ঢাকা ১১:২৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
১০ সাংবাদিকের ব্যাংক হিসাব জব্দ নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা, বাকিদের কথা ব্যক্তিগত সারাদেশে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে একটি মডেল উদ্ভাবন করেছেন কাজী আবেদ হোসেন নিখোঁজ সংবাদ  ঠাকুরগাঁওয়ে নাগরিক প্লাটফর্মের ত্রৈমাসিক সভা ও জেলা কমিটি পুনর্গঠন মানুষের তৈরি মতবাদ আল্লাহর আইনের সাথে চ্যালেঞ্জ করার শামিল – ড.শফিকুল ইসলাম মাসুদ সরকারি রাস্তা আওয়ামী লীগ নেতার দখলের চেষ্টা।এই বিষয়ে সময়ের কন্ঠস্বরে নিউজ প্রকাশের পর এসিল্যান্ডের নিষেধাজ্ঞা ফার্মেসী ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন (সমগ্র বাংলাদেশ) পাকুন্দিয়া উপজেলা শাখা কমিটির সকলকে সনদ প্রদান ও আলোচনা সভা ২৫২ বছরের ইতিহাসে চট্টগ্রামে এই প্রথম নারী ডিসি ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের পদায়ন ফরিদা খানম গাজীপুর জেলা মহানগর কাশিমপুরে স্বাধীন মত প্রকাশের জেরে থানার ওসির নেতৃত্বে একাধিক সাংবাদিকের নামে মিথ্যা মামলা

উপকূলীয় বন বিভাগ ও চট্টগ্রাম মৎস্য বন্দরের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে প্রতারণার লিখিত বক্তব্য তুলে ধরেন সংবাদ সম্মেলনে

বিশেষ সংবাদদাতাঃ
  • আপডেট টাইম : ০৬:৪৮:২৪ অপরাহ্ণ, শনিবার, ২৪ আগস্ট ২০২৪
  • / ৬০ ৫০০০.০ বার পাঠক

উপকূলীয় বন বিভাগ, চট্টগ্রাম এবং চট্টগ্রাম মৎস্য বন্দরের কতিপয় কর্মকর্তার অসাধু কর্মকাণ্ডের কারণে বিসমিল্লাহ স্টিল নামক একটি প্রতিষ্ঠান আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

গত বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) বিকেলে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন সাংবাদিক ইউনিয়ন সম্মেলন কক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপক অমিত আইচ লিখিত বক্তব্যে এই অভিযোগ করেন৷

উক্ত সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন
মোঃ মোবারক হোসেন, মোঃ মাহাবুবুল আলম ,মোঃ আবদুল কাদের মোঃ সাইফুর রহমান সহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন

সংবাদ সম্মেলনে প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপক অমিত আইচ, বলেন, ১৬ মে ২০২৩ তারিখে উপকূলীয় বন বিভাগ, চট্টগ্রাম একটি অকেজো জাহাজ বিক্রয়ের জন্য জাতীয় এবং স্থানীয় পত্রিকায় দরপত্র আহ্বান করে, যেখানে বিসমিল্লাহ স্টিল সর্বোচ্চ দরদাতা হিসেবে নির্বাচিত হয়।

১৯ জুলাই ২০২৩ তারিখে জাহাজটি অপসারণের অনুমতি দেওয়া হয় এবং ২৪ জুলাই থেকে কাজ শুরু করা হয়। কিন্তু ২৬ জুলাই চট্টগ্রাম মৎস্য বন্দর কর্তৃপক্ষ বাধা প্রদান করে, কারণ হিসেবে তারা জানায়, উপকূলীয় বন বিভাগ, চট্টগ্রাম তাদের ৬৬ লাখ ২ হাজার ৩০৬ টাকা পরিশোধ করেনি। ফলে জাহাজটির মালামাল সরিয়ে নেওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়নি।

অমিত আইচ আরও অভিযোগ করেন, চট্টগ্রাম মৎস্য বন্দরের নির্বাহী প্রকৌশলী মেহেদী হাসান তাদের সাথে দুর্ব্যবহার করেন এবং অর্থ সংগ্রহের চাপ দেন। এ বিষয়ে উপকূলীয় বন বিভাগকে বারবার অভিযোগ করেও সমাধান মেলেনি।

সংবাদ সম্মেলনে তিনি পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এবং মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতারের হস্তক্ষেপ কামনা করে দ্রুত সমাধান ও ক্ষতিপূরণ দাবি করেন। একইসাথে ভবিষ্যতে সাধারণ জনগণের সাথে প্রতারণা রোধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানান।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

উপকূলীয় বন বিভাগ ও চট্টগ্রাম মৎস্য বন্দরের কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে প্রতারণার লিখিত বক্তব্য তুলে ধরেন সংবাদ সম্মেলনে

আপডেট টাইম : ০৬:৪৮:২৪ অপরাহ্ণ, শনিবার, ২৪ আগস্ট ২০২৪

উপকূলীয় বন বিভাগ, চট্টগ্রাম এবং চট্টগ্রাম মৎস্য বন্দরের কতিপয় কর্মকর্তার অসাধু কর্মকাণ্ডের কারণে বিসমিল্লাহ স্টিল নামক একটি প্রতিষ্ঠান আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

গত বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট) বিকেলে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন সাংবাদিক ইউনিয়ন সম্মেলন কক্ষে এক সংবাদ সম্মেলনে প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপক অমিত আইচ লিখিত বক্তব্যে এই অভিযোগ করেন৷

উক্ত সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন
মোঃ মোবারক হোসেন, মোঃ মাহাবুবুল আলম ,মোঃ আবদুল কাদের মোঃ সাইফুর রহমান সহ অনেকেই উপস্থিত ছিলেন

সংবাদ সম্মেলনে প্রতিষ্ঠানটির ব্যবস্থাপক অমিত আইচ, বলেন, ১৬ মে ২০২৩ তারিখে উপকূলীয় বন বিভাগ, চট্টগ্রাম একটি অকেজো জাহাজ বিক্রয়ের জন্য জাতীয় এবং স্থানীয় পত্রিকায় দরপত্র আহ্বান করে, যেখানে বিসমিল্লাহ স্টিল সর্বোচ্চ দরদাতা হিসেবে নির্বাচিত হয়।

১৯ জুলাই ২০২৩ তারিখে জাহাজটি অপসারণের অনুমতি দেওয়া হয় এবং ২৪ জুলাই থেকে কাজ শুরু করা হয়। কিন্তু ২৬ জুলাই চট্টগ্রাম মৎস্য বন্দর কর্তৃপক্ষ বাধা প্রদান করে, কারণ হিসেবে তারা জানায়, উপকূলীয় বন বিভাগ, চট্টগ্রাম তাদের ৬৬ লাখ ২ হাজার ৩০৬ টাকা পরিশোধ করেনি। ফলে জাহাজটির মালামাল সরিয়ে নেওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়নি।

অমিত আইচ আরও অভিযোগ করেন, চট্টগ্রাম মৎস্য বন্দরের নির্বাহী প্রকৌশলী মেহেদী হাসান তাদের সাথে দুর্ব্যবহার করেন এবং অর্থ সংগ্রহের চাপ দেন। এ বিষয়ে উপকূলীয় বন বিভাগকে বারবার অভিযোগ করেও সমাধান মেলেনি।

সংবাদ সম্মেলনে তিনি পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এবং মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতারের হস্তক্ষেপ কামনা করে দ্রুত সমাধান ও ক্ষতিপূরণ দাবি করেন। একইসাথে ভবিষ্যতে সাধারণ জনগণের সাথে প্রতারণা রোধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের আহ্বান জানান।