ঢাকা ০২:০৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৯ মার্চ ২০২৫
সংবাদ শিরোনাম ::
জাতীয় ঈদগাহে ঈদের জামাতে অংশ নিতে পারেন রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশ-চীন সম্পর্ক নতুন পর্যায়ে প্রবেশ করবে: ড. ইউনূস ভারত মহাসাগরের যে ঘাঁটি থেকে ইরানকে টার্গেট করতে পারে যুক্তরাষ্ট্র বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে অটোরিকশা শ্রমিকের মৃত্যু গাজীপুরে পিকআপ-ট্রাক সংঘর্ষ, নিহত -২ ফের যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনা উঁকি দিচ্ছে গাজায় ইংল্যান্ডে ঘাপটি মেরে আছে জার্মানির গুপ্তচর নিরাপদ সড়ক চাই ফুলবাড়ী শাখার উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত মঠবাড়িয়ায় এ আর মামুন খানের উদ্যোগে ছয় সাংবাদিক সংগঠনের ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত মোংলায় সাংবাদিকদের সম্মানে শেখ ফরিদুল ইসলামের উদ্যোগে ইফতার ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

বিমানের চড়ামূল্যের টিকিটে বিপাকে আমিরাত প্রবাসীরা

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ১০:৪১:১৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৫ এপ্রিল ২০২১
  • / ৩৩৫ ৫০০০.০ বার পাঠক

সময়ের কন্ঠ রিপোর্ট।।

সংযুক্ত আরব আমিরাতে দীর্ঘ ৯বছর বন্ধ থাকার পর নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে সম্প্রতি ভিসা চালু হয়েছে। দেশটিতে বাংলাদেশিদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সম্প্রসারন ও বৃদ্ধি হচ্ছে। প্রতিদিন যেমন নতুন নতুন প্রতিষ্ঠান চালু হচ্ছে তেমনি প্রয়োজন হচ্ছে নতুন নতুন শ্রমিকেরও। কিন্ত আমিরাতগামী বিমানের টিকিটের চড়ামূ্ল্য এবং ভিজিট ভিসাধারীদের দেশের এয়ারপোর্টে নানা হয়রানীর জন্য ব্যবসায়ীরা শ্রমিক সংকটে পড়ছেন।

বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম রেমিটেন্স প্রেরণকারী দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাত। দেশটিতে বিগত ৯ বছর ধরে ভিসা ও ভিসা পরিবর্তন বন্ধ ছিল। নানা চড়াই-উতরাইয়ের পর বিগত ৮/৯ মাস ধরে অভ্যন্তরীণ ভিসা পরিবর্তন ও ভিজিট ভিসায় এসে জব ভিসা লাগানোর সুযোগ সৃষ্টি হওয়াতে প্রতিদিন নতুন নতুন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান চালু হচ্ছে যাদের অধিকাংশেরই মালিক বাংলাদেশি। কিন্ত ভিজিট ভিসাধারীদেরে এয়ারপোর্টে হয়রানী এবং বিমানের টিকিটের চড়ামুল্যের কারণে দেশীয় শ্রমিক আনতে ও প্রবাসীদের দেশে​ আসা যাওয়া করতে বিপাকে পড়তে হচ্ছে। ভিজিট ভিসা ছাড়া সাধারণ যাত্রীদেরও টিকিট কিনতে হচ্ছে ভারত, পাকিস্তান,​ নেপালসহ অন্যান্য দেশের প্রবাসীদের তুলনায় তিন চারগুণ বেশী দামে।

আমিরাতের বিভিন্ন ব্যবসা ও প্রতিষ্ঠানের মালিকরা​ জানান, ভারত, পাকিস্তান, নেপাাল হতে যেখানে একজন লোক ২৫/৩০ হাজার টাকা খরচে টিকিট কিনে আমিরাতে আসছেন। সেখানে বর্তমানে এয়ারপোর্ট কন্ট্রাক্ট আর চড়াদামে টিকিট করে বাংলাদেশ হতে ১ লাখ ৩০ হাজার থেকে ১ লাখ ৬০/৭০ হাজার টাকা খরচ করে বাংলাদেশিদের আমিরাতে আসতে হচ্ছে।

ঈদ, রমজানকে সামনে রেখে টিকিটের বাজারে আগুন লেগেছে বলে অনেক প্রবাসী ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মালিকরা​ অভিমত ব্যক্ত করেন। তারা টিকিটের দাম কমানোর পাশাপাশি আমিরাতে ভিসা জটিলতা, শ্রমিক সংকট ও ভিজিট ভিসায় আমিরাতগামীদের​ দেশের এয়ারপোর্টে হয়রানী বন্ধের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীসহ সরকারের দৃষ্টি আকর্ষন করেন।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

বিমানের চড়ামূল্যের টিকিটে বিপাকে আমিরাত প্রবাসীরা

আপডেট টাইম : ১০:৪১:১৭ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৫ এপ্রিল ২০২১

সময়ের কন্ঠ রিপোর্ট।।

সংযুক্ত আরব আমিরাতে দীর্ঘ ৯বছর বন্ধ থাকার পর নানা চড়াই-উতরাই পেরিয়ে সম্প্রতি ভিসা চালু হয়েছে। দেশটিতে বাংলাদেশিদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের সম্প্রসারন ও বৃদ্ধি হচ্ছে। প্রতিদিন যেমন নতুন নতুন প্রতিষ্ঠান চালু হচ্ছে তেমনি প্রয়োজন হচ্ছে নতুন নতুন শ্রমিকেরও। কিন্ত আমিরাতগামী বিমানের টিকিটের চড়ামূ্ল্য এবং ভিজিট ভিসাধারীদের দেশের এয়ারপোর্টে নানা হয়রানীর জন্য ব্যবসায়ীরা শ্রমিক সংকটে পড়ছেন।

বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম রেমিটেন্স প্রেরণকারী দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাত। দেশটিতে বিগত ৯ বছর ধরে ভিসা ও ভিসা পরিবর্তন বন্ধ ছিল। নানা চড়াই-উতরাইয়ের পর বিগত ৮/৯ মাস ধরে অভ্যন্তরীণ ভিসা পরিবর্তন ও ভিজিট ভিসায় এসে জব ভিসা লাগানোর সুযোগ সৃষ্টি হওয়াতে প্রতিদিন নতুন নতুন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান চালু হচ্ছে যাদের অধিকাংশেরই মালিক বাংলাদেশি। কিন্ত ভিজিট ভিসাধারীদেরে এয়ারপোর্টে হয়রানী এবং বিমানের টিকিটের চড়ামুল্যের কারণে দেশীয় শ্রমিক আনতে ও প্রবাসীদের দেশে​ আসা যাওয়া করতে বিপাকে পড়তে হচ্ছে। ভিজিট ভিসা ছাড়া সাধারণ যাত্রীদেরও টিকিট কিনতে হচ্ছে ভারত, পাকিস্তান,​ নেপালসহ অন্যান্য দেশের প্রবাসীদের তুলনায় তিন চারগুণ বেশী দামে।

আমিরাতের বিভিন্ন ব্যবসা ও প্রতিষ্ঠানের মালিকরা​ জানান, ভারত, পাকিস্তান, নেপাাল হতে যেখানে একজন লোক ২৫/৩০ হাজার টাকা খরচে টিকিট কিনে আমিরাতে আসছেন। সেখানে বর্তমানে এয়ারপোর্ট কন্ট্রাক্ট আর চড়াদামে টিকিট করে বাংলাদেশ হতে ১ লাখ ৩০ হাজার থেকে ১ লাখ ৬০/৭০ হাজার টাকা খরচ করে বাংলাদেশিদের আমিরাতে আসতে হচ্ছে।

ঈদ, রমজানকে সামনে রেখে টিকিটের বাজারে আগুন লেগেছে বলে অনেক প্রবাসী ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মালিকরা​ অভিমত ব্যক্ত করেন। তারা টিকিটের দাম কমানোর পাশাপাশি আমিরাতে ভিসা জটিলতা, শ্রমিক সংকট ও ভিজিট ভিসায় আমিরাতগামীদের​ দেশের এয়ারপোর্টে হয়রানী বন্ধের জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রীসহ সরকারের দৃষ্টি আকর্ষন করেন।