ঢাকা ০৯:২৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
২৫২ বছরের ইতিহাসে চট্টগ্রামে এই প্রথম নারী ডিসি ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের পদায়ন ফরিদা খানম গাজীপুর জেলা মহানগর কাশিমপুরে স্বাধীন মত প্রকাশের জেরে থানার ওসির নেতৃত্বে একাধিক সাংবাদিকের নামে মিথ্যা মামলা আজমিরীগঞ্জ পৌর এলাকার গন্জেরহাটি গ্রামের সরকারি রাস্তা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক প্রনব বনিকের দখলের চেষ্টা নরসিংদীতে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র জনতা আন্দোলনে আহত সাংবাদিকদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান চট্টগ্রামে জনতা ব্যাংক সিবিএ নেতা আফসার আ.লীগের আমলে দাপট দেখিয়ে এখন বিএনপি নিয়োগ, বদলি, চাঁদাবাজি করে কামিয়েছেন টাকা মহারাষ্ট্রে ভূমিধস জয়ের পথে বিজেপি জোট, ঝাড়খণ্ডে ‘ইন্ডিয়া’ পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু জুলাই বিপ্লবে আহত বীর মুক্তিযোদ্ধা মুজিবুর রহমানের ছেলে মো. বাবুকে চিকিৎসার জন্য নেওয়া হচ্ছে থাইল্যান্ড আজমিরীগঞ্জে  বিয়ের ছয় মাস পর গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা রায়পুরে দেশীয় শিল্প ও পণ্য মেলায় ভ্রাম্যমান আদালত, নগদ অর্থদণ্ড

আসছে ঈদ, বাড়ছে হিলি বন্দরে জিরা মসলার দাম

মোঃ জাহাঙ্গীর আলম স্টাফ রিপোর্টার।
  • আপডেট টাইম : ০২:৩২:৩৩ অপরাহ্ণ, বুধবার, ২২ মে ২০২৪
  • / ৯৪ ৫০০০.০ বার পাঠক

ঈদকে ঘিরে দিনাজপুরের হিলি বন্দর বাজারে বাড়তে শুরু করেছে জিরা আর মসলার দাম। প্রকার ভেদে প্রতিটি মসলার দাম বৃদ্ধি পেয়েছে কেজিতে ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা। আবার জিরার দাম বেড়েছে কেজিতে ১০০ থেকে ১৫০ টাকা। ডলারের দাম বৃদ্ধির কারণে এসব মসলার দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে বলছেন, ব্যবসায়ীরা।

মঙ্গলবার হিলি মসলা বাজার ঘুরে জানা যায়, এক মাসের ব্যবধানে প্রতিটি মসলার দাম বৃদ্ধি পেয়েছে ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা। ২৫০০ থেকে ২৬০০ টাকা কেজি দরের সাদা এলাচ প্রকার ভেদে বর্তমান বিক্রি হচ্ছে ৩২০০ থেকে ৪০০০ হাজার টাকা কেজি দরে, কালো এলাচের দাম ছিলো প্রকার ভেদে ২২০০ থেকে ২৪০০ টাকা কেজি, বর্তমান তা বিক্রি হচ্ছে ২৭৫০ থেকে ৩০০০ টাকা কেজি দরে, লঙ বিক্রি হচ্ছে ১৭৫০ টাকা কেজি, দার্চিনি বিক্রি হচ্ছে ৪২০ টাকা কেজি, গোলমরিচ ৮০০ টাকা কেজি আর বস ৭৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

এছাড়াও এক সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতি কেজি জিরার দাম বেড়েছে ১০০ থেকে ১৫০ টাকা। ৬০০ টাকা কেজি দরের জিরা প্রকার ভেদে এখন বিক্রি হচ্ছে ৭০০ থেকে ৭৫০ টাকা কেজি দরে। সামনে ঈদ হঠাৎ এভাবে মসলার দাম বৃদ্ধিতে বিপাকে পড়ছে সাধারণ ক্রেতা-বিক্রেতারা।

বগুড়া থেকে আসা মওলা সরকার বলেন, গত এক মাস আগে হিলি বাজারে যেসব মসলা কিনেছিলাম আজ তা অনেক বেশি দামে কিনতে হলো। সামনে কোরবানির ঈদ মসলা বেশি লাগবে। তবে দামটা যদি কম থাকতো তাহলে ভাল হতো।

জিয়াউর রহমান বলেন, এক সপ্তাহ আগে ৬০০ টাকা কেজি জিরা কিনেছিলাম আজ ৭০০ টাকা কেজিতে কিনলাম। হঠাৎ এতো দাম বেড়ে গেলে আমাদের মতো সাধারণ ক্রেতাদের অনেক সমস্যায় পড়তে হবে।

হিলি বাজারে মসলা ব্যবসায়ী বিপ্লব হোসেন বলেন, গেলো এক মাস ধরে সব মসলার দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। দাম বৃদ্ধির কারণে বেচাবিক্রি একটু কম হচ্ছে। তবে ঈদের এখনও দেরি আছে, সামনে বেচাবিক্রি বাড়তে পারে।

হিলি বিসমিল্লাহ মসলা ঘরের আওলাদ হোসেন শাওন বলেন, ডলারের দাম বৃদ্ধির কারণে ভারতেই মসলার দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রতিটি মসলার দাম প্রায় কেজিতে ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা বাড়ছে। জিরার দামও কেজিতে ১০০ টাকার উপরে বৃদ্ধি পেয়েছে। সামনে কোরবানির ঈদ বেচাবিক্রি কিছুটা শুরু হয়েছে। আশা করছি মসলার দামও কমবে এবং বেচাবিক্রিও বৃদ্ধি পাবে।

আরো খবর.......

নিউজটি শেয়ার করুন

আপলোডকারীর তথ্য

আসছে ঈদ, বাড়ছে হিলি বন্দরে জিরা মসলার দাম

আপডেট টাইম : ০২:৩২:৩৩ অপরাহ্ণ, বুধবার, ২২ মে ২০২৪

ঈদকে ঘিরে দিনাজপুরের হিলি বন্দর বাজারে বাড়তে শুরু করেছে জিরা আর মসলার দাম। প্রকার ভেদে প্রতিটি মসলার দাম বৃদ্ধি পেয়েছে কেজিতে ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা। আবার জিরার দাম বেড়েছে কেজিতে ১০০ থেকে ১৫০ টাকা। ডলারের দাম বৃদ্ধির কারণে এসব মসলার দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে বলছেন, ব্যবসায়ীরা।

মঙ্গলবার হিলি মসলা বাজার ঘুরে জানা যায়, এক মাসের ব্যবধানে প্রতিটি মসলার দাম বৃদ্ধি পেয়েছে ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা। ২৫০০ থেকে ২৬০০ টাকা কেজি দরের সাদা এলাচ প্রকার ভেদে বর্তমান বিক্রি হচ্ছে ৩২০০ থেকে ৪০০০ হাজার টাকা কেজি দরে, কালো এলাচের দাম ছিলো প্রকার ভেদে ২২০০ থেকে ২৪০০ টাকা কেজি, বর্তমান তা বিক্রি হচ্ছে ২৭৫০ থেকে ৩০০০ টাকা কেজি দরে, লঙ বিক্রি হচ্ছে ১৭৫০ টাকা কেজি, দার্চিনি বিক্রি হচ্ছে ৪২০ টাকা কেজি, গোলমরিচ ৮০০ টাকা কেজি আর বস ৭৫০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে।

এছাড়াও এক সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতি কেজি জিরার দাম বেড়েছে ১০০ থেকে ১৫০ টাকা। ৬০০ টাকা কেজি দরের জিরা প্রকার ভেদে এখন বিক্রি হচ্ছে ৭০০ থেকে ৭৫০ টাকা কেজি দরে। সামনে ঈদ হঠাৎ এভাবে মসলার দাম বৃদ্ধিতে বিপাকে পড়ছে সাধারণ ক্রেতা-বিক্রেতারা।

বগুড়া থেকে আসা মওলা সরকার বলেন, গত এক মাস আগে হিলি বাজারে যেসব মসলা কিনেছিলাম আজ তা অনেক বেশি দামে কিনতে হলো। সামনে কোরবানির ঈদ মসলা বেশি লাগবে। তবে দামটা যদি কম থাকতো তাহলে ভাল হতো।

জিয়াউর রহমান বলেন, এক সপ্তাহ আগে ৬০০ টাকা কেজি জিরা কিনেছিলাম আজ ৭০০ টাকা কেজিতে কিনলাম। হঠাৎ এতো দাম বেড়ে গেলে আমাদের মতো সাধারণ ক্রেতাদের অনেক সমস্যায় পড়তে হবে।

হিলি বাজারে মসলা ব্যবসায়ী বিপ্লব হোসেন বলেন, গেলো এক মাস ধরে সব মসলার দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। দাম বৃদ্ধির কারণে বেচাবিক্রি একটু কম হচ্ছে। তবে ঈদের এখনও দেরি আছে, সামনে বেচাবিক্রি বাড়তে পারে।

হিলি বিসমিল্লাহ মসলা ঘরের আওলাদ হোসেন শাওন বলেন, ডলারের দাম বৃদ্ধির কারণে ভারতেই মসলার দাম বৃদ্ধি পেয়েছে। প্রতিটি মসলার দাম প্রায় কেজিতে ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা বাড়ছে। জিরার দামও কেজিতে ১০০ টাকার উপরে বৃদ্ধি পেয়েছে। সামনে কোরবানির ঈদ বেচাবিক্রি কিছুটা শুরু হয়েছে। আশা করছি মসলার দামও কমবে এবং বেচাবিক্রিও বৃদ্ধি পাবে।