বরগুনায় ইট সিমেন্ট ব্যবসায়ী পিন্টু রাজনৈতিক মিথ্যা চাঁদাবাজি মামলার আসামী
- আপডেট টাইম : ০১:৩০:১৫ অপরাহ্ণ, সোমবার, ২৬ আগস্ট ২০২৪
- / ১১৭ ৫০০০.০ বার পাঠক
গত ৫ই আগষ্ট আওয়ামীলীগ সরকার পতনের পর ভাংচুর লুটপাট শেষ করে শুরু হয মিথ্যা মামলা। সর্ব প্রথম যে মামলাটি হয় তার বাদি ছিল হারুন অর রশিদ ওরফে ফেইস হারুন মামলায় আসামি ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ বরগুনা জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক জেলা পরিষদের সু-যোগ্য চেয়ারম্যান চেম্বার অফ কমার্সের এর সভাপতি জনাব জাহাঙ্গীর কবির ও তার ঘরের ভাড়াটিয়া ফোরকান মিয়া এবং দ্বিতিয় মামলাটি করেন কলেজ রোড নিবাসী মোহাম্মদ আল মামুন ওই মামলায় ৬ জনকে আসামি করা হয়। দুটি মামলাই ছিল চাঁদাবাজি মামলা ধারা ৩৮৫ ৩৮৬ ৩৮৭। দ্বিতীয় মামলাটির আসামি ছিল বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ বরগুনা জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক বরগুনা জেলা পরিষদের সুযোগ্য চেয়ারম্যান জনাব জাহাঙ্গির কবির, বরগুনা জেলা আওয়ামীলীগের যুগ্ম অসাধারণ সম্পাদ মোহাম্মদ মোতালেব হোসেন মৃধা, গোলাম মোস্তফা কিসলু, বরগুনা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট শাহ মোহাম্মদ অলিউল্লাহ অলি, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মোহাম্মদ গোলাম কিবরিয়া পিন্টু ও জেলা আওয়ামী লীগের সংগঠনিক সম্পাদক বারবার নির্বাচিত বরগুনা পৌরসভার কাউন্সিলর বিশিষ্ট সমাজসেবক জনাব রইসুল আলম রিপন । এই মিথ্যা মামলায় বরগুনা জেলার বিশিষ্ট ব্যবসায়ী গোলাম কিবরিয়া পিন্টুকে আসামি করা হয়। তিনি এই মামলা সম্পর্কে কিছুই জানেন না ওই মামলার বাদিকে চেনে না। তিনি বরগুনা শহরে ১৫ বছর যাবত সুনামের সহিত ইট বালু রড সিমেন্টের ব্যবসা পরিচালনা করে আসছেন। তিনি সামাজিক ও ভদ্র মানুষ। এ ব্যাপারে সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মনিরুল ইসলামের সাথে মুঠোফোনে কথা বললে তিনি জানান পিন্টু বরগুনা শহরের একজন স্বনামধন্য ব্যবসায়ী আন্তান্ত ভদ্র প্রকৃতির মানুষ। ব্যবসায়ী পিন্টুর মুঠোফোনে কল দিলে তিনি জানান আমার নামে মিথ্যা চাঁদাবাজি মামলা করা হয়েছে আমি এই মামলার বাদিকে চিনি না কোনদিন দেখি নাই । উল্লেখ্য যে, পিন্টু দীর্ঘ দিন যাব ট্রিটমেন্টের সাথে জড়িত তিনি একজন করণা যোদ্ধ।