ঢাকা ১০:০২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
না.গঞ্জে বাবু-ফকিরের অপরাধ সাম্রাজ্যের পাহারায় বিএনপি নেতা সুমন রোহিঙ্গা ক্যাম্পে পাহাড় ধসে ২ শিশু সন্তানসহ বাবার মৃত্যু কোনো মার্ডার পুলিশের গুলিতে হয়নি, কিলিং এজেন্ট ছিল: শেখ হাসিনা মঠবাড়িয়া উপজেলা বিএনপির আহবায়ক রুহুল আমিন দুলালের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে মানববন্ধন নবীকে নিয়ে ‘কটূক্তি’, থানার ভেতরই একজনকে হত্যা করল পুলিশ নির্বাচন ব্যবস্থা, দুদক ও সংবিধান সংস্কার নিয়ে যা বললেন কমিশন প্রধানরা বরগুনায় মামলা করে হুমকিতে বাদী” জীবনের নিরাপত্তা চেয়ে সংবাদ সম্মেলন তানভীরের সঙ্গে শেখ হাসিনার ফোনালাপ ফাঁস ডিএমপির ডিবি অফিসার রাকিবের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের একাধিক অভিযোগ: সঠিক তদন্তের দাবি আগৈলঝাড়ায় ট্রাক ইজিবাইক সংঘর্ষে নিহত ২

বেড়িবাঁধ ভেঙ্গে প্লাবিত হচ্ছে ইন্দুরকানীর নতুন নতুন এলাকা

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ১০:৩৯:২৪ পূর্বাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২৭ মে ২০২১
  • / ২৫২ ৫০০০.০ বার পাঠক

সময়েরকন্ঠ,পিরোজপুর ॥

বৃহস্পতিবারও পানি না নামায় দুর্ভোগে রয়েছে পিরোজপুরের ইন্দুরকানীর কয়েক হাজার মানুষ। অতিরিক্ত জোয়ারের পানির চাপে বেড়িবাঁধ ভেঙ্গে প্লাবিত হয়েছে অন্তত ২০টি গ্রাম।

ইন্দুরকানি উপজেলার ৯৪ কিলোমিটার বাঁধের বেশির ভাগ ক্ষতিগ্রস্ত ছিল আগে থেকে। কিন্তু ইয়াসের প্রভাবে পানির চাপে ভেঙ্গে গেছে বাকি বেড়িবাঁধ গুলোও। এতে প্লাবিত হয়েছে উপজেলার কচা ও বলেশ্বর নদী তীরবর্তী প্রায় বিশটি গ্রাম। হাট-বাজার, বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, স্বাস্থ্যকেন্দ্র ও ঘর বাড়ির সামনে পানি থই থই করছে। সবজি ক্ষেত, কলাবাগান,পানের বরজ ও তলিয়ে রয়েছে পানিতে। আজ বৃহস্পতিবার বিভিন্ন গ্রাম ঘুরে জানা যায়, উপজেলার টগরা, , পাড়েরহাট আবাসন, কলারন জাপানি ব্যারাক, কালাইয়া, উত্তর কলারণ, পূর্ব চর বলেশ্বর, পূর্ব চন্ডিপুর, বালিপাড়া, খোলপটুয়া ও সাউদখালী গ্রাম প্রতিরক্ষা বাঁধের অধিকাংশ স্থানই ভাঙ্গা রয়েছে। ভাঙ্গা বাঁধ দিয়ে জোয়ারের পানি লোকালয়ে ঢুকে পড়ছে। আজ বৃহস্পতিবার সকালে নতুন করে পূর্ব চরবলেশ্বর গ্রামের বেরিবাঁধ ভেঙ্গে যাওয়ায় কচা নদীর পানি ঢুকে পড়ছে গ্রামটিতে। এছাড়া নদী সংলগ্ন চাড়াখালি গুচ্ছগ্রাম, পত্তাশী বাজার, চরানী পত্তাশী, সেঁউতি বাড়িয়া গ্রামের নিম্নাঞ্চল পানিতে তলিয়ে গেছে। উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের পুকুর ও ঘেরের মাছ ভেসে গেছে। এতে লোকসানের মুখে পড়েছে শত শত মাছ চাষি। এদিকে জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হয়ে গেছে উপজেলার চন্ডিপুর হাট পাড়েরহাট বাজার এলাকা। এতে চরম দুর্ভোগে পড়েছে বাজারের ব্যবসায়ী ও ক্রেতা সাধারণ।

ইন্দুরকানী উপজেলা নির্বাহী অফিসার হোসাইন মোহাম্মাদ আল মুজাহিদ জানান, তিনদিকে নদীবেষ্টিত এ উপজেলাটি। তাছাড়া এ উপজেলার অধিকাংশ বেড়িবাঁধ ভাঙ্গা। যার কারণে সহজেই পানি ঢুকে প্লাবিত হয়েছে নদী তীরবর্তী গ্রাম গুলো।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

বেড়িবাঁধ ভেঙ্গে প্লাবিত হচ্ছে ইন্দুরকানীর নতুন নতুন এলাকা

আপডেট টাইম : ১০:৩৯:২৪ পূর্বাহ্ণ, বৃহস্পতিবার, ২৭ মে ২০২১

সময়েরকন্ঠ,পিরোজপুর ॥

বৃহস্পতিবারও পানি না নামায় দুর্ভোগে রয়েছে পিরোজপুরের ইন্দুরকানীর কয়েক হাজার মানুষ। অতিরিক্ত জোয়ারের পানির চাপে বেড়িবাঁধ ভেঙ্গে প্লাবিত হয়েছে অন্তত ২০টি গ্রাম।

ইন্দুরকানি উপজেলার ৯৪ কিলোমিটার বাঁধের বেশির ভাগ ক্ষতিগ্রস্ত ছিল আগে থেকে। কিন্তু ইয়াসের প্রভাবে পানির চাপে ভেঙ্গে গেছে বাকি বেড়িবাঁধ গুলোও। এতে প্লাবিত হয়েছে উপজেলার কচা ও বলেশ্বর নদী তীরবর্তী প্রায় বিশটি গ্রাম। হাট-বাজার, বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, স্বাস্থ্যকেন্দ্র ও ঘর বাড়ির সামনে পানি থই থই করছে। সবজি ক্ষেত, কলাবাগান,পানের বরজ ও তলিয়ে রয়েছে পানিতে। আজ বৃহস্পতিবার বিভিন্ন গ্রাম ঘুরে জানা যায়, উপজেলার টগরা, , পাড়েরহাট আবাসন, কলারন জাপানি ব্যারাক, কালাইয়া, উত্তর কলারণ, পূর্ব চর বলেশ্বর, পূর্ব চন্ডিপুর, বালিপাড়া, খোলপটুয়া ও সাউদখালী গ্রাম প্রতিরক্ষা বাঁধের অধিকাংশ স্থানই ভাঙ্গা রয়েছে। ভাঙ্গা বাঁধ দিয়ে জোয়ারের পানি লোকালয়ে ঢুকে পড়ছে। আজ বৃহস্পতিবার সকালে নতুন করে পূর্ব চরবলেশ্বর গ্রামের বেরিবাঁধ ভেঙ্গে যাওয়ায় কচা নদীর পানি ঢুকে পড়ছে গ্রামটিতে। এছাড়া নদী সংলগ্ন চাড়াখালি গুচ্ছগ্রাম, পত্তাশী বাজার, চরানী পত্তাশী, সেঁউতি বাড়িয়া গ্রামের নিম্নাঞ্চল পানিতে তলিয়ে গেছে। উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের পুকুর ও ঘেরের মাছ ভেসে গেছে। এতে লোকসানের মুখে পড়েছে শত শত মাছ চাষি। এদিকে জোয়ারের পানিতে প্লাবিত হয়ে গেছে উপজেলার চন্ডিপুর হাট পাড়েরহাট বাজার এলাকা। এতে চরম দুর্ভোগে পড়েছে বাজারের ব্যবসায়ী ও ক্রেতা সাধারণ।

ইন্দুরকানী উপজেলা নির্বাহী অফিসার হোসাইন মোহাম্মাদ আল মুজাহিদ জানান, তিনদিকে নদীবেষ্টিত এ উপজেলাটি। তাছাড়া এ উপজেলার অধিকাংশ বেড়িবাঁধ ভাঙ্গা। যার কারণে সহজেই পানি ঢুকে প্লাবিত হয়েছে নদী তীরবর্তী গ্রাম গুলো।