পার্বতীপুরে সেচ মৌসুম গভীর নলকূপের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন, বিপাকে কৃষকরা
- আপডেট টাইম : ০৪:২৭:২৭ অপরাহ্ণ, শনিবার, ১৮ মে ২০২৪
- / ৮৯ ৫০০০.০ বার পাঠক
দিনাজপুরের পার্বতীপুরের হরিরামপুর ইউপি’র গুড়গুড়ি মৌজায় বরেন্দ্রর একটি গভীর নলকূপের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করায় বিপাকে পড়েন কৃষকরা। ওই গভীর নলকূপের সেচঁ পরিচালনা কমিটির সভাপতি মোরশেদ আলম জানান,আমাদের বিগত দুই মাসের বিদ্যুৎ বিল বকেয়া ছিল।চলতি মাসের বিদ্যুৎ বিল পরিশোধের শেষ তারিখ ছিল ১৯ মে।ওই বিলে উল্লেখ ছিল,২৯ মে’র মধ্যে বিল পরিশোধ করতে না পারলে সংযোগটি বিচ্ছিন্ন করা হবে।অথচ,এরই মধ্যে কাউকে কিছু না বলে পল্লিবিদ্যুৎএর লোকজন গত ১৪ই মে বিদ্যুৎ সংযোগটি বিচ্ছিন্ন করে দেয়।ফলে এই সেঁচ পাম্পের আওতাধীন কৃষকরা বিপাকে পড়েন।তখন বাধ্য হয়ে সমুদয় বকেয়া টাকা পরিশোধ করে ১৭ই মে(শুক্রবার)বিকেলে বিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সংযোগটি পুনরায় সংযোগ নেয়া হয়।
এই ঘটনায় একাধিক কৃষক ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন,সরকার কৃষকদের বাঁচানোর জন্য নানাবিধ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।অথচ,বিদ্যুৎ বিভাগের কিছু কর্মকর্তা কৃষকদের বিপদের মধ্যে ফেলতে দ্বিধা করছে না।এই বিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সংযোগটি পুনরায় সংযোগ না নিলে প্রায় ৫০ বিঘা জমির ফসল হুমকির মধ্যে পড়তো।
বিষয়টি নিয়ে দিনাজপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি ২-এর পার্বতীপুর সাব
স্টেশনের(ডি.জি.এম)এহতেশামের সাথে মুঠো ফোনে কথা বলার চেষ্টা করেও তাঁর মতামত নেয়া সম্ভব হয়নি।
পার্বতীপুরে সেচ মৌসুম গভীর নলকূপের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন, বিপাকে কৃষকরা
মোঃ জাহাঙ্গীর আলম
স্টাফ রিপোর্টার ।।
দিনাজপুরের পার্বতীপুরের হরিরামপুর ইউপি’র গুড়গুড়ি মৌজায় বরেন্দ্রর একটি গভীর নলকূপের বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করায় বিপাকে পড়েন কৃষকরা। ওই গভীর নলকূপের সেচঁ পরিচালনা কমিটির সভাপতি মোরশেদ আলম জানান,আমাদের বিগত দুই মাসের বিদ্যুৎ বিল বকেয়া ছিল।চলতি মাসের বিদ্যুৎ বিল পরিশোধের শেষ তারিখ ছিল ১৯ মে।ওই বিলে উল্লেখ ছিল,২৯ মে’র মধ্যে বিল পরিশোধ করতে না পারলে সংযোগটি বিচ্ছিন্ন করা হবে।অথচ,এরই মধ্যে কাউকে কিছু না বলে পল্লিবিদ্যুৎএর লোকজন গত ১৪ই মে বিদ্যুৎ সংযোগটি বিচ্ছিন্ন করে দেয়।ফলে এই সেঁচ পাম্পের আওতাধীন কৃষকরা বিপাকে পড়েন।তখন বাধ্য হয়ে সমুদয় বকেয়া টাকা পরিশোধ করে ১৭ই মে(শুক্রবার)বিকেলে বিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সংযোগটি পুনরায় সংযোগ নেয়া হয়।
এই ঘটনায় একাধিক কৃষক ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন,সরকার কৃষকদের বাঁচানোর জন্য নানাবিধ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।অথচ,বিদ্যুৎ বিভাগের কিছু কর্মকর্তা কৃষকদের বিপদের মধ্যে ফেলতে দ্বিধা করছে না।এই বিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সংযোগটি পুনরায় সংযোগ না নিলে প্রায় ৫০ বিঘা জমির ফসল হুমকির মধ্যে পড়তো।
বিষয়টি নিয়ে দিনাজপুর পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি ২-এর পার্বতীপুর সাব
স্টেশনের(ডি.জি.এম)এহতেশামের সাথে মুঠো ফোনে কথা বলার চেষ্টা করেও তাঁর মতামত নেয়া সম্ভব হয়নি।