কুমিল্লা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান জামাল নাসের সচিবের বিরুদ্ধে অনিয়মে জনবল নিয়োগ,জ্ঞাত আয় বহিভূত সম্পদ অর্জন,, বোর্ডে অনিয়ম নিয়ম বহিরভূত অবৈধ উপায়ে ১২ জন ঠিকা ভিত্তিক কর্মচারী নিয়োগে বয়স জালিয়াতির অভিযোগ

- আপডেট টাইম : ০৮:০৯:২৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫
- / ২ ৫০০০.০ বার পাঠক
কুমিল্লা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান সাবেক সচিবের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে জ্ঞাত আয় বহিরভূত সম্পদ অর্জন।
দীর্ঘ ৪০ বছর পর কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডে লোক নিয়োগ, লোক নিয়োগে চরম দুর্নীতি হয়েছে মর্মে দুদক প্রধান কার্যালয়ের এক অভিযোগের আলোকে কুমিল্লা দুর্নীতি দমন কমিশন কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের কর্মকর্তাদের নামের দাখিল কৃত অভিযোগের সার্বিক বিষয়ে অনুসন্ধান করছেন মর্মে জানা যায়। এই নিয়ে বাংলাদেশ কন্ঠের প্রতিবেদক৷ কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের দুর্নীতির সার্বিক তথ্য উপাত্ত নিয়ে প্রতিবেদক কুমিল্লা মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের দুর্নীতির চরম অভিযোগ গুলির সাথে বোর্ডের ফান্ডের টাকা ভিন্ন নামে বেনামে সম্মানীর নামে বোর্ডের ফান্ডের টাকা আত্মসাত অপচয়ের সুনির্দিষ্ট অভিযোগের তথ্য গুলি তুলে ধরেছেন।
শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান সচিব লোক নিয়োগের কমিটির সদস্য দের বিরুদ্ধে অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে শিক্ষা বোর্ডের কর্মকর্তাদেরকে দুদকে তলব করেছেন শিক্ষা বোর্ডের বিভিন্ন দুর্নীতির অভিযোগ গুলির আলোকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সমন্বিত জেলা দুর্নীতি দমন কমিশন কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক তারিকুর রহমানের স্বাক্ষরিত চিঠির মাধ্যমে কুমিল্লা দুদক কার্যালয়ে উপস্থিত থাকার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
সেই সুবাদে বোর্ডের কর্মকর্তা গন অভিযোগের সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে দুদক কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে সাক্ষ্য প্রদান করেছেন মর্মে দুদক সূত্রে জানা যায়।
যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনয়ন করা হয়েছে সমস্ত অভিযোগ গুলি সুষ্ঠ ভাবে অনুসন্ধান করছেন কুমিল্লা সম্মন্বিত দুদক কার্যালয়ের কর্মকর্তাগণ।
এই বিষয়ে বাংলাদেশ কন্ঠের প্রতিবেদক দুদক কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের লোক নিয়োগে অনিয়ম,ক্ষমতার অপব্যবহার নিয়ম পরিপন্থী বেআইনি কর্মকাণ্ড সহ বোর্ডের অন্যান্য দুর্নীতির অভিযোগের বিষয়ে পরিচালক জানান কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের অভিযোগের বিষয়টি দুদক প্রধান কার্যালয়ের নির্দেশিত হয়ে অভিযোগের সত্যতা যাচাই বাছাই ক্রমে সুষ্ঠু ভাবে অনুসন্ধান করছেন। এবং অনুসন্ধানের স্বার্থে বিভিন্ন সরকারি আধা সরকারি সংস্থাকে অনুসন্ধানে সহযোগিতার লক্ষে পত্র প্রেরণ করা হয়েছে এবং অভিযোগে আনিত সার্বিক দিকগুলো খতিয়ে দেখছেন সহকারি পরিচালক তারিকুর রহমান। শিক্ষা বোর্ডের একাধিক কর্মকর্তা প্রতিবেদক কে জানান দুর্নীতির অভিযোগে ১০ জন কর্মকর্তা,কর্মচারী
দুদক কার্যালয় উপস্থিত হয়েছেন। এ কে এম শাহাবুদ্দিন, উপসচিব প্রশাসন, ,মোঃ সাফায়েত মিয়া একাডেমিক, সাবেক পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ড. আসাদুজ্জামান,(ওএসডি)কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডে তার বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতায় ওএসডি করা হয়েছে। সানাউল্লাহ সাবেক উপ পরিচালক ডিডি,গোলাম হোসেন হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা, মোঃ শহিদুল ইসলাম উপ পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক, বিকাশ চন্দ্র মল্লিক সিনিয়র সিস্টেম এনালিস্ট কম্পিউটার শাখা, কেয়া রায় নিরাপত্তা কর্মকর্তা, আক্তার হোসেন দারোয়ান, মোঃ সজিব ঠিকাভিত্তিক কর্মচারি।
কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের জনবল নিয়োগ ছাড়াও অনন্য দুর্নীতির বিষয়গুলি খতিয়ে দেখার জন্য শিক্ষা বোর্ডের একজন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কর্মচারী তিনি জানান নিয়োগ কমিটি প্রতারণার উদ্দেশ্যে নিয়োগ কমিটি কুমিল্লায় চাকুরির পরীক্ষা না নিয়ে টাকার বিনিময়ে ঢাকাতে চাকুরী নির্বাচনী পরীক্ষা গ্রহণ করেন যা ছিল পূর্ব পরিকল্পিত উদ্দেশ্যে প্রণোদিত।
আমি মনে করি সাবেক চেয়ারম্যান চাকুরি প্রার্থী কুমিল্লা বাসীদের সাথে প্রতারণা করেছেন। শিক্ষা বোর্ডের লোক নিয়োগে ৬০/ষাট লক্ষ টাকা খরচ হয়েছে মর্মে জানা গেলেও লোক নিয়োগ কমিটির কর্মকর্তা গন সম্মানী বাবদ কোটি টাকার উপরে নিয়েছেন যাহারা টাকাগুলো নিয়েছেন টাকাগুলো কতটুকু বৈধ উপায়ে গ্রহণ করেছেন তা খতিয়ে দেখা দরকার বলে মনে করেন, এবং জরুরীভাবে তদন্ত করা প্রয়োজন।
কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ড প্রাঙ্গণে বঙ্গবন্ধু ম্যুরাল নির্মাণে ঠিকাদার লক্ষ লক্ষ টাকা কাজের বিল গ্রহণ করেছেন। কিন্তু শিক্ষা বোর্ডের কর্মকর্তাগণ কি কাজের বিনিময়ে লক্ষ লক্ষ টাকা সম্মানী গ্রহণ করেছেন ? এ সংক্রান্ত নথি যাচাই করলে দুর্নীতির চিত্র প্রমাণ পাওয়া যাবে।
বোর্ডে কর্মরত কর্মকর্তা কর্মচারীদের নির্ধারিত বেতন ভাতা চালু আছে তারপরও ১১/১১/২০০৩ এর শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পরিপত্রের সম্মানি তো আছেই এই পরিপত্রের জারিকৃত সম্মানি খাতের অনেক কাজ শিক্ষা বোর্ডের কর্মরত কর্মকর্তা কর্মচারীদের দ্বারা করা হচ্ছে না তবুও সম্মানী হিসেবে নিচ্ছে। এর বাহিরে আরো ভিন্ন ভিন্ন নাম ব্যবহার করে বোর্ডের চেয়ারম্যান মহোদয়ের নির্বাহী আদেশে লক্ষ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে যা তদন্তে থলের বিড়াল বাহির হয়ে আসবে।
চেয়ারম্যানের নির্বাহী আদেশের সংশ্লিষ্ট নথি ৩০শে জুন ২০২০ হতে মার্চ ২০২৫ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত বোর্ডের অর্থ সভার রেজুলেশন বুকে যাচাইয়ে সত্যতা পাওয়া যাবে বলে তিনি প্রতিবেদককে জানান।
তিনি আরো জানান মহামান্য হাইকোর্ট রীট পিটিশন নং ৫৯৩১/২০০০ ও মহামান্য সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের লিভ টু আপিল নং ০৯/২০০২ এর আদেশে সুস্পষ্ট উল্লেখ আছে কোন কাজ সম্পাদন না করে কোন ভাতা বা সম্মানী গ্রহন করা যাবে না। যদি কেউ গ্রহণ করে থাকে তো ফেরত দিতে বাধ্য হবে।
মহামান্য হাইকোর্টের পিটিশন নং ৫৯৩১ /২০০০ ও মহামান্য সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের লিভ টু আপিলের ০৯/২০০০ এর আদেশের তোয়াক্কা না করে শিক্ষা বোর্ড ফান্ড থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেয়া হচ্ছে।
তাছাড়া আরো জানা যায় বাৎসরিক অডিট টিম যখন কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ড অডিট করতে আসেন তখন তাদেরকে জামাই আদরের সাথে উচ্চমানের হোটেলের খাওয়া-দাওয়া করানো সহ উপঢোকন ও ক্রয় করে দেয়া এর বাইরে প্রতি বছর ৬০/৭০ লক্ষ টাকা নগদ হস্তান্তর করা হয়।
মোঃ সানাউল্লাহ উপ-পরিচালক হিসাব-নিরীক্ষা হিসাবরক্ষণ অফিসার মোঃ শাহাবুদ্দিন উপসচিব প্রশাসন, এডিট কর্মকর্তাদের সহিত দর কোষাকষির মাধ্যমে পরিশোধ করেন। অডিট আপত্তির দুটি তালিকা তৈয়ার করা হয়। প্রথমে সকল আপত্তির দুইটি ব্রড সিট তৈরি করা হয় পরে দর কষাকষির মাধ্যমে দুর্নীতির আপত্তি গুলি আলাদা করে। শুধুমাত্র যে সমস্ত আপত্তিগুলো জবাবের মাধ্যমে মীমাংসা করা যাবে সেই গুলি আপত্তি দিয়ে চলে যান অডিট কর্মকর্তা গন।
বর্তমান সময়ে সকল কাজ স্কুল কলেজ তাদের নিজস্ব প্রতিষ্ঠানে বসে রেজিস্ট্রেশন কার্ড /প্রবেশপত্র সংগ্রহ করেছে তারপরেও শিক্ষা বোর্ড কর্মকর্তা কর্মচারী গণ কোটি কোটি টাকা সম্মানি হিসেবে গ্রহণ করছেন। একটি নির্ভরযোগ্য গোপন সূত্রে জানা যায়।
কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের যার স্মারক নং শা : মিম/ শা১০/১ ছাড়পত্র ৭-২০০৮/৫৯৭ তারিখ ৫/৮/২০১০ ইংরেজি সনে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক সকল শিক্ষা বোর্ডে জনবল নিয়োগ মন্ত্রণালয়ের পূর্বাঅনুমতি ছাড়পত্র ব্যতীত জনবল নিয়োগের নির্দেশ না থাকলেও কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডে কোনরকম নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রচার এবং সরকারের নিয়ম-নীতি লঙ্ঘনপূর্বক মোঃ হুমায়ুন কবির মজুমদার পিতা মৃত আলী মিয়া। রতন সরকার পিতা তরুণী মোহন সরকার। আহম্মদ আলী পিতা মৃত হাজী মোহাম্মদ ফাজিল উদ্দিন। আনোয়ার কামাল পিতা মন্তাজ মিয়া। মোহাম্মদ আলী পিং মৃত চারু মিয়া। মোহাম্মদ আলী পিতা মৃত আলী মিয়া।শহিদুল হক হেলালী আব্দুর জব্বর। মো: আলেছ উদ্দিন পিতা মৃত হেলাল উদ্দিন। আব্দুল জব্বার পিতা মৃত জুলফু মিঞা।সাধনা রানী দাস স্বামী গৌরাঙ্গ চন্দ্র দাস। মো: নাঈম হোসেন জনি পিতা নজির মিয়া। সাইফুর রহমান
পিতা মৃত শফিকুর রহমান। ১২ জন ঠিকা ভিত্তিক কর্মচারীকে নিয়োগ প্রদান করা হয় তার মধ্যে যাদের বয়স ৫০/৬০ হলেও শিক্ষা বোর্ড কর্তৃপক্ষ বয়সের দিকটি জানা সত্বেও সরকারের নির্দেশনা আমলে না নিয়ে তাদেরকে নিয়োগ প্রদান করা হয় বলে কুমিলা শিক্ষা বোর্ডের সূত্রে জানা যায়। ১২ জন ঠিকা ভিত্তিক কর্মচারীদের নিয়োগটি ছিল অসম্পূর্ণ, অবৈধ, এবং অনিয়মতান্তিক, যা ভাগে ভাগে অনিয়মের মাধ্যমে নিয়োগ টি সাবেক চেয়ারম্যান কুন্ডু গুপিদাস প্রদান করেন। পরবর্তীতে সাবেক চেয়ারম্যান ইন্দ্র ভূষণ ভৌমিক তাহার বদলি হওয়ার চিঠি প্রাপ্ত হলেও চেয়ারম্যান পদে তার কার্যকারিতা না থাকলেও আওয়ামী লীগের ধূসর সাবেক এমপি আ,ক,ম বাহাউদ্দিন বাহারের সুপারিশে মো: নাঈম হোসেন জনি, মোঃ সাইফুর রহমান এই দুজনকে ,কে নিয়োগ প্রদান করেন।উক্ত নিয়োগটি ছিল অসম্পূর্ণ, অবৈধ, অনিয়ম,বেআইনি, আইনপরিপন্থী, এবং দুজনের জন্ম তারিখ দেখানো হয়েছে একই তারিখ ০১/০১/১৯৯১ ইংরেজি।। যা সম্পূর্ণ ভুয়া জাল জালিয়াতি করিয়া ভোটার আইডি কার্ড পরিবর্তন করিয়া নিয়োগ প্রাপ্ত হন বলে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়। নাঈম হোসেন জনি সিঙ্গাপুর ছিলেন তার পাসপোর্ট যাচাই করলে পাওয়া যাবে তার আনুমানিক বয়স কত।
তখনকার সময়ে উক্ত নিয়োগের বিরুদ্ধে হাবিবুল মিয়া কর্তৃক একটি আবেদন দুর্নীতি দমন কমিশন চেয়ারম্যান বরাবর করেন।
ঢাকা প্রধান কার্যালয়ের অনুসন্ধানের আদেশ প্রাপ্ত হয়ে কুমিল্লা সম্মানিত দুর্নীতি দমন কমিশন ১২ জন ঠিকাভিত্তিক কর্মচারীর অভিযোগের বিষয়টি কমিশন সার্বিক তদন্তে সঠিক সত্যতা পেয়েছেন মর্মে জানা যায়। কিন্তু বোর্ড কর্তৃপক্ষ মামলা থাকার অজুহাতে মামলা নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত তাদের বিরুদ্ধে বোর্ড কর্তৃপক্ষ এবং দুর্নীতি দমন কমিশন তাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নিতে পারেন নাই। এখানে উল্লেখ্য যে উক্ত নিয়োগের বিষয়ে জৈনক আলমগীর হোসেনকে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের একাধিক আদেশে নিয়োগ করার জন্য চেয়ারম্যান বরাবরে আবেদন করলেও তাহাকে নিয়োগ করেন নাই।
আলমগীর মহামান্য হাইকোর্টে একটি রীট ২৬৭৮/২০১৬ মামলা দায়ের করেন। উক্ত মামলায় শুনানি শেষে জনবল নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের পর আলমগীর হোসেনের জন্য একটি পদ রেখে অন্যান্য পদে লোক নেয়ার আদেশ প্রদান করা হয়।
পরবর্তীতে বাদীর ওই আদেশটিও বাতিল হয়ে যায়।
কিন্তু উক্ত ১২ জন কর্মচারীর নিয়োগের বিষয়ে কোন বৈধতার আদেশ প্রদান করেন নাই মহামান্য হাইকোর্ট ডিভিশন।
কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের একটি নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা যায় প্রফেসর জামাল নাসের কর্তৃক বিভিন্ন পদে ৩৯ জনকে নিয়োগ প্রদান করেন। তার মধ্যে মুক্তিযোদ্ধা কোঠা,এবং প্রতিবন্ধী কোঠা। ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা সনদে চাকরি গ্রহণ করেছেন।সনদ তদন্ত করলে সঠিক তথ্য পাওয়া যাবে বলেও তিনি জানান। মুক্তিযোদ্ধা ভুয়া সনদের।
তাছাড়া প্রতিবন্ধী কোঠায় নিয়োগ প্রাপ্ত ব্যক্তি তিনি কোন প্রতিবন্ধী নন। ৩৯ জন নিয়োগ প্রাপ্ত হন নিয়োগ প্রাপ্তদের পুলিশি ভেরিফিকেশন রিপোর্ট পাওয়া গেলেও অনেকেরই পুলিশ ভেরিফিকেশন ও অনন্য নিয়োগ কারীদের ঠিকানা যাচাই-বাচাইয়ে ভেরিফিকেশনে আসছে না।
আবার দেখা যায় অনেকে নিয়োগ প্রাপ্ত হলেও শিক্ষা বোর্ডে চাকুরীতে যোগদান করছেন না।
কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের একজন অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা বাংলাদেশ কন্ঠকে জানান কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের অভ্যন্তরে এতই দুর্নীতি হয়েছে, বিশেষ করে কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের ফান্ড থেকে বিভিন্ন সময় সম্মানীর নামে অর্থ অপচয এবং দুর্নীতির সার্বিক অভিযোগ গুলো শিক্ষা মন্ত্রণালয়, শিক্ষা অধিদপ্তর, চেয়ারম্যান দুর্নীতি দমন কমিশন সঠিকভাবে তদন্ত করলে কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের দুর্নীতি রাহু গ্রাস থেকে মুক্তি পাবে বলে তিনি বাংলাদেশ কন্ঠকে জানান।
এই বিষয়ে সাবেক চেয়ারম্যান জামাল নাসের শিক্ষা বোর্ডের সচিবের সাথে যোগাযোগ করার চেষ্টা করে যোগাযোগ করতে ব্যর্থ হয়।
একে এম শাহাবুদ্দিন উপ সচিব (প্রশাসন) শিক্ষা বোর্ড কার্যালয়ে তাহার সাথে যোগাযোগ করতে গেলে
গত ১৫/৪/২০২৫ তারিখে তিনি বদলী জনিত কারনে নোয়াখালী সরকারি কলেজে চলে গিয়েছেন মর্মে জানা যায়।