ঢাকা ০৪:৪০ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৫ মে ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
দিনাজপুরে কমেছে তাপমাত্রা, ভোরে লাগে শীত। ব্রাহ্মণবাড়িয়া ছেলের কবরের বেড়া দিতে গিয়ে মারা গেলেন বাবা বিশ্ব মুক্ত সাংবাদিক দিবস জামালপুরে আমের ফলন কমার আশংকা আজমিরীগঞ্জে জনৈক এক নারীকে ইভটিজিং, মোবাইল কোর্টের জেল ও জরিমানা ইবিতে ‘বি’ ইউনিটের গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সিদ্ধান্তের প্রতি শ্রদ্ধা রেখে উপজেলা পরিষদ নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ালেন: মুরাদ কবির সড়ক দুর্ঘটনায় ট্রাকের হেলপার গুরুতর আহত কুরআনে যাদেরকে আল্লাহর ওলি বলা হয়েছে। দুধরচকী। পাকুন্দিয়া উপজেলার পাটুয়াবাঙ্গা দর্গাবাজারে চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হাজী মো: মকবুল হোসেনের পথসভা ও গণসংযোগ

মহাবীর মাওলা আলী (আঃ)

মোঃ নাসির উদ্দিন স্টাফ রিপোর্টার।।

মাওলা আলী (আঃ) তিরাশিটা যুদ্ধের অপ্রতিদ্বন্ধী এক মহাবীর ছিলেন।

মাওলা আলী (আঃ) বদর যুদ্ধে পতাকা বহনকারী এবং উহুদের যুদ্ধে অসাধারন বীরত্ব প্রদর্শন করেন। প্রথম দুই খলিফা খয়বরের দুর্গ কামুস জয় করতে ব্যর্থ হয় কিন্তু মাওলা আলী (আঃ) দ্বারাই এই কামুস দুর্গ বিজিত হয়। উহুদ যুদ্ধে মাওলা আলী (আঃ) পূর্ন বীরত্ব প্রদর্শন করে রাসুল (আঃ) কে বিশেষভাবে সাহায্য করেন। (“লা ফাতা ইল্লা আলী লা সাইফা ইল্লা জুলফিকার”) অর্থাৎঃ আলী ব্যতীত বিজয় নেই, জুলফিকার ব্যতীত কোন তরবারী নেই। খন্দকের যুদ্ধে মাওলা আলী (আঃ) অসাধারন ক্ষমতা প্রদর্শন করেন। রাসুল (আঃ) বলেছেন (“লামু বারাযাতু আলী ইবনে আবি তালিবান ইয়াওমাল খানদ্বাক আফদ্বারু মিন আমালি উম্মাতি ইল্লা

ইয়াওমাল কিয়ামা”) অর্থাৎ রাসুল (আঃ) বলেছেনঃ খন্দকের যুদ্ধে আলী যেভাবে যুদ্ধ করেছেন তা কিয়ামত পর্যন্ত আমার সমস্ত উম্মতের আমল সমূহ হতে উত্তম। [ মাদারেজুন নবুয়তঃ ১৯০ পৃষ্ঠা। ]

আরো খবর.......

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

দিনাজপুরে কমেছে তাপমাত্রা, ভোরে লাগে শীত।

মহাবীর মাওলা আলী (আঃ)

আপডেট টাইম : ০৮:২৮:২৭ অপরাহ্ণ, সোমবার, ৩ মে ২০২১

মোঃ নাসির উদ্দিন স্টাফ রিপোর্টার।।

মাওলা আলী (আঃ) তিরাশিটা যুদ্ধের অপ্রতিদ্বন্ধী এক মহাবীর ছিলেন।

মাওলা আলী (আঃ) বদর যুদ্ধে পতাকা বহনকারী এবং উহুদের যুদ্ধে অসাধারন বীরত্ব প্রদর্শন করেন। প্রথম দুই খলিফা খয়বরের দুর্গ কামুস জয় করতে ব্যর্থ হয় কিন্তু মাওলা আলী (আঃ) দ্বারাই এই কামুস দুর্গ বিজিত হয়। উহুদ যুদ্ধে মাওলা আলী (আঃ) পূর্ন বীরত্ব প্রদর্শন করে রাসুল (আঃ) কে বিশেষভাবে সাহায্য করেন। (“লা ফাতা ইল্লা আলী লা সাইফা ইল্লা জুলফিকার”) অর্থাৎঃ আলী ব্যতীত বিজয় নেই, জুলফিকার ব্যতীত কোন তরবারী নেই। খন্দকের যুদ্ধে মাওলা আলী (আঃ) অসাধারন ক্ষমতা প্রদর্শন করেন। রাসুল (আঃ) বলেছেন (“লামু বারাযাতু আলী ইবনে আবি তালিবান ইয়াওমাল খানদ্বাক আফদ্বারু মিন আমালি উম্মাতি ইল্লা

ইয়াওমাল কিয়ামা”) অর্থাৎ রাসুল (আঃ) বলেছেনঃ খন্দকের যুদ্ধে আলী যেভাবে যুদ্ধ করেছেন তা কিয়ামত পর্যন্ত আমার সমস্ত উম্মতের আমল সমূহ হতে উত্তম। [ মাদারেজুন নবুয়তঃ ১৯০ পৃষ্ঠা। ]