ঢাকা ০২:২৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
মানুষের তৈরি মতবাদ আল্লাহর আইনের সাথে চ্যালেঞ্জ করার শামিল – ড.শফিকুল ইসলাম মাসুদ সরকারি রাস্তা আওয়ামী লীগ নেতার দখলের চেষ্টা।এই বিষয়ে সময়ের কন্ঠস্বরে নিউজ প্রকাশের পর এসিল্যান্ডের নিষেধাজ্ঞা ফার্মেসী ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন (সমগ্র বাংলাদেশ) পাকুন্দিয়া উপজেলা শাখা কমিটির সকলকে সনদ প্রদান ও আলোচনা সভা ২৫২ বছরের ইতিহাসে চট্টগ্রামে এই প্রথম নারী ডিসি ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের পদায়ন ফরিদা খানম গাজীপুর জেলা মহানগর কাশিমপুরে স্বাধীন মত প্রকাশের জেরে থানার ওসির নেতৃত্বে একাধিক সাংবাদিকের নামে মিথ্যা মামলা আজমিরীগঞ্জ পৌর এলাকার গন্জেরহাটি গ্রামের সরকারি রাস্তা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক প্রনব বনিকের দখলের চেষ্টা নরসিংদীতে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতা আন্দোলনে আহত সাংবাদিকদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান চট্টগ্রামে জনতা ব্যাংক সিবিএ নেতা আফসার আ.লীগের আমলে দাপট দেখিয়ে এখন বিএনপি নিয়োগ, বদলি, চাঁদাবাজি করে কামিয়েছেন টাকা মহারাষ্ট্রে ভূমিধস জয়ের পথে বিজেপি জোট, ঝাড়খণ্ডে ‘ইন্ডিয়া’ পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু

মহেশখালী পৌরসভার আলোচিত মাদক সম্রাট মকছুদ মিয়া রমরমা ব্যবসা জমে উঠেছে।

সময়ের কন্ঠ ডেস্ক :
  • আপডেট টাইম : ০২:০২:১২ অপরাহ্ণ, শুক্রবার, ২ এপ্রিল ২০২১
  • / ২৮২ ৫০০০.০ বার পাঠক

সময়ের কন্ঠ রিপোর্টার।।

গত কয়কেদিন ধরে মহেশখালী পৌরসভার আলোচিত ইয়াবা পরিবার, মকছুদ মিয়ার পরিবার অথবা সালাউদ্দীনের পরিবার নিয়ে আলোচনা বেশ জমে উঠেছে।মেয়র মকছুদ মিয়া ও সালাউদ্দীন পরস্পর আপন চাচাতো জেঠাতো ভাই।মকছুদ মিয়ার পরিবার সালাউদ্দীনের পরিবার একই পরিবার।একই বাড়ি,একই ছাদের নিচে তাদের বসবাস।এখানে কেউ ধোয়া তুলসী পাতা নয়।মাদক ও কালোবাজারের একজন বড় ভাই, আরেকজন ছোট ভাই।মকছুদ মিয়ার বাবা হাশেম সিকদার সালাউদ্দীনের বাবা, মৌঃজকরিয়া সিকদার বড় ভাই ছোট ভাই।দুই জনই যুদ্ধাপরাধী। মহেশখালীতে বার্মা থেকে কালোবাজারী বাণিজ্যের প্রথম হোতা মকছুদ মিয়ার বাবা হাশেম সিকদার।তার ব্যবসায় উদ্বোদ্ধ হয়ে ব্যবসার হাল ধরেন মকছুদ মিয়া।মকছুদ মিয়া কালো টাকায় উচ্চবিলাসী হয়ে রাজনীতিতে যোগদান করেন। তিনি আওয়ামী রাজনীতির খরা ভূমিতে কালোবাজারীর অবৈধ টাকা ছিটিয়ে আওয়ামীলীগকে তার জন্য উর্বর ভুমিতে পরিণিত করেন।আওয়ামীলীগের মন্ত্রী এমপিরা,নেতা, পেতি নেতারা তার কালো টাকার কাছে কপোকাত হয়ে যায়।শিক্ষায় তিনি আন্ডার ফাইভ তার পরেও কালোটাকার বদৌলতে রাজনীতির উচ্চ শিক্ষিতরা তার পিছনে পিছনে ঘুরতে স্বাচ্ছন্ধবোধ করেন।

মকছুদ মিয়ার রাজনৈতিক ও বাণিজ্যিক উণ্থান দেকে  তার ছোট ভাই সালাউদ্দীন ইয়াবা ব্যবসায় জড়িয়ে পড়েন।ইয়াবা ব্যবসায় তিনি সফলতা অর্জন করে বাংলাদেশের আলোচিত ইয়াবা ব্যবসার তালিকায়  নাম লেখান।অবশ্যই তিনি একা ব্যবসা করেনি  মকছুদ মিয়াকে প্রতিটা চালানে  ফিফটি ফিফটি শেয়ার রেখেছেন বলে লোক মুখে প্রচার আছে।সালাউদ্দীন মাঝে মধ্যে আইন শৃংখলা বাহীনির রোষানলে পড়লে মেয়র মকছুদ মিয়া আওয়ামীলীগ নেতা হিসেবে প্রয়োজনীয় সাহায্য সহযোগিতা করতেন।

সম্প্রতি তাদের মধ্যে বিরোধের কারন হিসেবে যানাযায় স্থগীত হওয়া তফশীলে মেয়র মকছুদ মিয়া আওয়ামীলীগ থেকে নৌকা মার্কায় মনোনয়ন নিয়েছেন, তার মনোনয়ন লাভের পিছনে কোটি কোটি টাকা খরচ হয়েছে বলে জানান তার অনুসারীরা।মকছুদ মিয়া মনোনয়ন লাভের খরচের অর্ধেক টাকা সালাউদ্দীনের কাছ থেকে দাবি করলে তিনি টাকা দিতে অপরগতা প্রকাশকরেন।এক পর্য্যায়ে মকছুদ মিয়া ক্ষীপ্ত হয়ে সালাউদ্দীনকে অবৈধ অস্ত্র দিয়ে থানায় ধরিয়ে দেওয়ার পরিকল্পনার অংশই ২৯ তারিখের ঘটনা।সালাউদ্দীনের গ্যারেজে আগুন কি বৈদ্যুতিক শটচার্কিট না কেউ আগুন লাগিয়েছে? যদি আগুন লাগিয়ে দিয়ে থাকে তাহলে সেই দূর্বৃত্তদের ইয়াবা ট্যাবলেটের ব্যাপারে সন্দেহের বাহিরে রাখা যাবেনা।সালাউদ্দীন কে আসামী করে মাদক আইনে মামলা তদন্তে সব সথ্য বের হয়ে আসবে।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

মহেশখালী পৌরসভার আলোচিত মাদক সম্রাট মকছুদ মিয়া রমরমা ব্যবসা জমে উঠেছে।

আপডেট টাইম : ০২:০২:১২ অপরাহ্ণ, শুক্রবার, ২ এপ্রিল ২০২১

সময়ের কন্ঠ রিপোর্টার।।

গত কয়কেদিন ধরে মহেশখালী পৌরসভার আলোচিত ইয়াবা পরিবার, মকছুদ মিয়ার পরিবার অথবা সালাউদ্দীনের পরিবার নিয়ে আলোচনা বেশ জমে উঠেছে।মেয়র মকছুদ মিয়া ও সালাউদ্দীন পরস্পর আপন চাচাতো জেঠাতো ভাই।মকছুদ মিয়ার পরিবার সালাউদ্দীনের পরিবার একই পরিবার।একই বাড়ি,একই ছাদের নিচে তাদের বসবাস।এখানে কেউ ধোয়া তুলসী পাতা নয়।মাদক ও কালোবাজারের একজন বড় ভাই, আরেকজন ছোট ভাই।মকছুদ মিয়ার বাবা হাশেম সিকদার সালাউদ্দীনের বাবা, মৌঃজকরিয়া সিকদার বড় ভাই ছোট ভাই।দুই জনই যুদ্ধাপরাধী। মহেশখালীতে বার্মা থেকে কালোবাজারী বাণিজ্যের প্রথম হোতা মকছুদ মিয়ার বাবা হাশেম সিকদার।তার ব্যবসায় উদ্বোদ্ধ হয়ে ব্যবসার হাল ধরেন মকছুদ মিয়া।মকছুদ মিয়া কালো টাকায় উচ্চবিলাসী হয়ে রাজনীতিতে যোগদান করেন। তিনি আওয়ামী রাজনীতির খরা ভূমিতে কালোবাজারীর অবৈধ টাকা ছিটিয়ে আওয়ামীলীগকে তার জন্য উর্বর ভুমিতে পরিণিত করেন।আওয়ামীলীগের মন্ত্রী এমপিরা,নেতা, পেতি নেতারা তার কালো টাকার কাছে কপোকাত হয়ে যায়।শিক্ষায় তিনি আন্ডার ফাইভ তার পরেও কালোটাকার বদৌলতে রাজনীতির উচ্চ শিক্ষিতরা তার পিছনে পিছনে ঘুরতে স্বাচ্ছন্ধবোধ করেন।

মকছুদ মিয়ার রাজনৈতিক ও বাণিজ্যিক উণ্থান দেকে  তার ছোট ভাই সালাউদ্দীন ইয়াবা ব্যবসায় জড়িয়ে পড়েন।ইয়াবা ব্যবসায় তিনি সফলতা অর্জন করে বাংলাদেশের আলোচিত ইয়াবা ব্যবসার তালিকায়  নাম লেখান।অবশ্যই তিনি একা ব্যবসা করেনি  মকছুদ মিয়াকে প্রতিটা চালানে  ফিফটি ফিফটি শেয়ার রেখেছেন বলে লোক মুখে প্রচার আছে।সালাউদ্দীন মাঝে মধ্যে আইন শৃংখলা বাহীনির রোষানলে পড়লে মেয়র মকছুদ মিয়া আওয়ামীলীগ নেতা হিসেবে প্রয়োজনীয় সাহায্য সহযোগিতা করতেন।

সম্প্রতি তাদের মধ্যে বিরোধের কারন হিসেবে যানাযায় স্থগীত হওয়া তফশীলে মেয়র মকছুদ মিয়া আওয়ামীলীগ থেকে নৌকা মার্কায় মনোনয়ন নিয়েছেন, তার মনোনয়ন লাভের পিছনে কোটি কোটি টাকা খরচ হয়েছে বলে জানান তার অনুসারীরা।মকছুদ মিয়া মনোনয়ন লাভের খরচের অর্ধেক টাকা সালাউদ্দীনের কাছ থেকে দাবি করলে তিনি টাকা দিতে অপরগতা প্রকাশকরেন।এক পর্য্যায়ে মকছুদ মিয়া ক্ষীপ্ত হয়ে সালাউদ্দীনকে অবৈধ অস্ত্র দিয়ে থানায় ধরিয়ে দেওয়ার পরিকল্পনার অংশই ২৯ তারিখের ঘটনা।সালাউদ্দীনের গ্যারেজে আগুন কি বৈদ্যুতিক শটচার্কিট না কেউ আগুন লাগিয়েছে? যদি আগুন লাগিয়ে দিয়ে থাকে তাহলে সেই দূর্বৃত্তদের ইয়াবা ট্যাবলেটের ব্যাপারে সন্দেহের বাহিরে রাখা যাবেনা।সালাউদ্দীন কে আসামী করে মাদক আইনে মামলা তদন্তে সব সথ্য বের হয়ে আসবে।