ঢাকা ১২:৫৬ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
প্রতারক বাবু যেন কাশিমপুর থানার একচ্ছত্র অধিপতি ১০ সাংবাদিকের ব্যাংক হিসাব জব্দ নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা, বাকিদের কথা ব্যক্তিগত সারাদেশে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে একটি মডেল উদ্ভাবন করেছেন কাজী আবেদ হোসেন নিখোঁজ সংবাদ  ঠাকুরগাঁওয়ে নাগরিক প্লাটফর্মের ত্রৈমাসিক সভা ও জেলা কমিটি পুনর্গঠন মানুষের তৈরি মতবাদ আল্লাহর আইনের সাথে চ্যালেঞ্জ করার শামিল – ড.শফিকুল ইসলাম মাসুদ সরকারি রাস্তা আওয়ামী লীগ নেতার দখলের চেষ্টা।এই বিষয়ে সময়ের কন্ঠস্বরে নিউজ প্রকাশের পর এসিল্যান্ডের নিষেধাজ্ঞা ফার্মেসী ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন (সমগ্র বাংলাদেশ) পাকুন্দিয়া উপজেলা শাখা কমিটির সকলকে সনদ প্রদান ও আলোচনা সভা ২৫২ বছরের ইতিহাসে চট্টগ্রামে এই প্রথম নারী ডিসি ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের পদায়ন ফরিদা খানম

যুক্তরাজ্যের ভ্রমণ তালিকা প্রকাশ, লাল-এ বাংলাদেশ

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০৭:১২:১৩ পূর্বাহ্ণ, শনিবার, ৮ মে ২০২১
  • / ২২১ ৫০০০.০ বার পাঠক

আন্তর্জাতিক রিপোর্ট।।

করোনাভাইরাসের মহামারির কারণে বিশ্বের এক দেশ থেকে অন্য দেশে যাতায়াতে বিভিন্ন বিধিনিষেধ জারি করা হয়েছে। কিছু কিছু রাষ্ট্রতে গমন ও সেখান থেকে আগমনে একেবারেই নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। এবার এই সংক্রান্ত একটি তালিকা প্রকাশ করেছে যুক্তরাজ্য। সেখান থেকে জানা যাবে কোনো দেশে নাগরিকরা যেতে পারছেন আর কোনো দেশে যেতে পারছেন না।

জানা যায়, সংক্রমণের হার ও ঝুঁকি বিবেচনায় বিভিন্ন দেশকে ‘ট্রাফিক লাইট’ ব্যবস্থায় তিনটি ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত করেছে যুক্তরাজ্য। এর মধ্যে সবুজ তালিকায় থাকা দেশে বিনাবাধায় ভ্রমণ করা যাবে। আম্বার (হলুদাভ রঙ) তালিকাভুক্ত দেশে বাড়তি সতর্কতা মানতে হবে এবং লাল তালিকায় থাকা দেশগুলো ভ্রমণে যাওয়া প্রায় নিষিদ্ধ।

গতকাল শুক্রবার (৭ মে) বহুল প্রত্যাশিত সেই সবুজ তালিকা প্রকাশ করেছে ব্রিটিশ প্রশাসন। তালিকায় রয়েছে পর্তুগাল, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, ব্রুনেই, আইসল্যান্ড, ফারো দ্বীপপুঞ্জ, জিব্রাল্টার, ফকল্যান্ড দ্বীপপুঞ্জ, সাউথ জর্জিয়া ও সাউথ স্যান্ডউইচ দ্বীপপুঞ্জ; সেন্ট হেলেনা, অ্যাসেনশন এবং ত্রিস্তান দা কুনহা ও ইসরায়েল।আম্বার তালিকাভুক্ত দেশগুলো হলোঃ ফ্রান্স, গ্রিস, স্পেন ও ইতালিকে । অর্থাৎ, এসব দেশ ভ্রমণ করে ফিরলে অন্তত ১০ দিন কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে।একই সঙ্গে তুরস্ক, মালদ্বীপ ও নেপালকে আম্বার থেকে লাল তালিকায় পাঠিয়েছে ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষ। অর্থাৎ এই দেশগুলো ভ্রমণে একপ্রকার নিষেধাজ্ঞাই কার্যকর হচ্ছে।

বাংলাদেশসহ যুক্তরাজ্যের লাল তালিকায় আগে থেকেই নাম রয়েছে ভারত, দক্ষিণ আফ্রিকা, সংযুক্ত আরব আমিরাতের মতো দেশগুলোর।

আগামী ১৭ মে থেকে কার্যকর হচ্ছে নতুন ভ্রমণ নির্দেশনা। অর্থাৎ সেদিন থেকে সবুজ তালিকায় থাকা দেশগুলো ভ্রমণে যাওয়ার সুযোগ পাবেন ব্রিটিশরা।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

যুক্তরাজ্যের ভ্রমণ তালিকা প্রকাশ, লাল-এ বাংলাদেশ

আপডেট টাইম : ০৭:১২:১৩ পূর্বাহ্ণ, শনিবার, ৮ মে ২০২১

আন্তর্জাতিক রিপোর্ট।।

করোনাভাইরাসের মহামারির কারণে বিশ্বের এক দেশ থেকে অন্য দেশে যাতায়াতে বিভিন্ন বিধিনিষেধ জারি করা হয়েছে। কিছু কিছু রাষ্ট্রতে গমন ও সেখান থেকে আগমনে একেবারেই নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। এবার এই সংক্রান্ত একটি তালিকা প্রকাশ করেছে যুক্তরাজ্য। সেখান থেকে জানা যাবে কোনো দেশে নাগরিকরা যেতে পারছেন আর কোনো দেশে যেতে পারছেন না।

জানা যায়, সংক্রমণের হার ও ঝুঁকি বিবেচনায় বিভিন্ন দেশকে ‘ট্রাফিক লাইট’ ব্যবস্থায় তিনটি ক্যাটাগরিতে তালিকাভুক্ত করেছে যুক্তরাজ্য। এর মধ্যে সবুজ তালিকায় থাকা দেশে বিনাবাধায় ভ্রমণ করা যাবে। আম্বার (হলুদাভ রঙ) তালিকাভুক্ত দেশে বাড়তি সতর্কতা মানতে হবে এবং লাল তালিকায় থাকা দেশগুলো ভ্রমণে যাওয়া প্রায় নিষিদ্ধ।

গতকাল শুক্রবার (৭ মে) বহুল প্রত্যাশিত সেই সবুজ তালিকা প্রকাশ করেছে ব্রিটিশ প্রশাসন। তালিকায় রয়েছে পর্তুগাল, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, সিঙ্গাপুর, ব্রুনেই, আইসল্যান্ড, ফারো দ্বীপপুঞ্জ, জিব্রাল্টার, ফকল্যান্ড দ্বীপপুঞ্জ, সাউথ জর্জিয়া ও সাউথ স্যান্ডউইচ দ্বীপপুঞ্জ; সেন্ট হেলেনা, অ্যাসেনশন এবং ত্রিস্তান দা কুনহা ও ইসরায়েল।আম্বার তালিকাভুক্ত দেশগুলো হলোঃ ফ্রান্স, গ্রিস, স্পেন ও ইতালিকে । অর্থাৎ, এসব দেশ ভ্রমণ করে ফিরলে অন্তত ১০ দিন কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে।একই সঙ্গে তুরস্ক, মালদ্বীপ ও নেপালকে আম্বার থেকে লাল তালিকায় পাঠিয়েছে ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষ। অর্থাৎ এই দেশগুলো ভ্রমণে একপ্রকার নিষেধাজ্ঞাই কার্যকর হচ্ছে।

বাংলাদেশসহ যুক্তরাজ্যের লাল তালিকায় আগে থেকেই নাম রয়েছে ভারত, দক্ষিণ আফ্রিকা, সংযুক্ত আরব আমিরাতের মতো দেশগুলোর।

আগামী ১৭ মে থেকে কার্যকর হচ্ছে নতুন ভ্রমণ নির্দেশনা। অর্থাৎ সেদিন থেকে সবুজ তালিকায় থাকা দেশগুলো ভ্রমণে যাওয়ার সুযোগ পাবেন ব্রিটিশরা।