) বয়সী  ২০ হাজার শিশুকে লাল রং এর ভিটামিন এ ক্যাপসুল খাওয়ানো হবে।

এই কার্যক্রম বাস্তবায়নের জন্য প্রতিটি ইউনিয়ন ও পৌরসভার  ৯টি করে কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে।  উপজেলায় সর্বমোট ৪৮ টি কেন্দ্রের মাধ্যমে শিশুদের অপুষ্টিজনি রাতকানা রোগ প্রতিরোধে শিশুদের এ ক্যাপস্যূল খাওয়ানো হবে।

উপজেলার ৬টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভায় ৪৮ টি টিকাদান কেন্দ্রে এই কর্মসূচি বাস্তবায়ন করতে ৯০ জন কর্মী কাজ করছে। সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত টিকাদান কেন্দ্র খোলা থাকবে।

১৯৭৪ সাল থেকে জাতীয়ভাবে শিশুদের ভিটামিন ‘এ’ ক্যাপসুল খাওয়ানোর কার্যক্রম চলে আসছে।