ঢাকা ০৫:৫৭ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৮ জুন ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
এইবারে ঈদুল আযহারঃকুরবানির পশু চামড়া ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত আশুলিয়ার জিরাবো বাজারে কাপড়ের দোকানে আগুন ফিরতি যাত্রায় সবাইকে মাস্ক পরার অনুরোধ রেলপথ মন্ত্রণালয়ের সম্পর্ক ছিন্ন করলেন ট্রাম্প, নতুন দল করছেন মাস্ক! ৩৫ হাজার মানুষের পরিশ্রমে পরিচ্ছন্ন সব সিটি কর্পোরেশন: আসিফ মাহমুদ ঈদের দ্বিতীয় দিনে ৭৫ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করল ইসরায়েল মুসলমানদের ঈদের শুভেচ্ছা জানালেন পুতিন দেশের মঙ্গলে দোয়া চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা ছেলের মুখে হাসি ফোটাতে ২১ ঘণ্টায় সাইকেলে ২০০ কিমি পাড়ি দিলেন বাবা মোংলায় যৌথ অভিযানে প্রায় ২ কোটি টাকা মূল্যের বিপুল পরিমাণ অবৈধ পলিথিন ও সিমফ্রাই জাল জব্দ

মহাবীর মাওলা আলী (আঃ)

নিজস্ব সংবাদদাতা:
  • আপডেট টাইম : ০৮:২৮:২৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ মে ২০২১
  • / ৬২৮ ১৫০.০০০ বার পাঠক

মোঃ নাসির উদ্দিন স্টাফ রিপোর্টার।।

মাওলা আলী (আঃ) তিরাশিটা যুদ্ধের অপ্রতিদ্বন্ধী এক মহাবীর ছিলেন।

মাওলা আলী (আঃ) বদর যুদ্ধে পতাকা বহনকারী এবং উহুদের যুদ্ধে অসাধারন বীরত্ব প্রদর্শন করেন। প্রথম দুই খলিফা খয়বরের দুর্গ কামুস জয় করতে ব্যর্থ হয় কিন্তু মাওলা আলী (আঃ) দ্বারাই এই কামুস দুর্গ বিজিত হয়। উহুদ যুদ্ধে মাওলা আলী (আঃ) পূর্ন বীরত্ব প্রদর্শন করে রাসুল (আঃ) কে বিশেষভাবে সাহায্য করেন। (“লা ফাতা ইল্লা আলী লা সাইফা ইল্লা জুলফিকার”) অর্থাৎঃ আলী ব্যতীত বিজয় নেই, জুলফিকার ব্যতীত কোন তরবারী নেই। খন্দকের যুদ্ধে মাওলা আলী (আঃ) অসাধারন ক্ষমতা প্রদর্শন করেন। রাসুল (আঃ) বলেছেন (“লামু বারাযাতু আলী ইবনে আবি তালিবান ইয়াওমাল খানদ্বাক আফদ্বারু মিন আমালি উম্মাতি ইল্লা

ইয়াওমাল কিয়ামা”) অর্থাৎ রাসুল (আঃ) বলেছেনঃ খন্দকের যুদ্ধে আলী যেভাবে যুদ্ধ করেছেন তা কিয়ামত পর্যন্ত আমার সমস্ত উম্মতের আমল সমূহ হতে উত্তম। [ মাদারেজুন নবুয়তঃ ১৯০ পৃষ্ঠা। ]

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

মহাবীর মাওলা আলী (আঃ)

আপডেট টাইম : ০৮:২৮:২৭ অপরাহ্ন, সোমবার, ৩ মে ২০২১

মোঃ নাসির উদ্দিন স্টাফ রিপোর্টার।।

মাওলা আলী (আঃ) তিরাশিটা যুদ্ধের অপ্রতিদ্বন্ধী এক মহাবীর ছিলেন।

মাওলা আলী (আঃ) বদর যুদ্ধে পতাকা বহনকারী এবং উহুদের যুদ্ধে অসাধারন বীরত্ব প্রদর্শন করেন। প্রথম দুই খলিফা খয়বরের দুর্গ কামুস জয় করতে ব্যর্থ হয় কিন্তু মাওলা আলী (আঃ) দ্বারাই এই কামুস দুর্গ বিজিত হয়। উহুদ যুদ্ধে মাওলা আলী (আঃ) পূর্ন বীরত্ব প্রদর্শন করে রাসুল (আঃ) কে বিশেষভাবে সাহায্য করেন। (“লা ফাতা ইল্লা আলী লা সাইফা ইল্লা জুলফিকার”) অর্থাৎঃ আলী ব্যতীত বিজয় নেই, জুলফিকার ব্যতীত কোন তরবারী নেই। খন্দকের যুদ্ধে মাওলা আলী (আঃ) অসাধারন ক্ষমতা প্রদর্শন করেন। রাসুল (আঃ) বলেছেন (“লামু বারাযাতু আলী ইবনে আবি তালিবান ইয়াওমাল খানদ্বাক আফদ্বারু মিন আমালি উম্মাতি ইল্লা

ইয়াওমাল কিয়ামা”) অর্থাৎ রাসুল (আঃ) বলেছেনঃ খন্দকের যুদ্ধে আলী যেভাবে যুদ্ধ করেছেন তা কিয়ামত পর্যন্ত আমার সমস্ত উম্মতের আমল সমূহ হতে উত্তম। [ মাদারেজুন নবুয়তঃ ১৯০ পৃষ্ঠা। ]