ঢাকা ০৭:১৭ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪
সংবাদ শিরোনাম ::
কুষ্টিয়ায় পদ্মায় ডুবে যাওয়া নিখোঁজ কিশোরের মরদেহ উদ্ধার ময়মনসিংহ সদর-উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ঘোড়া প্রতীক বিজয় করার লক্ষ্যে বিশাল নির্বাচনী আলোচনা জনসভা সাত সকালেই কাঁথির দইসাই বাসস্ট্যান্ডের সামনে ,ভয়াবহ দুর্ঘটনা অন্ধত্ব প্রতিরোধে শেখ ফরিদুল ইসলাম এর সহযোগীতায় রামপালে বিনামূল্যে চোখের চিকিৎসা ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ে বাস্তব-সত্যঘঠনা, ও,তথ্যভিত্তিক রেফারেন্স উল্লেখিত-দেশাত্মবোধক বিদ্রোহী কবিতা উপজেলা পরিষদ নির্বাচন; মোটরসাইকেল প্রতীকের প্রার্থীর কর্মীকে মারধরের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন মির্জাপুর ইউনিয়ন ভুমি অফিসের উপ সহকারী জব্বারের বিরুদ্ধে চা-বিক্রেতাকে মেরে রক্তাক্ত জখম থানায় অভিযোগ দায়ের করেছে যাদবপুর কেন্দ্রের তৃনমূল দলের প্রার্থী শাওনি ঘোষের হরে প্রচারে স্পিকার বিমান ব্যানার্জী ইবিতে কোটি টাকা ব্যয়েও মিলছে না কাঙ্ক্ষিত পরিবহন সেবা উপজেলা পরিষদ নির্বাচন- মঠবাড়িয়া দুই চেয়াররম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষে আহত-৫ : গ্রেপ্তার-৫

মোংলায় নিরুদ্দেশ মোতালেব জমাদ্দারের নাতিদের আকিকা অনুষ্ঠানে হাজারও লোকের ভিড়

  • ওমর ফারুক :
  • আপডেট টাইম : ০৬:৫৬:২৭ অপরাহ্ণ, শুক্রবার, ১২ এপ্রিল ২০২৪
  • ৩৬ ০.০০০ বার পাঠক

নিরুদ্দেশ মোতালেব জমাদ্দারের ছেলে মতিউর রহমান রানার দুই ছেলে – মেয়ে ইবনে মোরসালিন ও মুশফিরাত রহমান মিমের আকিকা উপলক্ষে শুক্রবার ১২ ই এপ্রিল টি এ ফারুক স্কুল এন্ড কলেজ সংলগ্ন তার নিজ বাড়িতে পরিবারের পক্ষ থেকে প্রায় হাজার লোকের খানার আয়োজন করা হয়। উক্ত আকিকা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, মোংলা উপজেলা ভাইস-চেয়ারম্যান মোঃ ইকবাল হোসেন, খুলনা মহানগর শ্রমিক লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি মীর মো: আবু হানিফ, ১ নং ওর্য়াড কাউন্সিলর মো: কবির হোসেনসহ স্হানীয় আওয়ামিলীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগনেতা কর্মী, গরীব, অসহায়, দুঃখী মানুষসহ প্রায় ১ হাজার লোকের ভিড়।
এ সময় মতিউর রহমান রানার কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান, বাবা নিরুদ্দেশ হওয়ার পর দীর্ঘ ২১ বছর পরে পুরো পরিবার এক হয়ে এ অনুষ্ঠান পালন করতে পেরে আমরা খুশি। আমার বাবা মো: মোতালেব জমাদ্দারের দুটো হাত ছিলোনা। ২০০০ সালে, সে টি, এ ফারুক মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সামনে ছয় কাটা জমি ক্রয় করে ২০০৩ সাল পর্যন্ত তার ছেলেমেয়ে নিয়ে বসবাস করে আসতেছিলেন এবং তাদের একটি বিসমিল্লাহ ফ্ললোয়ার নামে একটি মিল পরিচালনা করে আসছিলো হঠাৎ করে সে নিরুদ্দেশ হয়ে যায়। ২০২৪ সাল পর্যন্ত আজও তাকে জীবিত অথবা মৃত তার সন্ধান মিলেনি। ওয়ারিশগণের কাকুতি এবং মিনতি যে তাদের বাবাকে মৃত অথবা জীবিত অথবা যদি সে মারা গিয়ে থাকে সে অবস্থায় যদি তার কঙ্কালটাও পাওয়া যায় সেটা নিয়ে তার পারিবারিক কবরস্থানে দাফন দিয়ে তাদের মনের আত্ম তৃপ্তি বা তাদের মনটাকে সান্ত্বনা দিতে পারে, সকল মিডিয়া ও আনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করছেন তাদের ফ্যামিলি। মোতালেব জমাদ্দারের কঙ্কালটাও যদি পাওয়া যায় তাহলে তাদের পরিবারের একটু সান্তনা মিলবে। ১৬ জন ওয়ারিশ এবং মোতালেব জমাদ্দারের তিন স্ত্রী এবং ১৩ ছেলেমেয়ের একটাই কষ্ট আজও তাদের বাবার কোন খোঁজ মেলেনি। পরে তাদের আত্মীয় স্বজনসহ তার নিজ বাড়িতে নিখোঁজ মো: মোতালেব জমাদ্দারের নাতিদের জন্য আকিকা অনুষ্ঠান সম্পূর্ণের মধ্যদিয়ে এ অনুষ্ঠানের সমাপ্তি করা হয়।

আরো খবর.......

আপলোডকারীর তথ্য

জনপ্রিয় সংবাদ

কুষ্টিয়ায় পদ্মায় ডুবে যাওয়া নিখোঁজ কিশোরের মরদেহ উদ্ধার

মোংলায় নিরুদ্দেশ মোতালেব জমাদ্দারের নাতিদের আকিকা অনুষ্ঠানে হাজারও লোকের ভিড়

আপডেট টাইম : ০৬:৫৬:২৭ অপরাহ্ণ, শুক্রবার, ১২ এপ্রিল ২০২৪

নিরুদ্দেশ মোতালেব জমাদ্দারের ছেলে মতিউর রহমান রানার দুই ছেলে – মেয়ে ইবনে মোরসালিন ও মুশফিরাত রহমান মিমের আকিকা উপলক্ষে শুক্রবার ১২ ই এপ্রিল টি এ ফারুক স্কুল এন্ড কলেজ সংলগ্ন তার নিজ বাড়িতে পরিবারের পক্ষ থেকে প্রায় হাজার লোকের খানার আয়োজন করা হয়। উক্ত আকিকা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন, মোংলা উপজেলা ভাইস-চেয়ারম্যান মোঃ ইকবাল হোসেন, খুলনা মহানগর শ্রমিক লীগের সিনিয়র সহ-সভাপতি মীর মো: আবু হানিফ, ১ নং ওর্য়াড কাউন্সিলর মো: কবির হোসেনসহ স্হানীয় আওয়ামিলীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগনেতা কর্মী, গরীব, অসহায়, দুঃখী মানুষসহ প্রায় ১ হাজার লোকের ভিড়।
এ সময় মতিউর রহমান রানার কাছে জানতে চাইলে তিনি জানান, বাবা নিরুদ্দেশ হওয়ার পর দীর্ঘ ২১ বছর পরে পুরো পরিবার এক হয়ে এ অনুষ্ঠান পালন করতে পেরে আমরা খুশি। আমার বাবা মো: মোতালেব জমাদ্দারের দুটো হাত ছিলোনা। ২০০০ সালে, সে টি, এ ফারুক মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সামনে ছয় কাটা জমি ক্রয় করে ২০০৩ সাল পর্যন্ত তার ছেলেমেয়ে নিয়ে বসবাস করে আসতেছিলেন এবং তাদের একটি বিসমিল্লাহ ফ্ললোয়ার নামে একটি মিল পরিচালনা করে আসছিলো হঠাৎ করে সে নিরুদ্দেশ হয়ে যায়। ২০২৪ সাল পর্যন্ত আজও তাকে জীবিত অথবা মৃত তার সন্ধান মিলেনি। ওয়ারিশগণের কাকুতি এবং মিনতি যে তাদের বাবাকে মৃত অথবা জীবিত অথবা যদি সে মারা গিয়ে থাকে সে অবস্থায় যদি তার কঙ্কালটাও পাওয়া যায় সেটা নিয়ে তার পারিবারিক কবরস্থানে দাফন দিয়ে তাদের মনের আত্ম তৃপ্তি বা তাদের মনটাকে সান্ত্বনা দিতে পারে, সকল মিডিয়া ও আনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করছেন তাদের ফ্যামিলি। মোতালেব জমাদ্দারের কঙ্কালটাও যদি পাওয়া যায় তাহলে তাদের পরিবারের একটু সান্তনা মিলবে। ১৬ জন ওয়ারিশ এবং মোতালেব জমাদ্দারের তিন স্ত্রী এবং ১৩ ছেলেমেয়ের একটাই কষ্ট আজও তাদের বাবার কোন খোঁজ মেলেনি। পরে তাদের আত্মীয় স্বজনসহ তার নিজ বাড়িতে নিখোঁজ মো: মোতালেব জমাদ্দারের নাতিদের জন্য আকিকা অনুষ্ঠান সম্পূর্ণের মধ্যদিয়ে এ অনুষ্ঠানের সমাপ্তি করা হয়।