বিশেষ প্রতিনিধি।।

গাজিপুর মহানগর ২ নং ওয়ার্ডে কাউন্সিলর মোন্তা বাহিনীর সন্ত্রাসী হামলায় পঙ্গু হতে চলেছেন রহিদুল ইসলাম।সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে ০৫/০৫/২০২১ মামলা করলেও নিশ্ফল প্রতিক্ষা,বহাল তবিয়তে ঘুরে বেড়াচ্ছেন আসামীরা।বিভিন্ন ওয়েতে হুমকি দিয়ে যাচ্ছেন পঙ্গু হতে যাওয়া রহিদুলকে।আহত রহিদুল ইসলাম সাংবাদিকদের ক্যামেরার সামনে কান্না বিজড়িত কন্ঠে বলেন।আমি আওয়ামিলীগ ও আওয়ামী লীগের অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের সাথে সম্পৃক্ততা হয়ে জীবন যাপন করছি।আমি বর্তমান কাশিমপুর থানা শেখে মনি যুব সংসদের সভাপতি হিসাবে নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করে আসছি।আমি বিগত দিনে জাতীয় শ্রমিক লীগের সাথে নেতৃত্ব দিয়ে এসেছি।আমি বর্তমান কাশিমপুর থানা যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক পদপ্রার্থী।আমি সরকারের সকল প্রগ্রাম নিষ্ঠার সাথে পালন করে আসছি।বর্তমানে জিবিকার তাগিদে কাশিমপুর থানার আওতাধীন,তেতুইবাড়ি এলাকায় অবস্থিত কে এ সি শিল্প কারখানার প্রডাকশন ম্যানেজার হিসাবে নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছি।আজ দুঃখভারাক্রান্তে বলছি।জামাত শিবিরের একাধিক মামলার আসামিরা,সদ্য বি এন পির মদদদাঁতারা আমাকে আজ মৃত্যুর দারপ্রান্তে পৌছে দিয়েও বহাল তবিয়তে ঘুরে বেড়াচ্ছেন।আমি মামলা করেও অনিশ্চয়তায় জীবন যাপন করছি, প্রতিনিয়ত আমার ও আমার পরিবারের উপরে দিয়ে যাচ্ছেন হুমকি।আমার মৃত্যুর আগে একটি কথা বলে যেতে চাই,ওগো আগামির প্রজন্ম আওয়ামীলীগের নেতাকর্মী ভাই ও বোনেরা,আপনারা সাবধান হয়ে যান, কাউন্সিলর মোন্তা বাহিনী দলীও লোকের মাথায় কাঁঠাল ভেঙ্গে কোশ তুলে খাচ্ছেন।আওয়ামী লীগের বেশ ধারন করে বি এন পির মিছিল মিটিং করে চলেছেন।হয়তো এটা আপনাদের অজানা নয়,আমার মৃত্যুর জন্য কাউন্সিলর মোন্তা ও মোন্তা বাহিনীই দায়ী, আমার পঙ্গুত্বর জন্য মোন্তা বাহিনীই দায়ী,আজ আমি মৃত্যুর দারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে, আপনাদের কাছে, এই জাতির কাছে, এই সমাজের কাছে সুবিচারের দাবি করি।কেনো আজ বিচারের বানী অকাতরে কাঁদে।আমাকে ওরা মেরেছেন ওরা প্রতি নিয়ত ঘুরে বেড়াচ্ছেন,পুনরায় হুমকি দিয়ে যাচ্ছেন,তবুও আমি আশা ছাড়েনি আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে প্রশাসনের সুদৃষ্টি কামনাকরি,সমাজের চোঁখে ধুলে দিয়ে সমাজসেবক হওয়া বাটপারদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে প্রশাসনের আশুহস্থক্ষেপ কামনা করি।