গাইবান্ধায় দলীয় জেরে ৩ মাস পরে এসপি ও ওসিসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করেছেন বিএনপি’র দলীয় নামক জনতা।
- আপডেট টাইম : ০৭:০৪:২৮ অপরাহ্ণ, সোমবার, ১১ নভেম্বর ২০২৪
- / ১৬ ৫০০০.০ বার পাঠক
গাইবান্ধায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, গাইবান্ধার সাবেক পুলিশ সুপার, সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাসহ ১০ জনের নাম উল্লেখ এবং অজ্ঞাত আরো ৫০ থেকে ৬০ জনকে আসামি করে গাইবান্ধার আদালতে মামলা হয়েছে।
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে গুলি ও হামলার ঘটনায় ১১ই নভেম্বর গাইবান্ধা সদর আমলী আদালতে এ মামলা করেন আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ দর্জি ওয়াহেদুর রহমান।
বাদীর আইনজীবী রেজওয়ানুল হক মন্ডল জানান, আদালত মামলাটি তদন্তের জন্য পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন পিবিআই, গাইবান্ধাকে নির্দেশ প্রদান করেছেন।
মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গাইবান্ধার তৎকালীন পুলিশ সুপার কামাল হোসেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. ইব্রাহিম হোসেন, সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মাসুদ রানা, জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি আবু বক্কর সিদ্দিক, সাধারণ সম্পাদক মোজাম্মেল হক মন্ডল, জেলা যুবলীগের সভাপতি সরদার মোঃ সাঈদ হাসান লোটন, সাধারণ সম্পাদক শাহ আহসান হাবিব রাজিব, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি আসিফ সরকার, সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোসাদ্দেক হোসেন মামুনকে আসামী করা হয়।
মামলার বিবরনে উল্লেখ করা হয়, গত ৪ আগস্ট সরকার পতনের আন্দোলন চলাকালে গাইবান্ধা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ের সামনে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতার মিছিলে অতর্কিতভাবে হামলা ও গুলি চালানো হয়। এতে মামলার বাদি গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জের কিশামত হলদিয়া গ্রামের বাসিন্দা দর্জি ওয়াহিদুর রহমানসহ অনেকে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারাত্মকভাবে আহত হন।
মামলায় আরও বলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে গাইবান্ধার এসপি, এএসপি, সদর থানার ওসি মিছিলে গুলি চালানোর হুকুম দেন। এবং অন্য আসামীরা তাদের উপর হামলা করে মারপিট করেন। মামলার বাদী এ ঘটনার সাথে জড়িতদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমুলক শাস্তির দাবী জানান। এক সূত্রে জানা যায় এই মামলার যে বাদী পুরাতন জেরে আওয়ামী লীগের সভাপতি সাথে দ্বিধা দ্বন্দ্ব থাকায় বিগত দিনের জের ধরে সড়ক দুর্ঘটনায় দর্জি আহত হয়। কিছু বর্তমানে স্বার্থান্বেষী মহল এই দর্জি আহতকে কেন্দ্র করে দীর্ঘ তিন মাস পর মামলা আবেদন করেন আদালতে। গাইবান্ধার সাবেক এই এসপি ন্যায় নিষ্ঠার সাথে কাজ করে যাচ্ছেন গাইবান্ধায় খোজ খবর নিয়ে জানা যায় গাইবান্ধা সদরে ৫ ই আগস্টে পুলিশের সাথে কোন গোলাগুলি হয়নি এবং কেউ গুলিবিদ্ধ হয়নি। ধাওয়া পালটা ধাওয়া হয়েছে দলীয় আওয়ামী লীগের সাথে ও ছাত্র জনতার সাথে।
বিস্তারিত আসছে চোখ রাখুন সময়ের কন্ঠের সাথে